জে নে রা খু ন : সুস্থতার জন্য
সুন্দর জীবনের সঙ্গে সুস্থ-নীরোগ দেহের সম্পর্ক অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। সুস্থ দেহ অর্থ শুধু জরা-ব্যাধিহীন দেহ নয়, স্থূলতাও এর একটি অংশ বটে। আমরা সবাই সুস্থ-সুন্দর থাকতে চাই। কিন্তু স্থূলতা যেহেতু কোনো রোগ নয়, তাই এ ব্যাপারটি অনেকেই এড়িয়ে যায়। আমাদের দেশে অধিকাংশ মহিলা গৃহিণী হওয়ার কারণে তাদের মাঝে মোটা হয়ে থাকার প্রবণতা বেশি। আমাদের দেশের নিরিখে প্রতিদিন জিমে যাওয়া কিংবা বাড়িতে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় রেখে ব্যায়াম অভ্যাস করা অনেকের পক্ষেই সম্ভব নয়। কিন্তু কিছু সহজ উপায়ে প্রতিদিন ১০০ ক্যালরি পর্যন্ত কমানো যেতে পারে। যেমন—বাগান করা, মাটি নিড়ানো, কোপানো, আগাছা পরিষ্কার। এসব কাজে যথেষ্ট ক্যালরি ক্ষয় হয়। বাগানে কাজ করলে ১৫ মিনিটেই ১০০ ক্যালরি কমানো সম্ভব।
হাঁটা : সবচেয়ে সহজ এবং ক্যালরি কমানোর সবচেয়ে ন্যাচারাল মুভমেন্ট। ৫০ মিনিট দ্রুত হাঁটলে ১০০ ক্যালরি বা তার বেশি ক্ষয় হয়।
জগিং : নির্দিষ্ট স্থানে দাঁড়িয়ে ১২ মিনিট জগিং করলে প্রায় ১০ ক্যালরি ক্ষয় হয়।
নাচ : ২০ মিনিট মনের আনন্দে নাচুন। ক্ষয় হবে প্রায় ১০০ ক্যালরি।
পোশাক ইস্ত্রি করা : টানা পঁচিশ মিনিট পোশাক ইস্ত্রি করলে ঘরের কাজের পাশাপাশি ক্ষয় হবে আপনার প্রায় ১০০ ক্যালরি।
ব্যাডমিন্টন খেলা : এটি শরীরকে সুগঠিত করতে সাহায্য করে। ২০ মিনিট ক্যাজুয়াল, নন কমপিটেটিভ ব্যাডমিন্টন গেম ঝরিয়ে দেবে ১০০ ক্যালরি।
গৃহস্থালির কাজ : এটি বিভিন্ন রকম হতে পারে। কাপড় ধোয়া, ঘর পরিষ্কার, ঘর গোছানো, রান্না করা ইত্যাদি কাজ তো করতেই হয়। কাউন্ট করুন বিশ মিনিট পর্যন্ত। দেখুন, কমে গেছে প্রায় ১০০ ক্যালরি।
সিঁড়ি ব্যবহার : বাড়ি কিংবা অফিসে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। ২০ মিনিটে ১০০ ক্যালরি কমে যাবে। ২০ মিনিট একটানা না হয়ে দুই বা তিন ভাগেও হতে পারে।
এছাড়া আরও কিছু গেম বা সহজ এক্সারসাইজ আছে যেগুলো সবার পক্ষে সম্ভব না হলেও ক্যালরি কাটাতে বিশেষ সহায়ক। যেমন—
ভলিবল খেলা : ১২ মিনিট খেলেই ১০০ ক্যালরি কমাতে যথেষ্ট।
সাইকেল চালানো : ৪০ মিনিট সাইক্লিংয়ে ঝরে যাবে ১০০ ক্যালরি।
গলফ : ২০ মিনিট গলফ খেললেও ১০০ ক্যালরির মতো কমে যেতে পারে।
