Search This Blog

TIP'S CETAGORY WITH LANGUAGE

Tips 4 pc

Update Software

Saturday, July 31, 2010

বিআইএর ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিং ম্যানেজমেন্ট কোর্স

প্রশিক্ষণবিআইএর ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিং ম্যানেজমেন্ট কোর্স ফরহাদ হোসেন
বাংলাদেশে জীবন বীমা এবং সাধারণ বীমা দুই ধরনের বীমা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করছে অনেক বীমাকর্মী। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন লোক নিয়োগ করা হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানে। বীমা সেক্টরের আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে যাঁরা দক্ষতা অর্জন করতে চান তাঁদের জন্য বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স একাডেমী আয়োজন করেছে এমনই এক প্রশিক্ষণ কোর্সের।
বীমা প্রতিষ্ঠানে চাকরি একটি চ্যালেঞ্জিং পেশা। দুই ধরনের বীমা পরিচালনায় কিছু কিছু দক্ষতা অপরিহার্য হয়ে পড়ে। যেমন_অর্থায়ন ও হিসাব ব্যবস্থাপনা। তাই এ দুটি বিষয় সম্পর্কিত যাবতীয় কৌশল শেখানো হবে কোর্সটিতে।

যাঁরা অংশ নিতে পারবেন
বিভিন্ন বীমা প্রতিষ্ঠানে জুনিয়র/মিডলেভেল/সিনিয়র অফিসার বা যারা এ সম্পর্কিত পদে ফাইন্যান্স, অ্যাকাউন্টিং বা অডিট ডিপার্টমেন্টে যাঁরা কর্মরত, মূলত তাঁদের জন্যই কোর্সটি আয়োজন করা হয়েছে। যাঁরা এ বিষয়ে কাজ করতে এসে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাঁদের সমস্যা সমাধানের জন্য কোর্সটি বেশ কার্যকর। এ ছাড়াও যাঁরা বীমা প্রতিষ্ঠানে ফাইন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিং ব্যবস্থাপনায় কাজ করতে চান তাঁরাও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে নূ্যনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক পাস হতে হবে।

কোর্সের বিষয়
যেসব বিষয় সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হবে সেসব বিষয়ের মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হলো_অর্থায়ন ব্যবস্থাপনায় বর্তমান সময়ে বিভিন্ন নিয়ম, ইনস্যুরেন্স কম্পানির ব্যবহৃত বিভিন্ন হিসাবসংক্রান্ত নিয়ম, বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন তৈরি এবং হিসাব শাখায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ফরমেট, বিভিন্ন ধরনের হিসাবের বৈশিষ্ট্য, নীতি, রেকর্ড বইয়ে ব্যবহৃত_পেটি ক্যাশ বুক, ব্যাংক বুক, সাধারণ লেজার বুক, সাবসিডিয়ারি লেজার বুক, জার্নাল রেজিস্টার, প্রিমিয়ার রেজিস্টার, বিল রেজিস্টার ইত্যাদি এবং ক্যাশ ভাউচার, ব্যাংক ভাউচার, মানি রিসিট, ডিপোজিট স্লিপ, এডজাস্টমেন্ট জার্নাল, ডিপোজিট প্রিমিয়াম, আউটস্ট্যান্ডিং প্রিমিয়াম ইত্যাদি।

কোর্সের সময়কাল
সাত দিনব্যাপী কোর্সটি ২ আগস্ট থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। ক্লাস হবে বিকেল ৫টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত। ছুটির দিন বাদে সপ্তাহের অন্যান্য দিন ক্লাসগুলো চলবে। আগ্রহী প্রার্থীদের আগামী ২৯ জুলাইয়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে। সর্বোচ্চ ৩০ জন প্রার্থী অংশগ্রহণ করতে পারবেন। কোর্স শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে সনদ প্রদান করা হবে।

ভর্তি পদ্ধতি ও কোর্স ফি
আগ্রহী প্রার্থীদের প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে কোর্স ফি বাবদ জনপ্রতি দুই হাজার টাকা জমা দিতে হবে। কোর্স ফি নগদে অথবা ক্রসড চেকের মাধ্যমে যেকোনো ব্যাংকের শাখা থেকে 'মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স একাডেমী ঢাকা'র অনুকূলে জমা দিতে হবে।

প্রশিক্ষক হিসেবে যাঁরা থাকছেন
কোর্সটিতে প্রশিক্ষক হিসেবে থাকছেন ড. মোশাররফ হোসেন এফসিএ, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স; মেজবাহ উদ্দিন, যুগ্ম পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক; সগীর হোসেন খন্দকার, সহযোগী অধ্যাপক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়; পি কে রায়, এমডি, রূপালী ইনস্যুরেন্স; আবদুল হাশেম এফসিএ, ডিএমডি, ফেডারেল ইনস্যুরেন্স; সাইফুল ইসলাম সিএ, কো-সেক্রেটারি, জনতা ইনস্যুরেন্স; হাসান খান, কো-সেক্রেটারি, সিটি ইনস্যুরেন্স। এ ছাড়াও আরো আমন্ত্রিত প্রশিক্ষক থাকবেন।

যোগাযোগ
কোর্সবিষয়ক বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন
এস এম ইব্রাহিম হোসাইন
কোর্স কো-অর্ডিনেটর ও ফ্যাকাল্টি মেম্বার (ইনচার্জ)
ফোন : ৯৮৯৯১৩৬, ৯৮৯৯২৯২-৩, মোবাইল : ০১১৯৮-০৭৩১১১,
বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স একাডেমী, ৫৩ মহাখালী, ঢাকা-১২১২।

আস্ক বাংলাদেশের ছয়টি পোর্টাল

আস্ক বাংলাদেশের ছয়টি পোর্টাল

অংশ Bangladesh.Com Limited ৬টি ওয়েব পোর্টাল পরীক্ষামূলকভাবে উন্মুক্ত করেছে। এর মধ্যে www.itreel.com হচ্ছে একটি সার্চ ইঞ্জিন। এই সাইটটিতে পাওয়া যাবে বিশ্বের যে কোন বিষয় সম্পর্কিত সচিত্র তথ্য ও প্রতিবেদন।
ওয়েব পোর্টাল www.loginbd.com দিচ্ছে বাংলাদেশভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ ওয়েব ডিরেক্টরি, যাতে থাকছে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এমনকি ব্যক্তি কিংবা ব্যক্তি মালিকানাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছবি, ঠিকানা ও বিস্তারিত তথ্য।
www.sromobazar.com ওয়েবসাইটটিতে থাকছে স্থানীয় ও আর্ন্তজাতিক চাকরি সম্পর্কিত তথ্য, শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ও দূতাবাস সম্পর্কিত তথ্য। এছাড়াও রিক্রুটিং এজেন্টরা এখানে বিডিং পদ্ধতিতে তাদের পছন্দসই জনশক্তি পেতে পারেন।
www.itbidding.com ঠিকানার ওয়েবসাইটটি হচ্ছে আইটি সম্পর্কিত কর্মদাতা ও কর্মপ্রার্থীদের মধ্যে একটি ডিজিটাল সেতুবন্ধন। এই সাইটটির মাধ্যমে আইটি কর্মদাতারা বিস্তারিত তথ্যসহ তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের নিলাম আহ্বান করতে পারেন এবং কর্মপ্রার্থীরা নিলামে অংশগ্রহণ করে তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পেতে পারেন।
www.askbazar.com সাইটটিতে যে কোনো আইটি কোম্পানি ও আইটি বিশেষজ্ঞরা তাদের উদ্ভাবিত ও বিক্রয়যোগ্য আইটি পণ্যগুলো এই সাইটের মাধ্যমে ক্রেতাসাধারণের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন এবং ক্রেতারাও প্রয়োজনীয় পণ্যগুলো ক্রয় করতে পারেন।
www.dressbazar.com সাইটটিতে বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বের তৈরি পোশাক শিল্প ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটনো হয়েছে। এর ফলে তৈরি পোশাক শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সহজেই উপকৃত হবে। এছাড়াও প্রথম বিনামূল্যে বাংলাদেশী ওয়েব মেইল সেবার জন্য www.akashmail.com সাইটটি নির্মাণাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। আরও বিস্তারিত জানা যাবে : www.askbangladesh.com সাইটে।
গ্রন্থনা : আহসান হাবিব

