Search This Blog

TIP'S CETAGORY WITH LANGUAGE

Tips 4 pc

Update Software

Tuesday, August 31, 2010

How to Grow Long & Beautiful Hair

Long, beautiful hair is in high demand among women of all ages and cultures. If you want long, beautiful hair, you've got to keep it healthy. No matter how long your hair is, it will not look good if it is damaged and dry. Here are some tips for growing long, beautiful hair.

Instructions:

1) Start with healthy hair. Cut off all damaged hair so you have a completely healthy head of hair. Many women struggle with this step as it seems counterintuitive to start growing your hair by cutting some of it off. It is essential, especially if you have damaged ends. Damaged ends weaken your hair, making it more susceptible to breakage. If you start with a healthy base, the entire process of growing your hair will happen much more quickly and you'll experience better results.

2) Get your hair trimmed every six to eight weeks. You only need to get about a quarter-inch trimmed off if your hair remains fairly healthy. This will just clean up the ends as dryness tends to occur there. It will keep your overall head of hair healthy and supple.

3) Protect your hair. Avoid heated hair appliances such as blow dryers, curling irons and straightening irons. All these products dry and damage hair, no matter what the packaging says. Let your hair air dry after a shower. You'll see that your hair will look and feel better when you do this regularly. The sun can also be damaging to hair. If you will be spending extended time in the sun, wear a hat to protect your stands. You can also apply a leave-in conditioner that will protect your hair from damaging UV rays.

4) Avoid tight hairstyles and harsh hair accessories. Metal hair clips or elastic bands can pull at your hair, leading to split or broken hairs. Aim for looser hair styles and gentle accessories instead. Your hair will remain healthier over time.

5) Comb your hair using a wide-toothed comb when it is wet. Be very gentle as you detangle as your hair is most vulnerable to breakage when it is wet.

6) Shampoo your hair every other day. Unless you have an extremely oily scalp, there is no need to shampoo daily. In fact, daily shampooing can dry out your hair. Instead, shampoo every two to three days.

7) Apply a deep-conditioning treatment once a week. Let this treatment remain on your hair for about 20 minutes before rinsing it out. If your hair is particularly dry, opt for a hot oil treatment.

8) Eat a nourishing diet. If you are not getting proper nutrients, your hair will not grow quickly. You will also experience more brittle hair. In addition to consuming a well-balanced diet, take a daily multi-vitamin.

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.
  • 1

    Start with healthy hair. Cut off all damaged hair so you have a completely healthy head of hair. Many women struggle with this step as it seems counterintuitive to start growing your hair by cutting some of it off. It is essential, especially if you have damaged ends. Damaged ends weaken your hair, making it more susceptible to breakage. If you start with a healthy base, the entire process of growing your hair will happen much more quickly and you'll experience better results.

  • 1

    Start with healthy hair. Cut off all damaged hair so you have a completely healthy head of hair. Many women struggle with this step as it seems counterintuitive to start growing your hair by cutting some of it off. It is essential, especially if you have damaged ends. Damaged ends weaken your hair, making it more susceptible to breakage. If you start with a healthy base, the entire process of growing your hair will happen much more quickly and you'll experience better results.


  • 1

    Start with healthy hair. Cut off all damaged hair so you have a completely healthy head of hair. Many women struggle with this step as it seems counterintuitive to start growing your hair by cutting some of it off. It is essential, especially if you have damaged ends. Damaged ends weaken your hair, making it more susceptible to breakage. If you start with a healthy base, the entire process of growing your hair will happen much more quickly and you'll experience better results.

