পিসির পারফরম্যান্স বাড়ানোর উপায়
দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রায় সব ক্ষেত্রেই এখন পিসি বা কম্পিউটার একটি প্রয়োজনীয় যন্ত্র। তাই দরকার সার্বক্ষণিক স্মার্ট আর স্পিডি কম্পিউটার, যাতে এর মাধ্যমে আপনিও ঝটপট সব কাজ করতে পারেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় কম্পিউটার খুব ধীরগতির হয়ে যাওয়া, প্রোগ্রাম লোড হওয়া বা কোনো ওয়েবপেজ ব্রাউজ করার সময় অনেক বেশি সময় নিচ্ছে। মনে হচ্ছে সারাদিন লেগে যাবে। জরুরি অফিসিয়াল চিঠি লিখতে গিয়ে মাঝপথে কম্পিউটার হ্যাঙ্গ হয়ে গেল, যার জন্য সেটি রিস্টার্ট দিতে হলো। হয়তো বারবার রিস্টার্টের কারণে ঠিকমত কাজই হলো না। কিন্তু আমরা একটু সচেতন হলেই এ ধরনের সমস্যা এড়াতে পারি। এ ধরনের সমস্যামুক্ত রাখার কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন এম হারুন অর রশিদ
১. শুধু প্রতিনিয়ত ব্যবহার করেন এমন ধরনের প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম রাখুন। আর কাজ করার সময় অযথা একসঙ্গে অনেক ইন্টারনেট কিংবা প্রোগ্রাম উইন্ডো খোলা না রাখা ভালো, কেননা অনেক প্রোগ্রাম একসঙ্গে চালালে কম্পিউটার স্লো করে দেবে। ভালো স্পিড পেতে হলে শুধু দরকারী প্রোগ্রাম বা ইন্টারনেট উইন্ডো ওপেন রাখবেন।
২. যে কোনো ধরনের সমস্যা কিংবা অস্বাভাবিক কিছু সন্দেহ হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। তবে রিস্টার্টের আগে সব কাজ সেভ করুন।
৩. উইন্ডোজ ইনস্টল করার পর অনেকদিন ধরে চলার ফলে এর রেজিট্রিতে অযাচিত অ্যান্ট্রি, এরর, কাটার ইত্যাদি জমতে পারে। এটি ধীরে ধীরে কম্পিউটার স্লো করে দেয়। তাই রেজিস্ট্রি ক্লিনার ব্যবহার করে নিয়মিত রেজিস্ট্রি পরিষ্কার রাখুন।
৪. র্যাম কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার। আপনার কাজের উপযোগী র্যাম আছে কিনা চেক করুন। না থাকলে বাড়িয়ে নিন। এতে কম্পিউটারের স্পিড বৃদ্ধি পাবে।
৫. কম্পিউটার ব্যবহারে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন টেম্পোরারি ফাইল জমে। এতে কম্পিউটার স্লো হয়ে থাকে। তাই নিয়মিত টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করুন। টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করতে My Computer>লোকাল ঈ ড্রাইভ সিলেক্ট করে Windows ফোল্ডার>Temp ফোল্ডারে রাইট কিক করুন>Viwe>Details আসুন। এবার সিফট ও ডিলিট কি একসঙ্গে চেপে পুরনো ফাইল ডিলিট করে দিন।
৬. হার্ডডিস্কে পর্যাপ্ত পরিমাণে খালি জায়গা আছে কিনা খেয়াল করুন। না থাকলে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করে দিন। অথবা ব্যবহার কম হচ্ছে এমন ফাইলের আলাদা ব্যাকআপ যেমন— সিডি বা ডিভিডি রাইট করে হার্ডডিস্ক থেকে ডিলিট করে দিন।
৭. হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করুন নিয়মিত—প্রথমে Start>programs>Accessories>System Tools-এ যান। Disk Defragmenter সিলেক্ট করুন। এবার Defragment বাটনে কিক করলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে। এ সময় কম্পিউটারে কোনো কাজ করা ঠিক হবে না।