সোনামনির টুকিটাকি

সোনামনির টুকিটাকি সেতু আহমেদ শিশুর সুস্থতা ও বেড়ে উঠার জন্য প্রয়োজন অনেক কিছুর। তার প্রয়োজনীয় সবকিছুই হাতের নাগালে রাখুন। এতে বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হবে না।
বেবি ক্লথ : শিশুর ত্বক স্পর্শকাতর, তাই ক্লথ হতে হবে আরামদায়ক। উন্নতমানের কাপড় দিয়ে তৈরি বাহারি রং ও সাইজের ক্লথ পাওয়া যাচ্ছে। ব্র্যান্ডের দোকানগুলোতে প্রতিটি ভালো বেবি ক্লথের দাম ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে। আর একটু কমদামি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
মশারি : মশা ও মাছি থেকে শিশুকে রক্ষা করতে মশারির জুড়ি নেই। এতে শিশুকে নিরাপদে ঘুমে রেখে ইচ্ছেমতো কাজ সারতে পারেন। দাম ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা।
ফিডার : শিশুর দুধ খাওয়ার জন্য ফিডার খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভালো ব্র্যান্ডের ফিডার কিনবেন। ফিডারের দাম ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা।
ডায়াপার : এখন খুব সহজেই ডায়াপার পরিয়ে শিশুকে নিয়ে বাইরে যেতে পারনে। কাপড় নষ্ট হওয়ার ভয় নেই। এক প্যাকেটে ১২ থেকে ৫০টা পর্যন্ত ডায়াপার থাকে। দাম ৪৫০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত।
পিলো : শিশুরা যখন নড়াচড়া করতে শেখে তখন বিছানা থেকে গড়িয়ে যাতে নিচে না পড়ে, সে জন্য হেড পিলো ও সাইড পিলো ব্যবহার করতে পারেন। পিলোর দাম আকার ও তুলার ওপর নির্ভর করে। দাম ১০০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত।
টাওয়াল : বেবি টাওয়ালগুলো খুব আরামদায়ক ও নরম হবে। দাম ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। আর কমদামি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
পটি : শিশুর বাথরুমের জন্য চাই পটি। বিভিন্ন রকমের পটি পাওয়া যায়। দাম ২৫০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে।
বডি ক্যারিয়ার : শিশুর মায়ের জন্য প্রয়োজনীয়। বিশেষ করে কাজকর্মে সহজেই বডি ক্যারিয়ারে নিয়ে ছুটোছুটি করতে পারেন। দাম ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা।
কার হিটার ওয়ারমার : ভ্রমণে শিশুকে গাড়িতে বসে হিটার ওয়ারমার দিয়ে শিশুকে দুধ গরম করে খাওয়াতে পারেন। দাম ৬০০ থেকে ১০০০ টাকা।
নোজ ক্লিনার : নাকের ময়লা পরিষ্কার করতে নোজ ক্লিনার ব্যবহার করুন। দাম ৩০ টাকা।
বেবি বিপ : দুধ খাওয়ার সময় যাতে গলার নিচে না লাগে সে জন্য বেবি বিপ প্রয়োজন। দাম ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
বেবি ইউরিন অ্যালার্ম : প্রস্রাব করেছে কি না বুঝতে বেবি ইউরিন অ্যালার্ম দরকারি। ইউরিন অ্যালার্ম দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডায়াপার পরিবর্তন করতে পারবেন। দাম ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে।
শিশুর প্রসাধনী অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শিশুর জন্য যা যা প্রয়োজন তা হলো-
শ্যাম্পু : চুলের জন্য মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। দাম ৩০০ থেকে ৬৫০ টাকা পর্যন্ত।
সাবান : সাবান হবে লিকুইড। দাম পড়বে ১৫০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে।
নেপিরাস ক্রিম : ডায়াপারের কারণে র‌্যাশ অথবা অ্যালার্জি হলে নেপিরাস ক্রিম ব্যবহার করুন। দাম ১২০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত।
বেবি ক্লোন : বেবি ক্লোন ব্যবহার করলে ঘামের দুর্গন্ধ দূর হবে।
দাম ১৫০ টাকা।
কোথায় পাবেন : গুলশানের মাদার কেয়ার, বসুন্ধরা সিটির প্রজাপতি, আলমাস সুপারশপ, ইনফিনিটি। এ ছাড়া নিউমার্কেটে বেশ কয়েকটি দোকোনে শিশুর প্রয়োজনীয় সব জিনিস পাবেন।

টিপস

* শিশুর চোখে যাতে শ্যাম্পু না ধরে সে জন্য নো মোর টিয়ারস শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
* ফিডার বিশুদ্ধকরণ মেশিন কিনতে পারেন।
* বেবি মেডিসিন ড্রপার কিনে ওষুধ খাওয়ান।
* নখ কাটার জন্য বিশেষ নেইল কাটার ব্যবহার করুন।
* বেবি রুমাল, কটন বাড রাখুন।

Wednesday, July 21, 2010

১৭০ পৃষ্ঠার বই স্ক্যান হবে এক মিনিটে!

১৭০ পৃষ্ঠার বই স্ক্যান হবে এক মিনিটে!

র. আ. খান
বর্তমানের বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের স্কান যন্ত্রের প্রচলন রয়েছে। তবে সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী স্ক্যানিং যন্ত্রের আবিষ্কারের ঘোষণা দিলেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। এর ফলে মাত্র এক মিনিটেই ১৭০ পৃষ্ঠার একটি বই স্ক্যান করা যাবে। এ যন্ত্রের সঙ্গে রয়েছে একটি ক্যামেরা, যেটি সেকেন্ডে ৫০০টি পর্যন্ত স্ন্যাপ নিতে সক্ষম।
নতুন এ স্কান যন্ত্রটির উদ্ভাবন করছেন টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা। এই দলের নেতৃত্ব দেন ইয়োশিহিরো ওয়াতানাবে। তিনি বলছেন, যন্ত্রটিকে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ব্যবহারের উপযোগী করতে ইতিমধ্যে একটি কোম্পানির সঙ্গে কাজ শুরু করেছেন। তবে বই স্ক্যান করা ছাডাও এর মাধ্যমে শিল্পজাত পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিত করতেও এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাডা এ সিস্টেমটি গাড়ি চালানোর সময় রাস্তায় কোন খানাখন্দ আছে কি না তা জানান দেবে চালককে। ফলে অনেক দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে। অন্যদিকে রোবটের চোখে এটি ব্যবহার করা যাবে। এর ফলে মানুষের চেয়ে দ্রুতগতিতে কোনো কিছু দেখতে পারবে।

Wednesday, July 14, 2010

How to solve restarting PC problem

Problem of restarting and unforeseen system off issue is occurring in front of many users that can be easily predictable and solved by implementing following steps:

1. Firstly check windows is properly install or some windows file missing during installation .Some time due to improper shutdown and virus problem is corrupt your file system that may cause missing of file from your hard disk.
2. Remove processor from motherboard and then after, properly fit processor on motherboard.
3. Check processor fan that can be properly mounted on processor or not.
4. Check RAM by replacing it by another RAM having same FSB . Some time this problem is occur due to the compability issue when RAM FSB is not supported by motherboard .So, you can check your motherboard RAM FSB that can be supported by your motherboard or not e.g. 533 ,667,800 MHz FSB and also check capacity of per channel of RAM slot.
5. If your hard disk produce some noisy sound and hanging problem is occur than change your HDD. Some times bad sectors cause restarting problem.
6. Some time unforeseen system off is occur due to power supply problem.If, you are performing high processing work than after few minutes your computer is off this shows internal problem of SMPS and then check it by replacing another SMPS.

কম্পিউটার সিনড্রোম থেকে বাঁচার উপায়

কম্পিউটার সিনড্রোম থেকে বাঁচার উপায়

আতাউর রহমান কাবুল
খুব বেশি কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে আপনার চোখের সমস্যা হতে পারে। যারা কম্পিউটারে বসে বেশিক্ষণ কাজ করেন, তাদের যে সমস্যাগুলো হয় সেগুলো হয় চোখ চুলকানো, মাথা ধরা এবং অনেক সময় হয় চোখের সামনে ধোয়াশার সৃষ্টি। এছাড়া প্রধান যে সমস্যার সৃষ্টি হয় সেটা হলো পিঠে ব্যথা। কম্পিউটার থেকে যে সব সমস্যার সৃষ্টি হয় তাদের কম্পিউটার সিনড্রোম নামে অভিহিত করা হয়। পিঠে ব্যথা ছাড়া স্পনডেলাইটিস এবং দীর্ঘক্ষণ চেয়ারে বসে থাকার ফলে হজমের সমস্যাও তৈরি হয়।
এসব সমস্যা থেকে বাঁচার উপায় : যখনই কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করবেন ২০ মিনিট কাজ করার পর ২০ বার চোখের পাতা বন্ব্দ করা উচিত। এতে চোখের শুষ্কতা দূর হবে। বার বার চোখ বোজার ফলে চোখের মণিতে জলের সমতা বজায় থাকে। এছাড়া ৪৫ মিনিট অন্তর চেয়ার থেকে উঠে চলাফেরা করা উচিত। কম্পিউটার থেকে দূরে অন্য কোথাও তাকানো উচিত। এর ফলে চোখের মাংসপেশি শিথিল হয়ে যাবে। যেখানে বসে আপনি কাজ করছেন আপনার সিস্টেম অর্থাত্ আপনার কম্পিউটারের মনিটর যেন আপনার নাকের উপরে থাকে। আর সব সময় মনিটরের ব্রাইটনেস কম করে কাজ করবেন। স্কিদ্ধনের ব্যাকগ্রাউন্ড আর স্কিদ্ধনের কারেক্টরের মধ্যে কনট্রাস্ট যেন সব সময় বেশি থাকে এটা লক্ষ্য রাখবেন। স্কিদ্ধনের কারেক্টরের আকার যেন বড় থাকে এতে চোখের উপর জোড় পড়বে না। এ প্রসঙ্গে আরও একটি বিষয় উল্লেখ্য যে, সব সময় এন্টি গেয়র স্কিদ্ধন ব্যবহার করবেন।
Related Links:

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের চোখের যত্ন


ঘর সাজান চিত্রকর্মে

ঘর সাজান চিত্রকর্মে তাবাচ্ছুমা ফারজানা বারী ঘরবাড়ি পরিপাটি থাকলে বাড়ি ফিরে শান্তি লাগে, সহজেই ক্লান্তি কেটে যায়। সবাই নিজের ঘরের অন্দরমহলকে নিজস্ব রুচি অনুযায়ী সাজায়। শুধু চিত্রকর্ম, ফটোগ্রাফ দিয়ে আপনিও বাড়িটা সাজাতে পারেন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কিভাবে সাজাবেন।
ঢোকার মুখে
* ঘরে ঢোকার মুখের দেয়ালে চিত্রকর্ম ঝোলাতে পারেন। দেয়ালের আয়তন যদি বড় হয়, তাহলে বড় বড় পোস্টার পুরো দেয়ালে লাগাতে পারেন। আবার এসব পোস্টারের মধ্যে কোনো সুন্দর জায়গার দৃশ্য, গ্রামের দৃশ্য, বাগানের দৃশ্য বা ল্যান্ডস্কেপ টাঙিয়ে দিতে পারেন।
* এনট্রান্সের দেয়ালের আয়তন যদি ছোট ও সরু হয়, তবে চিত্রকর্মের আয়তনও ছোট হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে বড় পোস্টার দেয়ালে টাঙাবেন না। কাচ দিয়ে বাঁধাই করা ছোট চিত্রকর্ম ভালো মানাবে।
বসার ঘর
* আপনার পছন্দ ও রুচি অনুযায়ী বসার ঘরের চিত্রকর্ম বেছে নিন। যদি আপনার বিমূর্ত ধরনের চিত্রকর্ম ভালো লাগে তাও ঝোলাতে পারেন।
* বসার ঘরে চিত্রকর্ম টাঙানোর সময় আলোর বিপরীতে টাঙানোর চেষ্টা করুন।
* বসার ঘরের আসবাব ও দেয়ালে রঙের সঙ্গে মিলিয়ে চিত্রকমের্র রং বেছে নিন।
* বড় বড় শিল্পীর আঁকা চিত্রকর্ম এ ঘরে রাখতে পারেন। আবার প্রিয় ব্যক্তির ছবিও বাঁধিয়ে দেয়ালে ঝোলাতে পারেন।
* বিশেষভাবে কোনো ছবিকে ফোকাস করতে চাইলে এর ওপরে একটা স্পট লাইট রাখতে পারেন।
শোবার ঘর
* এ ঘরে আপনার বিয়ের ছবিটাই বড় করে বাঁধাই করে রাখুন।
* বাইরে কোথাও ঘুরতে গিয়েছিলেন বা পারিবারিক আড্ডার মজার কোনো ছবিও এ ঘরটায় ভালো মানাবে।
* শোবার ঘরের দেয়ালে যে চিত্রকর্ম বা ছবি টাঙাবেন তা যেন হালকা রঙের হয়।
খাবার ঘর
* খাবার ঘরে চিত্রকর্ম হতে পারে সে ঘরের পরিবেশ অনুযায়ী। এ ক্ষেত্রে খাবার টেবিল বরাবর ফল বা সবজি আঁকা এমন ধরনের চিত্রকর্ম রাখতে পারেন। রাখতে পারেন টাইলসে আঁকা চিত্রকর্ম।
* খাবার ঘরের দেয়ালে খুব বেশি চিত্রকর্ম বেমানান হবে।
* রেফ্রিজারেটর যদি খাবার ঘরে হয় তাহলে তার ওপর কৃত্রিম ফলের ঝুড়ি রাখুন।
বাচ্চার ঘর
* যদি এটি মেয়ে শিশুর ঘর হয় তাহলে বারবি ডল, মেয়েদের পছন্দের কার্টুনের চরিত্রের বড় বড় রঙিন পোস্টার দিয়ে ঘরটা সাজাতে পারেন।
* এ ছাড়া মেয়ে শিশুর ঘরে পরি, সিনড্রেলার মতো চরিত্রের সুন্দর পেইন্টিংস টানাতে পারেন।
* ছেলে শিশুদের ঘরটাও একইভাবে মিকি মাউস, টম অ্যান্ড জেরি, সুপারম্যানের ছবি বা পোস্টার দিয়ে সাজাতে পারেন।
বারান্দা
বারান্দার চিত্রকর্মগুলো যেন একটা বাড়তি আকর্ষণ হয়। বিভিন্ন ফুল, প্রাকৃতিক দৃশ্য হলেই এটি বেশি দৃষ্টিনন্দন হবে।

বীমা প্রতিষ্ঠানে ক্যারিয়ার

বীমা প্রতিষ্ঠানে ক্যারিয়ারবীমা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নকর্মী পদটি আপাতদৃষ্টিতে আকর্ষণীয় না হলেও এখানে আয়ের একটি ভালো সুযোগ রয়েছে। অথচ এখানে কাজ করতে হলে খুব বেশি প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেটেরও প্রয়োজন হয় না। বীমা প্রতিষ্ঠানে কাজের বিস্তারিত জানাচ্ছেন মারজান ইমু ও রোমেল খান।

জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি বাড়ছে উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। সেই সঙ্গে বীমা প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিধি বাড়ছে। ঝুঁকি মোকাবেলায় মানুষও অবলম্বন চায়। বীমা প্রতিষ্ঠানগুলো সময়ের চাহিদা বুঝে নতুন নতুন পলিসির প্রচলন ঘটায়। উন্নয়নকর্মী সেসব পলিসি জনে জনে পেঁৗছে দেয় এবং তাঁদের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত করে।
কাজের যোগ্যতা
প্রতিষ্ঠানভেদে বীমা প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়নকর্মী নিয়োগের জন্য যোগ্যতা ও বিভিন্ন অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়। আলিকো বাংলাদেশ-এ উন্নয়নকর্মী বা এজেন্ট পদে নিয়োগের জন্য নূ্যনতম স্নাতক পাস হতে হয়। বাংলাদেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান জীবন বীমা করপোরেশনের এজেন্ট হতে হলে নূ্যনতম এসএসসি পাস হতে হয়। এ ছাড়া অন্য প্রাইভেট কম্পানিগুলোয় (যেমন : সানলাইফ, ডেল্টা, ফারইস্ট, হোম লাইফ ইত্যাদি) শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি চাওয়া হয়। এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সময় শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি আরো কিছু বিষয় পর্যবেক্ষণ করা হয়। যেহেতু এখানে গ্রাহকদের বোঝানোর বিষয়টি থাকে। এ কারণে প্রার্থীর কমিউনিকেশন স্কিল ভালো হতে হয়। তাকে অবশ্যই ধৈর্যশীল, সৎ ও দূরদর্শিতাসম্পন্ন হতে হয়। এ ছাড়া এ সেক্টরে কাজ করতে হলে স্মার্টনেস থাকা জরুরি।
প্রতিষ্ঠানভেদে বীমা প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ প্রক্রিয়া
সাধারণত উন্নয়নকর্মী পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্রাঞ্চ বা এজেন্সি ম্যানেজারের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। এ পদে নিয়োগের জন্য বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রেফারেন্স বা পরিচিত মাধ্যম থেকে আবেদন সংগ্রহ করা হয়। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হলেও নিয়োগের জন্য ভাইভার দিকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভাইভায় প্রার্থীর কনভিন্সিং পাওয়ার, সাংগঠনিক দক্ষতা, ধৈর্য ইত্যাদি বিষয় যাচাই করা হয়, ভাইভার পর নির্বাচিত হলে প্রতিষ্ঠান প্রাথমিকভাবে প্রার্থীকে নির্দিষ্টসংখ্যক পলিসি করানোর একটি টার্গেট দেয়।
পদের বিন্যাস
প্রতিষ্ঠানভেদে ডেভেলপমেন্ট ডিভিশন বা উন্নয়ন বিভাগের পদের বিন্যাসও ভিন্ন ভিন্ন হয়। জীবন বীমা করপোরেশন থেকে জানা গেছে, এখানে চাকরি শুরু হয় উন্নয়নকর্মী বা এজেন্ট হিসেবে। তার পরবর্তী ধাপগুলো যথাক্রমে ডেভেলপমেন্ট অফিসার বা ডিও, ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার বা ডিএম, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (সেলস) ইত্যাদি। আবর আলিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের পদের বিন্যাস এ রকম : এজেন্ট, ইউনিট ম্যানেজার ও এজেন্সি ম্যানেজার ইত্যাদি। অপরদিকে ডেল্টা ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের পদবিন্যাস যথাক্রমে : এজেন্ট, মার্কেটিং অফিসার, এজেন্সি ম্যানেজার, ইনচার্জ ইত্যাদি। তবে সব বীমা প্রতিষ্ঠানেরই প্রাথমিক পদটি হচ্ছে এজেন্ট।

কাজের ক্ষেত্র
আলিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের উন্নয়ন বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, উন্নয়ন বিভাগের কার্যক্রম দেশব্যাপী বিস্তৃত। এ বিভাগের কর্মীদের নিয়োগের পর সাধারণত কাজের একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়, যা প্রার্থীকে অবশ্যই পূরণ করতে হয়। হোমল্যান্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সের একজন কর্মকর্তা জানান, এ বিভাগে যাঁরা কাজ করতে চান, তাঁদের কাজের ক্ষেত্র অনেক। তা ছাড়া ভালো কাজ করলে এবং কমিউনিকেশন স্কিল ভালো থাকলে দ্রুত পদোন্নতি পাওয়া যায়।