  • 10 tips of Beautiful skin and hair




    যেভাবে কাজ করে মাইক্রোওয়েভ ওভেন

    যেভাবে কাজ করে মাইক্রোওয়েভ ওভেন

    আতাউর রহমান কাবুল
    আমাদের নিত্যনৈমিত্তিক কাজে মাইক্রোওভেন বেশ প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। দিন দিন বাংলাদেশেও এর ব্যবহার বাড়ছে। আগে যেখানে ফ্রিজ ছিল মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য একটি স্বপ্নের অংশ, আজ সেখানে মাইক্রোওয়েভ ওভেন কেনার জন্য মধ্যবিত্তরা ভাবে। কিন্তু কীভাবে কাজ করে এই মাইক্রোওয়েভ ওভেন। সাধারণ ওভেনে যেখানে খাবার সাধারণভাবে গরম করা হয়, সেখানে মাইক্রোওয়েভ ওভেন দিয়ে খুব দ্রুত কীভাবেই বা খাবারকে গরম করা হয়?
    মাইক্রোওয়েভ ওভেন দিয়ে খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড দেয়া হয়। পানির অণুতে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক অংশ থাকে। মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড এই পানির কণাগুলোকে খুব দ্রুত দিক পরিবর্তন করতে থাকে, সাধারণত প্রতি সেকেন্ডে ২৪৫০ মিলিয়ন বার কাঁপাতে সক্ষম হয়। এত দ্রুত পানির কণাগুলো কাঁপতে থাকলে সেই শক্তি দিয়ে তা গরম হয়। খাবারের ভেতর যে পানি থাকে তাই গরম হয় এবং এভাবেই পুরো খাবারটি গরম হয়। আসলে খাবারের ভেতর যে পানি থাকে তাই গরম হয়। তাই যেসব খাবারে খুব কম পানি থাকে তা তুলনামূলকভাবে কম গরম হয়। কাঁচের গ্লাস কিংবা চিনামাটির প্লেট মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গরম হয় না, কেননা এগুলোর মধ্যে পানির কণা থাকে না। প্লাস্টিক ও কাগজ জাতীয় বস্তুর ভেতর দিয়ে মাইক্রোওয়েভ চলে যায় বলে গরম হয় না। আর লোহা কিংবা ধাতু জাতীয় বস্তু মাইক্রোওয়েভ প্রতিফলন করে বলে খাবার গরম করার সময় চামচ কিংবা কোনো ধাতু দিতে হয় না।
    সাধারণ ওভেনে সব থেকে যে সুবিধা কাজ করে তা হলো, সাধারণ ওভেনে বাইরের দিকে খাবার গরম হলেও মাইক্রোওয়েভ ওভেন খাবারের ভেতরও গরম করে বলে পুরো খাবারটি তাড়াতাড়ি গরম হয়।
    আজকাল নতুন ধরনের মাইক্রোওয়েভ ওভেন বাজারে এসেছে যা দিয়ে শুধু খাবার গরম করাই নয়, খাবার তৈরিও করা যায়। সামনে হয়ত এমনও দিন আসবে, মাত্র এক মিনিটে ওভেন দিয়ে তৈরি করে ফেলতে পারবেন পোলাও, কোরমা জাতীয় খাবার। অপেক্ষা শুধু সেদিনের।

