Search This Blog

TIP'S CETAGORY WITH LANGUAGE

Tips 4 pc

Update Software

Wednesday, September 29, 2010

Stay fresh with flowers

Stay fresh with flowers

Flowers have been associated with symbolism since ancient times. For the Chinese, fresh flowers are an important part of the Lunar New year decorations, as they believe that without flowers, there will be no fruits. Pretty blooms are said to represent the reawakening of nature and are linked with a wish for happiness during the New Year.

In a tropical climate like ours, we can choose from a wide array of options. The Hindu rituals of 'Puja' or their thalis for puja are always decorated with flowers. Generally every Hindu household has a puja thali. This is a golden brass plate. They usually put banana leaves or sandalwood paste, rice water, a diya, an incense stick stand, flowers and sweetmeats on the thali.

People in the West have long been using vases for their flower arrangements. But the Japanese style of flower arrangements is a little different from their Western counterparts. Their arrangements are called 'Ikebana', which means 'Flowers kept alive'. Ikebana uses symbols to portray how nature and art relate to daily living.

More than simply putting flowers in a container, Ikebana is a disciplined art from in which nature and humanity are brought together. Ikebana often emphasises other areas of the plant, such as its stems and leaves, and draws emphasis toward shape, line and from.

Today, flowers have been customised in many types of presentation. Now various types of flower decorations are available in the market and the more popular flowers will be available during the winter season from October to March. Flowers have been used to decorate our homes for a very long time. But most of the times when we think about the locations where we can place these flower arrangements, the only place that comes to mind is the dining table. But there are many other places in our homes where we can use fresh flowers for the purpose of decor.

In terms of flower arrangements, the vase or container plays a very crucial aesthetic role. The container's shape, size and texture are also important. Overall, the container needs to complement both the arrangement and the surroundings in which it will be placed. Crystal vases are the most popular containers, but indigenous products are fast gaining popularity as well. We can use traditional pots such as brass containers and silver vases can also look very elegant for flower displays. Since our handicrafts are very rich, we can also use terracotta pots, baskets, watering canes and clay pitchers. For contemporary styles, opt for some clean glass containers in a square or rectangular shapes.

It is also important to bear in mind the length of the flowers and the depth of the vase. The general rule of thumb when placing flowers in a vase is to let the vase take up 1/3 of the total height of the arrangement.

For flower arrangements, harmony and contrast are also very important. Harmony is achieved when elements of the surroundings exist within the arrangement such as similar flowers and leaves. Contrast is created when the arrangement uses elements that are different enough from the surroundings, like beautiful roses placed in a small aluminium bucket.

The décor of a room and colour scheme is also important. Make sure that flowers' style and colour can blend in with the room's colour palette. If the room is decorated in a Victorian style, you wouldn't want bright flowers in a sleek, modern vase.

Nazneen Haque Mimi
Interior Consultant
JOURNEYMAN
E-mail: journeyman.interiors@gmail.com

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tuesday, September 28, 2010

ডিজিটাল ছবির সঠিক প্রিন্টিং ও সংরক্ষণ প্রতি

ডিজিটাল ছবির সঠিক প্রিন্টিং ও সংরক্ষণ প্রতি

মো: মানিক মিয়া
আপনার যদি একটি ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার এবং পিসি থেকে থাকে, তবে আপনারা ঘরে বসেই এই কাজটি করতে পারবেন। তার জন্য প্রথমে বিভিন্ন ধরনের ফটো এডিটিং টুলস্ জাতীয় সফটওয়্যার দিয়ে ডিজিটাল ছবির কোয়ালিটি বৃদ্ধি করুন। যেমন : ছবি টিফ ফরম্যাটে সংরক্ষণ, ছবির শার্পনেস বৃদ্ধি, ছবির কন্ট্রাস্ট ঠিক করা, বিষয়বস্তু ফুটিয়ে তোলা, ছবি সঠিকভাবে ছাঁটা, ছবির গামা ঠিক করার মাধ্যমে আপনি যে কোনো ডিজিটাল ছবি সুন্দর করতে পারবেন। ছবির কোয়ালিটি বৃদ্ধির পরের ধাপগুলো এখন জেনে নিন।

প্রিন্টিংয়ে সঠিক কাগজ নির্বাচন
বাজারে প্লেইন ইঙ্কজেট, হাই রেজ্যুলেশন ইঙ্কজেট, ফটো কোয়ালিটি ইঙ্কজেট, গ্লসি এবং ম্যাট এই ক’ধরনের পেপার পাওয়া যায়। খরচ কমানোর জন্য প্লেইন ইঙ্কজেট অথবা হাই রেজ্যুলেশন ইঙ্কজেট পেপার ব্যবহার করতে পারেন। গ্লসি এবং ম্যাট পেপারে সর্বোচ্চ মানের ছবি প্রিন্ট করতে পারবেন, যা শুধু সংরক্ষণ করার মতো প্রিন্টিংয়ের ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা উচিত।

সঠিক পিঠ নির্বাচন
যখন আপনি গ্লসি পেপার নিয়ে কাজ করবেন, তখন কোন পাশটি যে প্রিন্ট করার জন্য সঠিক তা বুঝতে হয়তো আপনার সমস্যা হতে পারে। খুব ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখুন, যে পিঠ প্রিন্ট করতে হবে সেই পিঠটি অপেক্ষাকৃত চকচকে হয়ে থাকে। অন্যদিকে যে পিঠ প্রিন্ট না করার জন্য, তা কিছুটা খোলা অথবা সেই পিঠে কোনো জলছাপ দেয়া থাকে। আপনি যদি আপনার প্রিন্টার কোনো শুভেচ্ছা কার্ড প্রিন্টিংয়ের জন্য ব্যবহার করেন এবং কার্ডটি প্রিন্টে করার জন্য আপনাকে উভয় পাশই প্রিন্ট করতে হয়, তবে অবশ্যই নন গ্লসি ফটো কোয়ালিটি পেপার ব্যবহার করুন।

শুকানোর জন্য সময় দিন
বেশিরভাগ ইঙ্কজেট প্রিন্টার থেকে প্রিন্ট বের হতে হতেই শুকিয়ে যায়। তবে ফটো কোয়ালিটি এবং গ্লসি পেপার সময় বেশি নেয়। বিশেষ কোনো পেপারে প্রিন্ট করা হলে তা ধরার আগ পর্যন্ত কমপক্ষে ১০ মিনিট শুকানোর সময় দিন। যখন একই সঙ্গে অনেক ছবি প্রিন্ট করবেন, সেগুলো কখনোই প্রিন্টারের ট্রে’র উপর ফেলে রাখবেন না এবং শুকানোর পর তা সূর্যের আলো থেকে দূরে রাখুন। এছাড়াও একই স্তূপে শুকানো প্রিন্টগুলো রাখার সময় দুটি প্রিন্টের মাঝখানে একটি সাদা কাগজ রাখুন। আর ফ্রেমে রাখার আগে যে কোনো ছবি ন্যূনতম ছয় ঘণ্টা শুকিয়ে নিন।

যথাযথ ছবি সংরক্ষণ করুন
প্রিন্টিংকৃত ছবি দিনে দিনে বিবর্ণ হয়ে যায় যদি তা খোলা বাতাস ও আলোর স্পর্শে থাকে। তবে কোনো প্লাস্টিক বা কাঁচের নিচে রাখলে তা বিবর্ণ হওয়া থেকে সহজেই রক্ষা করা যায়। এছাড়াও দেয়ালে ছবির ফ্রেম এমন জায়গায় স্থাপন করুন যেখানে সূর্যের আলো সরাসরি পড়ে না।
তাছাড়া আপনার অব্যবহৃত ফটো পেপারগুলো কোনো প্লাস্টিকের ব্যাগে সংরক্ষণ করুন। যে ছবিগুলো প্রিন্ট করেছেন, সেগুলোর মূল কপিও সংরক্ষণ করুন পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনে আবার প্রিন্ট নেয়ার জন্য।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Sunday, September 26, 2010

আ দ ব কে তা : মোবাইলের ব্যবহার ও যোগাযোগ দক্ষতা...

আ দ ব কে তা : মোবাইলের ব্যবহার ও যোগাযোগ দক্ষতা...