সাঁতার কাটা : শরীর সুগঠিত করার জন্য অসম্ভব কার্যকরী একটি ব্যায়াম। ১৫ মিনিট সাঁতার কাটা ১০০ ক্যালরি ঝরাবে নিশ্চিতভাবেই।
ফ্রিজবি খেলা : ৩০ মিনিট খেলুন মনের আনন্দে। কেটে যাবে ১০০ ক্যালরি।
এভাবে প্রতিদিন যে কোনো একটি কাজ করলেই বিভিন্ন উপায়ে সপ্তাহে কাটবে ৭০০ ক্যালরি। অর্থাত্ ২১০০ ক্যালরি কেটে যাবে এক মাসে। তাহলে শুরু করে দিন আজ থেকেই। তবে কোনোরকম শরীরিক অসুস্থতা থাকলে আগে চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
হাঁটা : সবচেয়ে সহজ এবং ক্যালরি কমানোর সবচেয়ে ন্যাচারাল মুভমেন্ট। ৫০ মিনিট দ্রুত হাঁটলে ১০০ ক্যালরি বা তার বেশি ক্ষয় হয়।
জগিং : নির্দিষ্ট স্থানে দাঁড়িয়ে ১২ মিনিট জগিং করলে প্রায় ১০ ক্যালরি ক্ষয় হয়।
নাচ : ২০ মিনিট মনের আনন্দে নাচুন। ক্ষয় হবে প্রায় ১০০ ক্যালরি।
পোশাক ইস্ত্রি করা : টানা পঁচিশ মিনিট পোশাক ইস্ত্রি করলে ঘরের কাজের পাশাপাশি ক্ষয় হবে আপনার প্রায় ১০০ ক্যালরি।
ব্যাডমিন্টন খেলা : এটি শরীরকে সুগঠিত করতে সাহায্য করে। ২০ মিনিট ক্যাজুয়াল, নন কমপিটেটিভ ব্যাডমিন্টন গেম ঝরিয়ে দেবে ১০০ ক্যালরি।
গৃহস্থালির কাজ : এটি বিভিন্ন রকম হতে পারে। কাপড় ধোয়া, ঘর পরিষ্কার, ঘর গোছানো, রান্না করা ইত্যাদি কাজ তো করতেই হয়। কাউন্ট করুন বিশ মিনিট পর্যন্ত। দেখুন, কমে গেছে প্রায় ১০০ ক্যালরি।
সিঁড়ি ব্যবহার : বাড়ি কিংবা অফিসে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। ২০ মিনিটে ১০০ ক্যালরি কমে যাবে। ২০ মিনিট একটানা না হয়ে দুই বা তিন ভাগেও হতে পারে।
এছাড়া আরও কিছু গেম বা সহজ এক্সারসাইজ আছে যেগুলো সবার পক্ষে সম্ভব না হলেও ক্যালরি কাটাতে বিশেষ সহায়ক। যেমন—
ভলিবল খেলা : ১২ মিনিট খেলেই ১০০ ক্যালরি কমাতে যথেষ্ট।
সাইকেল চালানো : ৪০ মিনিট সাইক্লিংয়ে ঝরে যাবে ১০০ ক্যালরি।
গলফ : ২০ মিনিট গলফ খেললেও ১০০ ক্যালরির মতো কমে যেতে পারে।
সাঁতার কাটা : শরীর সুগঠিত করার জন্য অসম্ভব কার্যকরী একটি ব্যায়াম। ১৫ মিনিট সাঁতার কাটা ১০০ ক্যালরি ঝরাবে নিশ্চিতভাবেই।
ফ্রিজবি খেলা : ৩০ মিনিট খেলুন মনের আনন্দে। কেটে যাবে ১০০ ক্যালরি।
এভাবে প্রতিদিন যে কোনো একটি কাজ করলেই বিভিন্ন উপায়ে সপ্তাহে কাটবে ৭০০ ক্যালরি। অর্থাত্ ২১০০ ক্যালরি কেটে যাবে এক মাসে। তাহলে শুরু করে দিন আজ থেকেই। তবে কোনোরকম শরীরিক অসুস্থতা থাকলে আগে চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
No comments:
Post a Comment