ঈদ এলে অন্দরেও পড়ে যায় সাজ সাজ রব। অতিথি আপ্যায়নে ঘরের সাজের দিকেও থাকে কড়া নজর। তবে এ জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে ঈদের তিন-চার দিন আগ থেকেই।
অন্দরের বিন্যাস
‘ঈদ উৎসব উপলক্ষে মানুষ নতুনত্বের আয়োজনে ঘরের পুনর্বিন্যাস করে থাকে। যদি কেউ ঘরের পুনর্বিন্যাস করতে চায়, তাকে ভারসাম্য, ছন্দ, প্রাধান্য, মিল, অনুপাত—এই পাঁচটি বিষয়ের দিকে লক্ষ রেখেই ঘরের আসবাব পুনর্বিন্যাস করতে হবে। এমনভাবে আসবাব গুছিয়ে রাখতে হবে, যেন ঘরের চারপাশের সৌন্দর্য মানুষের দষ্টি আকর্ষণ করে।’ ঈদের অন্দর মহলের পরিচর্যা নিয়ে বলছিলেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের গৃহ ব্যবস্থাপনা ও গৃহায়ণ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রীনাত ফওজিয়া।
ঈদের সময় শুধু আসবাবের স্থান পরিবর্তন কিংবা পুনর্বিন্যাস করলেই চলবে না, পাশাপাশি ঘর পরিষ্কার করে রাখতে হবে, যেন ঈদের দিনে অতিথির দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
ঈদের কয়েক দিন আগে থেকেই সব ঘরের ঝুল ঝেড়ে ফেলতে হবে। ফ্যান, টিউব লাইট সুন্দর করে মুছে ফেলতে হবে।
বসার ঘরের সোফাগুলো পরিষ্কার করে রাখতে হবে। যেসব সোফার কভার ধোয়া যায়, সেগুলো ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুতে হবে। আর যেসব সোফার ফোমের ওপর কাপড়ে পেরেক লাগানো থাকে, সেটা আলাদা করে ধোয়া যায় না। সে জন্য বাজারে কিছু পরিষ্কারক ফোমের স্প্রে পাওয়া যায়, তা স্প্রে করে কিছুক্ষণ পর ব্রাশ করলে পরিষ্কার হয়ে যাবে।
রট আয়রনের আসবাব হলে নরম কাপড়ের সাহায্যে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
তিন-চার দিন অগেই বিছানার চাদর, কুশন কভার, বালিশের কভার ধুয়ে ফেলতে হবে।
ডাইনিং টেবিল-সংলগ্ন চেয়ার নরম কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
ওয়্যারড্রোবের কাপড় ঝেড়ে গুছিয়ে রাখতে হবে। তবে কাপড়ে যেন পোকা কিংবা কীটপতঙ্গের আক্রমণ না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়োজনে ন্যাপথলিন, কালো জিরার গুঁড়া, কাপড়ের পোঁটলায় করে নিমপাতা রাখা যেতে পারে কাপড়ের ভাঁজে।
কাঠের টেবিলের ওপর কখনোই ভেজা জিনিস কিংবা এমন কোনো জিনিস রাখা যাবে না, যাতে টেবিলে দাগ পড়ে যায়।
ঘরের মেঝে পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে টাইলসের মেঝেয় পানিতে স্যাভলন দিয়ে মুছে ডিটারজেন্ট কিংবা লিকুইড ক্লিনার ব্যবহার করা যেতে পারে।
ঘর সাজানো
‘দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনের কারণে ঈদের সময় এখন শুধু মানুষ কাপড়চোপড় কেনাকাটায় ব্যস্ত থাকে না, নিত্যনতুন বিষয়ের প্রতি ঝুঁকে পড়ে। ঈদ উপলক্ষে ঘর সাজাতে নতুন বিছানার চাদর, পর্দা, কুশন কভারের ব্যবহার দেখা যায়। উৎসবে ঘর আনন্দময় করে তুলতে হলে ঘরের পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি ঘর সাজানোতেও প্রাধান্য দিতে হবে। ঈদের আগের রাতে কেনা তাজা ফুল দিয়ে সাজানো যেতে পারে ঘরের কোণ। সম্ভব হলে পুরো বাড়িতে নতুন করে রং করে; আসবাবগুলো নতুন করে বার্নিশ করে; ফুলের টবগুলোতে রং করিয়ে অর্থাৎ পুরোনো জিনিসে নতুনের বৈচিত্র্য আনা যায় এই উৎসবমুখর ঈদে।’ বলেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের বস্ত্র-পরিচ্ছদ ও বয়নশিল্প বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সানজিদা হক।
