Search This Blog

TIP'S CETAGORY WITH LANGUAGE

Tips 4 pc

Update Software

Wednesday, February 24, 2010

ঘর সাজাবে ক্রিয়েশন

ঘর সাজাবে ক্রিয়েশন

আয়ান রায়হান

প্রতিটি মানুষের প্রিয় স্থান হচ্ছে তার আপন আধার। আর এই প্রিয় স্থানটি সাজাতে আমরা এতটুকু দ্বিধাবোধ করি না মাথার ঘামটুকু পায়ে ফেলতে। হাজার হলেও শখের জিনিস। আর কথায় আছে, শখের তোলা আশি টাকা। দরকার হলে পৃথিবীটা একবার পাক দিয়ে আসব, তবু প্রিয় স্থানটি যেন তার সঠিক রূপটি পায়। একটি বাসা তৈরির পরপরই আমাদের চিন্তা থাকে কী ধরনের আসবাব দিয়ে সেটা সাজানো যায়। বাজারেও রয়েছে রট আয়রন, পারটেক্স, কাঠের বিভিন্ন জুতসই আসবাব। তবু মানুষ চায় ভিন্নতা। ভিন্নতার মাঝ দিয়ে সৌন্দর্য আবিষ্কার করতে পছন্দ করে সবাই। ‘ক্রিয়েশন’ এনে দিয়েছে দেশি কাঁচামালের তৈরি উন্নত আসবাব ও ঘরসাজানি সামগ্রী।
কী ধরনের আসবাব : খাট, চেয়ার-টেবিল, ফ্লোর চেয়ার, মোড়া, লাইট সেট, সোফাসেট, ফটোফেদ্ধম, পেনহোল্ডার, হ্যাঙ্গিং মিরর, ম্যাগাজিন বাস্কেট, টিস্যুবক্স, ট্রে, শো-পিস ইত্যাদি তৈরি করে থাকে ক্রিয়েশন .
ক্রিয়েশন কর্তৃপক্ষ জানায়, আমাদের ব্যবহৃত এবং অব্যবহৃত বস্তু-দ্রব্যের সংমিশ্রণে তৈরি করা হয় পণ্যসামগ্রী। কাঠ, বাঁশ, বেত, মাদুর, চাটাই, কড়ই গাছের খোসা, কলা গাছের খোসা, কচুরিপানা, মাটি, হ্যান্ডমেড পেপার প্রভৃতি হচ্ছে তাদের মূল উপাদান।
দরদাম : ডাবল খাট ১৮ হাজার টাকা, চেয়ার-টেবিল ২ হাজার ৮০০ টাকা, সিঙ্গেল চেয়ার বা টেবিল নিলে তা পড়বে ১ হাজার ৪০০ টাকা, ম্যাগাজিন বাস্কেট ৩০০ টাকা, ল্যাম্প (যা হ্যান্ডমেড পেপার দিয়ে তৈরি) ৬০০-১২০০ টাকা, ছোটটা পড়বে ২০০-২৫০ টাকা, বাঁশের ল্যাম্প ২০০ টাকা, বড়গুলো ১২০০-১৫০০ টাকা, কচুরিপানা দিয়ে তৈরি টিস্যুবক্স ৩৫০ টাকা এবং হ্যান্ডমেড পেপারের নোটবুক ১০০-২৪০ টাকা। মাটির শো-পিস ৩০-৭০০ টাকা পর্যন্ত। মাটির ফেদ্ধমের মিরর ২৫০ এবং কাঠের ফেদ্ধমের মিরর পড়বে ৫০০ টাকা।
সবকিছুর দাম নির্ভর করবে ডিজাইন, আকার ও আকৃতির ওপর। তারা অর্ডারও নিয়ে থাকে। ক্রিয়েশন -এর আসবাবগুলো যেমন আকর্ষণীয় তেমনি টেকসই। বিগত ১৫/১৬ বছর থেকে তারা জনগণের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে তাদের পণ্যসেবা। ঠিকানা : লেভেল-৬, ব্লক-এ, দোকান-৬৩,বসুন্ব্দরা সিটি। ইসল্টার্ন প্লাজায় রয়েছে ক্রিয়েশন -এর আরও একটি শাখা।

Save your file in Internet


Tuesday, February 16, 2010

HEALTH TIPS (CHILD HEALTH)


MARRIAGE TIPS-01


Health Tips (Skin Care)



Convert FAT or FAT32 File system into NTFS

You can increase the performance of your computer using NTFS (New Technology File System) hard drive volume with windows XP, because this advance file system provides some extra features, for example security, reliability, file encryption and Compression features.
But if you are still using old file systems like FAT or FAT32, you can covert it into NTFS with a simple command. The interesting thing is that you can convert your hard drive volumes file system without losing data on the drive.