    ডোমেইন নামের যত কথা

    ডোমেইন নামের যত কথা

    সানিম আহমেদ
    ইন্টারনেটে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা লাখ লাখ কম্পিউটারকে চিহ্নিত ও তাদের অবস্থান নির্দেশ করার একটি উপায় হচ্ছে ডোমেইন নাম। আমাদের সবার আলাদা-আলাদা নাম আছে বলে যে কেউ আমাদের খুঁজে বের করতে পারে, ডাকলে আমরা সাড়া দিই। একইভাবে আমাদের সবার মোবাইল ফোন নম্বরও চিহ্নিত ও ‘লোকেট’ করার এটি একটি মাধ্যম। এখানে উল্লেখ্য, আমাদের নির্দিষ্ট কোনো একজনের মতো হুবহু আরেকটি মোবাইল নম্বর অন্য কারো নেই। এ নম্বরটি ইউনিক। যদি তা না হতো তাহলে গোটা সিস্টেমটাই কিন্তু সমস্যায় পড়ত। ঠিক একইভাবে হুবহু একই রকম দুটো ডোমেইন নাম থাকা সম্ভব নয়, যদি তা হতো তাহলে ইন্টারনেটে ওই দুটি ওয়েবসাইটকে খুঁজে পাওয়া সম্ভব হতো না। আমরা হরহামেশাই, নানারকম ওয়েব ঠিকানা দেখি, যেমন : www.amardeshbd.com
    www.microsoft.com
    www.unicef.org
    www.networld.net ইত্যাদি।
    এখানে মাইক্রোসফট.কম, নেটওয়ার্ল্ড.নেট—এগুলোই হচ্ছে ডোমেইন নাম। প্রতিটি ডোমেইন নামই দুটি অংশে বিভক্ত এবং এ দুটো অংশের মাঝে আছে একটি ডট বা বিন্দুচিহ্ন। এরকম আরো কয়েকটি ডোমেইন নাম হতে পারে:
    internic.net
    netsol.com
    nasa.gov
    utexas.edu
    reston.va.us
    ডোমেইন নামের পর সাব ডোমেইন বলে আরেকটা ব্যাপার আছে। একবার একটি ডোমেইন নাম তৈরি হয়ে গেলে এর অধীনে আবার একাধিক সাব-ডোমেইন তৈরি করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, একটি বড় কোম্পানির ডোমেইন নাম হতে পারে নরমপড়.পড়স. এখন এ কোম্পানির সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন আঞ্চলিক অফিসের জন্য যদি আলাদা-আলাদা সাব-ডোমেইন তৈরি করতে যাই, তাহলে সেগুলোর সাব-ডোমেইন নামের বিন্যাস এমন হতে পারে :
    হোস্ট নাম, সাব-ডোমেইন, সেকেন্ড লেভেল ডোমেইন, টপ লেভেল ডোমেইন।
    উদাহরণ : tiger.newyork.bigco.com
    উদাহরণটিতে দেখা যাচ্ছে, একটি কম্পিউটারের কথা বোঝাচ্ছে, যার নাম টাইগার, এটি বিগকো কোম্পানির নিউইয়র্কের অফিসে রাখা আছে। কাজেই এখানে বিগকোর অধীনে টাইগার এবং নিউইয়র্ক হচ্ছে সাব-ডোমেইন। প্রত্যেক ডোমেইনের অধীনে যে একটি করে সাব-ডোমেইন থাকবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। সাধারণত একটি মাত্র ডোমেইন নামের অধীনে একাধিক সাব-ডোমেইন থাকতে পারে।
    একটু আগে আমরা টপ লেভেল ডোমেইনের নাম শুনলাম। টপ লেভেল ডোমেইন থেকে জানা যাবে, প্রতিষ্ঠানটি এ ডোমেইন নামের মালিক সেটি কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান। প্রধান প্রধান টপ লেভেল ডোমেইনের মধ্যে আছে :
    .কম (.com) : বাণিজ্যিক সংস্থা
    .এডু (.edu) : কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
    .নেট (.net) : ইন্টারনেট অপারেশনে সংশ্লিষ্ট সংস্থা, যেমন—নেটওয়ার্ক প্রভাইডার এবং নেটওয়ার্ক ইনফরমেশন সেন্টার
    .অর্গ (.org) : বিভিন্ন সংস্থা যারা অন্য কোনো ক্যাটেগরিতে পড়ে না, যেমন—অলাভজনক সংস্থা
    .গভ (.gov) : সরসারি সংস্থা
    .মিল (.mil) : সামরিক বাহিনী (মূলত ইউএস মিলিটারি)
    কান্ট্রি কোড : নির্দিষ্ট দেশের জন্য দুই অক্ষরের একটি কোড। যেমন—বাংলাদেশের জন্য bd, ব্রিটেনের জন্য uk, ফ্রান্সের জন্য fr।
    তবে কম্পিউটার কিন্তু ডোমেইন নাম চেনে না, কম্পিউটার চেনে ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস তথা আইপি অ্যাড্রেস। প্রতিটি ডোমেইন নামের জন্যই আছে একটি করে আইপি অ্যাড্রেস। একটি হচ্ছে সংখ্যাগত ঠিকানা, যার আছে চারটি অংশ। একেকটি অংশে একেকটি করে সংখ্যা, প্রতিটি আবার বিন্দু চিহ্ন দিয়ে আলাদা করা। ইন্টারনেট এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ডাটা পাঠাতে হলে সেই আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করে। উদাহারণস্বরূপ, আপনি যখন ওয়েব অ্যাড্রেস লিখছেন www.amardeshonline.com, নেটওয়ার্ক কিন্তু এসব কথাবার্তা বুঝবে না। সেটি বুঝবে, আপনি চাইছেন সেই ওয়েব সার্ভারটিকে, যেটির আইপি অ্যাড্রেস হচ্ছে আপনার দেয়া ডোমেইন নামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি আইপি অ্যাড্রেস, হয়ত বা ১৯৮.৪১.০.৫। ইন্টারনেটে কাজ করছে ডোমেইন নেম সিস্টেম বলে একটি পদ্ধতি, যেটির কাজ হচ্ছে ডোমেইন নাম এবং প্রতিটি ডোমেইন নামের সঙ্গে যে আইপি অ্যাড্রেসটি সংশ্লিষ্ট তার সম্পর্কিত সব তথ্য বা তালিকা আছে। এটি আছে বলেই আমাদের খটোমটো আইপি অ্যাড্রেস, অর্থাত্ কয়েকটি অর্থহীন সংখ্যা মুখস্থ না করে একটি নির্দিষ্ট নামে ওয়েবসাইটগুলোকে মনে রাখা সম্ভব হচ্ছে। কাজেই ডোমেইন নেম না থাকলে আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহার করাটা কতটা ঝামেলাপূর্ণ হতো একবার চিন্তা করে দেখুন তো!