মোহাম্মদ মারূফ খাঁন
একটা গান আছে না? গাড়ি চলে না চলে না চলে না রে, গাড়ি চলে না...। যান্ত্রিক সভ্যতাও আমাদের অনেক সময় অচল করে দেয়। যেমন, চাইনিজ মোবাইলের বদৌলতে আমাদের প্রায়ই বিভিন্ন বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। ফলে অনেক সময়ই মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, মনে হয় যেন নির্বাসনে গেছি। সর্বস্তরের মানুষের কাছে মোবাইল নিঃসন্দেহে একটি অতি প্রয়োজনীয় এবং সার্বক্ষণিক ব্যবহার্য বন্ধুতে পরিণত হয়েছে। বর্তমান সভ্যতায় এর প্রয়োজনীয়তাকে অস্বীকার করারও কোনো উপায় নেই। কিন্তু এই মোবাইলের যাচ্ছেতাই এবং যত্রতত্র ব্যবহার আমাদের ব্যক্তিত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। সেদিক থেকে মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের যত্নবান বা সচেতন হওয়া আবশ্যক।
যেমন—বেশি আওয়াজ করে কথা না বলা ভালো। আবার পাবলিক প্লেসে যেমন বাসে, ট্রেনে... ফানে কথা না বলাই ভালো। মানে কেউ ফোন করলে আপনি বলতে পারেন—‘আমি বাসে,... পরে কলব্যাক করছি।’ অনেকে আবার একান্ত ব্যক্তিগত কথাবার্তা পাবলিক প্লেসে মোবাইলে বলে, এটা অবশ্যই অন্যদের প্রাইভেসিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। আসলে আমাদের এমনভাবেই কথা বলা উচিত যেন আশপাশে অবস্থানরত অন্যরা বিরক্ত না হন। অনেকেই ফোনে জোরে আওয়াজ করে করে কথা বলে এটা নিয়ন্ত্রণ করা আবশ্যক।
রিং হলে অবশ্যই ফোন রিসিভ করুন। সংক্ষেপে কথা শেষ করতে পারাটা বড় দক্ষতা; ফলে সংক্ষেপে কথা সারুন। ফোনের রিংটোনের আওয়াজ ছোট করে রাখুন। ব্যস্ততার কারণে যদি ফোন ধরা সম্ভব না হয় তবে ফোন বন্ধ করে রাখুন, আর একান্ত প্রয়োজন হলে মিউট করে রাখুন বা মিসকল অ্যালার্ট অপশন রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। মসজিদ, হাসপাতাল, স্কুল—এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোতে অবশ্যই মোবাইল মিউট করে রাখুন।
অনেকেই বিভিন্ন ধরনের রিংটোন ব্যবহার করেন। রিংটোন পছন্দ করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা ভালো, কারণ রিংটোন আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রকাশ করে। মনে রাখা ভালো ফোন আমাদের, কিন্তু ওই ফোনে মূলত অধিকার অন্যের। ফোন রিসিভ করে অনেকেই বেশ বিরক্তভাবে কথা শুরু করি, এটা একেবারেই ঠিক নয়; কারণ আমাদের ফোন আছে বলেই অন্যরা ফোন করেছেন। আমাদের অধিকারই নেই অন্যকে কষ্ট দেয়া। অনর্থক কাউকে ফোন করবেন না। ফোন করলেই নিজের পরিচয় দিন এবং যাকে চাচ্ছেন সে-ই ফোন ধরেছেন কিনা নিশ্চিত হয়ে কথা বলুন। অন্তত মোবাইলে কাউকেই বলা উচিত নয়—‘এটা কোন জায়গা?’ মনে রাখা ভালো, মোবাইল কোনো স্থানে স্থির থাকে না। অবশ্যই মোবাইলে কাউকে অধিক রাতে বা ব্যক্তিগত সময়ে ফোন করা উচিত নয়। কথা শেষ হলে অনুমতি নিয়ে কথা শেষ করুন, হুট করে কল কেটে দেবেন না; এটা আমাদের আদবের নেতিবাচক দিককেই পরিচিত করে তোলে।
মোবাইলে মিসকল দিয়ে কাউকে বিরক্ত করা একেবারেই অনুচিত কাজ। গাড়ি বা যে কোনো যানবাহন চালানো অবস্থায় মোবাইল ব্যবহার করবেন না। বদ্ধ স্থানে মোবাইল ব্যবহার না করা ভালো। যে কোনো ধরনের সেবা দানকালে মোবাইল বন্ধ রাখুন। মোবাইলে অন্যের অনুমতি না নিয়ে ফটো তুলবেন না। কিছু ক্ষেত্র আছে অনুমতি নিয়েও ফটো তোলা ঠিক নয়, সেটা কমনসেন্স দিয়ে বুঝে নেয়া ভালো। কারও নাম্বার অনুমতি ছাড়া অন্যকে প্রদান করা থেকে বিরত থাকা ভালো। কারও সঙ্গে মিটিং করছেন, এ সময় মোবাইল বন্ধ রাখাই ভালো, যদি মোবাইল রিসিভ করতেই হয় তবে অনুমতি নিয়ে মোবাইল রিসিভ করুন। রাস্তা পারাপাররত অবস্থায় বা রাস্তায় হেঁটে চলা অবস্থায় মোবাইল যত কম ব্যবহার করা যায় তত ভালো। আমাদের সন্তানদের মোবাইল ব্যবহারের দিকে নজর রাখুন। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া অন্যের মোবাইল নম্বর না নেয়া ভালো। রাত জেগে ফোন করা থেকে বিরত থাকা ভালো। রাতে মোবাইল বন্ধ রাখা ভালো, আর যদি খুলেই রাখেন সেক্ষেত্রে রিং হলে বিরক্ত হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। কারো জীবনে এমনটা না ঘটুক! মানুষের জীবনে কখন কি ঘটে বলা মুশকিল। রাত-বিরাতেও অনেক সময় অনাকাঙ্খিত কোনো ঘটনা ঘটে যেতে পারে। যে কোনো বিপদ আপদে কাছের মানুষ, আত্মীয় স্বজন কিংবা পাড়া প্রতিবেশীরা আপনার সাহায্য চাইতেই পারে। এরকম সম্ভাবনা থাকলে রাতে মোবাইল চালু রাখার প্রয়োজন আছে।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Friday, September 24, 2010

ব্রাউজারই লিখে দেবে বাকিটা

ব্রাউজারই লিখে দেবে বাকিটা

প্রায় সব ওয়েবসাইটের ঠিকানাতেই http://www. .com অংশটি থাকে। তাই ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে কোনো ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখতে গেলে বারবার http://www. .com অংশটি না লিখে শুধু মূল অংশটি লিখে কিবোর্ড থেকে CTRL + ENTER চাপলেই পুরো ঠিকানা লেখা হয়ে যায়। যদি http://www.prothom-alo.com লিখতে চান, তাহলে শুধু prothom-alo লিখে কিবোর্ড থেকে CTRL + ENTER চাপুন।
- মো. আমিনুর রহমান, সিলেট

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

নবদম্পতির জন্য উপহার

নবদম্পতির জন্য উপহার

সৈয়দা আখতার জাহান

নবদম্পতির জন্য উপহার
সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে বিয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই অনুষ্ঠান যেমনই হোক, বিয়েবাড়িতে যাওয়ার আগে প্রথমেই পরিকল্পনা করে নিতে হয়। নববিবাহিতদের এমন কিছু উপহার দেওয়া দরকার, যা তাঁদের নতুন সংসারে কাজে লাগবে। প্রথমে লক্ষ রাখতে হবে, উপহারটি যেন নান্দনিক হয়। বাজেটের সঙ্গে সংগতি রেখে শিল্পরুচির পরিচয় বহন করে। এ প্রসঙ্গে গার্হস্থ্য অর্থনীতি মহাবিদ্যালয়ের গৃহ ব্যবস্থাপনা ও গৃহায়ণ বিভাগের সাবেক অধ্যক্ষ ফিরোজা বেগম বলেন, ‘নতুন দম্পতিকে কী উপহার দেব, তা নির্ভর করে অনেকটাই সম্পর্কের ওপর। খুব কাছের আত্মীয়র জন্য আগে আমরা প্রথমেই সোনার গয়নার কথা ভাবতাম। এখন তার পরিবর্তন হয়েছে। তাই অন্য প্রয়োজনীয় উপহারের কথা ভাবতে হয়। কাছের মানুষ হলে সবাই মিলে টিভি, ফ্রিজ, খাট, আলমারি দেওয়া যেতে পারে। দূরের আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব পাড়া-প্রতিবেশী হলে তৈজসপত্র, ঘর সাজানোর সামগ্রী দেওয়া হয়। বন্ধুদের জন্য বইয়ের সেটও দেওয়া যেতে পারে। লক্ষ রাখতে হবে, নবদম্পতির পড়ার অভ্যাস আছে কি না। সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য একটা আলাদা বাজেট রাখতে হয় বলে পরিকল্পনা আগে থেকেই থাকা চাই।’ ফিরোজা বেগমের মতে, আজকাল উপহার হিসেবে টাকা দেওয়ার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। ব্যস্ত জীবনে সময় করে রুচি অনুযায়ী পছন্দের উপহার খুঁজে পেতে অনেক সময় লাগে। তাই টাকা বা গিফট ভাউচার দেওয়া অনেক সুবিধাজনক। অনেকেই আবার নতুন দম্পতিকে ভ্রমণ টিকিট দেন। এটা অনেক সময়োপযোগী একটা চিন্তা।
আড়ংয়ের বিপণন কর্মকর্তা রাহাত হোসাইন বলেন, প্রায়ই অনেককে একই ধরনের উপহার দিতে দেখা যায়। তাই ভেবেচিন্তে উপহার দেওয়া ভালো, যাতে কারও সঙ্গে মিলে না যায়। যাঁদের ব্যস্ততা বেশি, তাঁরা গিফট ভাউচারটা নিতে পারেন। উপহার দেওয়ার জন্য বেছে নিতে পারেন গয়নার বক্স, নকশিকাঁথা, আয়না, কুশনকভার, বেডকভার, বর্ণিল পর্দা, কাঠের কারুকাজ করা আয়না, বিভিন্ন ধরনের ও মাপের কার্পেট, রুচিটা কেমন হবে, তার ওপরই উপহার। তবে সবকিছুর সঙ্গেই থাকে শুভ কামনার প্রকাশ ও ছোঁয়া।
যাত্রার ডিজাইনার সমন্বয়কারী কামাল আহমেদ মারুফ বলেন, ‘প্রথমেই আসে যাঁদের উপহারটি দেব, তাঁদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক কেমন সে ব্যাপারটি। তারপর ভাবতে হয় বাজেট নিয়ে এবং নতুন সংসারটা কি একক, না যৌথ পরিবারের অংশ হবে। একক সংসারে আমরা সাধ্যের মধ্যে ল্যাম্পস্ট্যান্ড, ল্যাম্পশেড, পর্দার সেট, টেবিল, ডেকোরেটেড সেট, বেডকভার সেট, শতরঞ্জি, মগ সেট, ট্রে সেট, নকশিকাঁথা, ডেকোরেশন পিস, দেয়াল ঘড়ি বা টেবিল ঘড়ি, কিচেন ন্যাপকিন হোল্ডার, সিডি স্ট্যান্ড, রুম ডিভাইডার প্রভৃতি দেওয়া যেতে পারে। আমার মনে হয়, এগুলো প্রয়োজনীয়ও হবে আবার শৈল্পিকতার ছোঁয়াও পাওয়া যাবে। অন্যদিকে বিয়ের পর যে দম্পতি যৌথ পরিবারে থাকবেন, তাঁদের টাকা বা গিফট ভাউচার দেওয়া বেশি ভালো হবে।
যে উপহারগুলোর কথা বললাম, সেগুলো আপনি ৩০০ থেকে ৩০০০ টাকার মধ্যেই পেয়ে যাবেন।’ জাকিয়া শওকত চাকরি করছেন একটা বেসরকারি ব্যাংকে। তিনি বলেন, ‘আমাকে মাঝেমধ্যেই বিয়ের দাওয়াতে যেতে হয়। আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী সব মিলিয়ে মাসে একটা দাওয়াত থাকেই। উপহার হিসেবে আমার পছন্দ ওয়াল ডেকোরেশন পিস, শোপিস, গিফট ভাউচার বা টাকা। আজ যাঁদের জন্য উপহার কিনব, তাঁরা দুজনই আমার বন্ধু। বিয়ের পরই তাঁরা আবার চলে যাচ্ছেন বিদেশে পড়তে। তাই প্রথমেই মাথায় রাখতে হচ্ছে, উপহারটি যেন সহজেই বহনযোগ্য হয়। এ কারণেই আজ নিচ্ছি ২০০০ টাকার একটি গিফট ভাউচার। তাঁরা তাঁদের প্রয়োজনমতো কিছু নিয়ে নিতে পারবেন।