Follow the giving steps to convert FAT or FAT32 partition to NTFS:

1) First go to Start button then click on Run option.
2) Now type here “CMD” and press Ok to open command prompt.
3) At the command prompt type convert drive letter name: /fs:ntfs
4) For example if you want to convert drive E to NTFS then the command will be “convert e: /fs:ntfs”.
5)
Now restart your computer and enjoy NTFS features, but keep in mind you cannot covert back it to FAT or FAT32 again.


Stop Banner Ad

Save your data in Internet


EARN FROM INTERNET (T. CD)



Sunday, February 14, 2010

Want to live a long, healthy life?

Want to live a long, healthy life? The American Heart Association has seven secrets to doing just that.

The Association Says these tricks will give most 50-year olds at least another forty years, free of stroke and heart disease.

*It's most effective if you've never smoked or stopped at least a year ago.

*Maintain a body mass index of less than 25 -- which is the cut-off for being overweight.

*Get at least 150 minutes of moderate exercise, or 75 minutes of vigorous exercise, each week.

*Keep your total cholesterol below 200.

*Maintain a blood pressure below 120/80.

*Record a fasting blood glucose of less than 100.

*And follow four of the following five dietary recommendations:

-Eat 4 1/2 cups of fruit and vegetables a day.

-Eat two or more 3.5 ounce servings a week of fish.

-Drink no more than 36 ounces of sugar-sweetened beverages a week.

-Eat three or more 1 ounce servings of fiber-rich whole grains a day.

-And finally... Consume less than 1500 milligrams a day of salt.

Researchers are saying thousands of lives could be saved if Americans reduced the daily amount of salt in their diets by just 3 grams.

One doctor says the profit could be on a scale compared to that of cutting smoking by 50 percent, saving $24 billion annually in health care costs.

Men typically have over 10 grams of salt each day, while the average woman is over 7 grams.

স্বশিক্ষিত উদ্ভাবকদের উদ্ভাবন : ৫ : আজিজের সার ব্যবহার ফর্মুলা

স্বশিক্ষিত উদ্ভাবকদের উদ্ভাবন : ৫ : আজিজের সার ব্যবহার ফর্মুলা

এমরানা আহমেদ
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার শালিয়াবহ গ্রামের আবদুল আজিজ। প্রচলিত পদ্ধতি বাদ দিয়ে তিনি পানিতে গুলিয়ে ইউরিয়া স্প্রে করে থাকেন। প্রচলিত ফর্মুলায় মাটিতে ইউরিয়া ছিটানো হয়। উদ্ভিদের শেকড় এই ইউরিয়া থেকে নাইট্রোজেন সংগ্রহ করে। অন্যদিকে আজিজের ফর্মুলা মোতাবেক উদ্ভিদের পাতায় পানিতে গোলানো ইউরিয়া স্প্রে করা হয়। পাতার অসংখ্য ছিদ্রের মাধ্যমে উদ্ভিদ এই ইউরিয়া থেকে নাইট্রোজেন সংগ্রহ করে। তার উদ্ভাবিত ইউরিয়া সার ব্যবহারের নতুন ফর্মুলা রীতিমত সাড়া ফেলে দিয়েছে। আবদুল আজিজ জানান, গত ১৫ বছর ধরে বিভিন্ন ফল-ফলাদির গাছে পানিতে গোলানো ইউরিয়া মিশিয়ে স্প্রে করে আসছেন। প্রচলিত ফর্মুলায় ৬০ শতাংশ আনারসের জমিতে যেখানে প্রয়োজন ৬ হাজার কেজি ইউরিয়া, সেখানে তার ফর্মুলায় ৬০ কেজিতেই মিটে যাচ্ছে। এভাবে উচ্চ ফলনশীল জাতের কুলের ক্ষেত্রে এক একর জমিতে যেখানে প্রায় ২০০০ কেজি ইউরিয়া প্রয়োগ করতে হয়, সেখানে এ পদ্ধতিতে মাত্র ২০ কেজি ইউরিয়া ব্যবহার করে কাঙ্ক্ষিত ফলন পাওয়া যাচ্ছে। একই প্রক্রিয়ায় ধানে ইউরিয়া স্প্রে করেও তিনি সফলতা পেয়েছেন। এক্ষেত্রে ২০ শতাংশ জমিতে তিন দফায় ৭৫০ গ্রাম ইউরিয়া প্রয়োগ করছেন। অর্থাত্ বিঘাপ্রতি ইউরিয়ার প্রয়োজন হচ্ছে মাত্র ১ কেজির কিছু বেশি। অথচ প্রচলিত পদ্ধতিতে কৃষক ১ বিঘা বোরো ধানের জমিতে ৪৫ থেকে ৫০ কেজি ইউরিয়া ছিটিয়ে থাকে। তার দেখাদেখি এলাকার অনেক কৃষক ফল গাছের পাশাপাশি ধান ক্ষেতেও ইউরিয়া স্প্রে করে প্রয়োগ করা শুরু করেছে। এভাবে আজিজের হাত ধরে এ পদ্ধতি ক্রমেই বিস্তৃত হচ্ছে। আব্দুল আজিজের অনুরোধে ব্রি’র গবেষণা প্লটে পরীক্ষামূলক গবেষণা করা হয়। সেখানেও ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়। তিনি বোরো মৌসুমে কয়েকটি এলাকায় কৃষক পর্যায়ে এ পদ্ধতি প্রয়োগ করে ধান আবাদের উদ্যোগ নেয়। এক্ষেত্রে ফলাফল ইতিবাচক।