    Monday, August 30, 2010

    পিসির পারফরম্যান্স বাড়ানোর উপায়

    পিসির পারফরম্যান্স বাড়ানোর উপায়

    দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রায় সব ক্ষেত্রেই এখন পিসি বা কম্পিউটার একটি প্রয়োজনীয় যন্ত্র। তাই দরকার সার্বক্ষণিক স্মার্ট আর স্পিডি কম্পিউটার, যাতে এর মাধ্যমে আপনিও ঝটপট সব কাজ করতে পারেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় কম্পিউটার খুব ধীরগতির হয়ে যাওয়া, প্রোগ্রাম লোড হওয়া বা কোনো ওয়েবপেজ ব্রাউজ করার সময় অনেক বেশি সময় নিচ্ছে। মনে হচ্ছে সারাদিন লেগে যাবে। জরুরি অফিসিয়াল চিঠি লিখতে গিয়ে মাঝপথে কম্পিউটার হ্যাঙ্গ হয়ে গেল, যার জন্য সেটি রিস্টার্ট দিতে হলো। হয়তো বারবার রিস্টার্টের কারণে ঠিকমত কাজই হলো না। কিন্তু আমরা একটু সচেতন হলেই এ ধরনের সমস্যা এড়াতে পারি। এ ধরনের সমস্যামুক্ত রাখার কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন এম হারুন অর রশিদ