প্রয়োজনীয় কিছু উপহার
টি সেট, টোস্টার, জুসার, ওভেন, ননস্টিক ফ্রাই প্যান, রাইস কুকার, ব্লেন্ডার, বিটার মেশিন, কিমা মেশিন, টেবিল ম্যাট, টেবিল কভার, ডিনার সেট, ওয়াশিং মেশিন, থার্মোফ্লাস্ক, ইলেকট্রিক কেটলি, স্পুন সেট, ইস্ত্রি, বেডকভার, বেড সাইট কার্পেট, অ্যালবাম, শোপিস, ওয়াল পেইন্টিংস, ডেকোরেটেড ওয়াল আয়না, জুয়েলারি বক্স, ঘড়ি প্রভৃতি।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

গা ছা গা ছা লি : ঘরের সৌন্দর্য

গা ছা গা ছা লি : ঘরের সৌন্দর্য

সম্রাট চৌধুরী
গাছের কথা ভাবতেই প্রথমে যার কথা মনে আসে তিনি হচ্ছেন জগদীশ চন্দ্র বসু। গাছের যে প্রাণ আছে তার এই সৃষ্টিশীল আবিষ্কার বর্তমান সময়ে নান্দনিক সৌন্দর্যে যে রসদ সৃষ্টি করেছে, তা গাছ ও মানুষের প্রাণকে একীভূত করেছে। গাছের ফুল, ফল, সৌন্দর্য হাওয়ায় বেড়ে ওঠায় আমরাও যেন গাছকে নিবিড় করে নিয়েছি। গাছের নিচে শীতল স্পর্শে মনেপ্রাণে যে শান্তি আসে, তা অন্যসব কর্মব্যস্ততাকে ছাপিয়ে যায়। গাছই কি তবে আমাদের মনেপ্রাণে শান্তি বয়ে আনে, যা আমরা সমগ্র পৃথিবীতে শত কিছু অর্জন করেও পাই না। তবে কি মানুষ সে সন্ধান খুঁজে পায় গাছের প্রাণে?
এমনই কিছু অগোচরে লুকিয়ে থাকা প্রশ্নের বাগবিতণ্ডায় না গিয়ে সত্যরূপে প্রাপ্য প্রশান্তিতেই আমরা গাছকে খুব আপন করে নিয়েছি। ‘গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান’ এমন স্লোগানে আমরা আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার হাতিয়ার হিসেবে গাছকে চিহ্নিত করি এবং গাছের প্রাণই আমাদের জীবনচক্রের প্রাণ। জীবন-সচেতন মানব তাই প্রাণের তাগিদেই প্রাণকে নান্দনিকভাবে জীবনসম্মত করে নিয়েছে নিজের কাছেই নিজের ঘরে। দালানসমেত কাঠামোতে জায়গার সংকুলানে ও মানুষের প্রাণকে মানুষ তার জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে পারেনি। আর তাই ইট-কাঠের এই শক্ত কাঠামোতেও মানুষ গাছকে আপন করে নিয়েছে একটু ছোট পরিসরেই। কেউ কেউ জায়গা করে নিয়েছে ঘরের সামনে পড়ে থাকা অবহেলিত কিছু জায়গা, কেউ কেউ ঘরের ছাদ আবার বেঁধে দেয়া পাথুরে জীবনে একেবারেই নিজের কাছে করে নিয়েছে বারান্দা কিংবা প্রতিটি কক্ষের আনাচে কানাচে। জি হ্যাঁ, আমি ছোট পরিসরে ছোট বৃক্ষের কথাই বলছি। জীবনের কেন্দ্রগামিতা আসলে আমাদের এই ছোট পরিসরেই আবদ্ধ করে ফেলেছি। তাই বেঁচে থাকার তাগিদেই আমরাও আবদ্ধ করছি গাছকে আমাদের মতো করে। আমরা আমাদের সুবিধামত রাখছি ঝুলন্ত টবে কিংবা নিচের টবে। ঘর সাজানোর এই রূপমণ্ডলে যে যেভাবে পারেন তা গুছিয়ে নেন। তবে আমাদের সেই বৃক্ষের পরিচয়ে যদি জানার কমতি থাকে, তবে জেনে নিই আর্থিক সীমার মধ্যে।
ঝুলন্ত টব উপযোগী গাছ : গ্রিল লিপ অর্কিড জ্যাট প্লান্ট, মানিক প্লান্ট, কুঞ্জলতা, বিল্ডিং হার্ট লতা, গ্যালমোনিয়া লতা, সাদা বটা, অর্কিড ও অগ্নিশার।
অন্যান্য টব উপযোগী গাছ : রঙ্গন, বেলী, জবা, জুঁই, হাসনাহেনা, টগর, চাইনিজ বাঁশ, বাঁশপাতা, সাইগাস, বাগানবিলাস, মচুমদা, গাঁদা, গোলাপ, চাইনিজ টগর, কামরাঙ্গা, বড়ই, পেয়ারা, ডালিম, সবেদা, কমলা, জলপাই, কাগজী লেবু, বারমাসি আম ও সালভিয়া।
দরদামের বাজারে উপযোগী গাছ
১. মানিক প্লান্ট ২০ থেকে ১৫০ টাকা
২. কুঞ্জলতা ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা
৩. গ্যালভানিয়া লতা ৫০ থেকে ১৫০ টাকা
৪. অপরাজিতা ২০ থেকে ১০০ টাকা
৫. অর্কেডিয়া পাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা
৬. বেলী ৪০ থেকে ৫০ টাকা
৭. রঙ্গন ১০০ থেকে ১৫০ টাকা
৮. ধোপাটি ১৫০ থেকে ১৭০ টাকা
৯. জিনিয়া ১০০ থেকে ১৫০ টাকা
১০. লঙ্কা ৩০ টাকা
১১. চাইনিজ বাঁশ ৪০ থেকে ৫০ টাকা
১২. সেলফিয়া ১০০ থেকে ১৫০ টাকা
১৩. চন্দ্রমল্লিকা ৪০ থেকে ১৫০ টাকা
১৪. ডালিয়া ৭০ থেকে ৮০ টাকা
১৫. কামিনী ২০০ থেকে ২৫০ টাকা
১৬. নাইন ক্লো ১০ থেকে ২০ টাকা
১৭. জুঁই ৫০ থেকে ৬০ টাকা
১৮. গাঁদা ১০ থেকে ২০ টাকা (পলিব্যাগ), ১০০ টাকা (টব)
১৯. গোলাপ ২০ থেকে ৫০০ টাকা
২০. বাগান বিলাস ১০,০০০ থেকে ৪০,০০০ টাকা
২১. চাইনিজ পাম ৮,০০০ থেকে ১২,০০০ টাকা
২২. থাই অর্কিড ৬০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা
২৩. বিল্ডিং হার্ট লতা ১০,০০০ থেকে ১২,০০০ টাকা
২৪. সাইপ্রাম ১০,০০০ থেকে ১২,০০০ টাকা
২৫. গ্রিল লিপ অর্কিড ৬০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা
২৬. মধুমালতী ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা
উপরোক্ত টবের গাছ-গাছালির সন্ধান পেতে পারেন আগারগাঁওর ২নং গেটসংলগ্ন অনেক নার্সারিতে। উচ্চ দামসমৃদ্ধ লতাগুলো বিদেশ থেকে আগত বিধায় এসব নার্সারিতে না পাওয়া গেলেও আপনি পেতে পারেন সাভারের রাশেদ নার্সারিতে কিংবা আগারগাঁওর রাশেদ নার্সারি বা অন্য নার্সারিগুলোয় খোঁজ নিয়ে আপনি সঠিক সন্ধান পেতে পারেন। বৃক্ষাদির সন্ধান পাওয়া গেলেও তার পরিচর্যা কিংবা স্থাপনে টব কিংবা গাছের গুঁড়ি, ডাল, শিকড়, বাঁশমুড়া দিয়ে তৈরিকৃত টব বেশ নজর কাড়ে খোদাই করাতে। এগুলোর সন্ধান আপনি আগারগাঁওর ২নং গেটসংলগ্ন নার্সারিগুলোতেই পাবেন। এবার জানা যাক এগুলোর দরদামের বাজারের একটি আনুমানিক সীমারেখা—
১. মাটির টব র্৮র্ -২০ টাকা, ১র্০র্ -৩০ টাকা, ১র্২র্ -৪০ টাকা, ১র্৪র্ -৭০ টাকা, ১র্৬র্ -১০০ টাকা, ১র্৮র্ -১৫০ টাকা ও ২র্০র্ -২০০ টাকা।
২. মাটির খোদাই করা ঝুলন্ত টব ১০০ থেকে ৮০০ টাকা
৩. গাছের শিকড় ও বাঁশের নালির টব ৪০০ থেকে ১০০০ টাকা
গাছের পরিচর্যার জন্য এবং গাছকে জীবাণুর হাত থেকে বাঁচানোর জন্য যেসব কীটনাশক ব্যবহৃত হয়, তার নাম কিছুটা ভুলরূপে জনমুখে সমাদৃত—
লিম্পার, হিলথিয়ন, পারথকথিয়ন, আইয়ুব গ্যাজানিয়া, সিমকেয়ার, পিক্সাল সুপার, টিএসপি, ইউরিয়া, ফসফেট, পটাশ, শক্তি বৃদ্ধিকারক রূপে ব্যবহৃত হয় বাউল চাপা।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Wednesday, September 22, 2010

