যেভাবে কাজ করে মাইক্রোওয়েভ ওভেন
আতাউর রহমান কাবুল
আমাদের নিত্যনৈমিত্তিক কাজে মাইক্রোওভেন বেশ প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। দিন দিন বাংলাদেশেও এর ব্যবহার বাড়ছে। আগে যেখানে ফ্রিজ ছিল মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য একটি স্বপ্নের অংশ, আজ সেখানে মাইক্রোওয়েভ ওভেন কেনার জন্য মধ্যবিত্তরা ভাবে। কিন্তু কীভাবে কাজ করে এই মাইক্রোওয়েভ ওভেন। সাধারণ ওভেনে যেখানে খাবার সাধারণভাবে গরম করা হয়, সেখানে মাইক্রোওয়েভ ওভেন দিয়ে খুব দ্রুত কীভাবেই বা খাবারকে গরম করা হয়?
মাইক্রোওয়েভ ওভেন দিয়ে খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড দেয়া হয়। পানির অণুতে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক অংশ থাকে। মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড এই পানির কণাগুলোকে খুব দ্রুত দিক পরিবর্তন করতে থাকে, সাধারণত প্রতি সেকেন্ডে ২৪৫০ মিলিয়ন বার কাঁপাতে সক্ষম হয়। এত দ্রুত পানির কণাগুলো কাঁপতে থাকলে সেই শক্তি দিয়ে তা গরম হয়। খাবারের ভেতর যে পানি থাকে তাই গরম হয় এবং এভাবেই পুরো খাবারটি গরম হয়। আসলে খাবারের ভেতর যে পানি থাকে তাই গরম হয়। তাই যেসব খাবারে খুব কম পানি থাকে তা তুলনামূলকভাবে কম গরম হয়। কাঁচের গ্লাস কিংবা চিনামাটির প্লেট মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গরম হয় না, কেননা এগুলোর মধ্যে পানির কণা থাকে না। প্লাস্টিক ও কাগজ জাতীয় বস্তুর ভেতর দিয়ে মাইক্রোওয়েভ চলে যায় বলে গরম হয় না। আর লোহা কিংবা ধাতু জাতীয় বস্তু মাইক্রোওয়েভ প্রতিফলন করে বলে খাবার গরম করার সময় চামচ কিংবা কোনো ধাতু দিতে হয় না।
সাধারণ ওভেনে সব থেকে যে সুবিধা কাজ করে তা হলো, সাধারণ ওভেনে বাইরের দিকে খাবার গরম হলেও মাইক্রোওয়েভ ওভেন খাবারের ভেতরও গরম করে বলে পুরো খাবারটি তাড়াতাড়ি গরম হয়।
আজকাল নতুন ধরনের মাইক্রোওয়েভ ওভেন বাজারে এসেছে যা দিয়ে শুধু খাবার গরম করাই নয়, খাবার তৈরিও করা যায়। সামনে হয়ত এমনও দিন আসবে, মাত্র এক মিনিটে ওভেন দিয়ে তৈরি করে ফেলতে পারবেন পোলাও, কোরমা জাতীয় খাবার। অপেক্ষা শুধু সেদিনের।
মাইক্রোওয়েভ ওভেন দিয়ে খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড দেয়া হয়। পানির অণুতে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক অংশ থাকে। মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড এই পানির কণাগুলোকে খুব দ্রুত দিক পরিবর্তন করতে থাকে, সাধারণত প্রতি সেকেন্ডে ২৪৫০ মিলিয়ন বার কাঁপাতে সক্ষম হয়। এত দ্রুত পানির কণাগুলো কাঁপতে থাকলে সেই শক্তি দিয়ে তা গরম হয়। খাবারের ভেতর যে পানি থাকে তাই গরম হয় এবং এভাবেই পুরো খাবারটি গরম হয়। আসলে খাবারের ভেতর যে পানি থাকে তাই গরম হয়। তাই যেসব খাবারে খুব কম পানি থাকে তা তুলনামূলকভাবে কম গরম হয়। কাঁচের গ্লাস কিংবা চিনামাটির প্লেট মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গরম হয় না, কেননা এগুলোর মধ্যে পানির কণা থাকে না। প্লাস্টিক ও কাগজ জাতীয় বস্তুর ভেতর দিয়ে মাইক্রোওয়েভ চলে যায় বলে গরম হয় না। আর লোহা কিংবা ধাতু জাতীয় বস্তু মাইক্রোওয়েভ প্রতিফলন করে বলে খাবার গরম করার সময় চামচ কিংবা কোনো ধাতু দিতে হয় না।
সাধারণ ওভেনে সব থেকে যে সুবিধা কাজ করে তা হলো, সাধারণ ওভেনে বাইরের দিকে খাবার গরম হলেও মাইক্রোওয়েভ ওভেন খাবারের ভেতরও গরম করে বলে পুরো খাবারটি তাড়াতাড়ি গরম হয়।
আজকাল নতুন ধরনের মাইক্রোওয়েভ ওভেন বাজারে এসেছে যা দিয়ে শুধু খাবার গরম করাই নয়, খাবার তৈরিও করা যায়। সামনে হয়ত এমনও দিন আসবে, মাত্র এক মিনিটে ওভেন দিয়ে তৈরি করে ফেলতে পারবেন পোলাও, কোরমা জাতীয় খাবার। অপেক্ষা শুধু সেদিনের।
No comments:
Post a Comment