সক্ষমতা এবং নেতৃত্ব গুণ তৈরি করে তথ্যপ্রযুক্তি
মনোয়ারুল ইসলাম
কম্পিউটার, ইন্টারনেট এবং যোগাযোগের বিভিন্ন যন্ত্রের সংস্পর্শে এলে মানুষের মনের মধ্যে সন্তুষ্টি ও শুভবোধ তৈরি হয়। ব্রিটেনের চার্টার্ড ইনস্টিটিউট অব আইটি পরিচালিত এক গবেষণায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
টেলিগ্রাফ অনলাইনে প্রকাশিত এ বিষয়ক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৫ হাজার মানুষের মধ্যে চালানো এক জরিপে দেখা গেছে, তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়ায় মানুষের মধ্যে ‘সক্ষমতা এবং নেতৃত্ব গুণ’ তৈরি হয়। এর ফলেই জীবন নিয়ে তৈরি হয় সন্তুষ্টি।
গবেষকরা জানিয়েছেন, তথ্যপ্রযুক্তি একজন শক্তিহীনকে শক্তিশালী করে তোলে। বস্তুত সমাজ জীবনে যারা প্রভাবশালী অবস্থানে নেই, তাদের বেলাতেও প্রযুক্তির সংস্পর্শে জীবন সম্পর্কে আগ্রহবোধ অপেক্ষাকৃত বেড়ে যায়। নিম্ন আয় বা কম লেখাপড়া জানা লোকজনও তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়ে অনেক সুবিধা পান।
তবে নারীরা প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হলে বেশি সুবিধা ভোগ করতে পারে। কারণ পরিবারে তারা কেন্দ্রীয় ভূমিকা রাখাসহ সোশ্যাল নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারে। নিম্ন আয়ের নারীরাও এক্ষেত্রে সুবিধাটি পান। মনস্তত্ত্ববিদ ডোনা ডওসন জানিয়েছেন, আইটি মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে দুশ্চিন্তা এবং মানসিক চাপ দূর করে এবং সেই সঙ্গে আত্মনিয়ন্ত্রণ এনে দিতে পারে। মানুষের পছন্দের বিষয়গুলো উন্নত করা, প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেয়া, অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে আইটি বড় ভূমিকা রাখে। আইটি নিরাপত্তাবোধ বাড়িয়ে তোলে, ব্যক্তিস্বাধীনতা এনে দেয় আর এ দুইয়ের সমন্বয়ে জীবনে পূর্ণতা আনে।
টেলিগ্রাফ অনলাইনে প্রকাশিত এ বিষয়ক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৫ হাজার মানুষের মধ্যে চালানো এক জরিপে দেখা গেছে, তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়ায় মানুষের মধ্যে ‘সক্ষমতা এবং নেতৃত্ব গুণ’ তৈরি হয়। এর ফলেই জীবন নিয়ে তৈরি হয় সন্তুষ্টি।
গবেষকরা জানিয়েছেন, তথ্যপ্রযুক্তি একজন শক্তিহীনকে শক্তিশালী করে তোলে। বস্তুত সমাজ জীবনে যারা প্রভাবশালী অবস্থানে নেই, তাদের বেলাতেও প্রযুক্তির সংস্পর্শে জীবন সম্পর্কে আগ্রহবোধ অপেক্ষাকৃত বেড়ে যায়। নিম্ন আয় বা কম লেখাপড়া জানা লোকজনও তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়ে অনেক সুবিধা পান।
তবে নারীরা প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হলে বেশি সুবিধা ভোগ করতে পারে। কারণ পরিবারে তারা কেন্দ্রীয় ভূমিকা রাখাসহ সোশ্যাল নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারে। নিম্ন আয়ের নারীরাও এক্ষেত্রে সুবিধাটি পান। মনস্তত্ত্ববিদ ডোনা ডওসন জানিয়েছেন, আইটি মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে দুশ্চিন্তা এবং মানসিক চাপ দূর করে এবং সেই সঙ্গে আত্মনিয়ন্ত্রণ এনে দিতে পারে। মানুষের পছন্দের বিষয়গুলো উন্নত করা, প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেয়া, অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে আইটি বড় ভূমিকা রাখে। আইটি নিরাপত্তাবোধ বাড়িয়ে তোলে, ব্যক্তিস্বাধীনতা এনে দেয় আর এ দুইয়ের সমন্বয়ে জীবনে পূর্ণতা আনে।
No comments:
Post a Comment