সুগন্ধি

সোহরাব শান্ত

সুন্দর। সুন্দরের পূজারী সবাই। আমাদের মন ও মেজাজ সব সময় সবকিছুকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় রূপে দেখতেই ভালোবাসে। ভালোবাসে সুন্দরের মাঝে নিজেকে আবদ্ধ রাখতে। সৌন্দর্য সম্পর্কে মানবেন্দ্রিয় সচেতন সব সময়। চোখ, কান কিংবা নাক সৌন্দর্যপিপাসু প্রতিটি ইন্দ্রিয়। সচেতন চারপাশের গন্ধ সম্পর্কেও। সুমিষ্ট কোনো গন্ধ যেমন নিমিষেই যে কারও মন ভালো করে দিতে পারে, তেমনি যে কোনো উত্কট, পচা গন্ধ পারে কাউকে অসহ্য করে তুলতে। ব্যক্তিগত, ফ্যাশন, পারিবারিক-সামাজিক বা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান প্রতি ক্ষেত্রেই রয়েছে সুগন্ধির ব্যবহার। হালে যা আমাদের কাছে বিভিন্ন কোম্পানির বোতল বা মোড়কজাত পারফিউমে রূপ নিয়েছে।
পারফিউম বা সুগন্ধি ব্যবহারের দিক থেকে নারীরা এগিয়ে—এ কথা নিয়ে তর্ক করার কোনো যুক্তি নেই। বিভিন্ন দেশের নারীদের ওপর চালানো এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ফ্যাশন সচেতন নারী যারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে আছেন, তাদের ওয়ারড্রবে অন্তত ছয় ধরনের পারফিউম থাকে। এর মধ্যে কিছু সাধারণ নিত্যদিন ব্যবহার করা হয়। আর কিছু ব্যবহার করা হয় বিশেষ বিশেষ দিনে। যেমন জন্মদিন, বিয়েবার্ষিকী, ধর্মীয় ও অন্যান্য বিশেষ দিবস। তবে ভালোবাসা দিবসে এর স্পেশাল ব্যবহার রয়েছে। অবশ্য এই ব্যবহারকারীদের অধিকাংশই বিত্তবান।
শুধু যে নারীরাই পারফিউম ব্যবহার করে তাই নয়। পুরুষদের মধ্যে যারা ফ্যাশন সচেতন এবং নিজেকে অন্যদের কাছে উত্তমরূপে উপস্থাপন করতে চান তারাও পারফিউম ব্যবহার করেন। দিন দিন এই সংখ্যা বেড়েই চলেছে। পারফিউম ছাড়া আধুনিক লাইফস্টাইল চিন্তাও করা যায় না। অনেক উচ্চশিক্ষিত বৃদ্ধ যারা তরুণ বয়সে পারফিউম ব্যবহারে অভ্যস্ত, তারা শেষ বয়স পর্যন্ত তা ব্যবহার অব্যাহত রাখেন। সামগ্রিকভাবে তরুণ-তরুণী এবং নারীরাই এর প্রতি আসক্ত।
ঢাকার বসুন্ধরা সিটি মার্কেটের একটি পারফিউমের দোকানে পারফিউম কিনছিলেন শায়ের ও বিউটি। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট তারা। একে অপরের বন্ধু। শায়েরের জন্মদিনে তাই ভালো একটি পারফিউম কিনে দিতে এসেছেন বিউটি। উপহার দেয়ার মতো আরও অনেক উপকরণ থাকতে পারফিউম কেন? এই প্রশ্নের জবাবে বিউটি বললেন—‘ভালো কোনো পারফিউম ব্যবহারে মনটা যে রকম ভালো হয় অন্য কোনো কিছুতেই এমনটা হওয়ার নয়। কারণ যে কোনো ভালো উপহার প্রথম দেখাতে ভালো লাগে, কিন্তু সব সময় এটাতে মনোযোগ আকৃষ্ট হয় না। এদিক থেকে পারফিউমের আবেদনটা একটু আলাদা। কারণ প্রায় প্রতিদিনই আমরা পারফিউম ব্যবহার করি। আর প্রতিবার ব্যবহারেই তা এক অন্যরকম প্রশান্তি ও ভালোলাগা এনে দেয়। এ প্রসঙ্গে শায়ের বলেন—‘যে কোনো ভালো পারফিউম বদলে দিতে পারে মনের গতিধারা। কোনো কারণে যদি মন খুব খারাপ থাকে, ভালো কোনো পারফিউমের সংস্পর্শে তা নিমিষেই দূর হয়ে যেতে পারে।’
আজকাল ফ্যাশন সচেতন সব তরুণ-তরুণীই পারফিউম ব্যবহার করছেন। একেকজনের কাছে ব্যবহারের ধরন ও কারণ একেক রকম হলেও প্রায় সবারই উদ্দেশ্য প্রায় অভিন্ন। সবাই চায় পারফিউম ব্যবহার করে প্রফুল্ল থাকতে। সেই সঙ্গে অযাচিত দুর্গন্ধের হাত থেকে রক্ষা পেতে।
মানবেতিহাসে সুগন্ধির ব্যবহারের ইতিহাস বেশ পুরনো। কয়েক হাজার বছর আগে থেকেই মানুষের সুগন্ধি ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায়। এদিক থেকে মিসর এগিয়ে। মূলত ধর্মীয় ও মমি সংরক্ষণের কাজে তারা সুগন্ধির ব্যবহার করত। পরে আরবরা এক্ষেত্রে বেশ অগ্রসর হয়। তাদের হাতেই সুগন্ধির মান বেশ উন্নত হয়। উন্নত এই সুগন্ধি সেখানে ‘আতর’ নামে পরিচিতি পায়। উনিশশ’ শতকে রসায়ন বিজ্ঞানের জ্ঞানচর্চা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পারফিউমেরও নতুন নতুন সংস্করণ তৈরি হতে থাকে। এ সময় সিনথেটিক পারফিউমের ব্যবহার বাড়তে থাকে। আরবরা মূলত প্রাকৃতিক ফুল ও লতাপাতাকে প্রক্রিয়াজাত করে পারফিউম তৈরি করে। উনিশশ’ শতকে সিনথেটিক পারফিউমের ব্যবহারের পাশাপাশি এর উন্নয়নেও নেয়া হয় বিজ্ঞানভিত্তিক পরিকল্পনা। যা বর্তমানে এক যুগান্তকারী অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। জানা যায়, ২০০৮ সালে সারা বিশ্বে দশ বিলিয়ন ডলারের পারফিউম বিক্রি হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে মূলত মোগল আমলে পারফিউম বা সুগন্ধির ব্যবহার ব্যাপক হারে শুরু হয়। এ সময় স্থানীয়ভাবে গোলাপ এবং এজাতীয় ফুল থেকে সুগন্ধি তৈরি শুরু হয়।
সুগন্ধি কেন ব্যবহার করবেন : বর্তমান শতাব্দীতে ব্যাপক হারে বেড়েছে পারফিউমের ব্যবহার। বর্তমান লাইফস্টাইলের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এটি। আধুনিক জীবনে সুগন্ধি আমাদের প্রতিনিয়ত মানসিক প্রশান্তি, নবউদ্যম সৃষ্টির মাধ্যমে ত্বরান্বিত করছে জীবনের গুণগত মান। পারফিউম ব্যবহারে দেহ-মনে ফিরে আসে এক ধরনের সতেজতা, প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস ও মানসিক প্রশান্তি। এছাড়া প্রাকৃতিক কারণে মানুষের শরীরে সৃষ্ট ঘাম ও তার দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা করতেও এর জুড়ি নেই। মিসর থেকে আরব এবং আরব থেকে রোম হয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে পারফিউম।
আধুনিক বিশ্বের পারফিউম আমাদের অনেক দিক দিয়ে উপকৃত করে যাচ্ছে। কারণ তা আমাদের সব সময় আরামদায়ক মনোভাব নিয়ে নবউদ্যমে কাজ করার প্রেরণা জোগায়। ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা থেকে শুরু করে ধর্মীয় ও সামাজিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পারফিউম যোগ করে এক ভিন্নমাত্রা। বর্তমানে তা ফ্যাশনের অংশ। কারণ এর ব্যবহারে নিজের সম্পর্কেই ভালো ধারণা জন্মায়। ফিরে পাওয়া যায় মানসিক শক্তি। এর ব্যবহার যে কোনো লোককেই করে তোলে আরও স্মার্ট ও সুন্দর।
কোন সুগন্ধি ব্যবহার করবেন : বডি স্প্রের জন্য পরিচিত ডু-ইট, এ-এক্স-ই ইত্যাদি। এগুলোর মূল্য ১২০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে। ছেলেদের সুগন্ধি হলো জৌলুস, প্লেবয়, জোহান, ডেভিড বেকহ্যাম, নাটিকা এ্যাডিডাস জ্যাটাক, এক্য প্রভৃতি ব্রান্ডের। এর দাম ৩০০ থেকে ৩০০০ টাকার মধ্যে। আমাদের দেশেও সুগন্ধি প্রস্তুত করা হয়। এগুলোর মূল্য কম। কিছু সুগন্ধি আছে খুব পরিচিত এবং দামেও বেশি যেমন—আরমানি হুগোবস, ডানহিল, বালফ্, বোনজো প্রভৃতি ব্র্যান্ড। এসব সুগন্ধি সারাদিন আপনাকে সতেজ রাখবে। এগুলোর দাম একটু বেশি—৩০০০ থেকে ৭০০০ টাকার মধ্যে।
কোথায় পাবেন : ব্রান্ডের সুগন্ধি পাবেন বসুন্ধরা, গুলশান, আলমাস সুপারশপ নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, মতিঝিল চকবাজার ইত্যাদি স্থানে।
তথ্য সহযোগিতায় : তারেক হায়দার

