Search This Blog

TIP'S CETAGORY WITH LANGUAGE

Tips 4 pc

Update Software

Saturday, November 6, 2010

7 TIPS OF PRINTER

1) Check Warranty Before Buying Third-Party Cartridges:
SUMMARY: Ensure that buying cheaper printer cartridges does not void your printer's warranty.
Tired of the high cost of printer ink cartridges and considering purchasing third-party cartridges or a cartridge refill kit? Before you decide, make sure you read your printer's warranty very carefully.

Some warranties specifically state that if you use third-party equipment, your warranty is voided. If your printer is already past the warranty, you may want to consider using these cheaper supplies, but be forewarned that the quality control may not be as high as that of manufacturer supplies and bad supplies could potentially damage your equipment. Caveat emptor.
2) Use Quality Paper:
SUMMARY: Quality paper may keep your printer from jamming or getting damaged.
Here is another seemingly common-sense tip, but one that many people don't heed.

Printers are delicate instruments. They can easily jam, and clearing a paper jam from your printer is no picnic. Most of the times, jams cause no permanent damage, but enough of them might put extra wear and tear on your printer. So, my advice is to always use quality paper when printing. It may cost a little more to buy a ream of quality inkjet paper than a "copy paper" alternative, but aren't your documents worth the extra few cents?

(No, quality paper won't guarantee against paper jams, but if you can lower the odds, why not?)
3) Use Clean Edge Business Cards, not Perforated:
SUMMARY: Planning on printing your own business cards? Be sure to get the right kind of stock paper.
Planning on printing your own business cards rather than handing the job off to a printing specialist? In some circumstances this makes sense; you can design the card exactly as you wish using any legally usable graphic and design, and you can print as few cards as you desire.

When shopping for business card sheets, pay the extra money and get "clean edge" business cards rather that those with perforated edges. From my experience, the perforated business cards never look professional when you pop them out, yet the clean edge business cards, if printed with a high DPI and a quality printer, can be indistinguishable from those done by a professional print house.
4) Close the Paper Tray When Not In Use:
SUMMARY: Keep dust from entering your printer.
If your desktop printer has a paper tray than opens up and folds down from the front, you may want to close it when the printer is not in use. Doing so may avoid the urge to stack items on top of your paper tray, which might not be able to handle a heavy load. Also, doing this may lessen the amount of dust and dirt particles that enter your printer.
5) Fix Printouts Containing Poor Print Quality:
SUMMARY: Three quick fixes for low quality printouts.
Is your print quality less than desired, with blurred or spotty text? Try performing the following diagnostics:

a. Make sure your printer settings match your paper type. Refer to your printer manual for details.

b. If possible, take out your toner or ink cartridge and then replace it. Some printers don't let you easily do this unless the toner or ink cartridge is empty. Also, watch out for spillage!

c. Clean the print heads. Refer to your printer manual for details.
6) Be Careful After Long Periods of Non-use
SUMMARY: After your printer sits idle for many days, print a few test pages before a larger document.
Some people rarely use their printers. If you fit this category but need to print something after your printer has been sitting unused for several weeks, don't expect that first sheet of paper to come out brilliantly. Print heads get dirty, ink may dry or smear, etc, resulting in a not-so-nice-looking document. Before you print that important document after a period of non-use, you may want to clean the print head and/or print a test page first to make sure everything is in good working order. Refer to your printer manual for instructions.
7) Shut Down Properly:
SUMMARY: Why you should always shut down your printer with the power button or switch.
You may, in a hurry, flip a surge protector switch or yank the printer from the wall in order to shut it down. You can turn off other electronic appliances by unplugging them, so a printer is no different, right?

Not quite.

When a printer shuts down, it normally moves its print head back from the middle of the printer to a safe position on the side. It may also briefly clean the print head or perform other quick shutdown processes. Turning off power to the printer without letting it perform these needed procedures, especially if done often, may result in causing damage to its intricate parts. Also, even at best, it may require the printer to perform long diagnostic procedures at next start up, which can drive an impatient person crazy if an important document needs to be delivered.

