শিশুর খিঁচুনি হলে
ফেব্রাইল সিজার বা খিঁচুনি সাধারণত শিশুদের বেশি হয়। হঠাৎ শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে এমনটি হয়। এ ক্ষেত্রে খিঁচুনি কয়েক মিনিটের মতো স্থায়ী হয়। কিন্তু খিঁচুনির মাত্রা মা-বাবার জন্য খুব আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। খিঁচুনির মাত্রা বেশি থাকলেও সাধারণত ফেব্রাইল সিজারের পরিণতি অত মারাত্মক নয়। যদি দীর্ঘদিন ধরে খিঁচুনি থাকে, তবে অন্য কিছু অসুখ হওয়ার ঝুঁকিও থাকে। সাধারণত ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুরা খিঁচুনিতে আক্রান্ত হয়।
যা করতে হবেখিঁচুনির সময় চোখের মণির দ্রুত নাড়াচাড়ার সঙ্গে মাংসপেশিগুলো শক্ত হয়ে আসে। জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি থাকে। কেউ কেউ জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। হাত-পা ছুড়তে থাকে। খিঁচুনি কয়েক সেকেন্ড থেকে ১৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
নরম বিছানায় শিশুটিকে কাত করে শুইয়ে দিন। পাশ ফিরে শুইয়ে দিলে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচল সহজ হবে, মুখে বমি বা কোনো খাবার থাকলে তা বের হয়ে যাবে। সম্ভব হলে তার মাথায় ছোটো কোনো বালিশ দিতে পারেন।
গায়ের জামাকাপড়গুলো ঢিলে করে দিন।
ঘড়ি ধরে দেখুন কখন খিঁচুনি শুরু হলো এবং তা কতক্ষণ থাকল।
খিঁচুনি পাঁচ মিনিটের বেশি স্থায়ী হলে বা শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা হলে বা বমি হতে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করুন।
ডা. শামীমুর রহমান
বিএসএমএমইউ, ঢাকা
বাংলা কবিতা বিষয়ে আমার ওয়েবসাইট ও ব্লগ সমূহের এড্রেস এবং অন্যান্য
-
আমার তৈরী করা বাংলা কবিতা বিষয়ে ওয়েবসাইট ও ব্লগ সমূহের এড্রেস নীচে দেয়া হল:
১) www.banglapoetry.xyz ২) http://mypoembd.blogspot.com ৩)
http://haikuall.b...
No comments:
Post a Comment