ভালো থাকুক মন

ভালো থাকুক মন

রেহানা পারভীন রুমা

‘মন ভালো নেই, মন ভালো নেই, মন ভালো নেই/কেউ তা বোঝে না সকলি গোপন মুখে ছায়া নেই/চোখ খোলা তবু চোখ বুজে আছি কেউ তা দেখেনি’—সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের অত্যন্ত জনপ্রিয় এ কবিতার মতো মন ভালো না থাকায় এক আশ্চর্য ছটফটানি এলোমেলো করে দেয় আমাদের ব্যক্তিজীবনকে। সবাই তো আর সৃজনশীলতার কল্যাণে নিজেকে ব্যক্ত করে পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারেন না। অধিকাংশের জীবন তাই নেতিবাচকতায় ও দুঃখ বিলাসের নৌকায় চেপে ভাসতেই থাকে এক অচেনা নদীতে। মন মাঝির হাতে হাল তুলে দিয়ে জীবনের হিসাবটাকে এলোমেলো করে ফেলায় কি কোনো লাভ আছে? বোধহয় নেই। কারণ আধুনিক চিকিত্সাশাস্ত্র বলছে মন নিয়ন্ত্রণ করো, শরীরও বসে থাকবে। ফলে জোর দেয়া হচ্ছে মনের সুস্থতায়, মনের পরিচর্যায়।
এক সময় মেন্টাল শব্দটা আমাদের দেশে মানসিক ভারসাম্যহীনতা বা ‘পাগল’র মতো শব্দের প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহার হতো। ‘পাগলের ডাক্তার’, ‘পাগলের হাসপাতাল’—এসব শব্দে যারা অভ্যস্ত হয়ে গেছেন তাদের পক্ষে মনের গতি-বৈচিত্র্য, মনের গভীরতা, মনের শক্তি অনুভব করা একটু কঠিন। তবে মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টি আজকের প্রেক্ষাপটে এতটাই জরুরি হয়ে পড়ছে যে, গতানুগতিক ভাবনা থেকে বেরিয়ে না এসে উপায় নেই। একই সঙ্গে এ কথাও মনে রাখা দরকার যে, যারা নিজের আবেগ ও আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন তাদের পক্ষেই জীবনের নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা, সুদূর সম্পর্কের মধ্যে অবস্থান করে সৃজনশীল জীবনযাপন করা সম্ভব। একমাত্র তারাই পারেন যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ঘুরে দাঁড়াতে এবং উঠে আসতে। ফলে বিষণম্নতা ও উদ্বিগ্নতা অস্থিরতার মতো মনস্তাত্ত্বিক ইস্যুগুলোর উপস্থিতি, অনুপস্থিতির মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্যকে সংজ্ঞায়িত না করে একটু অন্যভাবে ভাবার সময় এসেছে। ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনে ইতিবাচকতার আলোকে মনের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার প্রয়োজন বেড়েছে। কীভাবে বুঝবেন আপনি মানসিকভাবে একজন সুস্থ এবং স্বাস্থ্যবান ব্যক্তি? দেখে নিন আপনার মধ্যে এ গুণগুলো আছে কিনা।
--পরিতৃপ্তি, আপনার যা আছে তাই নিয়ে সন্তুষ্ট থাকার ক্ষমতা।
--উত্সাহ, আনন্দ, উচ্ছ্বাস, হাসতে পারা ও কাউকে আনন্দদানের ক্ষমতা।
--মানসিক চাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারা ও প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষমতা।
--জীবনে সম্পর্ক, দায়িত্বের অর্থ ও উদ্দেশ্য যথাযথভাবে অনুভব করা।
--যে কোনো নতুন জিনিস শিখতে আগ্রহী হওয়া ও পরিবর্তনকে গ্রহণ করতে পারা।
--কাজ এবং বিশ্রামের ভারসাম্য তৈরি করতে পারা।
--আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মানবোধ থাকা।