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Friday, November 5, 2010

ল্যাপটপের যত্ন-আত্তি

ল্যাপটপের যত্ন-আত্তি
এম. হারুন অর রশিদ

প্রযুক্তির চলমানতায় ল্যাপটপ এখন হাতের নাগালে। আমাদের দেশে এখন অনেক কম দামে ল্যাপটপ মিলছে। যারা ল্যাপটপে কাজ করেন তারা নিজেকে অনেক বেশি স্মার্ট ভাবার পাশাপাশি সহজে কাজও সম্পাদন করেন অনেক বেশি। সুবিধামত যেখানে ইচ্ছে এর ব্যবহার উত্কর্ষতাকে বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকগুণ।
যারা ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তাদের অনেকেই এটির যত্ন-আত্তি সম্পর্কে থাকেন উদাসীন। অনেকে গুরুত্ব না বুঝে যাচ্ছেতাই ল্যাপটপ ব্যবহারের ফলে নানা সমস্যায় পড়েন। ল্যাপটপের প্রতি যত্নবান হলে অনেকাংশে সমস্যামুক্ত থাকা যায়। তার জন্য কিছু নিয়ম-কানুন জানা থাকাটাও জরুরি। তাই কেনার পর সাধারণত কীভাবে আপনার ল্যাপটপটিকে যত্নের সঙ্গে নিরাপদে রাখবেন তার জন্য কিছু দরকারী বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো :
—ল্যাপটপে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে নিতে পারেন। তবে পরামর্শ হচ্ছে এক্ষেত্রে উইন্ডোজ ২০০০ কিংবা উইন্ডোজ এক্সপি ইন্সটল করুন। যা অনেকাংশেই নিরাপদ।
—ল্যাপটপে পূর্ব সতর্কতা হিসেবে আলাদা কী-বোর্ড ও মাউস লাগাতে পারেন। প্রায় প্রত্যেকটি ল্যাপটপেই আলাদা কী-বোর্ড ও মাউস লাগানোর পোর্ট থাকে। কেননা অতিরিক্ত ব্যবহারে ল্যাপটপে ব্যবহৃত মাউস হিসেবে যে টাচপ্যাড কিংবা পয়েন্টার বাটন থাকে তার ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। সতকর্তা না নিলে সমস্যা হতে পারে।
—ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীরা ল্যাপটপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে অন্যের নাগাল থেকে রক্ষা পেতে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এতে যাচ্ছেতাই ব্যবহার রোধ করা যায়, ল্যাপটপও থাকে নিরাপদ। পাসওয়ার্ডের জন্য Starl>Settings>Control Panel>User and Passwords অপশনে গিয়ে User must enter a password and name to use the computer অপশনের পাশে চেকমার্ক দিন। User for this computer অপশনের আওতায় ব্যবহারকারীদের তালিকা দেখা যাবে। এখান থেকে Administrator নির্বাচন করে Set Password ট্যাবে ক্লিক করে New Password এবং confirm new password সংযোজন করতে পারেন।
—আমরা ল্যাপটপের যে সফটওয়্যার ব্যবহার করি তার অধিকাংশই কপিরাইড। তাই ভাইরাসের কারণে উইন্ডোজ পুনারায় ইন্সটল করার দরকার হলে বারবার ভেন্দরদের কাছে যেতে হবে। তাই যাতে ভাইরাস আক্রমন না করতে পারে এদিকে গুরুত্ব দিতে হবে।
— ল্যাপটপে সবসময় চেষ্টা করবেন কম ফাইল পত্র বা প্রোগ্রাম রাখতে। কেননা ল্যাপটপের হার্ডডিস্কের ধারণক্ষমতা সাধারণত কম থাকে। তবে ফাইল কম্প্রেস করণে কিংবা বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে অল্প জায়গায় বড় ফাইল রাখা যায়।
— বিদেশ ভ্রমনে ল্যাপটপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে উক্ত দেশের ভোল্টেজ মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া ভালো, এজন্য কনভার্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। এর জন্য ব্যবহার নির্দেশিকা কিংবা অ্যাডাপ্টরের গায়ের লেখা পড়ে দেখুন।
— ল্যাপটপের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারে সতর্ক থাকুন। বিশেষ ভাইরাসযুক্ত ইমেইল গ্রহন ও প্রেরণ থেকে বিরত থাকুন।
— আপনার ল্যাপটপটিকে সব সময় ধুলামুক্ত স্থানে রাখুন। ল্যাপটপ গাড়ীতে, বাড়ীতে কিংবা সর্বত্রই ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করুন- যাতে জোরে ধাক্কা না লাগে কিংবা মাটিতে পড়ে না যায়।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