৮. রিসাইকেল বিন সবসময় খালি রাখুন। কেননা কোনো ফাইল ডিলিট করে রিসাইকেল বিনে রাখলেও তা কিন্তু কম্পিউটারের হার্ডডিস্কের মধ্যে থেকে যায়।
৯. উইন্ডোজ ডিস্ক কিনার দিয়ে অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলুন।
১০. অপারেটিং সিস্টেমের ক্রিটিকাল আপডেট নিয়মিত চেক করুন।
১১. অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার চেক করুন।
১২. মেইলবক্স নিয়মিত ক্লিনআপ করুন।
১৩. নিয়মিত হার্ডড্রাইভের ব্যাকআপ রাখুন। এতে একদিকে যেমন ডাটার নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। অপরদিকে হার্ডডিস্কের জায়গার সঙ্কুলান হবে প্রয়োজনীয় ডাটার।
১৪. নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট করুন। বিশেষ করে যখন অনেক ফাইল ডিলিট কিংবা অন্যত্র স্থানান্তর করার পর।
১৫. ডাইরেক্ট মেমরি একসেস অ্যানাবল কিনা চেক করুন। এর জন্য—
—Start বাটনে কিক করে Control Panel ওপেন করুন।
ষসিস্টেম আইকনে কিক করে এটি ওপেন করুন।
ষহার্ডওয়্যার ট্যাব সিলেক্ট করে ডিভাইস ম্যানেজার অপশন বেছে নিন।
—ATA/ATAPI অপশন লিস্টে যান পাশের+আইকনে কিক করে।
—Primary IDE Channel অপশন সিলেক্ট করুন।
—Primary IDE Properties উইন্ডোতে গিয়ে Advanced Settings ট্যাব সিলেক্ট করুন।
—Transfer Mode চেক করুন উবারপব ০ অ্যানাবল আছে কিনা DMA’র জন্য।
—Transfer Mode চেক করুন উবারপব ১ অ্যানাবল আছে কিনা DMA-এর জন্য।
—চেঞ্জ কনফার্ম করার জন্য ok বাটনে কিক করুন।
—এরপর Secondary IDE Channel-এ কিক করুন।
—Secondary IDE Properties-এ গিয়ে Advanced Settings tab সিলেক্ট করুন।
—Transfer Mode চেক করুন উবারপব ০ অ্যানাবল আছে কিনা DMA-এর জন্য।
—Transfer Mode চেক করুন উবারপব ১ অ্যানাবল আছে কি না MDA-এর জন্য।
—এবার OK বাটনে কিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ হয়ে গেল
১. শুধু প্রতিনিয়ত ব্যবহার করেন এমন ধরনের প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম রাখুন। আর কাজ করার সময় অযথা একসঙ্গে অনেক ইন্টারনেট কিংবা প্রোগ্রাম উইন্ডো খোলা না রাখা ভালো, কেননা অনেক প্রোগ্রাম একসঙ্গে চালালে কম্পিউটার স্লো করে দেবে। ভালো স্পিড পেতে হলে শুধু দরকারী প্রোগ্রাম বা ইন্টারনেট উইন্ডো ওপেন রাখবেন।
২. যে কোনো ধরনের সমস্যা কিংবা অস্বাভাবিক কিছু সন্দেহ হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। তবে রিস্টার্টের আগে সব কাজ সেভ করুন।
৩. উইন্ডোজ ইনস্টল করার পর অনেকদিন ধরে চলার ফলে এর রেজিট্রিতে অযাচিত অ্যান্ট্রি, এরর, কাটার ইত্যাদি জমতে পারে। এটি ধীরে ধীরে কম্পিউটার স্লো করে দেয়। তাই রেজিস্ট্রি ক্লিনার ব্যবহার করে নিয়মিত রেজিস্ট্রি পরিষ্কার রাখুন।
৪. র্যাম কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার। আপনার কাজের উপযোগী র্যাম আছে কিনা চেক করুন। না থাকলে বাড়িয়ে নিন। এতে কম্পিউটারের স্পিড বৃদ্ধি পাবে।