    ১. শুধু প্রতিনিয়ত ব্যবহার করেন এমন ধরনের প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম রাখুন। আর কাজ করার সময় অযথা একসঙ্গে অনেক ইন্টারনেট কিংবা প্রোগ্রাম উইন্ডো খোলা না রাখা ভালো, কেননা অনেক প্রোগ্রাম একসঙ্গে চালালে কম্পিউটার স্লো করে দেবে। ভালো স্পিড পেতে হলে শুধু দরকারী প্রোগ্রাম বা ইন্টারনেট উইন্ডো ওপেন রাখবেন।
    ২. যে কোনো ধরনের সমস্যা কিংবা অস্বাভাবিক কিছু সন্দেহ হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। তবে রিস্টার্টের আগে সব কাজ সেভ করুন।
    ৩. উইন্ডোজ ইনস্টল করার পর অনেকদিন ধরে চলার ফলে এর রেজিট্রিতে অযাচিত অ্যান্ট্রি, এরর, কাটার ইত্যাদি জমতে পারে। এটি ধীরে ধীরে কম্পিউটার স্লো করে দেয়। তাই রেজিস্ট্রি ক্লিনার ব্যবহার করে নিয়মিত রেজিস্ট্রি পরিষ্কার রাখুন।
    ৪. র্যাম কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার। আপনার কাজের উপযোগী র্যাম আছে কিনা চেক করুন। না থাকলে বাড়িয়ে নিন। এতে কম্পিউটারের স্পিড বৃদ্ধি পাবে।
    . কম্পিউটার ব্যবহারে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন টেম্পোরারি ফাইল জমে। এতে কম্পিউটার স্লো হয়ে থাকে। তাই নিয়মিত টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করুন। টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করতে My Computer>লোকাল ঈ ড্রাইভ সিলেক্ট করে Windows ফোল্ডার>Temp ফোল্ডারে রাইট কিক করুন>Viwe>Details আসুন। এবার সিফট ও ডিলিট কি একসঙ্গে চেপে পুরনো ফাইল ডিলিট করে দিন।
    ৬. হার্ডডিস্কে পর্যাপ্ত পরিমাণে খালি জায়গা আছে কিনা খেয়াল করুন। না থাকলে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করে দিন। অথবা ব্যবহার কম হচ্ছে এমন ফাইলের আলাদা ব্যাকআপ যেমন— সিডি বা ডিভিডি রাইট করে হার্ডডিস্ক থেকে ডিলিট করে দিন।
    ৭. হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করুন নিয়মিত—প্রথমে Start>programs>Accessories>System Tools-এ যান। Disk Defragmenter সিলেক্ট করুন। এবার Defragment বাটনে কিক করলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে। এ সময় কম্পিউটারে কোনো কাজ করা ঠিক হবে না।
    ৮. রিসাইকেল বিন সবসময় খালি রাখুন। কেননা কোনো ফাইল ডিলিট করে রিসাইকেল বিনে রাখলেও তা কিন্তু কম্পিউটারের হার্ডডিস্কের মধ্যে থেকে যায়।
    ৯. উইন্ডোজ ডিস্ক কিনার দিয়ে অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলুন।
    ১০. অপারেটিং সিস্টেমের ক্রিটিকাল আপডেট নিয়মিত চেক করুন।
    ১১. অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার চেক করুন।
    ১২. মেইলবক্স নিয়মিত ক্লিনআপ করুন।
    ১৩. নিয়মিত হার্ডড্রাইভের ব্যাকআপ রাখুন। এতে একদিকে যেমন ডাটার নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। অপরদিকে হার্ডডিস্কের জায়গার সঙ্কুলান হবে প্রয়োজনীয় ডাটার।
    ১৪. নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট করুন। বিশেষ করে যখন অনেক ফাইল ডিলিট কিংবা অন্যত্র স্থানান্তর করার পর।
    ১৫. ডাইরেক্ট মেমরি একসেস অ্যানাবল কিনা চেক করুন। এর জন্য—
    —Start বাটনে কিক করে Control Panel ওপেন করুন।
    ষসিস্টেম আইকনে কিক করে এটি ওপেন করুন।
    ষহার্ডওয়্যার ট্যাব সিলেক্ট করে ডিভাইস ম্যানেজার অপশন বেছে নিন।
    —ATA/ATAPI অপশন লিস্টে যান পাশের+আইকনে কিক করে।
    —Primary IDE Channel অপশন সিলেক্ট করুন।
    —Primary IDE Properties উইন্ডোতে গিয়ে Advanced Settings ট্যাব সিলেক্ট করুন।
    —Transfer Mode চেক করুন উবারপব ০ অ্যানাবল আছে কিনা DMA’র জন্য।
    —Transfer Mode চেক করুন উবারপব ১ অ্যানাবল আছে কিনা DMA-এর জন্য।
    —চেঞ্জ কনফার্ম করার জন্য ok বাটনে কিক করুন।
    —এরপর Secondary IDE Channel-এ কিক করুন।
    —Secondary IDE Properties-এ গিয়ে Advanced Settings tab সিলেক্ট করুন।
    —Transfer Mode চেক করুন উবারপব ০ অ্যানাবল আছে কিনা DMA-এর জন্য।
    —Transfer Mode চেক করুন উবারপব ১ অ্যানাবল আছে কি না MDA-এর জন্য।
    —এবার OK বাটনে কিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ হয়ে গেল