ডাটা ব্যাকআপ রাখুন অনলাইনে

ডাটা ব্যাকআপ রাখুন অনলাইনে

ব্যাকআপ ডাটার প্রয়োজনীয়তার কথা নতুন করে আর বলার কিছু নেই। তবে এর সাথে এটাও নিশ্চিত করা প্রয়োজন আপনার ডাটাগুলো কোথায় ব্যাকআপ হিসেবে থাকছে প্রাইমারী ডাটা থেকে। এই হিসেবে একটি দুর্ঘটনা কখনই দুই জায়গাকে আক্রমণ করবে না। সাশ্রয়ী স্টোরেজ এবং পরিব্যাপক ব্রডব্যান্ড আপনাকে দিতে পারে অফসাইট স্টোরেজ, যা সহজেই ফুলফিল করা যায়। বর্তমানে অনেক অনলাইন সার্ভিস রয়েছে যার মাধ্যমে কনজু্যমাররা অনলাইন স্টোরেজ ব্যবহার করতে পারছেন। তবে এর মূল কথাটি হচ্ছে অনলাইন স্টোরেজ এবং অফসাইট কপিতে ডাটা রাখার জন্য আপনার মানসিক শান্তি। আপনি যদি ডাটা শেয়ার করতে চান তবে এটি হতে পারে আপনার জন্য উত্তম পন্থা। কিন্তু এক্ষেত্রে কোন পদ্ধতি অনুসরণ করবেন তা নির্ভর করবে আপনি অনলাইন স্টোরেজ সার্ভিসে কোন ধরনের সার্ভিস চাচ্ছেন তার উপর। ছয়টি জনপ্রিয় অনলাইন স্টোরেজ সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে : এক্সড্রাইভ, মিডিয়া ম্যাক্স, আই ড্রাইভ-ই, অমনি ড্রাইভ, বক্স ডট নেট, কার্বোনিট এবং মজি। প্রতিটি সার্ভিসেই রয়েছে ফ্রি ট্রায়াল যাতে সাইন আপের জন্য কোন ক্রেডিট কার্ড লাগে না।

এক্স ড্রাইভ

এক্স ড্রাইভ হচ্ছে এওএল সার্ভিস। যা অফার করে ৫ জিবি ফ্রি অনলাইন স্টোরেজ স্পেস কোন ক্যাশ ছাড়া। এর সাথে অনলাইন স্টোরেজ শেয়ারিংও করা যাবে রিয়েল ব্যাকআপ সলু্যশন হিসেবে। অনলাইন ইন্টারফেস প্রোভাইড করছে বেসিক ইনডিভিজু্যয়াল ফাইল আপলোড। সাথে মাল্টিপল ফাইল আপলোডের জন্য টুল তো থাকছেই। এক্ষেত্রে আপনার ফাইল যদি অডিও ফরমেট হয় তবে ফাইলগুলো পেস্ন করার জন্য অনলাইন মিডিয়া পেস্নয়ার পাবেন। ছবির জন্য আলাদা টুল পাবেন যার মাধ্যমে গ্রুপ অ্যালবাম তৈরি করে সস্নাইড শো দেখতে পারবেন। এতে এক্সড্রাইভ শো নামে একটি ফিচার রয়েছে যার মাধ্যমে ছবি তৈরি করে মিউজিকের সাথে টাইমলাইনের উপর সম্পূর্ণ প্রেজেন্টেশন এডিট করতে পারবেন। অনলাইন কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য আপনার বন্ধুকেও এক্সড্রাইভে সাইনআপ করতে হবে। এর ডেস্কটপ ডাউনলোড এপিস্নকেশন সম্পূর্ণ ব্যাকআপ নির্ভর। লোকাল পিসির জন্য এটা একটি ম্যাপড ড্রাইভ তৈরি করে (এক্স ড্রাইভ এখানে ডিফল্ট)। তাই আপনি সহজেই ফাইল ড্রাগ করে আপলোডের জন্য ড্রাগ করতে পারবেন। নিয়মিতভাবে শিডিউল ব্যাকআপের জন্য রয়েছে ব্যাকআপ রুটিন। এর দুর্বলতা হচ্ছে ব্যান্ডওয়াইডথ কন্ট্রোল। এক্সড্রাইভ ডেস্কপট ব্যাকআপ স্পিড সনাক্ত করতে পারে না। ব্যাকআপ ফ্রিকোয়েন্সি ঠিকমত শিডিউল না করতে পারলে এখানে নিশ্চিতভাবেই রিস্ক থেকে যাবে। ৫ জিবি পর্যন্ত ফ্রি হলেও এখানে টাকার বিনিময়ে ৫০ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ কিনতে পারবেন। তবে এটা একটি কঠিন আপার লিমিট যা সবার জন্য পর্যাপ্ত নাও হতে পারে।