অন্দরের বিন্যাস
‘ঈদ উৎসব উপলক্ষে মানুষ নতুনত্বের আয়োজনে ঘরের পুনর্বিন্যাস করে থাকে। যদি কেউ ঘরের পুনর্বিন্যাস করতে চায়, তাকে ভারসাম্য, ছন্দ, প্রাধান্য, মিল, অনুপাত—এই পাঁচটি বিষয়ের দিকে লক্ষ রেখেই ঘরের আসবাব পুনর্বিন্যাস করতে হবে। এমনভাবে আসবাব গুছিয়ে রাখতে হবে, যেন ঘরের চারপাশের সৌন্দর্য মানুষের দষ্টি আকর্ষণ করে।’ ঈদের অন্দর মহলের পরিচর্যা নিয়ে বলছিলেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের গৃহ ব্যবস্থাপনা ও গৃহায়ণ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রীনাত ফওজিয়া।
ঈদের সময় শুধু আসবাবের স্থান পরিবর্তন কিংবা পুনর্বিন্যাস করলেই চলবে না, পাশাপাশি ঘর পরিষ্কার করে রাখতে হবে, যেন ঈদের দিনে অতিথির দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
ঈদের কয়েক দিন আগে থেকেই সব ঘরের ঝুল ঝেড়ে ফেলতে হবে। ফ্যান, টিউব লাইট সুন্দর করে মুছে ফেলতে হবে।
বসার ঘরের সোফাগুলো পরিষ্কার করে রাখতে হবে। যেসব সোফার কভার ধোয়া যায়, সেগুলো ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুতে হবে। আর যেসব সোফার ফোমের ওপর কাপড়ে পেরেক লাগানো থাকে, সেটা আলাদা করে ধোয়া যায় না। সে জন্য বাজারে কিছু পরিষ্কারক ফোমের স্প্রে পাওয়া যায়, তা স্প্রে করে কিছুক্ষণ পর ব্রাশ করলে পরিষ্কার হয়ে যাবে।
রট আয়রনের আসবাব হলে নরম কাপড়ের সাহায্যে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
তিন-চার দিন অগেই বিছানার চাদর, কুশন কভার, বালিশের কভার ধুয়ে ফেলতে হবে।
ডাইনিং টেবিল-সংলগ্ন চেয়ার নরম কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
ওয়্যারড্রোবের কাপড় ঝেড়ে গুছিয়ে রাখতে হবে। তবে কাপড়ে যেন পোকা কিংবা কীটপতঙ্গের আক্রমণ না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়োজনে ন্যাপথলিন, কালো জিরার গুঁড়া, কাপড়ের পোঁটলায় করে নিমপাতা রাখা যেতে পারে কাপড়ের ভাঁজে।
কাঠের টেবিলের ওপর কখনোই ভেজা জিনিস কিংবা এমন কোনো জিনিস রাখা যাবে না, যাতে টেবিলে দাগ পড়ে যায়।
ঘরের মেঝে পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে টাইলসের মেঝেয় পানিতে স্যাভলন দিয়ে মুছে ডিটারজেন্ট কিংবা লিকুইড ক্লিনার ব্যবহার করা যেতে পারে।
ঘর সাজানো
‘দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনের কারণে ঈদের সময় এখন শুধু মানুষ কাপড়চোপড় কেনাকাটায় ব্যস্ত থাকে না, নিত্যনতুন বিষয়ের প্রতি ঝুঁকে পড়ে। ঈদ উপলক্ষে ঘর সাজাতে নতুন বিছানার চাদর, পর্দা, কুশন কভারের ব্যবহার দেখা যায়। উৎসবে ঘর আনন্দময় করে তুলতে হলে ঘরের পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি ঘর সাজানোতেও প্রাধান্য দিতে হবে। ঈদের আগের রাতে কেনা তাজা ফুল দিয়ে সাজানো যেতে পারে ঘরের কোণ। সম্ভব হলে পুরো বাড়িতে নতুন করে রং করে; আসবাবগুলো নতুন করে বার্নিশ করে; ফুলের টবগুলোতে রং করিয়ে অর্থাৎ পুরোনো জিনিসে নতুনের বৈচিত্র্য আনা যায় এই উৎসবমুখর ঈদে।’ বলেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের বস্ত্র-পরিচ্ছদ ও বয়নশিল্প বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সানজিদা হক।
No comments:
Post a Comment