জীবনে সমস্যার শেষ নেই। প্রতিনিয়ত আমাদের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে সমস্যার পাহাড়, দৈনন্দিন দুর্ভোগ, সম্পর্কের টানাপোড়েন ও পেশাগত অস্থিরতা—যেন পদে পদে প্রতিকূলতার বেড়াজাল তৈরি করে আছে আমাদের জীবনে। কিন্তু এসব সমস্যার খপ্পরে পড়ে নিজের জীবনটাকে বিষিয়ে না তুলে কীভাবে সমস্যাকে পেরিয়ে সময়কে সুন্দরভাবে উপভোগ করা যায় তা বোধহয় একজন মানসিকভাবে সুস্থ মানুষের পক্ষেই ভাবা সম্ভব।
এক সময় মনকে প্রশান্ত ও আনন্দময় রাখার জন্য শরীরের সুস্থতার ওপর খুব জোর দেয়া হতো। আমরা এও জানি শারীরিক সুস্থতায় ব্যায়ামের জুড়ি নেই। ব্যায়াম হৃিপণ্ড বা ফুসফুসকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি এনডরফিন হরমোনের নিঃসরণ ঘটিয়ে মনটাকেও চাঙা করে তোলে। একইভাবে আমরা কী চিন্তা করি, কী অনুভব করি এবং কীভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করি তার ওপরই নির্ভর করে শরীরের অনেক ক্রিয়াকলাপ। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, মানুষের মৃত্যু বা দুর্ঘটনা কোনো কারণে মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে আমাদের রক্তচাপ বেড়ে যায় বা আমরা আলসারে আক্রান্ত হই। আজকের চিকিত্সাশাস্ত্র এও বলছে—ব্যাকপেইন, হজমের গণ্ডগোল, বুকে ব্যথা, কোষ্টকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, গলা শুকিয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত ক্লান্তি, গায়ে ব্যথা, মাথাব্যথা, অনিদ্রা, বুক ধড়ফড় করা, নিঃশ্বাসে সমস্যা, যৌন জীবনে সমস্যা, অতিরিক্ত ঘাম, ওজন অতিরিক্ত বৃদ্ধি বা হ্রাসসহ বেশকিছু রোগের মূল কারণ হচ্ছে মন। মানসিকভাবে চাপে থাকলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অকার্যকর হয়ে পড়ে। একইভাবে এ অবস্থায় শরীরের যত্ন নেয়ার প্রয়োজনীয়তা আমরা ভুলে যাই। আমরা একটু লক্ষ্য করলেই দেখতে পাব, এ ধরনের অসুস্থতার জন্য আমরা নিজেরাই দায়ী। কাজের পরিবেশ অনুকূল নয়। এ অনুভূতির কারণে অফিসে ঢুকতেই মাথাব্যথা শুরু হয়ে যায় অনেকের। যানবাহন পাবেন না, সময়মত সঠিক জায়গায় পৌঁছাতে পারবেন না—এই টেনশনে বুক ধড়ফড় করছে। অন্যজনের ‘কী হবে’—এ দুশ্চিন্তায় রাতের ঘুম নষ্ট হচ্ছে, এমনকি স্কুলে পড়াশোনার চাপ, টিচারের বকুনি খাওয়ার চিন্তা আজকাল শিশুর মধ্যেও গ্যাসিল্ট্রক সমস্যা, ক্ষুধামন্দা দেখা দিচ্ছে। জীবন সম্পর্কে, পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে নেতিবাচক চিন্তা ও প্রভাব আমাদের এভাবে অসুস্থ করছে প্রতিনিয়ত। কথা হচ্ছে, জীবনের মূল্যবান অথচ সীমাবদ্ধ সময়টুকুকে আপনি উপভোগ করবেন কিনা? উত্তরটা হ্যাঁ হলে তো কথাই নেই। আর যারা এ সত্যটুকু স্বীকার করতেও দ্বিধা করেন তাদের বোধহয় ভেবে দেখা উচিত এটা এক ধরনের স্বার্থপরতা। সৃষ্টিকর্তার প্রতি, প্রকৃতির প্রতি, কাছের মানুষের প্রতি দায়িত্বজ্ঞানহীনতার লক্ষণ। কারণ আপনার মানসিক অসুস্থতা অন্যকে পীড়িত করে, আপনার কর্মক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করে, আপনার পারিপার্শ্বিকতাকে অস্থির করে তোলে, আপনি নিজের জীবনকে ভারাক্রান্ত করে তোলেন এবং অন্যের প্রত্যাশাকে আহত করেন। সময় নষ্ট না করে নিজের প্রতি মনোযোগী হয়ে দেখুন জীবন অনেক বেশি আনন্দময় এক অভিজ্ঞতা।