মিডিয়া ম্যাক্স

এক্স ড্রাইভের মতই অনেকটা মিডিয়া ম্যাক্স। তবে এটা ২৫ জিবি ফ্রি অনলাইন স্টোরেজ দেয় কোন স্ট্রিং এ্যাটাচ বা ক্রেডিট কার্ড ছাড়া। এটাই সর্বোচ্চ ফ্রি স্পেস। রয়েছে অডিও ফাইল আপলোডের সুবিধা। এখানে প্রসেসিং টাইমের কোন সুনির্দিষ্ট সময় নেই। এক ঘটনায় দেখা গেছে ২ এমবি এমপিইজি ফাইল প্রসেস হতে সময় লেগেছে ১০ মিনিট। একই সাথে ২৬ এমবি কুইক টাইম ফাইল প্রসেস হতে সময় লেগেছে ১৫ মিনিট।

আই ড্রাইভ-ই

প্রো সফটনেট কর্পোরেশনের আইড্রাইভ-ই হচ্ছে আরেকটি অনলাইন স্টোরেজ অপশন। এখানে অনলাইন ওয়েব বেসড ইন্টারফেসের সাথে রয়েছে রিমোট স্টোরেজের জন্য ক্লায়েন্ট সাইড ডেস্কটপ ইন্টারফেস। অনলাইন ইন্টারফেসটি আই ড্রাইভে একটিভ ব্যাকআপের চাইতে ফাইল শেয়ারিং ম্যাকানিজমে বেশি কাজ করে। রয়েছে আইড্রাইভ-এস-একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট এবং ১টি ডাটা রিকভারি টুল। আইড্রাইভ এস ওয়েব ভিত্তিক ইন্টারফেস এর মাধ্যমে ইউজারদেরকে ওয়েব ভিত্তিক ইন্টারফেসের মাধ্যমে ফাইল আপলোড অনুমোদন করে। ফাইল শেয়ার করাও সহজ। বিপদে পড়লে এখানে কোন হেল্প বাটন নেই বা টেলিফোন, ইমেইল এর সুবিধা নেই এবং আইড্রাইভ-ই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফাইল ও ফোল্ডার রিকগনাইজ ও ব্যাকআপ দিতে পারে। এমনকি ১০ মিনিট আগে আপডেট করা ফাইলও।

অমনি ড্রাইভ

বেটা অমনি ড্রাইভে রয়েছে কিছু চমৎকার অনলাইন স্টোরেজ সার্ভিস। তবে অনলাইন ইন্টারফেস অন্যদের মতো তার নিজের রিফ্লেক্ট দ্রুত আপডেট করতে পারে না লোকাল ক্লায়েন্ট এপিস্নকেশন থেকে। অমনি ড্রাইভকে ব্যাকআপ সলু্যশন হিসেবে ব্যবহার করার চেয়ে অনলাইন স্টোরেজ এবং ফাইল শেয়ারিং এপিস্নকেশন ব্যবহার অধিক সুফল পাবেন। উলেস্নখযোগ্য একটি ফিচার হচ্ছে অমনি ড্রাইভ জোহো কোম্পানির সাথে একত্রিত হয়ে অনলাইনে ওয়ার্ড এবং এক্সেল ডকুমেন্টকে ওপেন এবং এডিট করার সুবিধা দিচ্ছে। অডিও ফাইলের ক্ষেত্রে বিল্টইন মিউজিক পেস্নয়ার।