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tuesday, September 21, 2010

সহজেই নেটওয়ার্কের কম্পিউটার বন্ধ করুন

সহজেই নেটওয়ার্কের কম্পিউটার বন্ধ করুন

যাঁদের একসঙ্গে অনেক কম্পিউটার বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, তাঁরা সাধারণত একটি একটি করে কম্পিউটার বন্ধ করে থাকেন। এটা বেশ সময় সাপেক্ষ এবং ঝামেলার ব্যাপার। তবে ল্যান শার্টডাউন সফটওয়্যার থাকলে এক ক্লিকে একাধিক কম্পিউটার বন্ধ, রি-স্টার্ট এবং লগঅফ করা যায়। অফিসে অনেকগুলো কম্পিউটার নেটওয়ার্কে থাকলে বা কম্পিউটার ল্যাবের ক্ষেত্রে এই সফটওয়্যার বেশ কাজে দেবে। মাত্র ১ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যার www.lantricks.com/lanshutdown থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পরে কম্পিউটারগুলো যুক্ত করতে হবে। এর পরে যে যে কম্পিউটার বন্ধ করতে চান, সেগুলো নির্বাচন করে অপশন Shutdown বাটন নির্বাচন করে (Force Terminating Application নির্বাচিত রেখে) Shutdown! বাটনে ক্লিক করলেই হবে।
মেহেদী আকরাম

উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক ওয়েবসাইট

উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক ওয়েবসাইট

শিক্ষা, ক্যারিয়ার ও প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য নিয়ে www.CareerNews24.com নামে একটি ওয়েবপোর্টাল প্রকাশিত হয়েছে। সাইটটিতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য, অনলাইন টেস্ট, দেশি-বিদেশি উচ্চশিক্ষা, বৃত্তি তথ্য, ভিসা, ইমিগ্রেশন, বিদেশে ভর্তি, টিউটোরিয়াল, চিকিত্সা তথ্যসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশের সংবাদপত্রের লিঙ্ক রয়েছে ।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc
.

রান কমান্ডের কিছু ব্যবহার

রান কমান্ডের কিছু ব্যবহার

সময় বাঁচিয়ে দ্রুত কাজ করার জন্য উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে Start>Run থেকে কমান্ড লিখে বিভিন্ন কাজ করা যায়। যেমন—
desk.cpl : ডিসপ্লে প্রোপার্টিজ icwconn1: ইন্টারনেট কানেকশন উইজার্ড dfrg.msc : ডিস্ক ডিফ্রাগম্যান্ট, oy.cpl : গেম কন্ট্রোলার, password.cpl : পাসওয়ার্ড প্রপার্টিজ, winchat : মাইক্রোসফট চ্যাট, mmsys.cpl : সাউন্ড অ্যান্ড অডিও, wmplayer : উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার notepad : নোট প্যাড, cleanmgr : ডিস্ক ক্লিনআপ, osk : অন স্ক্রিন কি-বোর্ড, taskmgr : টাস্ক ম্যানেজার, ধিন : অ্যাড্রেস বুক
firewall.cpl: উইন্ডোজ ফায়ারওয়্যাল msword : মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
calc: ক্যালকুলেটর, control folders : ফোল্ডার প্রোপার্টিজ, mspaint : এমএস পেইন্ট, ncpa.cpl : নেটওয়ার্ক কানেকশন msimn : আউটলুক এক্সপ্রেস msmsgs : উইন্ডোজ মেসেঞ্জার timedate.cpl : টাইম অ্যান্ড ডেট appwiz.cpl : অ্যাড/রিমুভ প্রোগ্রাম iexplore: ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, ncpa.cpl : নেটওয়ার্ক কানেকশন ntmsmgr.msc : রিমুভাল স্টোরেজ nusrmgr.cpl : ইউজার অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার, netsetup.cpl : নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড।
মনিরুল হক ফিরোজ

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Dress up your greens

Dress up your greens

With the concrete invasion gobbling up the greenery in our cityscape, having a spacious veranda or an individual garden is a luxury in this age of apartment living. It is more important now than ever to incorporate some plants into our home décor, if we want to maintain that link with nature, and to refresh our surroundings. Last week, we talked about the beauty and flexibility of greenery in interior décor. This week, we show you how to display your potted plants.

Choosing good containers is vitally important. A collection of square, round and rectangular containers in different materials is a great starting point. Rough-textured pots in materials such as concrete look wonderful with succulent plants, and suggest a sort of dry, rough landscape. Different materials create different moods. Concrete and metal look urban and edgy, terracotta and ceramic more earthy and calm. Baskets and plastic pot or cane with clay pots have a more traditional look.

There are various types of clay pots available in the market and they come in various shapes and sizes. We select the pots according to the plant size, because some are small at the beginning but they soon grow to a great size. Some plants are man height; they are ideal for large tubs of twelve inches or higher. Ten or eight-inch tubs are perfect for medium size plants, such as aralia, pump, fichus or bamboo plants.

The market has an abundance of decorative clay pots. Some are floral printed, some may be glossy, others may be round, bucket or bowl-shaped. These types of pots are pretty durable, lasting up to thirty years or more.

These days we tend to go for frequent interior makeovers, particularly on festive occasions. Modifying your plant accessories, or changing their layout is a quick and easy way to do so. You can simply change their containers, add plates under the pots, or place the buckets on trays. You don't even have to use actual pots. Ceramic teapots, kettles, serving dishes and other utensils can easily double as quirky plant pots. You can also play with colour, or add stone chips to add an extra design dimension.

The pot is a basic item but there are some more tools and accessories essential for indoor gardening. One of the most important items in your indoor gardening are gloves, especially for handling prickly cacti. It is nice to have a pair specifically for working indoors on your potted plants.

You can use old kitchen spoons and forks for digging in a small pot, but miniature trowels and forks have greater aesthetic appeal. A watering can with a long spout is useful for gardening, but if you have one of those old-fashioned silver mini watering cans or small buckets for your indoor garden, they add an element of fun.

Finally, there are tiny accessories that you can use as a sort of garnishing to top off your plants with. There are many options, such as silver pellets, green moss, white pebbles, dried starfish, dried leaves, black pebbles, crushed shells, dead snails, buttons and stone. Sometimes we use some plastic animal figure, such as birds, butterflies, starfish etc.

In the end, mix and match to create a look that best expresses your personal tastes and your space will always look fresh and pretty.

By Nazneen Haque Mimi
Interior Consultant
Journeyman
For details, contact: journeym@citechco.net


All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হবে না কম্পিউটার মনিটর

স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হবে না কম্পিউটার মনিটর

অনেক সময় দেখা যায়, কোনো ভিডিও দেখছেন, হঠাত্ কম্পিউটার মনিটর বন্ধ হয়ে গেল। তখন মাউস বা কি-বোর্ড নাড়াচাড়া করলে তা আবার ঠিক হয়ে যায়। এর কারণ হলো, স্বয়ংক্রিয়ভাবে মনিটর বন্ধ করে দেয়ার অপশন সক্রিয় অবস্থায় থাকে। এটি বন্ধ করলে প্রথমে Start মেনু থেকে Control Panel-এ যান। এখানে Power Option-এ দেখতে পাবেন Turn Off Monitor Option-G 20 minutes (অন্য কোনো নির্দিষ্ট সময়ও থাকতে পারে) করে দেয়া আছে। এখানে Never করে Apply করে বেরিয়ে আসুন।
আহসান হাবিব