আজকের প্রেক্ষাপটে প্রত্যেকেই নিজের ও অন্যের মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হতে হবে। আর এজন্য প্রথমে নিজের আবেগকে চিহ্নিত করতে হবে। দুঃখ, উদ্বেগ, উত্কণ্ঠার কারণগুলো খুঁজে বের করতে হবে। যথাযথ পদ্ধতিতে কারও না কারও কাছে এ অনুভূতিগুলোর প্রকাশ ঘটাতে হবে। প্রিয়জন, বন্ব্দু, ডাক্তার, ধর্মের ভালো ব্যাখ্যা দিতে পারেন এমন কারও কাছেও কিন্তু আপনি মনের অবস্থা খুলে বলতে পারেন। মন খুলে মনের কথা বলার মাধ্যমে অনেক চাপ কমে যাবে। এ বলতে পারার অভ্যাসটা শুধু বড়রাই রপ্ত করলে হবে না, শিশুদের মধ্যেও এ অভ্যাসটা গড়ে দিতে হবে; যাতে করে অভিযোগ না, মনের অবস্থা-অনুভূতি প্রকাশের জন্য শিশু মা-বাবাকে আসল মানুষ ভাবতে পারে।
ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপন মানসিক সুস্থতার অন্যতম হাতিয়ার। সমস্যা আছে বলে সেটাতে আচ্ছন্ন হয়ে পড়বেন না। এর অর্থ এই নয় যে, সমস্যার মধ্যেও ‘সুখী’ ‘সুখী’ ভাব করবেন। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির দিকে দৃষ্টিপাত করা।
মনকে বশ করার চেষ্টা না করে তাকে কীভাবে প্রফুল্ল রেখে জীবনকে আনন্দময় করে তোলা যায় চলুন জেনে নেই সেরকম কিছু টিপস।
--স্বাভাবিকতা বজায় রাখুন, আপনি যা নিজেকে সেভাবেই প্রকাশ করুন। ময়ূরপুচ্ছ সৌন্দর্য দিতে পারে, কিন্তু এতে অন্যের সমর্থন, আত্মবিশ্বাস, আত্মসম্মান ক্ষুণম্ন হয়।
--অন্যকে বিশ্বাস করুন, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন।
--নিজের পঞ্চ ইন্দ্রিয়কে আনন্দিত রাখুন। ভালো গান শুনুন, ভালো ছবি দেখুন। ফুলের গন্ব্দ নিন, লেবু দিয়ে পানি পান করুন। নিজের শরীরের যত্ন নিন।
--সৃজনশীল কাজ বা উদ্যোগের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখুন। বাগান করুন, ছবি আঁঁকুন, লেখা ছাপা না হলেও লিখুন।
--বিশ্রামের সময়টাকে মূল্য দিন। আড্ডা, প্রাণখুলে হাসি, ভালো বইপড়ার মতো অভ্যাসে ভরপুর সময় কাটান।
--একাকিত্ব মানসিক চাপ বাড়ায়। নিজেকে সামাজিক কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করুন। প্রতিদিন অন্তত একজনের উপকার করার চেষ্টা করুন। অন্যের সমস্যা, অন্যের কষ্ট অনুভব করুন।
--টিভি আর কম্পিউটার—স্কিদ্ধনের বাইরের পৃথিবীকে দেখুন। মানুষের সঙ্গে সামনাসামনি যোগাযোগ, অন্যের অভিজ্ঞতা জানার চেষ্টা করুন।
--দৈহিক সৌন্দর্য যেমনই হোক না কেন, অন্তরের সৌন্দর্য উপলব্ধি করুন। নিজের প্রতি যত্নবান হোন, নিজেকে ভালোবাসুন।
--মনকে প্রশান্ত রাখুন। জীবনের আসল ছন্দ লুকিয়ে থাকে দমের মধ্যে। গভীরভাবে শ্বাস নিতে শিখুন। মেডিটেশন করুন। প্রশান্তির পদ্ধতি হিসেবে নিয়মিত মেডিটেশন করুন।
--নিজের ভালোলাগাকে মূল্য দিন। দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে এমন কিছু করুন, যা একান্তই নিজের আনন্দের জন্য।
--পৃথিবীতে নিজের অবস্থানের জন্য কৃতজ্ঞ থাকুন। যেসব কারণে আপনি শুকুরিয়া আদায় করেন তা ভালো করে ভেবে দেখুন। ধর্মীয় আচার পালন করুন। সৃষ্টিকর্তা বিশাল এ প্রকৃতির অংশ হিসেবে আপনাকে সৃষ্টি করেছেন, সেই প্রকৃতির সঙ্গে একাত্মতা অনুভবের চেষ্টা করুন।
অস্থিরতা নয়, একাগ্রতার মাধ্যমে নিজের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। তবে কে না জানে আত্মশক্তির চেয়ে শক্তিশালী ওষুধ আর নেই। সেই ওষুধেই ভালো হয়ে যাক আপনার মন।

