১৭০ পৃষ্ঠার বই স্ক্যান হবে এক মিনিটে!
র. আ. খান

বর্তমানের বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের স্কান যন্ত্রের প্রচলন রয়েছে। তবে সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী স্ক্যানিং যন্ত্রের আবিষ্কারের ঘোষণা দিলেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। এর ফলে মাত্র এক মিনিটেই ১৭০ পৃষ্ঠার একটি বই স্ক্যান করা যাবে। এ যন্ত্রের সঙ্গে রয়েছে একটি ক্যামেরা, যেটি সেকেন্ডে ৫০০টি পর্যন্ত স্ন্যাপ নিতে সক্ষম।
নতুন এ স্কান যন্ত্রটির উদ্ভাবন করছেন টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা। এই দলের নেতৃত্ব দেন ইয়োশিহিরো ওয়াতানাবে। তিনি বলছেন, যন্ত্রটিকে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ব্যবহারের উপযোগী করতে ইতিমধ্যে একটি কোম্পানির সঙ্গে কাজ শুরু করেছেন। তবে বই স্ক্যান করা ছাডাও এর মাধ্যমে শিল্পজাত পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিত করতেও এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাডা এ সিস্টেমটি গাড়ি চালানোর সময় রাস্তায় কোন খানাখন্দ আছে কি না তা জানান দেবে চালককে। ফলে অনেক দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে। অন্যদিকে রোবটের চোখে এটি ব্যবহার করা যাবে। এর ফলে মানুষের চেয়ে দ্রুতগতিতে কোনো কিছু দেখতে পারবে।
নতুন এ স্কান যন্ত্রটির উদ্ভাবন করছেন টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা। এই দলের নেতৃত্ব দেন ইয়োশিহিরো ওয়াতানাবে। তিনি বলছেন, যন্ত্রটিকে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ব্যবহারের উপযোগী করতে ইতিমধ্যে একটি কোম্পানির সঙ্গে কাজ শুরু করেছেন। তবে বই স্ক্যান করা ছাডাও এর মাধ্যমে শিল্পজাত পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিত করতেও এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাডা এ সিস্টেমটি গাড়ি চালানোর সময় রাস্তায় কোন খানাখন্দ আছে কি না তা জানান দেবে চালককে। ফলে অনেক দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে। অন্যদিকে রোবটের চোখে এটি ব্যবহার করা যাবে। এর ফলে মানুষের চেয়ে দ্রুতগতিতে কোনো কিছু দেখতে পারবে।
No comments:
Post a Comment