কার্বোনিট

কার্বোনিট হচ্ছে সহজ এবং সাধারণ ব্যাকআপ অনলাইন স্টোরেজ সার্ভিস। শেয়ারিং বা মিডিয়া স্ট্রিমিং এর জন্য নয়। যদিও এতে অনলাইন একাউন্ট এরিয়া আছে তবে তা বেসিক একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট টাস্কের জন্য। এর মূল আকর্ষণ হচ্ছে ডাউনলোডেবল ক্লায়েন্ট এপিস্নকেশন। এতে আছে মাই ডকুমেন্টস এবং ডেস্কটপ বা ম্যানুয়াল সিলেকশন ব্যাকিং আপের সুযোগ। উইন্ডোজ শেলের সঙ্গে কোন ইন্টিগ্রেশন নেই। যে ফাইলটি ব্যাকআপ রাখতে চান সেখানে রাইট বাটন ক্লিক করে কার্বোনাইট সিলেক্ট করে এবং ব্যাক দিস আপ-এ ক্লিক করুন। ব্যাকআপ স্ট্যাটাস অনুসারে আপনার ফাইল ও ফোল্ডারে কালার ডট যোগ করতে পারবেন। সবুজ ডট মানে ব্যাকআপ হয়ে গেছে। হলুদ মানে পেনডিং অবস্থায় আছে আর কোন ডট নেই মানে কোন ব্যাকআপও নেই। লোকাল পিসি অনুযায়ী পুরো ব্যাপারটিই সিনক্রোনাইজড।

বক্স ডট নেট

এটা এক্সড্রাইভ ও অমনি ড্রাইভ এর মতই ব্যাকআপ সিস্টেম। পিউর ব্যাকআপের চেয়ে এটাকে স্টোরেজ এর ক্ষেত্রেই বেশি ফোকাস করা হয়েছে। ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লায়েন্ট এপিস্নকেশন নেই। স্টোরেজ এর পুরো ব্যাপারটিই ঘটে অনলাইনে। অন্যদের চেয়ে এর বিশেষত্ব হচ্ছে এর মাধ্যমে আপনি স্টোরেজ ইউজ তৈরি করতে পারবেন এবং আপনার বস্নগে ফাইল পোস্ট করতে পারবেন। আর এসএস এর মাধ্যমে ইউজাররা ট্রাক খুঁজে পাবেন যে এখানে কিভাবে আপলোড করা যাবে।

মজি

মজি সম্পূর্ণই অনলাইন স্টোরেজ সলু্যশন। যখন আপনি মজি ক্লায়েন্ট ইনস্টল করবেন তখন একটি অপশন দেখবেন যেখানে অন্যকোন সার্ভিস ইনস্টলেশন অংশের জন্য প্রোভাইড করা হয়নি। কি এর মাধ্যমে মর্জি ইউজারদেরকে এনক্রিস্টেড ডাটার জন্য নিজস্ব কী তৈরি করতে সাহায্য করবে। এর মাধ্যমে শুধুমাত্র আপনিই ডাটাগুলো ডিক্রিপ্ট করতে পারবেন। তবে এই কী হারিয়ে গেলে মজি আপনাকে আর সাহায্য করতে পারবে না।

হলোগ্রাফিক স্টোরেজ

হলোগ্রাফিক স্টোরেজের কল্যাণে অল্প জায়গায় অনেক তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে। কেননা এতে টুডি স্টোরেজের পরিবর্তে থ্রিডি বা ত্রিমাত্রিকতায় তথ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। বর্তমানে হার্ডডিস্কগুলোতে তথ্য যে স্থানে রাখা হয় তার শুধু দুটি মাত্রা রয়েছে, এক্স এবং ওয়াই। কিন্তু এই রকম ডিভাইসে একটি তৃতীয় মাত্রা যুক্ত হয়ে যার নাম জেড অক্ষর। হলোগ্রাফিক স্টোরেজের নাম শুনে অনেক ক্ষেত্রে একে সাইন্স ফিকশনের গল্প মনে হতে পারে। আসলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের হলোগ্রাফিক স্টোরেজ এমনি। এর ভবিষ্যত সম্ভাবনার ক্ষেত্রে এটি খুবই উজ্জ্বল। কিন্তু এর বাণিজ্যিক ডেভেলপমেন্টে এখনি এটি বহু দূরে রয়েছে। যদিও কিছু হলোগ্রাফিক স্টোরেজ ডিভাইস বাজারে পাওয়া যায়। যেমন ইনপেইজ টেকনোলজিস ইনক এর টেপেস্ট্রা ৩০০আর যদিও এই হার্ডড্রাইভটির দাম পড়ে ১৮ হাজার মার্কিন ডলার অন্যদিকে বর্তমানে যেসব হার্ডড্রাইভ পাওয়া যায় সেগুলোর মধ্যে ৭২০০ আরপিএম এবং ১.৫৫ মি.মি. পুরো হার্ডড্রাইভের দাম পড়ে ১৮০ মার্কিন ডলার।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tuesday, November 2, 2010