CELL PHONE USER TIPS



আ মা র স ন্তা ন : আপনার সন্তানের স্কুল প্রস্তুতি

আ মা র স ন্তা ন : আপনার সন্তানের স্কুল প্রস্তুতি

মিজানুর রহমান মিথুন
আধুনিক সমাজব্যবস্থায় নয়, প্রাচীনকাল থেকেই সন্তানকে মানুষ করার দায়িত্ব একজন মায়ের। তাই তো মাকে বলা হয় সন্তানের প্রাথমিক শিক্ষক। বর্তমান নাগরিক ব্যস্ত জীবন ধারায় সন্তানকে মানুষ করতে মায়ের বিকল্প শুধুই মা। অনেক মা পুরুষের সঙ্গে কাজ করছেন সমানতালে। তার পরও সন্তানের সবকিছুর দেখভাল করার দায়িত্ব তারই। সন্তানকে স্কুলে যেতে এবং তার লেখাপড়ার খোঁজখবর নেয়ার জন্য জরুরি কিছু কথা জেনে নিন।
অধিক রাত করে সন্তানকে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যেস থেকে বিরত রাখুন। এ জন্য প্রয়োজন বোধে বড়রা রাত জেগে টেলিভিশন দেখা বন্ধ করে দিন। কারণ টেলিভিশন চলতে থাকলে আপনার সন্তান কখনও ঘুমাতে যেতে চাইবে না। অধিক রাত করে ঘুমালে সকালে জাগতে সমস্যা হয়। অনেক সময় নিজেও সময়মত ঘুম থেকে জাগতে পারবেন না; ফলে সন্তানের স্কুলে যাওয়া বা পরীক্ষা দেয়া বন্ধ হতে পারে।
ঘুমাতে যাওয়ার আগে আগামীকালের সব পড়া তৈরির খোঁজখবর নেয়ার পাশাপাশি লক্ষ্য করুন পেন্সিল, খাতা, কলম ঠিক আছে কিনা। এগুলো সাজিয়ে-গুছিয়ে তার স্কুল ব্যাগের মধ্যে রাখুন। নইলে সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় এগুলো খুঁজতে তাড়াহুড়া লেখা যাবে এবং সময় নষ্ট হবে। খেয়াল করুন তার ইউনিফর্ম পরিষ্কার আছে কিনা। স্কুলে পানি নেয়ার বোলটি নোংরা বা পরিষ্কার আছে কিনা লক্ষ্য করে নিন। ওটাকেও পানিভর্তি করে আপনার হাতের নাগালে রাখুন।
স্কুলে যাওয়ার আগে আপনার সন্তান যে খাবার খেতে পছন্দ করে সেই খাবার তাকে খেতে দিন। অন্য কোনো খাবার নিতে তার সঙ্গে জোরাজুরি একদম করবেন না; এতে তার মন খারাপ হয়ে যাবে। ক্লাসে তার মন বসবে না।
আপনার সন্তানের সঙ্গে স্কুল টিফিন দিয়ে দিন, নইলে তার স্কুলে খোলা খাবারের দিকে আকৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাবে।
আপনার সন্তানের যদি স্কুলবাস/ভ্যান না থাকে তাহলে তাকে ঠিক ছুটির মুহূর্তে স্কুল গেট থেকে আনতে যাওয়ার অভ্যাস করুন। কারণ তাকে আনতে দেরি করে ফেললে স্কুলের সহপাঠীদের সঙ্গে অন্য কোনোভাবে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়তে পারে।
বাসায় এসে আপনার সন্তানের ইউনিফর্ম খুলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম দিয়ে গোসল করিয়ে দিন। এরপর পছন্দমত খাবার খাইয়ে হালকা বিশ্রাম দিয়ে হোম ওয়ার্ক বা বাড়ির কাজে বসিয়ে দিন। যদি টিউটর থাকে তাহলে আপনার সন্তানকে প্রস্তুত রাখুন যাতে টিউটর আসা মাত্রই সে তার টিউটরের কাছে পড়তে বসতে পারে। টিউটর আসার পর পড়ার প্রস্তুতি নিতে গেলে এতে তার মূল্যবান সময় নষ্ট হয়ে যাবে।
আপনার সন্তানকে তার টিউটরের কাছে এমন জায়গায় পড়াতে বসাবেন, যেখানে কোনো মেহমান বা পরিবারের অন্য সদস্যদের আনাগোনা না থাকে, কারণ এতে তার পড়তে বসার মনোযোগ নষ্ট হয়ে যাবে।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায়

কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায়

ড. আবুল হাসনাত
বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী দেশে কিডনি রোগীর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৮০ লাখ এবং প্রতি বছর প্রায় ৪০ হাজার মানুষ মারা যায় কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়ে। দেশে প্রতি ২৫ লাখ মানুষের জন্য রয়েছে একজন করে কিডনি বিশেষজ্ঞ। কিডনি রোগে আক্রান্ত হলে বেঁচে থাকার দুটি উপায়—ডায়ালাইসিস ও কিডনি প্রতিস্থাপন। এ চিকিত্সা অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং সুযোগও সীমিত। এ কারণে অধিকাংশই এ রোগের চিকিত্সা করাতে ব্যর্থ হয়। সারা দেশে সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে হেমোডায়ালাইসিস যন্ত্র আছে সাড়ে পাঁচশ’র কিছু বেশি, যা দিয়ে সর্বসাকুল্যে তিন হাজার রোগীর ডায়ালাইসিস করা সম্ভব। কিডনি বিকল হওয়া রোগীদের বাঁচিয়ে রাখার অপর বিকল্প হচ্ছে কিডনি প্রতিস্থাপন বা ট্রান্সপ্লান্ট। প্রতিস্থাপন আরও ব্যয়বহুল। সাধারণত রোগীর আত্মীয়-স্বজন এ অবস্থায় কিডনি দান করে থাকেন। সরকারি প্রতিষ্ঠানে এক লাখ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ আট লাখ টাকার মতো খরচ হয়ে থাকে।
কিডনি রোগের উপসর্গ : কিডনি রোগের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, প্রথম দিকে এ রোগের কোনো উপসর্গ থাকে না। কিন্তু যখন উপসর্গ ধরা পড়ে ততক্ষণে কিডনির প্রায় ৮০ ভাগই বিকল হয়ে পড়ে। এরপর আর তেমন কিছু করার থাকে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, কিডনি বিকল হওয়ার কারণ তিনটি—নেফ্রাইটিস (ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া, ভাইরাসজনিত হেপাটাইটিস, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, ভেজাল খাবার ইত্যাদি), ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ। চল্লিশোর্ধ্ব বয়সী মানুষের উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিস থাকলে তার কিডনি রোগের ঝুঁকি বেশি। বংশগত কারণেও কিডনি রোগ হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্ষুধামন্দা, বমিভাব, রক্তস্বল্পতা, অল্পতে হাঁফিয়ে যাওয়া, ঘুম না হওয়া ইত্যাদি কিডনি রোগের উপসর্গ। স্মর্তব্য, ঘোলাটে দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব অথবা কোমরের পেছনের দিকে ব্যথা করলে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায় : আমাদের সবারই প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত এবং প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা প্রয়োজন। যেহেতু উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগীদের কিডনি রোগের ঝুঁকি বেশি, তাই এ রোগ দুটি অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন। খাবার লবণ কম খাওয়াই বাঞ্ছনীয়। আমাদের মধ্যে অনেকেই নিয়মিত ব্যথানাশক (Pain killer) হিসেবে প্যারাসিটামল বা এসপিরিন খেয়ে থাকেন যা কিডনির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তবে যদি কোনো রোগের জন্য এ ধরনের ওষুধ নিয়মিত নেয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়। স্বাস্থ্য সচেতনতা তথা কিডনি রোগ সম্পর্কে সতর্কতা অবলম্বন এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। এ ব্যাপারে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। সবাইকে বছরে অন্তত একবার সিরাম ক্রিয়েটিনিন এবং প্রস্রাবে এলবুমিন নির্গতের পরিমাণ পরীক্ষা করা উচিত। প্রাথমিক অবস্থায় কিডনি রোগ ধরা পড়লে ওষুধের মাধ্যমে তা সুস্থ করে তোলা সম্ভব। এছাড়া কিডনি রোগের চিকিত্সা নিশ্চিত করার জন্য সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আরও ক্লিনিক ও হাসপাতাল স্থাপন করা অতীব জরুরি।
লেখক : অধ্যাপক
ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি অ্যান্ড ফার্মাকোলজি বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ই-মেইল : ahasnat99@yahoo.com

Sunday, September 19, 2010

এডোবি দিচ্ছে অনলাইনে ৫ গিগাবাইট ফ্রি স্পেস

এডোবি দিচ্ছে অনলাইনে ৫ গিগাবাইট ফ্রি স্পেস

অনলাইনে বিনামূল্যে দরকারি ফাইল ব্যাকআপ রাখার অনেক সাইট আছে। এবার এডোবি এক্রোবেট ডটকম দিচ্ছে তেমনই ৫ গিগাবাইট জায়গা। আর সঙ্গে দিচ্ছে ডেস্কটপ অ্যাপলিকেশন দ্বারা সহজেই ফাইল আপলোড এবং ডাউনলোড করার সুবিধা।
এর জন্য প্রথমে https://acrobat.com সাইটে গিয়ে রেজিস্ট্র্রেশন করতে হবে। এক্রোবেট ডটকমে লগইন করেও ফাইল আপলোড এবং ডাউনলোড করা যাবে। আর অনলাইনেই এসব ফাইল সম্পাদনা করা যাবে।
তবে ওয়েবসাইটে না গিয়ে ডেস্কটপ অ্যাপলিকেশন দ্বারা ফাইল আপলোড বা ডাউনলোড করতে হলে ক্লাউড ড্রাইভ নামের ১.৯ মেগাবাইটের এই অ্যাপলিকেশনটি http://www.driveoncloud.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিতে হবে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ এক্সপি, ভিসতা এবং উইন্ডোজ ৭-এ চলবে। এবার ক্লাউড ড্রাইভ চালু করে লগইন করুন এবং ড্রাগ-ড্রপের মাধ্যমে বা আপলোড ডাউনলোড বাটনের মাধ্যমে সহজেই ফাইল ফোল্ডার আপলোড বা ডাউনলোড করতে পারেন।
গ্রন্থনা : এম হারুন অর রশিদ
Related Links:

Save your file in Internet


Friday, September 17, 2010

সাইনোসাইটিস

সাইনোসাইটিস

ডা. সজল আশফাক
সাইনোসাইটিস দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি তীব্র ধরনের যাকে বলা হয় একিউট সানোসাইটিস অন্যটি কম তীব্র অথচ দীর্ঘমেয়াদি যাকে বলা হয় ক্রনিক সাইনোসাইটিস। সাইনাসের অভ্যন্তরীণ আবরণ হিসেবে থাকে এক ধরনের ঝিল্লি। এই ঝিল্লির প্রদাহকেই বলা হয় সাইনোসাইটিস। সাইনোসাইটিস সাধারণত ঠাণ্ডা ও ভেজা পরিবেশ, ধোঁয়া, ধুলোবালি ইত্যাদি পরিবেশ হিসেবে বিবেচিত।
সাইনাসের তীব্র প্রদাহ ৪ সপ্তাহের মধ্যে সেরে গেলে তাকে একিউট বা তীব্র ধরনের সাইনোসাইটিস বলা যেতে পারে। যদি এই ইনফেকশন ৪ থেকে ১২ সপ্তাহ থাকে এবং এই সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ সেরে যায় তাহলে তাকে বলা হয় সাব একিউট সাইনোসাইটিস। যদি সাইনোসাইটিসের উপসর্গ ১২ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে স্থায়ী হয় তখন তাকে বলা হয় ক্রনিক সাইনোসাইটিস। আবার বছরে ৪ বার করে সাইনাসের ইনফেকশন হয়ে মাঝখানের সময়টাকে সেরে গিয়ে সুস্থ হয়ে গেলে তাকে বলা হয় রিকারেন্ট একিউট সাইনোসাইটিস।