প্রাথমিক বেতন
বীমা কম্পানিগুলোর উন্নয়ন বিভাগের কর্মীদের সাধারণত নির্দিষ্ট কোনো বেতন কাঠামো থাকে না। প্রতি মাসে এসব কর্মীর নির্দিষ্ট কিছু বীমা করানোর লক্ষ্যমাত্রা থাকে। সেই অনুযায়ী গ্রাহকদের রাজি করিয়ে বীমা করাতে হয় এবং এখান থেকেই তাঁরা নির্দিষ্ট অঙ্কের কমিশন পেয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে বেশি বীমা করালে বেশি কমিশন পাওয়া যায়। ডেল্টা লাইফ ইনস্যুরেন্সের একজন উন্নয়নকর্মী জানান, বেতন নির্দিষ্ট না হলেও এখান থেকে ভালো একটা আয়ের সুযোগ রয়েছে। তিনি আরো জানান, প্রতি মাসে গড়ে তাঁর উপার্জন ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। তবে জীবন বীমা করপোরেশনের এজেন্ট থেকে ডেভেলপমেন্ট অফিসার (ডিও) হলে সরকারি বেতনস্কেলে মাসিক বেতন পেয়ে থাকে এবং এর সঙ্গে কমিশনও থাকে।

কতটুকু সময় দিতে হয়
কাজের সময় সাধারণত সরকারি নিয়মানুযায়ী সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। তবে আলিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের একজন উন্নয়নকর্মী আমাদের জানান, এই সেক্টরে কাজের নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। আপনি যদি অফিস থেকে ছুটি নিয়ে কোথাও বেড়াতে যান, সেখানেও গ্রাহকদের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন। অর্থাৎ আপনার প্রয়োজনই আপনাকে ঠিক করে দেবে কতটুকু সময় দিতে হবে।

কাজ আছে যেখানে
জীবন বীমা করপোরেশন এবং আমেরিকান লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি (আলিকো) দুটি বড় প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া রয়েছে ডেল্টা লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, সানলাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, ফারইস্ট লাইফ ইনস্যুরেন্স, হোমল্যান্ড লাইফ ইনস্যুরেন্স, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, সন্ধানী লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, গোল্ডেন লাইফ ইনস্যুরেন্স ইত্যাদি।

মেয়েদের কাজের সুযোগ
জীবন বীমা করপোরেশনের একজন কর্মকর্তা জানান, এখান মেয়েদের কাজের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, এখানে কাজ করতে সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার তা হলো গ্রাহককে বোঝানোর ক্ষমতা। আর এ ক্ষমতা যার রয়েছে সে ছেলে হোক আর মেয়ে হোক এ পেশায় উন্নতি করতে পারবে। ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের একজন কর্মকর্তা জানান, 'আমাদের প্রতিষ্ঠানে প্রচুর মহিলা কর্মী রয়েছেন। আসলে মেয়েরা খুব সহজেই গ্রাহকদের বোঝাতে পারেন, তাই এ পেশায় মেয়েরা ভালো করতে পারে।

How to Play FLV Files in Windows Media Player

by Jigar Patel on March 23, 2010

As You all know Windows Media Player by default does not allow to play FLV (Flash Videos), after downloading YouTube videos we use either K-Lite pack or download other FLV Players to run Flash videos. So many people install other players for FLV files. But it is possible to play FLV files in windows media player. It is possible with only one Windows Media Player plugin called PlayFLV that enables WMP to playback FLV files. And No other requirement. It Can be operated by any one because it is very easy to operate

Here is some features of PlayFLV

Features:-

  1. Enables Windows Media Player to playback FLV files
  2. All default functions, such as zooming, skipping and full screen view
  3. Creates file association: Double-click FLV files to play them in Windows Media Player
  4. Very lightweight plugin
  5. Free
  6. Open source
  7. Easy to install
  8. Easy to operates

So Friends Wait for what just download it and enjoy the Features of

Friday, July 9, 2010

দেখা আর না দেখার মাঝে

দেখা আর না দেখার মাঝে

০০ মুনমুন কবির ০০
সম্পর্কের কত রকমেরই না সংজ্ঞা থাকতে পারে। বন্ধুত্বের কত ধরনেরই না আহ্বান হতে পারে। তবুও বন্ধু থাকে দেখা ও না দেখার মাঝেও। এক সময় পত্রমিতালির মাধ্যমে বহু বন্ধুত্ব হয়েছে। দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও। আর এইখানটায় না দেখাটাই থাকে সব সময় বেশি। হয়তো দূরত্ব যখন কম থাকে বন্ধুর আবাসস্থল থেকে তখন মাঝে মাঝে দেখাও মেলে। বন্ধুত্ব এমনই এক আহ্বান, যেখানে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখা দায়। হালে অনেকেই বন্ধুত্ব গড়ে তুলেছেন প্রযুক্তির সানি্নধ্য নিয়ে। ফেইসবুক, ইয়াহু, মেসেঞ্জার কিংবা হাইফাইসহ বেশ কিছু মাধ্যমে প্রতিনিয়তই মানুষ জড়িয়ে যাচ্ছে বন্ধুত্ব নামক শব্দের সাথে। বর্তমানে দুনিয়াজুড়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় বন্ধুত্বের মাধ্যম ফেইসবুক। এই মাধ্যমে অসংখ্য মানুষ প্রতিদিনই নতুন নতুন বন্ধুর সাথে গড়ে তুলছে নিজের বন্ধুত্ব। তবে মুশকিল হচ্ছে, এই বন্ধুত্ব বরাবরই হয়ে যাচ্ছে না দেখার মাঝে সীমাবদ্ধ। ফেইসবুকে অগণিত মিথ্যা অ্যাকাউন্ট রয়েছে। অনেকে জানেই না যে, সে যার সাথে প্রতিদিন তথ্য আদান-প্রদান করছে সে আগাগোড়াই মিথ্যার মাঝে ডুবে আছে। অথচ ব্যক্তিগত বিষয় থেকে শুরু করে প্রেম, ভালোবাসা, এমনকি পরিবারের অনেক গোপন ও একান্ত বিষয়াবলিও শেয়ার করা হয় ফেইসবুক ফ্রেন্ডের সাথে। অন্যদিকে যদিও ফেইসবুকের অ্যাকাউন্টটি মিথ্যে না হয় তারপরেও অনেকটা বিশ্বাস করেই তার সাথে নিয়মিত তথ্য আদান-প্রদান করে যেতে হয়। এ কথা বললে বোধকরি অতু্যক্তি হবে না যে, এ ঘরনার বন্ধুদের সম্পর্কের খুব একটা টানা-পোড়েন ঘটে না। সব সময়ই একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকে এরা কথার ফুলঝুরি ঘটিয়ে থাকে।

হাত বাড়ালেই বন্ধু হওয়া যায় না, আবার ইচ্ছে করলেই বন্ধু হওয়া যায় ফেইসবুকে। প্রত্যেকের অ্যাকাউন্টে শত শত বন্ধু রয়েছে। অথচ নির্দিষ্ট কয়েকজন ছাড়া খুব একটা কথা হয় না অন্যদের সাথে। এই দিনের পর দিন চ্যাট না করার পরেও বন্ধুত্বের তালিকায় ঐ সকল ব্যক্তি রাখা কেন, এমন প্রশ্নের উত্তর বোধকরি অনেক ফেইসবুক অ্যাকাউন্টধারীও বলতে পারবেন না। ফেইসবুক কিংবা অন্য যেসকল প্রযুক্তিনির্ভর ওয়েবসাইট ব্যবহার করে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা হচ্ছে এই বিষয়ে তরুণরাই অগ্রগামী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের ছাত্রী বিথী বলেন, 'একজন নিয়মিত ফেইসবুক ব্যবহারকারী হিসেবে আমার । অ্যাকাউন্টে থাকে ক্লাসমেট ও আত্মীয়স্বজনসহ আরও অনেকে, তাদের ছাড়া কারও সাথেই আমার দেখা হয় না। এমনও হয়েছে প্রত্যেক দিনই ফেইসবুকে কথা কিংবা চ্যাট হচ্ছে অথচ দেখা করার মাঝে এক ধরনের অনীহা থাকে। এক্ষেত্রে জেন্ডার সমস্যাও খুব প্রকট। সবকিছু মিলিয়ে না দেখা বন্ধুর সাথে দেখা, বন্ধুর তফাত অনেক। যদি বলি ফেইসবুকে বন্ধু সম্পর্কে যে ধারণা আমরা অনুধাবন করি তা অনেকটাই ধোঁয়াশার মাঝে নিমজ্জিত থাকে।' নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্র সুজন বলেন, 'আমার অ্যাকাউন্টে সাতশ বন্ধু আছে, যার মধ্যে ছ'শ' বন্ধুকে আমি কখনই দেখেনি। বাকি একশ'জনের অর্ধেকের সাথে প্রায়ই দেখা হয়। আমি নিজেই জানি না, এদেরকে কেন আমি আমার বন্ধুত্বের তালিকায় রেখেছি। হয়তো এটা একটা স্ট্যাটাস ছাড়া কিছু নয়।' ভিকারুননেসা কলেজের তাসনিমা বলেন, 'আমি যাদের চিনি না অথবা জানি না তাদেরকে আমার ফেইসবুক ফ্রেন্ডলিস্টে রাখি না, কিন্তু আমার অনেক বন্ধুকেই দেখেছি তাদের অসংখ্য বন্ধু রয়েছে অ্যাকাউন্টে। কখনই দেখা হয় না তারপরও বন্ধু ব্যাপারটা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।'