Photography Tips: Golden Guides

If you only read one page on this site, then this is the one. Here are some tips to help you on your way to growing and developing your photography skills:
Always bring your camera:
The number one reason why people miss good pictures is because they don't have a camera. Make it a habit to always carry a camera with you, because you never know what you could miss.

Shoot more:
If you think you shoot enough - you don't. Especially if you have a digital camera, because there is no added cost to taking more photographs. Why take just one picture if you can take several? Are you in a place you may never visit again? Take a picture, because even the most boring day to day scenes can become historical in just a few years of time.

Trust your eye:
Studying laws of composition is fine, but when it comes down to you must trust your eye. When you frame the shot, move the camera and explore the scene. When you find an angle or composition that FEELS good to you, take the picture immediately. You can (and should) get several more shots.

Train your eye:
Look at the pictures you have taken and critique your own work. Did the image turn out like you planned? Do you like the composition? This self-review stage is essential for you to improve your photographic "spider-sense".

know your camera:
You don't need to memorize every feature right away, but over time you should be comfortable enough so that operating your camera becomes second nature. It's like learning to shift gears or ride a bicycle - only when the machine becomes transparent are you really driving.

always work on a copy:
This essential guide is new for the era of digital photography. Remember that until you make a backup copy your digital photo is a one of a kind original. Make it a habit to make copies immediately after loading them from your camera, even before looking at them! Back up your images onto removable media as often as you can.

SCANDISK PROBLEM

Friday, February 12, 2010

Top 10 Tips to protect yourself against computer viruses


When your computer gets infected with a virus it can be a devastating experience. A virus can consume your precious computer files and even damage your computer hardware. Is this worth ignoring? I don't think so! Anything you can do to avoid a computer virus has to be a good thing and is well worth spending your time on. We all know prevention is better than a cure so I am going to share my top 10 tips on how to protect yourself against computer viruses.