সাইনোসাইটিস কারণ
সাধারনত যে সব কারণে সাইনোসাইটিস হয়ে থাকে—
নাকের ইনফেকনশন : নাকের মধ্যকার ঝিল্লিরই ধারাবাহিকতা গড়ায় সাইনাস পর্যন্ত। আর তাই নাকে কোনো ইনফেকশন হলে তা ঝিল্লির নিচে অবস্থিত লসিকাতন্ত্রের মাধ্যমে সাইনাসে চলে যায়। বেশিরভাগ সাইনোসাইটিস ভাইরাসজনিত ইনফেকশনের পর ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশনের জন্য হয়ে থাকে। যেসব ব্যাকটেরিয়া এর পেছনে দায় সেগুলো হলো স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনিয়া, হেমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা, মেরাসেলা ক্যাটারালিস, স্ট্রেপটোকক্কাস পাইয়োজেনস, স্ফে অরিয়াস এবং ক্লেবসেলা নিউমোনিয়া ইত্যাদি।
সাঁতার : দূষিত পানি কিংবা উচ্চমাত্রার ক্লোরিনযুক্ত পানিতে গোসল করলে পানি সাইনাসে গিয়ে ইনফেকশন করতে পারে।
আঘাত : যে কোনো আঘাতের কারণে সাইনাস ছিদ্র হয়ে উন্মুক্ত হলে ইনফেকশন হতে পারে।
দাঁতের ইনফেকশন : মাঢ়ির একদম শেষ প্রান্তের দুটি দাঁত তুলে ফেলার সময় দাঁতের গোড়া দিয়ে সাইনাস উন্মুক্ত হয়ে পড়তে পারে এবং ইনফেকশন হতে পারে।
সরাসরি নয় তবে সাইনোসাইটিসের উদ্রেক করে এমন সব কারণের মধ্যে রয়েছে—
— নাক বন্ধ করে এবং নাকের নিঃসরণে বাধা দানকারী অবস্থার মধ্যে আছে—নাকের প্যাক, নাকের বাঁকা হাড়, নাকের মাংস ফুলে বড় হয়ে যাওয়া (হাইপারট্রফাইড ইনফিরিয়র টারবিনেট), নাকের পলিপ ইত্যাদি।
— নাকের নিঃসরণ নাকের মধ্যেই আটকে থাকতে পারে এমন অবস্থার মধ্যে আছে—সিসটিক ফাইব্রোসিস নামক রোগের কারণে নাকের ঘন নিঃসরণ, বড় এডিনয়েড, জন্মগতভাবে নাকের পেছনের ছিদ্রটি বন্ধ থাকা।

উপসর্গসমূহ
সাইনোসাইটিস একিউট কি ক্রনিক, অর্থাত্ তীব্র কি দীর্ঘমেয়াদি তা বোঝা যায় উপসর্গের তীব্রতর ওপর। তবে উভয় ক্ষেত্রেই একই ধরনের উপসর্গ লক্ষণীয়।
ষমাথাব্যথা : সাধারণত মাথাব্যথা হচ্ছে এই রোগের উপসর্গ। এই ব্যথা চোখের নিচে এবং কপালে থাকে। এছাড়া মুখমণ্ডল ও মাথার বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যথা হতে পারে। কোনো সাইনাসে ইনফেকশন হয়েছে সে অনুযায়ী এই ব্যথার অঞ্চল পরিবর্তিত হয়। তবে ব্যথা নাকের গোড়ায়, উপরের চোয়ালের উপরে, চোখের নিচে, কপালে ও মাথার পেছন দিকে যে কোনো স্থানে হতে পারে।
ষফুলে যেতে পারে চোখের নিচের কিংবা উপরের অংশের পাতা। চিবুক কিছুটা লাল হয়ে ফুলে যেতে পারে।
ষনাকের ভেতরের পুঁজ একটি নির্দিষ্ট স্থান থেকে বেরিয়ে আসতে দেখা যাবে। নাকের ভেতরের মাংসগুলো ফোলা থাকতে পারে। নাকের হাড় বাঁকা থাকতে পারে। নাকের পেছনে নাসাগলবিল অঞ্চলে অর্থাত্ আলজিভের পেছন থেকে আঠালো ঘন পুঁজ বেয়ে নেমে যাচ্ছে—এমনটি দেখা যাবে।
ষশারীরিক উপসর্গের মধ্যে রয়েছে গা ম্যাজম্যাজেভাব, জ্বর, শরীর ব্যথা ইত্যাদি।

দরকার এক্স-রে
মাথার সাধারণ একটি এক্স-রে করেই সাইনোসাইটিস সম্পর্কে জানা যায়। তবে এক্স-রের ফলাফলের সঙ্গে প্রতিদিনের উপসর্গের মিল থাকতে হবে।

চিকিত্সা
সাইনোসাইটিসের চিকিত্সায় এন্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হয়। এছাড়াও নাকে বিশেষ ধরনের ড্রপ দিতে হয়। এন্টি হিস্টামিন জাতীয় ওষুধ খেতে হয়। ব্যথার জন্য দেয়া যেতে পারে ব্যথানাশক।
হঠাত্ তীব্র কিংবা ক্রনিক বা বার বার হওয়া সাইনোসাইটিস যাই হোক না কেন প্রথমে ওষুধ দিয়ে চিকিত্সা করতে হয়। ওষুধে না সারলে অপারেশনের মাধ্যমে চিকিত্সা করতে হয়। এক সময় এই সমস্যার জন্য সাইনাস ওয়াশ করা হতো। এখন যথাযথ এন্টিবায়োটিকের জন্য সাইনাস ওয়াশের প্রয়োজনীয়তা কমে এসেছে। এছাড়া প্রচলিত সাইনাসের অপারেশনের পরিবর্তে এন্ডোস্কোপিক সার্জারি খুব গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। সবদিক বিবেচনায় কার্যকর ও রোগীর কম ভোগান্তির জন্য ফাংশনাল এন্ডোস্কোপিক সাইনাস সার্জারি খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এখন সাইনোসাইটিস নিয়ে অযথা ভুগতে হয় না। তবে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিত্সা না নিলে হতে পারে বিভিন্ন জটিলতা। সুতরাং জটিলতা এড়াতে সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক
নাক কান গলা বিভাগ
হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

Tips on How to Speed Up Internet Connection

This day and age we are used to life at its top speed thanks to various means of instant communication. That's why there are very few things that are more frustrating than slow Internet that can basically turn your life into a nightmare. Sometimes speeding up Internet is a simple question of upgrading your plan or changing your service provider.

However, sometimes even users who are paying for high speed Internet access can experience surprisingly slow Internet connection. Fortunately, there are ways to speed up Internet without having to change your ISP or buying a more powerful computer. Here are some tips on how to speed up your Internet connection without too much hassle.

1. Talk to your provider

First of all, call your service provider and check whether they are doing their job properly and delivering the service you are paying for. Or perhaps your package is outdated and the company will upgrade you to a better one either for free or for a small upgrade fee.

Keep in mind, though, that very few people are getting the top speed (remember the words "up to" in your contract?) because of distance exchange, congestion, and traffic shaping.

2. Find the browser that works for you

Most people still use Internet Explorer, even though it's not the fastest browser out there. If you are an active Internet user, it would be a good idea to check out different browsers, like Chrome, Firefox, and Opera to see which one works best for your connection type and your hardware configuration. For example, Chrome is particularly good for computers that are low on RAM, as it's not as memory hungry as Firefox and IE.

3. Tweak your router

If you are using a router, you can probably speed up Internet by adjusting the router settings. There are too many routers to give specific advice, but most routers can be tweaked to open up ports and boost your Internet speed. Just check the manual for things that can be done to improve performance or use Google to find answers for your particular router.

Before you do any tweaking, check whether you are close enough to the router when you use the Internet. Being too far away from it can make the connection really slow and unstable.

Another thing you should try before changing any settings is to restart your router. Sometimes this simple action can dramatically speed up your Internet connection.

4. Prevent unauthorized access

If you are using wireless Internet connection, make sure that you are not sharing it with the whole neighbourhood. The more people use your connection, the slower it is for you. So at the very least set up a WEP password to stop unauthorised users from using your Internet connection. Or if your hardware is compatible, set up WPA encryption.

5. Control your bandwidth usage

There are many applications that will use your bandwidth in the background, like Windows Update, Windows Live Messenger, Skype, Real player, Adobe Reader updates, and other similar software. Most of them usually start automatically when you log on to Windows and connect to the Internet as soon as there is a connection. This means that these programs use your bandwidth when you are not actually using them.

Most of these applications can be configured not to start on Windows log-on or to at least ask permission to connect to the Internet. If you are not sure which programs are secretly using your bandwidth, you can use a free tool called Auslogics Task Manager. With the help of this program you can track which applications and processes are consuming your network traffic.

If your Internet connection speed dropped all of a sudden for no apparent reason, check your computer for malware and spyware. Malicious software often uses your Internet connection to send information to its developers.

6. Perform some basic PC maintenance

If your computer is slow, it doesn't matter how fast your Internet connection is – everything will be slow because you computer can't cope. The answer to that is to keep your computer in good shape and perform regular maintenance like disk cleanup and defrag, registry repair, and other tasks like monitoring your startup items and optimizing Windows services. This way you will not only improve computer performance, but also speed up Internet connection.