৫. কম্পিউটার ব্যবহারে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন টেম্পোরারি ফাইল জমে। এতে কম্পিউটার স্লো হয়ে থাকে। তাই নিয়মিত টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করুন। টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করতে My Computer>লোকাল ঈ ড্রাইভ সিলেক্ট করে Windows ফোল্ডার>Temp ফোল্ডারে রাইট কিক করুন>Viwe>Details আসুন। এবার সিফট ও ডিলিট কি একসঙ্গে চেপে পুরনো ফাইল ডিলিট করে দিন।
৬. হার্ডডিস্কে পর্যাপ্ত পরিমাণে খালি জায়গা আছে কিনা খেয়াল করুন। না থাকলে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করে দিন। অথবা ব্যবহার কম হচ্ছে এমন ফাইলের আলাদা ব্যাকআপ যেমন— সিডি বা ডিভিডি রাইট করে হার্ডডিস্ক থেকে ডিলিট করে দিন।
৭. হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করুন নিয়মিত—প্রথমে Start>programs>Accessories>System Tools-এ যান। Disk Defragmenter সিলেক্ট করুন। এবার Defragment বাটনে কিক করলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে। এ সময় কম্পিউটারে কোনো কাজ করা ঠিক হবে না।
৮. রিসাইকেল বিন সবসময় খালি রাখুন। কেননা কোনো ফাইল ডিলিট করে রিসাইকেল বিনে রাখলেও তা কিন্তু কম্পিউটারের হার্ডডিস্কের মধ্যে থেকে যায়।
৯. উইন্ডোজ ডিস্ক কিনার দিয়ে অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলুন।
১০. অপারেটিং সিস্টেমের ক্রিটিকাল আপডেট নিয়মিত চেক করুন।
১১. অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার চেক করুন।
১২. মেইলবক্স নিয়মিত ক্লিনআপ করুন।
১৩. নিয়মিত হার্ডড্রাইভের ব্যাকআপ রাখুন। এতে একদিকে যেমন ডাটার নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। অপরদিকে হার্ডডিস্কের জায়গার সঙ্কুলান হবে প্রয়োজনীয় ডাটার।
১৪. নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট করুন। বিশেষ করে যখন অনেক ফাইল ডিলিট কিংবা অন্যত্র স্থানান্তর করার পর।
১৫. ডাইরেক্ট মেমরি একসেস অ্যানাবল কিনা চেক করুন। এর জন্য—
—Start বাটনে কিক করে Control Panel ওপেন করুন।
ষসিস্টেম আইকনে কিক করে এটি ওপেন করুন।
ষহার্ডওয়্যার ট্যাব সিলেক্ট করে ডিভাইস ম্যানেজার অপশন বেছে নিন।
—ATA/ATAPI অপশন লিস্টে যান পাশের+আইকনে কিক করে।
—Primary IDE Channel অপশন সিলেক্ট করুন।
—Primary IDE Properties উইন্ডোতে গিয়ে Advanced Settings ট্যাব সিলেক্ট করুন।
—Transfer Mode চেক করুন উবারপব ০ অ্যানাবল আছে কিনা DMA’র জন্য।
—Transfer Mode চেক করুন উবারপব ১ অ্যানাবল আছে কিনা DMA-এর জন্য।
—চেঞ্জ কনফার্ম করার জন্য ok বাটনে কিক করুন।
—এরপর Secondary IDE Channel-এ কিক করুন।
—Secondary IDE Properties-এ গিয়ে Advanced Settings tab সিলেক্ট করুন।
—Transfer Mode চেক করুন উবারপব ০ অ্যানাবল আছে কিনা DMA-এর জন্য।
—Transfer Mode চেক করুন উবারপব ১ অ্যানাবল আছে কি না MDA-এর জন্য।
—এবার OK বাটনে কিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ হয়ে গেল
No comments:
Post a Comment