সামাজিক পরিচিতির এই প্রযুক্তির মাধ্যমগুলো ক্রমেশই মানুষকে না দেখা বন্ধুত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যে বন্ধুকে ইচ্ছে করলেই দেখা যায় না শুধু অ্যাকাউন্টসের ছবিগুলো ছাড়া, তারপরও বন্ধু বলে কথা। সেলব্রেটিদের ফেইসবুকে অসংখ্য বন্ধু রয়েছে। তারা কখনই জানতেও চায় না, সে ছেলেটি কিংবা মেয়েটি কেমন আছে। এক সময় চিঠির প্রচলন থাকলেও তা এখন একপ্রকার বন্ধই হয়ে গেছে। জীবনের মধুরিমার অনেক স্বপ্নই অক্ষরে অক্ষরে লিপিবদ্ধ হতো। প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় বন্ধুও যেন ইন্টারনেটের মতে না দেখার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এটা কতটুকু সামাজিকতা অথবা মানসিক তৃপ্তি এনে দেয় তা অনেকটাই প্রশ্নসাপেক্ষ। দেখা আর না দেখা বন্ধুর খোঁজে তাইতো সময় কেটে যাচ্ছে তারুণ্যের অহর্নিশ প্রহর।

মডেল তুলনা

ছবি আশীষ সেনগুপ্ত

Thursday, July 8, 2010

যত্নআত্তি : মোবাইলের যত্ন

যত্নআত্তি : মোবাইলের যত্ন

মোবাইল ফোন একটি প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। প্রতিদিনই এর ব্যবহার হয়ে থাকে। প্রয়োজনীয় এই ইলেকট্রনিক ডিভাইসটির যত্নের বিষয়েও খেয়াল রাখতে হবে। বৃষ্টির দিনে মোবাইলের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। মোবাইল সুন্দর রাখতে অনেকেই কভার ব্যবহার করে থাকি। এ সময়টায় লেদারের কভার ব্যবহার করা ভালো। লেদারের কভার ব্যবহার করলে মোবাইলে বৃষ্টির পানি প্রবেশ করতে পারে না। কখনো যদি আপনার মোবাইল ফোনটি পানিতে পড়ে, তবে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটারি খুলে ফেলুন। আর পরিষ্কার সুতি কাপড় দিয়ে পানি মুছে ফেলুন। এখানে খেয়াল রাখতে হবে, মোবাইল ফোনের পানি শুকাতে কখনই ড্রায়ার বা ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে না। এছাড়া অনেকেই টাচস্ক্রিন মোবাইল ব্যবহার করেন। তাদের সব সময় খেয়াল রাখতে হবে, ভেজা হাতে মোবাইল ব্যবহার না করাই ভালো।

সার্বক্ষণিক যত্ন

০০ মোবাইল ফোন ঘন ঘন চার্জ দেওয়া ঠিক নয়।

০০ সারারাত ধরে মোবাইল চার্জ দিবেন না।

০০ চার্জ ফুল হয়ে গেলে চার্জার খুলে ফেলবেন।

০০ মোবাইলে চার্জ লো দেখালেও দীর্ঘক্ষণ কথা বলা ঠিক নয়।

০০ ব্যাটারির চার্জ পুরোপুরি শেষ হলেই চার্জ দিন।

Healthy Stress Management Tips

Dealing with stress can be difficult. After all, you can never totally wipe out all the stress from your life today. While you can’t get rid of everything that stresses you out, you’ll find that stress management is important if you want to keep your self healthy in mind and body. So, here are some excellent tips that will help you to more effectively manage your stress.

Tip #1 – Figure Out What is Stressing You Out

The first thing that you need to do if you are dealing with a lot of stress is to actually figure out what is stressing you out. It is difficult to work on removing stress or finding a solution to your stress if you are not aware of what is actually stressing you out. Figure out if the stress is only a temporary thing, or if it is something that is a part of your life.

Tip #2 – Avoid Stress that is Unnecessary

One of the best stress management solutions that can improve your life is to make sure that you avoid stress that is unnecessary in your life. Avoid putting yourself in situations that will stress you. Make sure you stay away from people who stress you, and control the environment around you in order to avoid stress as well.

Tip #3 – Accept Things in Life that Cannot Be Changed

Another great stress relief tip that can help is to accept things in life that can’t be changed. There is no use causing yourself more stress by fighting things that can’t be changed by you. Don’t try to be in control of things you can’t control and work to be positive about things in your life that you cannot change as well.

Tip #4 – Take Time for Relaxation

It’s very important to take time for relaxation. This is one of the most important stress management solutions to incorporate into your life. Relaxation and fun can go a long way to reducing the amount of stress that you deal with. Often it is very easy to get caught up in life and all you have to do that you forget to take some time to relax yourself. Make sure you set aside time to relax, do things that are enjoyable on a daily basis, and make time for positive relationships as well.

Tip #5 – Keeping Your Lifestyle Healthy

Last of all, keeping your lifestyle healthy is another excellent stress relief tip to keep in mind. Make sure that you exercise, which keeps you healthy and also relieves stress. Make sure that you eat right as well. Even getting plenty of sleep can help you to combat stress.

Stress management is important, and it is not as difficult to incorporate into your life as you may think. Keep these simple tips in mind and work to lower the stress you have in your life to keep as healthy as possible.

Using Smoke Assist To Stop Smoking

Everyone knows that smoking is extremely dangerous for our health. In spite of this, there are a large number of people who are posing a risk to their precious lives by smoking cigarettes. This may cause incurable diseases like mouth and lung cancer.

If you want to find an alternative to cigarettes for satisfying your oral fixation, then you should purchase Smoke Assist. You will feel like you are smoking a real cigarette while using this product. Using Smoke Assist will cost you a lot less than tobacco cigarettes.

It has benefited many to quit the ill habit of smoking. It does not contain tobacco, nicotine, tar or any harmful chemical or carcinogens associated with regular cigarettes.

While using Smoke Assist, people will feel that they are inhaling real nicotine and exhaling it as smoke. However, the truth is that while using Smoke Assist, you will be emitting only water vapors. This way you can also avoid consequences of passive smoking.

If you face a lot of trouble while spending time in no-smoking areas, this product will come as a great solution. You can use Smoke Assist even in no-smoking zones. A single cartridge of this e-cigarette will last for 400 smoke mouthfuls. Each pack comes with 4 such cartridges.

This product can be purchased only from its official website. Do not wait for buying this product for the sake of your health. There’s also an option of getting this product absolutely free of cost. Visit the website to know more.

Try Smoke Assist Now By Clicking Here!

Wednesday, July 7, 2010

শিশুর খিঁচুনি হলে

শিশুর খিঁচুনি হলে
ফেব্রাইল সিজার বা খিঁচুনি সাধারণত শিশুদের বেশি হয়। হঠাৎ শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে এমনটি হয়। এ ক্ষেত্রে খিঁচুনি কয়েক মিনিটের মতো স্থায়ী হয়। কিন্তু খিঁচুনির মাত্রা মা-বাবার জন্য খুব আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। খিঁচুনির মাত্রা বেশি থাকলেও সাধারণত ফেব্রাইল সিজারের পরিণতি অত মারাত্মক নয়। যদি দীর্ঘদিন ধরে খিঁচুনি থাকে, তবে অন্য কিছু অসুখ হওয়ার ঝুঁকিও থাকে। সাধারণত ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুরা খিঁচুনিতে আক্রান্ত হয়।
যা করতে হবেখিঁচুনির সময় চোখের মণির দ্রুত নাড়াচাড়ার সঙ্গে মাংসপেশিগুলো শক্ত হয়ে আসে। জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি থাকে। কেউ কেউ জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। হাত-পা ছুড়তে থাকে। খিঁচুনি কয়েক সেকেন্ড থেকে ১৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
নরম বিছানায় শিশুটিকে কাত করে শুইয়ে দিন। পাশ ফিরে শুইয়ে দিলে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচল সহজ হবে, মুখে বমি বা কোনো খাবার থাকলে তা বের হয়ে যাবে। সম্ভব হলে তার মাথায় ছোটো কোনো বালিশ দিতে পারেন।
গায়ের জামাকাপড়গুলো ঢিলে করে দিন।
ঘড়ি ধরে দেখুন কখন খিঁচুনি শুরু হলো এবং তা কতক্ষণ থাকল।
খিঁচুনি পাঁচ মিনিটের বেশি স্থায়ী হলে বা শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা হলে বা বমি হতে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করুন।

ডা. শামীমুর রহমান
বিএসএমএমইউ, ঢাকা

থার্মোমিটারে কিভাবে জ্বর মাপতে হয়?

