চার্জার ল্যাম্পের আলোতে
০০ মনিকা জাহান ০০
ঢাকাতেও এখন রাতের বেলা নামে অাঁধার আর অাঁধার। কারণ কী? লোডশেডিং। হঁ্যা, লোডশেডিংয়ের কারণে রাতে বসবাস করাই মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেরই হয়তো চার্জার লাইট রয়েছে। কিন্তু যারা টাকা সাশ্রয় করতে চান তারা চার্জার ল্যাম্পের সহায়তা নিতে পারেন। বাজারে এখন অনেক চার্জার ল্যাম্প পাওয়া যায়। ঢাকায় কিংবা ঢাকার বাইরে সব জায়গায় কম খরচে চার্জার ল্যাম্পের আলোয় আলোকিত হতে পারবেন বিদু্যৎ না থাকলেও। বিদু্যৎহীন পরিবেশ থেকে মুক্তি পাওয়ার এ অন্যতম উপায়। চার্জার বাতি এমনকি টেবিল ল্যাম্পও চার্জে চলে। ফলে মোমবাতির আলো ছাড়াও আপনি আলোকিত থাকতে পারছেন। বাজারে এসব চার্জার ল্যাম্প পাওয়া সহজলভ্য; তাই বিদু্যৎ চলে গেলেও আপনার ঘরকে আলোকিত রাখতে পারবেন। তবে আর দেরি কেন আজই কিনুন চার্জার ল্যাম্প।
বাজার দর:বাজারে সাধারণ মানের টেবিল ল্যাম্প ২০০-২২০, ক্লিপ সিস্টেমের টেবিল ল্যাম্প ২০০-২৫০, বিদু্যৎ ল্যাম্প ২৫০-৬৫০ টাকায় পাওয়া যায়। অনেক টেবিল ল্যাম্পে ঘড়ি থাকে। এগুলোর দাম সাধারণত ৪৮০-৫০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। চার্জের টেবিল ল্যাম্প ৩৫০-৩৮০ টাকা।
পাবেন যেখানে :নিউ মার্কেট, চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট, বায়তুল মোকাররম মার্কেট, স্টেডিয়াম ও পুরান ঢাকায় টেবিল ল্যাম্প পাওয়া যায়। বর্তমানে গুলশান, ধানমন্ডি এবং বসুন্ধরা এলাকায়ও টেবিল ল্যাম্প পাওয়া যায়।
বাজার দর:বাজারে সাধারণ মানের টেবিল ল্যাম্প ২০০-২২০, ক্লিপ সিস্টেমের টেবিল ল্যাম্প ২০০-২৫০, বিদু্যৎ ল্যাম্প ২৫০-৬৫০ টাকায় পাওয়া যায়। অনেক টেবিল ল্যাম্পে ঘড়ি থাকে। এগুলোর দাম সাধারণত ৪৮০-৫০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। চার্জের টেবিল ল্যাম্প ৩৫০-৩৮০ টাকা।
পাবেন যেখানে :নিউ মার্কেট, চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট, বায়তুল মোকাররম মার্কেট, স্টেডিয়াম ও পুরান ঢাকায় টেবিল ল্যাম্প পাওয়া যায়। বর্তমানে গুলশান, ধানমন্ডি এবং বসুন্ধরা এলাকায়ও টেবিল ল্যাম্প পাওয়া যায়।
No comments:
Post a Comment