There are many tools that will help you do the job, from the Windows built-in ones to complete PC optimization suites like Auslogics BoostSpeed that offers one-click maintenance and advanced tools to improve computer performance even more. It also has a tool called Internet Optimizer that will help you optimize your Internet connection for maximum speed.

Related Links:

Speed up your Broadband internet connection

Increase the speed of your slow internet connection

Advanced User Tips to Speed up Your Internet Browsing

নেটের ব্রাউজিং প্রায় ২৫ শতাংশ স্পিড বৃদ্ধি করুন


Thursday, September 16, 2010

নতুন চাকরি প্রার্থীদের কিছু ভুল

নতুন চাকরি প্রার্থীদের কিছু ভুল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষে অধিকাংশ ব্যক্তিরই চাওয়া থাকে একটা ভালো চাকরি। কিন্তু কজনই বা শুরুতে সফল হয়! ইয়াহু জবসের ক্যারিয়ার বিশেষজ্ঞরা বেশ কিছু কারণ খুঁজে বের করেছেন। এসব ভুলের কারণে নতুন গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীরা পছন্দের চাকরিটি খুঁজে পান না।
* পাস করে বের হয়ে অনেকেই কিছুদিন বিশ্রাম নিতে চান। এটাই বড় ভুল। ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চাকরি খুঁজতে সক্রিয় হওয়া উচিত।
* একটি সাম্প্রতিক জরিপ অনুযায়ী ৫৭ শতাংশ নতুন চাকরিপ্রার্থী মনে করেন, চাকরির বিজ্ঞপ্তি কেবল ইন্টারনেটে থাকে। ইন্টারনেটে আবেদন করবেন আর চাকরি মিলে যাবে। এ ধারণা কিছু কিছু ক্ষেত্রে কাজে লাগলেও এটাই চাকরি পাওয়ার একমাত্র উপায় নয়।
* নতুন চাকরিপ্রার্থীদের জন্য নেটওয়ার্ক থাকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পরিসংখ্যান বলে বেশির ভাগেরই প্রথম চাকরি হয় পরিচিত কারো সুপারিশে।
* অনেকেই চাকরির জন্য আবেদন করেন আর ভাবতে থাকেন চাকরিদাতা ফোন করে চাকরিটা দিয়ে দেবেন। বাস্তবে এমনটা খুব কমই হয়। ফলোআপ করাটা জরুরি।
* অনেকে শুরুতেই খুব ভালো চাকরির প্রত্যাশা করেন। চাকরির ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা যে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তা তো মানতে হবে। শুরুতে বেশি উচ্চাশার কারণেই অনেকে চাকরি খুঁজে পেতে দেরি করে ফেলেন।
সূত্র: ইয়াহু জবস

কেমন হবে ই-মেইল

কেমন হবে ই-মেইলই-মেইলে দ্রুত তথ্য পাঠানো সম্ভব। সঠিকভাবে ব্যবহার করা না হলে ই-মেইলও বিরক্তির কারণ হয়। ব্যক্তিগত ও অফিশিয়াল_উভয় ক্ষেত্রেই এর ব্যবহার রয়েছে আখতার সানজিদা কাসেম, এফসিএ, এফসিএমএ ই-মেইল তথ্যপূর্ণ, সংক্ষিপ্ত হওয়া উচিত। স্ক্রিনে লম্বা ই-মেইল পড়াও কঠিন।বানান, নিয়মাবলি ও বিন্যাস : বানান ও নিয়মাবলি সঠিক না হলে মেসেজ অর্থবহ হয় না। 'ফুল স্টপ' কিংবা 'কমা' না থাকলে পড়তে কষ্ট হয়। বাক্যের অর্থের পরিবর্তন ঘটে। অফিশিয়াল ই-মেইল টেলেক্স কিংবা এসএমএসের মতো হওয়া উচিত নয়। ছোট ছোট অনুচ্ছেদ করে অনুচ্ছেদের মাঝখানে স্পেস রাখুন। প্রতিটি নির্দেশনা নম্বর বা প্রতীক দিয়ে শনাক্ত করুন। 'অ্যাকটিভ ভয়েস' ব্যবহার করে বাক্য লিখুন।'
চটপট উত্তর : ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ই-মেইলের উত্তর পাঠান। জটিল কিছু হলে জানান, ই-মেইলটি রিসিভ হয়েছে এবং উত্তর পাঠাতে দেরি হতে পারে।
অপ্রয়োজনীয় ফাইল : লম্বা ফাইল সংক্ষিপ্ত করুন। ভাইরাসে ভরা কোনো ই-মেইল পাঠাবেন না। প্রতিটি ফাইলের সঠিকভাবে নামকরণ করুন এবং নম্বর দিয়ে নির্দিষ্ট করে দিন।
জরুরি ও 'ক্যাপিটাল' : 'জরুরি' শব্দটি কম ব্যবহার করুন। কারণ এটি ব্যবহার করলেই বরং তা গুরুত্ব হারায়। তবে খুব জরুরি হলে তখনই 'জরুরি' শব্দটি ব্যবহার করুন। 'ক্যাপিটাল' অক্ষর ব্যবহার করবেন না।
পাঠানোর আগে পড়ুন : পাঠানোর আগে পড়ে দেখুন, যাতে ভুল না থাকে। যখন আপনি হতাশ কিংবা বিরক্ত থাকেন, তখন ই-মেইলের উত্তর দেবেন না।
সিসি ফিল্ডের অতিরিক্ত ব্যবহার : সিসি ফিল্ড ব্যবহার করা উচিত নয়, যতক্ষণ না প্রাপক জানতে পারছেন যে কেন তিনি মেসেজের অনুলিপি পাচ্ছেন। মনে রাখবেন, যাঁকে মেইল পাঠানো হয়, তাঁর কাছে উত্তর আশা করা হয়। আর যাঁকে সিসির অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তাঁর কাছে তথ্য চাওয়া হয়। তাই সঠিক ব্যক্তির কাছেই মেইল পাঠানো উচিত।
বিসিসি ফিল্ড ব্যবহার করুন : যখন মেইল করা হয়, তখন সব ই-মেইল ঠিকানা একসঙ্গে টু ফিল্ডে রাখা হয়। এতে সবাই জানতে পারে যে একই ই-মেইল আপনি অনেককে পাঠিয়েছেন। এ জন্য সব ই-মেইলের ঠিকানা বিসিসি ফিল্ডে রাখা। তবে এতে প্রাপক কেবল ই-মেইলের ঠিকানা দেখতে পাবেন। তার চেয়ে যদি আপনার মাইক্রোসফট আউটলুক ও ওয়ার্ড থাকে, তাহলে আপনি মেসেজ 'মার্জ' করে প্রত্যেকের জন্য আলাদা মেসেজ তৈরি করতে পারেন।
ফরম্যাট করার ক্ষেত্রে সতর্কতা : ই-মেইলে ফরম্যাট করলে অন্যরা ফরম্যাট দেখতে পান না, কিংবা ভিন্ন 'ফন্ট' দেখতে পান। ব্যাকগ্রাউন্ড সহজে পড়া যায় এমন রং ব্যবহার করুন। টেবিল কিংবা অন্য কোনো 'ফরম্যাটেভ টেক্সট' পাঠালে মূল মেসেজে না রেখে সংযুক্তি রাখা ভালো।
সঠিক স্বাক্ষর : আপনার নাম, পদবি, কম্পানির নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগের নম্বর মিলিয়ে স্বাক্ষর দিন।
আন্তর্জাতিক ই-মেইলে প্রযোজ্য : ই-মেইল লেখার সময় অন্য দেশের ছুটি ও সময় খেয়াল রাখুন। জরুরি উত্তরের প্রয়োজন হলে নিশ্চিত হয়ে নিন, প্রাপক ওয়ার্কিং ডেতে ই-মেইল পেয়েছেন কি না। যান্ত্রিক ও আবহাওয়ার গোলযোগের কারণে ই-মেইল পেঁৗছাতে দেরি হতে পারে।
সময়ের হিসাব করে তারিখ ও সময় উল্লেখ করুন। আপনার আন্তর্জাতিক টেলিফোন এরিয়া কোড, ঠিকানা, পোস্টাল জিপ কোড ও দেশের নাম স্বাক্ষরের সঙ্গে থাকবে।

Related Links:

Most Important Rules of Email Etiquette


All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Advanced User Tips to Speed up Your Internet Browsing

If you are like most computer savvy professional, odds are you have tried the basic tips which have somehow still not been able to deliver the increase in speed that you are looking for. While the web is packed full of tips that can help the novice computer user increase their speed on the web, it can be difficult to find useful tips that are catered towards the computer savvy user. Here are some of the most popular advanced user tips to speed up your internet browsing so you can get more out of your browsing time.

First, consider implementing OpenDNS. This is a free service that actually does double duty on your internet connection. It works by increasing your connection speed while adding on an extra layer of security. It also helps protect you from phishing scams, while including other features like parental controls and keyboard shortcuts that can help keep you more secure on the web, while managing to speed up your internet browsing. It also includes a typo correction tool, which will fix misspelled domain names automatically which can save time when you are typing in a rush.

Second, consider using a download manager. If you spend most of your time downloading files and other items from the web, a download manager can actually help save you time as well as speed up your internet browsing. Many come with additional features that can make downloads a breeze, which allows you to forget about the process so you can spend more time reading and searching for the stuff that really interests you.

Lastly, consider using TidyRead or the Readability Bookmarklet. Both products pretty much do the same thing. They strip your site of choice of all scripts, images and other web content, and it delivers content that is easier to read than what you would expect to see utilizing only your web browser. This can actually help speed up your internet browsing because it will allow the pages to load faster since they will be free of scripts and other content that can actually increase the amount of time it takes for a particular page to load.

These are just a few of the most popular advanced tips that can help speed up your internet connection. Consider using a download manager or TidyRead for content, and you are sure to speed up your internet connection quicker than you may have ever thought possible.

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tips Of All Sorts