Tip: 5 things you may not know you can do with attachments in Gmail

Wednesday, June 16, 2010 | 4:40 PM
The more I use Google Docs, the less I have to deal with sending attachments back and forth. While attachments' days may be waning, they're still very much a part of most people's email experience. Here are five things you may not know you can do with Gmail to make sending, receiving, viewing, and finding attachments easier:

1. Drag attachments in
Simply drag files from your desktop right into the message you're composing and they'll upload from there. (Make sure you're using Google Chrome or Mozilla Firefox 3.6 for this to work.)



2. Select multiple attachments
Attaching multiple files one by one is no fun. Instead, just multi-select the files you want to attach by holding down the Ctrl key (or Command on a Mac) and clicking on each file you want to attach. Holding down the Shift key will select a continuous list of files.



3. Never forget an attachment again
Gmail looks for phrases in your email that suggest you meant to attach a file (things like "I've attached" or "see attachment") and warns you if it looks like you forgot to do so. Every day, this saves tons of people the embarrassment of having to send a follow up email with the file actually attached.



4. View attachments online
When you receive an attachment, sometimes you just want to view it and there's no need to download or save to your desktop. The Google Docs viewer allows you to view .pdf, .ppt, and .tiff files in your browser. Just click the "View" link at the bottom of the message.


5. Find that long lost attachment via search
If you're looking for an attachment someone has sent to you, Gmail's advanced search operators can help you find what you're looking for quickly and accurately.

A couple examples:
  • To find all messages that contain attachments: has:attachment
  • To find all messages from your friend David that contain attachments: from:david has:attachment
  • To find all messages that have .pdf attachments: has:attachment pdf
  • To find a specific attachment named physicshomework.txt: filename:physicshomework.txt

Monday, November 1, 2010

মোবাইল ফোনের সুরক্ষা

মোবাইল ফোনের সুরক্ষা

মোবাইল ফোন ছিনতাই হওয়া এখন এক নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। তাছাড়া যেহেতু ফোন সেট নিয়ে আমরা নানা জায়গায় ভ্রমণ করি সেহেতু যে কোন দুর্ঘটনার কবলে পড়তে পারে দামি ফোন সেটটি। সাধারণ কিছু কৌশল মনে রাখলে নানা বিপদের হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন আপনার প্রিয় মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেটটিকে।

কৌশলগুলো তেমন কঠিন না হলেও দামি হ্যান্ডসেটটি বাঁচানোর জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় দেখা যায় আমাদের সামান্য অসাবধানতার কারণে স্পর্শকাতর এই ডিভাইসটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেমন আপনার হ্যান্ডসেটটি হয়তো পানিতে পড়ে যেতে পারে। তখন মাথা গরম না করে যত দ্রুত সম্ভব তা পানি থেকে তুলে ফেলুন। সাধারণত মোবাইল ফোনের পস্নাষ্টিক কাভারটি এতো শক্তভাবে আটকানো থাকে যে ২০ সেকেন্ডের কম সময়ে এতে সহজে পানি ঢুকে না। সেটটি পানি থেকে তোলার পর কাভারটি খুলে ব্যাটারিটি বের করে নিন এবং জিএসএম বা সিডিএমএ টেকনোলজির রিম ব্যবহূত সেট হলে সিম বা রিম কার্ডটি দ্রুত খুলে ফেলুন। তাপ প্রয়োগ ছাড়াই সেটটিকে শুকিয়ে নিন। এক্ষেত্রে হেয়ার ড্রায়ার একটি ভাল উপকরণ হতে পারে। তারপর টিসু্য দিয়ে হালকা করে সেটের বিভিন্ন অংশ যত দ্রুত সম্ভব মুছে নিন। বেশ লম্বা সময় অপেক্ষা করে যখন মনে হবে সেটটি পরিষ্কার হয়েছে এবং শুকিয়ে গেছে তখন হ্যান্ডসেটটির কাভার এবং ব্যাটারি প-নঃস্থাপন করে চালু করুন। সম্ভবত সেটটি ঠিকঠাক কাজ করবে। হ্যান্ডসেট শুকানোর সময় কখনোই যেন বেশি তাপ না লাগে সেদিকে সজাগ থাকুন। শুধু পানিতে পড়া নয় সেটটি হাত থেকে বা বেশ উপর থেকে পড়ে গেলে সাথে সাথে সেটটি বন্ধ করুন এবং কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে চালু করুন। এধরনের কৌশলগুলো ছাড়া আরো কিছু কৌশল অবলম্বন করলে আপনার প্রিয় সেটটি আপনার সঙ্গে থাকবে সুরক্ষায়। চলুন দেখে নেয়া যাক-