থার্মোমিটারে কিভাবে জ্বর মাপতে হয়?

এখন ডিজিটাল থার্মোমিটার আছে, তাতে শরীরের তাপমাত্রা অক্ষর হিসাবে ফুটে ওঠে। তবে পারদের থার্মোমিটারের ব্যবহার এখনো বেশি। তা ছাড়া শরীরের কোন স্থানের তাপমাত্রা মাপতে হয় সেটাও অনেকেই জানি না। শুধু জ্বর মাপার জন্য নয়, অন্যান্য অসুখ-বিসুখেও শরীরের তাপমাত্রার চার্ট চিকিৎসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
সাধারণত মুখের ভেতরের তাপমাত্রা মেপেই শরীরের তাপমাত্রা কত আছে তা ঠিক করা হয়। সে ক্ষেত্রে থার্মোমিটারের বাল্ব (যার ভেতর পারদ থাকে) অংশটি জিহ্বার নিচে কমপক্ষে তিন মিনিট রাখতে হয়। এরপর বের করে এনে রিডিং দেখতে হয়।
তবে সব সময় মুখের ভেতরের তাপমাত্রা দেখা সম্ভব হয় না। যেমন_শিশুদের ক্ষেত্রে, অজ্ঞান ব্যক্তির ক্ষেত্রে, মুখমণ্ডলে আঘাত পাওয়া ব্যক্তির ক্ষেত্রে পায়ুপথের তাপমাত্রা দেখাটা বেশি কার্যকর। পায়ুপথে তাপমাত্রা পরিমাপ করা একটু জটিল।
থার্মোমিটারের বাল্বটিতে জেলি বা পেট্রোলিয়াম জেলি বা সামান্য তেল দিতে হয়। এরপর থার্মোমিটারের বাল্বের দিকটি আধা ইঞ্চি পরিমাণ পায়ুপথে প্রবেশ করাতে হয়। তিন মিনিট পর বের করে রিডিং দেখতে হয়।
অনেকেই বগলতলায় থার্মোমিটার রেখে তাপমাত্রা পরিমাপ করেন। কিন্তু এ পদ্ধতিতে সাধারণত সঠিক রিডিং আসে না। যদি বগলতলা ব্যতীত অন্যত্র পরিমাপ করা সম্ভব না হয়, তবে বগলতলায় পাঁচ মিনিট থার্মোমিটার রেখে তাপমাত্রা মাপুন এবং রিডিংয়ের সঙ্গে এক ডিগ্রি যোগ করুন।
জেনে রাখা ভালো
তিন মাসের কম বয়সী শিশুদের পায়ুপথের তাপমাত্রা কোনো কারণ ছাড়াই বা কোনো অসুস্থতা ছাড়াই ১০০ ডিগ্রির ওপর থাকতে পারে।
তিন মাসের বেশি বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এ তাপমাত্রা ১০২ ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে।
এই মাত্র জন্মগ্রহণ করা শিশুদের পায়ুপথের তাপমাত্রা ৯৭ ডিগ্রি বা এর কমও হতে পারে।
ডা. হাবিবুর রহমান
ডিএমসিএইচ, ঢাকা

to be or not to be stylish


to be or not to be stylish

DEFINED by dictionaries, fashion is a) the prevailing style in dressing and behaviour, and b) garments that are in the current mode.

Fashion is a serious matter like art. It is an extension of our personalities and thus the various looks -casual, formal, professional, sporty and what we don as clothes, shoes, hairstyle and makeup, make a statement of who we are.

The designers of today, from their headquarters in Milan, Paris and New York influence what shall be the next trend. Celebrities and glitterati subscribe to the new look, in turn spurring buyers into following the same emerging trend.

What then is style? To quote Yves Saint Laurent, “Fashions fade, style is eternal”.

In future articles I shall elaborate on this particular subject. For now let me share with you an article for men that I came across recently.

Following this will put one on the right track to being stylish. The article is aptly called, Ten Ways To Make The Most Of Your Looks.

#10 Pluck unwanted hair
Nose hair, ear hair or scraggly hair that's poking out of anywhere else on your face isn't sexy.

#9 Exercise before you go out
Before a planned night out get a light workout. It will boost your confidence and keep you light on your feet.

#8 Practice good posture
By standing up straight, you'll automatically look leaner with more defined musculature. Your weight should rest more on your toes than your heels, your abs should be taut, and your shoulders rolled back.

#7 Take care of your mouth
Brush your teeth regularly, floss every night. A healthy set of teeth and gums are attractive, and not taking care of your mouth can be downright repulsive.

#6 Invest in skin care
Get proper skin care products like anti-ageing creams, sunscreens, hydrating moisturisers and so on. Don't forget the importance of manicured nails.

#5 Match your face to your hair and facial hair
A haircut and facial hairstyle that is based on your face shape can make a monumental difference in your appearance. Use the service of an experienced stylist.

#4 Cultivate a classic wardrobe
For your wardrobe, assembling a collection of basics, including a navy suit or blazer, white dress shirts, dark denim, easy-to-layer tees, mean that you'll always appear effortlessly elegant.

#3 Wear clothes that fit
Make sure your clothes fit correctly. Even if you're on the heavyset side, clothing that skims your body (but isn't skin-tight) is the most flattering.

#2 Know your flaws
Assess your weak points. When you know your weak points, you'll be able to minimise them or conceal them to your advantage.

#1 Eat and drink right
Make a concerted effort to eat right and you'll have won half the battle in looking your personal best.

Source: Daily Star

ত্বকের সাধারণ সমস্যা ও প্রতিকার

ত্বকের সাধারণ সমস্যা ও প্রতিকারত্বকে সাধারণত যে ধরনের সমস্যা হয়_এর কারণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধ নিয়ে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ও কনসালট্যান্ট ডা. মাহমুদ চৌধুরী। গ্রন্থনা করেছেন নাহিদ লিয়া ও ইমাম হোসেন

কম-বেশি ত্বকের সমস্যায় ভুগে থাকেন প্রায় সবাই। স্ক্যাবিস, একজিমা, ঘামাচি, ব্রণ, দাদ ইত্যাদি খুব পরিচিত কয়েকটি ত্বকের অসুখ।

স্ক্যাবিস বা চুলকানি
স্ক্যাবিস রোগটি চুলকানি নামে পরিচিত। এটি ছোঁয়াচে রোগ। একধরনের পরজীবীর আক্রমণে এ রোগ দেখা দেয়। বাড়িতে একজন আক্রান্ত হলে অন্য সদস্যরাও এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। যারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কম থাকেন, তাদের এ রোগ বেশি হয়। এ রোগটি আমাদের দেশে অনেক বেশি দেখা যায়।
যেভাবে ছড়ায়
স্পর্শের মাধ্যমে সাধারণত এ রোগ ছড়ায়। তা ছাড়া রোগীর ব্যবহৃত কাপড়, গামছা, বিছানার চাদর ও বালিশ ব্যবহার করলে এ রোগ হতে পারে।
লক্ষণ
* সারা শরীর চুলকাতে পারে, তবে আঙুলের ফাঁকে, নিতম্বে, যৌনাঙ্গে, হাতের তালুতে, কবজিতে, এক্সিলাতে (বগল ও নাভি) এবং কনুইয়ে চুলকানি শুরু হয় এবং পরেও এ স্থানগুলোতেই সমস্যা বেশি থাকে।
* চুলকানি রাতে বেশি অনুভূত হয়
* ছোট ছোট ফুসকুঁড়ি ওঠে, যা খুব চুলকায় এবং তা থেকে পানির মতো তরল বের হতে পারে।
* চুলকানির ফলে ক্ষত হতে পারে এবং সে ক্ষেত্রে স্ট্রেপটোকক্কাস ইনফেকশন হওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়।
প্রতিরোধ
* যেহেতু পরিবারের একজনের হলে অন্যদের হওয়ার ঝুঁকি থাকে; তাই রোগীর যেকোনো ধরনের চুলকানি হলে তার বিছানা ও অন্যান্য ব্যবহৃত কাপড় আলাদা করতে হবে।
* সুস্থ লোকদের সরাসরি রোগীর সংস্পর্শে না আসা উচিত।
চিকিৎসা
প্রধান ও খুব কার্যকরী চিকিৎসা_পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা। নিয়মিত রোগীর বিছানার চাদর, বালিশের কভার ও ব্যবহৃত অন্যান্য কাপড় গরম পানিতে ফুটিয়ে পরজীবীমুক্ত করতে হবে। রোগ সারার পরও রোগীর ব্যবহৃত জিনিসপত্র এভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। প্রয়োজনে এ রোগের চিকিৎসা পরিবারের সবার একসঙ্গে নেওয়া যেতে পারে।