  1. The first thing that I recommend is to research and become knowledgeable about viruses. How can you protect your computer from viruses if you don't even know what they are. Here are some previous tutorials I have written about viruses. See What is a Virus and how do I know if I have one? and What's the difference between a virus, spyware, Malware, and adware?
  2. Arm yourself with the best Antivirus software to suit your needs. Not everyone can get away with using free antivirus software because it depends what you do on your computer. It depends on factors such as if you download files or not, if you open email attachments, and if you surf suspicious websites. See my reviews for the best Virus Removal Software. Lets face it, if you do not have protection against viruses installed on your computer, you will without a doubt, get a virus within the first hour of surfing the internet. It is that easy.
  3. Having a great Antivirus program installed on your computer to protect you against viruses is great, however if you do not regularly update the virus definitions, then the program is useless. New viruses are produced daily and this is why we constantly have to update the viruses definitions and stay ahead of the bad guys.
  4. When surfing the internet avoid websites that contain illegal software downloads, sexual references, free screensavers, cracks or serials, etc. I am sure you get the picture. If you go near these sites you are immediately asking for trouble.
  5. Always update Windows. These updates contain security updates that will help in your fight against viruses. If you do not perform regular Windows updates you are leaving your computer in a vulnerable state.
  6. Be careful when opening emails. There are obvious emails that you know you shouldn't open, however what about the ones you get from people you know? What if your friend has a virus and it is spreading itself through emails? An email cannot be important enough to risk getting a virus. Delete the email and send a fresh email to your friend asking them if they actually did send you the email.
  1. If you are really serious about protecting your computer you can change your email settings and receive text emails only. You can also disable the ability to open email attachments. Virus travel in HTML enabled emails and file attachments. They cannot travel in text email messages.
  2. Do not use peer to peer (p2p) file sharing programs. These include programs such as Limewire, Bearshare, Gnutella, Morpheus, Torrents, etc. These program let you download files from other computer users connected to their program network. You have no way of knowing what you are actually downloading until it is on your computer. Even if you share files from a cd from a friend, it may have a virus.
  3. Do not download files from websites. Again, there is no way of knowing what you are downloading. The file can appear to be named like the file you want, however it could be anything. Most of the time, this is how a virus is unleashed, it usually seems like a harmless, familiar object.
  4. Make sure you have a firewall enabled on your computer. Windows comes with an inbuilt firewall or you can use a third party firewall program like Zone Alarm. Either way, make sure the firewall is on...To check the Windows Firewall go to the security settings in your control panel.

If you are careful and are serious about protecting your computer from invading viruses, it is possible to stay safe. My top 10 tips will help you keep your computer running smoothly, and virus free.

Home GARDENING:

By: Sanjana Rahman From: The Daily Star
My grandfather was a 'plant lover'. From the cactus on the table at his office, to the age-old trees that line the road in front of Sir Salimullah Hall- his abode as a student of DU- his passion for plants was wide and varied. Everyday after returning from the office, he would put on his gardening gear- lungi and a tee shirt, armed with his gardening gadgets and head to his garden. It was his respite; even in his dying days he never gave up visiting the green sanctuary that he had himself built with his own hands.
But times have changed. The city is a stifling place. Where there previously used to be lawns and gardens, are now concrete apartment buildings.
A large proportion of us city dwellers don't have the luxury of a sprawling garden, but that should be no impediment to having plants inside our homes. Other than their environmental benefits, plants also beautify a place and lend character to an otherwise droll setting.
Gardening in tropical and humid climates such as ours is an ordeal but once you get the hang of it you will see it more as an adventure and less as a chore. Not all plants are suited for indoor cultivation, but you can easily grow outdoor plants such as Hibiscus, Miscanthus cabaret, New Zealand flax, Cardinal lobelia, Canary reed-grass (ground-cover), Kalanchoe (annual plant), Agave (for sandy well-drained soil) in a patch of land overlooking the patio, if you have one.
However, many tropical plants require some extra care as they perish quite easily if they do not find the favourable conditions in your garden. The trick is to follow some simple, basic rules.
The obvious thing to be careful about is the quality of soil. Tropical plants need well-soaked soil, so make sure that the soil in your garden or flowering pot is capable of retaining moisture for a long time after watering.
Another consideration is the choice of fertilizers. For instance, tropical flower plants should not be supplied with too much of nitrogenous fertilizers; it hampers their normal growth. It increases the growth of the leaves, but decreases the blooming of the flowers. Also, apart from nitrogen rich chemicals, fertilizers containing phosphorus and potash are also recommended for tropical plants. You may use these in minimal quantity, so that they do not hamper the growth of the plants.
As mentioned earlier, not many of us have an outdoor space in which to indulge our gardening aspirations. As a seasoned gardener says, “Plants in the outdoors get a lot of rainfall in our climate, except in the winter. But when plants are indoors, it is very important to keep them hydrated by watering the pots at least once a day. Also important is to remember that plants should be kept close to a light source, preferably by a window, because as we all know green plants cannot survive without sunlight.”
The prevailing temperature is a major factor in determining whether your plants will thrive or wilt. Generally, it is useful to keep your plants outside in the summer, and inside during the winter. Although it is recommended that the plants have some sort of heating during the winter, as frost is undesirable for their normal growth, it is not relevant for plants in Bangladesh because of our mild winters. However, if you live in the northern parts and it gets quite chilly, use a heating source at your own discretion; by then you should have developed quite a green thumb.
It is best not to take too much upon yourself. If you have no prior experience or knowledge of gardening, it is important that you consult and take the advice of someone who has done it before. Information on how much fertilizer to use and what to grow can only be supplied by an experienced gardener who has a firm grasp of local conditions. With so much information at our fingertips, it is quite easy to go online and hunt around for tips, but that must be complemented by sound practical knowledge.
We automatically think that gardening is for someone else to do and that it's too much of a hassle. You may be surprised however, at how easily you grow into the role of gardener once you start doing it. Although it may seem unlikely now, you may even begin to share a bond with the plants that you have nurtured from little saplings; it's only natural.
Tips on Home Gardening
If horticulture is your passion, or you are merely in pursuit to add greenery both in and outside your home, there are certain thumb rules that you must follow. Home gardening, though far from a strenuous task, requires consistent maintenance and nurturing. You must take care of your plants but always remember that 'too much' care often causes more harm than good.
“How much to water?” is an age-old question raised by home gardeners. Too much water floods the plants and cripples them from absorbing the minerals and nutrients from the soil. Whereas insufficient watering dehydrates plants, making the branches limp and lifeless.
The species of your plants plays a role in determining the right amount of water that it requires. A thorough research should be conducted before implementing the necessities. If you feel too lazy to read books and magazines to learn about plant care, at least ask the vendor of the nursery you buy your plants to inform you about plant care.
It is pivotal that the appropriate amounts are showered. One deep watering is much better than watering lightly several times a day. If the weather pertains to hot and humid conditions, a little more than usual water should be sprinkled.
Uninvited moss, grass and mould of various genres take residence in the nearby alleys or on the flower plants in your outside garden. Instead of bending over to tug at the roots of these or scrubbing them off, sprinkle sufficient amount of regular table salt directly on the areas. Salt chokes the life out of these.
Plants and stagnant water bodies are homes to dengue and malaria causing mosquitoes. Remove any water deposits in your gardens as a preliminary precaution to preventing the spread of any disease. Insecticides and pesticides should be sprayed on a regular basis.
Pruning limbs and branches is necessary for a healthy growth and a less disease-prone garden. Air out plants stored within confinements at least once a week to filter out any germs, which might have been dwelling in them.
Consider planting insect repelling plants such as but not limited to-
Ants: mint, tansy, pennyroyal;
Aphids: mints, garlic, chives, coriander, anise;
Mice: onion;
Squash Bug: radish, marigolds tansy and nasturtium.
These plants have their own chemically designed defence systems and when placed among flowers and vegetables they keep unwanted pests at bay.




Thursday, February 11, 2010

How to secure your password from hackers attacks?

Today tip will help you to secure your computer from the access of professional hackers. There are some hacker’s breaks into your computer without using any impressive programming skills but trying to find words to guess as your password. Normally people use their name, house number, mobile number and word “password” as a password. If you have very simple password then a hacker can hack your computer very easily. To safe your computer from hackers there is a best way to create a tricky password. Here I will tell you some different type of tricks to make your password that can’t guess easily by any body.
Use the maximum characters in your password.
Always set the password using maximum characters length, because it is simple method, if your password is longer then it is very difficult to guess.
Use the combination of lower-case and upper case letters in your password.
Normally computer users use the lower case in password selection but it is best practice to use the combination of both (lower-case and upper case). So using different cases in your password makes it much more difficult to crack.
Use the combination of letters and numbers in your password.
When you mix both letters and numbers just like one letter and one number then your password is more incomprehensible.
Avoid using the name of your family members as password.
Always try to avoid the name of your child, spouse, city and country name as password, because if any body knows about your personal life’s details then they try to use these detail to guess your password.
Use any tools to create random password.
There are many third party tools are available to create the random password. You can create passwords containing a very difficult –to-guess collection of random characters with these tools.

Tips Of All Sorts