০০ মোবাইল ফোন চুরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার নেটওয়ার্ক প্রোভাইডারকে খবর দিয়ে ফোন লক করে দিন। তা হলে, সিম পাল্টানোর পরও কেউ ফোনটি ব্যবহার করতে পারবে না।

০০ নিজের ফোনের বিষয়ে যাবতীয় তথ্য তোমার কাছে রেখে দাও। যেমন, ফোনটি কবে তৈরি হয়েছে, কোন মডেল, কী রং এবং পিন নম্বর। এ ছাড়া সবচেয়ে জরুরি হল সিরিয়াল নম্বর বা আইএমইআই নম্বর। তোমার ফোনের সিরিয়াল নম্বর বা আইএমইআই নম্বর জেনে তা কোথাও সেভ করে রাখো।

০০ নেটওয়ার্ক প্রোভাইডারের কাছে গিয়ে তোমার ফোন রেজিস্টার করে রাখো। তা হলে চুরি গেলে সহজেই ফোন লক করে দিতে পারবে।

০০ ব্যক্তিগত যোগাযোগের নম্বরগুলো সিম কার্ডে সেভ করার চেষ্টা করো। সিম লক করে দিলে চুরি যাওয়া সিম কার্ড থেকে কেউ নম্বরগুলো পাবে না।

০০ মোবাইল ফোনের দাম যেমন কমে গিয়েছে, তেমনই দামি মোবাইল ফোনের ব্যবহারও বেড়ে গিয়েছে। ভিড়ে দামি ফোন ব্যবহার করার সময় সাবধান।

০০ গাড়ির জানালা খোলা অবস্থায় ড্যাশবোর্ডে ফোন রেখো না।

০০ রাস্তায় হাঁটার সময় মোবাইল ফোন হাতে থাকলে, সে বিষয়ে সজাগ থাকো।

০০ দোকানে কেনাকাটা করতে গেলে ফোন হাতে বা ব্যাগে রাখো।

০০ কি-প্যাড ছাড়াও ফোন লক করে রাখো। এক্ষেত্রে ফোন চুরি যাওয়ার পর কেউ যদি লক খুলেও ফেলে, তা হলেও তোমার ফোনে থাকা সব যোগাযোগ নম্বর ডিলিট হয়ে যাবে।

০০ ফোন চুরি যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সার্ভিস প্রোভাইডারকে এবং পুলিশকে জানাও। আজকাল চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন থেকে বোমা ফাটানোর মতো কাজকর্ম করা হচ্ছে। সার্ভিস প্রোভাইডার ফোন লক করে দিয়ে চুলি যাওয়া ফোন দিয়ে কেউ কিছু করতে পারবে না।

০০ সিরিয়াল নম্বর/*#০৬# নম্বর

ফোনের কি-বোর্ডে গিয়ে টাইপ করলে মোবাইল স্ক্রিনে ১৫ ডিজিটের একটা নম্বর দেখা যাবে। কোনও কোনও মোবাইল থেকে নম্বরটা ডায়ালও করতে হতে পারে। মোবাইল ফোন হারিয়ে গেলে এই ১৫ ডিজিটের নম্বরটা জানা থাকলে, পুলিশের সাহায্যে সহজেই মোবাইলটির অবস্থান জানা যাবে।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tips Of All Sorts