একজিমা
এটি একধরনের চর্মরোগ, যা সাধারণত পরিবারের কারো থাকলে অথবা অ্যাজমা কিংবা অ্যালার্জির কারণে সব সময় সর্দি থাকলে হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এ রোগটিও রোগীর সংস্পর্শে এলে বা রোগীর ব্যবহৃত জিনিসপত্র ব্যবহার করলে হতে পারে।
লক্ষণ
* মুখে, গলায়, বুকে, পিঠে, হাতের কবজি এবং হাঁটু ও কনুইয়ের ভাঁজে সাধারণত একজিমা দেখা দেয়।
* এক বছরের নিচের শিশুদের প্রথমে গালে দেখা দেয় ও পরে তাদের মুখে এবং বুকে-পিঠে হয়।
* শিশু-কিশোরদের পিঠে, হাঁটু ও এলবো জয়েন্টে একজিমা দেখা দেয়।
* প্রাপ্তবয়স্কদের বুকে, পিঠে ও মুখে বেশি হয়।
* আক্রান্ত স্থান লাল হবে এবং কিছু ফুসকুঁড়ি দেখা দেবে। কোনো কোনো রোগীর পেপিউলাস থেকে রসনিঃসৃত হতে পারে।
* স্থানটি চুলকাবে, চুলকানি তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হবে।
* আক্রান্ত স্থানটির চামড়া শুষ্ক হবে এবং চামড়াটি অমসৃণ হয়ে যায়।
* দুধ, ডিম ও নারকেল খেলে কারো কারো উপসর্গ বেশি দেখা যায়।
প্রতিরোধ
শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগটির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। দৈনিক দুবার গোসল করে নরম সুতি কাপড় দিয়ে আলতো করে মুছে স্থানটিতে ভ্যাসলিন লাগিয়ে রাখতে হবে।
* স্থানটিতে সাবান যত কম লাগানো যায় ততই ভালো।
* স্থানটি শক্ত কাপড় দিয়ে ঘষা বা চুলকানো উচিত নয়।
চিকিৎসা
চুলকানি তীব্র হলে অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা যায় এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয়।

সোরিয়াসিস
এই রোগে কোনো ইনফেকশন হয় না, কিন্তু চামড়ায় ইনফ্লামেশন (প্রদাহ) হয় এবং চামড়ার কিছু জায়গা লাল হয় ও এর ওপরে একটি উজ্জ্বল রুপালি আবরণ পড়ে। এ রোগটি সাধারণত ১০ বছর বয়সের নিচে হয় না এবং মূলত ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সীদের বেশি হয়।
কেন হয়
দেহের কোনো স্থানে আঘাত পেলে এবং সেখানে ইনফেকশন হলে সেই ইনফেকশন থেকে সোরিয়াসিস হতে পারে। তীব্র আবেগ ও দুশ্চিন্তার কারণেও এ রোগ হতে পারে।
লক্ষণ
* হাঁটু, কনুই ও মাথায় এ রোগটি সবচেয়ে বেশি হয়, তবে নখেও হয়ে থাকে। এ ছাড়া হাত ও পায়ের তালুতেও এ রোগটি দেখা দেয়।
* আক্রান্ত স্থানটি লাল হবে এবং এর ওপরে একটি উজ্জ্বল রুপালি আবরণ দেখা যাবে।
* কোনো কোনো ক্ষেত্রে জয়েন্ট বা অস্থিসন্ধি ফুলে যেতে পারে ও ব্যথা হতে পারে।
* মাথায় হলে খুসকির মতো হবে এবং কিছু অংশ ফোলা মনে হবে, যা হাত দিয়ে ধরলে অনুভূত হবে। অনেক বেশি হলে চুল উঠতে থাকবে।
* নখে ছোট ছোট গর্তের মতো হতে পারে এবং বেশি মাত্রায় হলে নখ আলগা হয়ে ওঠে আসতে পারে।
চিকিৎসা
রোগীকে অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।

ব্রণ
ব্রণ সাধারণত ছেলেদের ১৭ থেকে ১৯ বছর বয়সে এবং মেয়েদের ১৬ থেকে ১৭ বছর বয়সে বেশি হয়। বয়ঃসন্ধিকালের কমন সমস্যা এটি। অনেকের পরেও ব্রণ হতে পারে।
কেন হয়
অ্যানড্রোজেন হরমোনের আধিক্যের কারণে সাধারণত হয়ে থাকে। তেল বা ক্রিমের জন্যও ত্বকে ব্রণ হতে পারে। এ ছাড়া কিছু বিশেষ ধরনের ওষুধের কারণেও হতে পারে।
উপসর্গ
* ব্রণে অল্প ব্যথা হতে পারে।
* চুলকানি এবং ক্ষত হতে পারে।
* লোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে সিবাসিয়াস গ্ল্যান্ডের সিক্রেশন জমা হয়েও ব্রণ হয়।
প্রতিরোধ
* ব্রণের ক্ষতগুলোতে যাতে ইনফেকশন না হয় সে জন্য তাতে নখ দিয়ে খোঁটা যাবে না।
* মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে।
* প্রসাধনী ব্যবহারের সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
চিকিৎসা
নিয়মিত প্রচুর শাকসবজি ও পানি খেতে হবে এবং নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে ভালো করে হাত ধুতে হবে। এ ছাড়া ব্যায়াম করলে কিছু উপকার পাওয়া যায়। এ ছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে।

আর্টিকেরিয়া বা চাকা হওয়া
হঠাৎ স্থানীয়ভাবে কিংবা সারা দেহের ত্বক যদি ফুলে যায়, চুলকায় ও জ্বালাপোড়া করে, তবে তাকে আর্টিকেরিয়া বলে। এ রোগটি সাধারণত অ্যালার্জির কারণে হয়ে থাকে।
কেন হয়
অতিরিক্ত গরম বা ঠাণ্ডার কারণে এ রোগ হয়ে থাকে। কিছু কিছু খাদ্য যেমন_গরুর মাংস, দুধ, ডিম, নারকেল, ইলিশ মাছ ইত্যাদি খেলে হয়। এ ছাড়া আবহাওয়ার কারণেও হতে পারে।
লক্ষণ
* শরীরের নির্দিষ্ট স্থানের চামড়া অথবা সারা দেহের চামড়া চাকা চাকা হয়ে ফুলে যায়, চুলকায় ও লাল হয়ে যায়।
* বেশি আক্রান্ত হলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
* মাথা ঘোরাতে পারে এবং বমি ভাব ও বমি হতে পারে।
* রক্তচাপ কমে যেতে পারে।
চিকিৎসা
রোগীকে অবশ্যই গোসলের সময় অ্যান্টিসেপটিক লিকুইড যেমন স্যাভলন বা ডেটল ব্যবহার করতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

দাদ
শরীরের যেকোনো স্থানে গোলাকার চাকা দেখা দিতে পারে। তবে সাধারণত তলপেট, পেট, কোমর, পিঠ, মাথা কুঁচকি ইত্যাদি স্থানে বেশি দেখা যায়। ত্বকের ফাঙ্গাস
পরীক্ষার মাধ্যমে এ রোগ খুব সহজেই নিরূপণ করা সম্ভব। চিকিৎসায় এ রোগ ভালো হয়। সাধারণত টিনিয়া করপোরিস ও টিনিয়া ভার্সিকোলর_এ দুই ধরনের দাদ বেশি হতে দেখা যায়।
টিনিয়া করপোরিস
সাধারণত দেহের যেসব স্থান কাপড় দিয়ে ঢাকা হয় না, যেমন_মুখ, হাত সেসব স্থানে টিনিয়া করপোরিস হয়ে থাকে।
লক্ষণ
* লাল একটি আংটির মতো হয়ে যাবে। অংশটির বর্ডার উজ্জ্বল হবে এবং মাঝখান পরিষ্কার থাকবে।
* শরীরের উন্মুক্ত স্থানের চামড়ায় হয়।
* স্থানটি চুলকায়।
চিকিৎসা
স্থানটি পরিষ্কার রাখতে হবে এবং দিনে দুবার গরপড়হধুড়ষ ২% ঈৎবধস দিয়ে মালিশ করতে হবে ও চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
টিনিয়া ভার্সিকোলর
এটি সাধারণত দেহের যেসব স্থান ঢাকা থাকে, সে জায়গায় হয়ে থাকে। ঘাম ও ময়লা থেকেও টিনিয়া ভার্সিকোলর হয়ে থাকে।
লক্ষণ
* সাধারণত বুক ও পিঠের চামড়া এবং গলায় হয়ে থাকে।
* চামড়ার ওপর চক্রাকার ও লাল আবরণ দেখা যায়।
* চামড়া গাঢ় বর্ণের হয়ে যায়।
* চামড়া মোটা বা ভারী হয়ে যায়।
চিকিৎসা
সেলসান শ্যাম্পু গলা থেকে হাতের কবজি পর্যন্ত মেখে ৫ থেকে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে দৈনিক একবার করে সাত দিন, সপ্তাহে একবার করে এক মাস এবং এরপর থেকে মাসে একবার করে এ চিকিৎসা নিতে হবে। এ ছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।

ঘামাচি
বাংলায় আমরা যাকে ঘামাচি বলি, এটি চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ঘর্মগ্রন্থির রোগ। এটি মূলত খুব ছোট ছোট দানার মতো হয়ে থাকে।
কেন হয়
অতিরিক্ত আর্দ্রতা ও গরমে ঘর্মগ্রন্থিনালি বন্ধ হয়ে এ রোগের সৃষ্টি করে। এ রোগটি গ্রীষ্মকালে দেখা যায়। গ্রীষ্মকালে দেহ থেকে প্রচুর ঘাম নিঃসরণ হতে থাকে। ফলে ঘামাচির সৃষ্টি হয়ে থাকে।
লক্ষণ
* এই ঘাম নিঃসরণ ঘর্মগ্রন্থিকে ফুটো করে ত্বকের নিচে এসে জমা হতে থাকে এবং সে স্থান ফুলে ওঠে।
* প্রচণ্ড চুলকানি ও সামান্য জ্বালাপোড়ার ভাব থাকে।
চিকিৎসা
ঘামাচির মূল চিকিৎসা হলো গরম আবহাওয়ার বিপরীতে ঠাণ্ডা পরিবেশে বসবাস করা। যেমন_এয়ারকন্ডিশন করা ঘরে বসবাস। আর যদি এ ব্যবস্থা সম্ভব না হয়, তাহলে যতটা সম্ভব ফ্যানের বাতাসের নিচে থাকতে হবে। যেন ত্বকের সংস্পর্শে বাতাস আসতে পারে। এ ছাড়া হাইড্রোকর্টিসোল ১% ব্যবহার করলে ত্বকের চুলকানি কমে যাবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।

Tuesday, July 6, 2010

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবন-৪ : ঝড় সতর্কীকরণ সরল যন্ত্র

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবন-৪ : ঝড় সতর্কীকরণ সরল যন্ত্র

এমরানা আহমেদ
ঝড় বা ঘূর্ণিঝড় আসার আগেই বায়ুর গতি, চাপ ও দিক নির্ণয় করা যাবে ঝড় সতর্কীকরণ সরল যন্ত্রগুলোর সাহায্যে। এগুলোর কিছু কিছু প্রধান যন্ত্র অতি সহজেই ঘরে তৈরি করে বৈরী আবহাওয়া সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা পাবেন সমুদ্রতীরবর্তী ঝড়প্রবণ এলাকার মানুষ। নিতে পারবেন সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।
এই প্রকল্পটির ক্ষুদে দুই উদ্ভাবক খন্দকার মাসুক ইবনে মাহফুজ এবং ইরতেজা ইনাম কবির জানান, তিনটি যন্ত্রের সাহায্যে এই প্রকল্পটি কাজ করে থাকে। প্রথমটি হচ্ছে ‘অ্যানিমোমিটার’ বা বায়ুর বেগ মাপক যন্ত্র। এর দ্বারা বায়ুর গতি বাড়ছে না কমছে তা নির্ণয় করা যাবে। দ্বিতীয় যন্ত্রটি ছিল ‘সরল ব্যারোমিটার’। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। এর দ্বারা বায়ুর চাপ কমছে না বাড়ছে তা নির্ণয় করা যায়। বায়ুর চাপ কমলে বোঝা যাবে যে আবহাওয়া খারাপ হতে পারে। ঝড় বা বৃষ্টির সম্ভাবনা কম না বেশি তা বোঝা যায়। তৃতীয় যন্ত্রটি ছিল ‘উইন্ড ভেন বা বাত পতাকা’ যা বায়ুর দিক নির্দেশ করে। এ থেকে বোঝা যাবে ঝড় কোনদিকে প্রবাহিত হচ্ছে। তারা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, আবহাওয়া অধিদফতরের ঝড় সতর্কীকরণ যন্ত্রের মাধ্যম সম্পর্কে জনসাধারণকে সতর্ক করতে বেশ সময় লেগে যায়। ঝড়ের কবলে পড়ে ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যায়। সম্পদসহ ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে। অতি দ্রুত প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মানুষকে রক্ষা করতে তাদের এই প্রকল্পটি অতি কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন এই দুই ক্ষুদে উদ্ভাবক।তাদের প্রকল্পের উদ্দেশ্য সম্পর্কে খন্দকার মাসুক ইবনে মাহফুজ ও ইরতেজা ইনান কবির বলেন, বিশেষ করে এই প্রকল্পটি উপকূলীয় জনবসতিতে ভালো কাজ দেবে। ঝড় সম্পর্কে জনসাধারণকে সতর্ক করা যাবে। তারা আরও বলেন, এতে জনসাধারণ নিজেরাই সতর্ক হতে পারবেন। সিডর ও আইলার মতো ঝূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে বিশাল মৃত্যু আর আমাদের দেখতে হবে না।

ডিজিটাল ছবি প্রিন্টিং ও সংরক্ষণ

ডিজিটাল ছবি প্রিন্টিং ও সংরক্ষণ

এম. হারুন অর রশিদ
আজকাল প্রায় প্রতিটি এলাকাতেই রয়েছে এক বা একের অধিক ডিজিটাল কালার ল্যাব অথবা স্টুডিও; যারা ছবি তোলার পাশাপাশি যে কোনো আকারের ছবি প্রিন্টও করে থাকে। তবে আপনার যদি একটি ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার এবং কম্পিউটার থাকে, তবে ঘরে বসেই এই কাজটি করতে পারবেন। তার জন্য প্রথমে বিভিন্ন ধরনের ফটো এডিটিং টুলস্ জাতীয় সফটওয়্যার দিয়ে ডিজিটাল ছবির কোয়ালিটি বৃদ্ধি করুন। যেমন : ছবি টিফ ফরম্যাটে সংরক্ষণ, ছবির শার্পনেস বৃদ্ধি, ছবির কন্ট্রাস্ট ঠিক করা, বিষয়বস্তু ফুটিয়ে তোলা, ছবি সঠিকভাবে ছাঁটা, ছবির গামা ঠিক করার মাধ্যমে আপনি যে কোনো ডিজিটাল ছবি সুন্দর করতে পারবেন। ছবির কোয়ালিটি বৃদ্ধির পরের ধাপগুলো এখন জেনে নিন।

প্রিন্টিংয়ে সঠিক কাগজ নির্বাচন করুন

বাজারে প্লেইন ইঙ্কজেট, হাই রেজ্যুলেশন ইঙ্কজেট, ফটো কোয়ালিটি ইঙ্কজেট, গ্লসি এবং ম্যাট এই ক’ধরনের পেপার পাওয়া যায়। খরচ কমানোর জন্য প্লেইন ইঙ্কজেট অথবা হাই রেজ্যুলেশন ইঙ্কজেট পেপার ব্যবহার করতে পারেন। গ্লসি এবং ম্যাট পেপারে সর্বোচ্চ মানের ছবি প্রিন্ট করতে পারবেন, যা শুধু সংরক্ষণ করার মতো প্রিন্টিংয়ের ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা উচিত।

সঠিক পিঠ নির্বাচন

যখন আপনি গ্লসি পেপার নিয়ে কাজ করবেন, তখন কোন পাশটি যে প্রিন্ট করার জন্য সঠিক তা বুঝতে হয়তো আপনার সমস্যা হতে পারে। খুব ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখুন, যে পিঠ প্রিন্ট করতে হবে সেই পিঠটি অপেক্ষাকৃত চকচকে হয়ে থাকে। অন্যদিকে যে পিঠ প্রিন্ট না করার জন্য, তা কিছুটা ঘোলা অথবা সেই পিঠে কোনো জলছাপ দেয়া থাকে। আপনি যদি আপনার প্রিন্টার কোনো শুভেচ্ছা কার্ড প্রিন্টিংয়ের জন্য ব্যবহার করেন এবং কার্ডটি প্রিন্ট করার জন্য আপনাকে উভয় পাশই প্রিন্ট করতে হয়, তবে অবশ্যই নন গ্লসি ফটো কোয়ালিটি পেপার ব্যবহার করুন।

শুকানোর জন্য সময় দিন

বেশিরভাগ ইঙ্কজেট প্রিন্টার থেকে প্রিন্ট বের হতে হতেই শুকিয়ে যায়। তবে ফটো কোয়ালিটি এবং গ্লসি পেপার সময় বেশি নেয়। বিশেষ কোনো পেপারে প্রিন্ট করা হলে তা ধরার আগ পর্যন্ত কমপক্ষে ১০ মিনিট শুকানোর সময় দিন। যখন একই সঙ্গে অনেক ছবি প্রিন্ট করবেন, সেগুলো কখনোই প্রিন্টারের ট্রে’র উপর ফেলে রাখবেন না এবং শুকানোর পর তা সূর্যের আলো থেকে দূরে রাখুন। এছাড়াও একই স্তূপে শুকানো প্রিন্টগুলো রাখার সময় দুটি প্রিন্টের মাঝখানে একটি সাদা কাগজ রাখুন। আর ফ্রেমে রাখার আগে যে কোনো ছবি ন্যূনতম ছয় ঘণ্টা শুকিয়ে নিন।

সংরক্ষণ করুন

প্রিন্টিংকৃত ছবি দিনে দিনে বিবর্ণ হয়ে যায় যদি তা খোলা বাতাস ও আলোর স্পর্শে থাকে। তবে কোনো প্লাস্টিক বা কাঁচের নিচে রাখলে তা বিবর্ণ হওয়া থেকে সহজেই রক্ষা করা যায়। এছাড়াও দেয়ালে ছবির ফ্রেম এমন জায়গায় স্থাপন করুন যেখানে সূর্যের আলো সরাসরি পড়ে না।
তাছাড়া আপনার অব্যবহৃত ফটো পেপারগুলো কোনো প্লাস্টিকের ব্যাগে সংরক্ষণ করুন। যে ছবিগুলো প্রিন্ট করেছেন, সেগুলোর মূল কপিও সংরক্ষণ করুন পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনে আবার প্রিন্ট নেয়ার জন্য।

Tips Of All Sorts