    Saturday, August 28, 2010

    আউটসোর্সিং প্রশিক্ষণ

    আউটসোর্সিং প্রশিক্ষণ
    আউটসোর্সিং থেকে অর্থ আয়ের কৌশল বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছে জোটেক ইন্টারন্যাশনাল।

    যোগাযোগ : জোটেক ইন্টারন্যাশনাল, কক্ষ-৪৫১, ফার্মভিউ সুপারমার্কেট, ফার্মগেট, ঢাকা।

    How to Optimize Windows XP Broadband

    Due to the age of the Windows XP operating system, the default connection settings on a Windows XP based machine are rather broad and not optimized well for a modern broadband connection. Depending on several environmental variables such as your connection type, speed and quality, you may be able to improve your connection throughput dramatically by applying tweaks customized for your specific connection.

    Instructions

    Things You'll Need:

    • Calculator
    • Writing utensil
    • Paper
    1. 1

      Confirm what connection speed you have. You can run Internet connection speed tests free from a variety of sites. Alternatively, call your ISP provider and ask the company to provide your speeds. When doing the speed tests or contacting the ISP, you need your download and upload values. This information is crucial to provide the most accurate values for the various settings you will be changing. Use the format kbps to record the values. Speed tests often provide you this value.

      ISPs typically sell packages in megabits, for example, 8 mb download and 1 mb upload. If you have this information, multiply your advertised download speed by 1024. Therefore, in this example, 8192 would be the kbps.

      Further examples include:

      1 mb = 1024 kbps
      4 mb = 4096 kbps
      8 mb = 8192 kbps

      Write down the value you have obtained.

    2. 2

      Click on "Start" and "Run," and in the run box type: "CMD" without the quotes. This opens your command prompt. Minimize your command prompt and open Internet Explorer. Navigate to any website of your choosing and download a large file. The file should be at least 100 mb in size. The reason you are downloading a file is to put stress and use on your connection. This increases your latency, which is the response time it takes to send to and receive a request from a server

    3. 3

      Maximize your command prompt. You are now ready to test your latency while the connection is under stress. Type the following command after the prompt: "Ping --t 50 www.google.com," without the quotes. Press "Enter" on your keyboard to execute the command. Following the execution of the command, you will see lines that begin with the phrase "Reply from." This indicates that you are sending a request and receiving a response back and forth to the Google server. This command will run the ping test 50 times and then the measured latency statistics will appear at the end.

    4. 4

      Look at the statistics for your Ping once it has finished. The first important piece of information is the "Lost" value. Ideally, this should be at 0 percent. If you have over 10 percent loss, you should run the command a few more times to see if it is consistently dropping packets. If your connection is consistently dropping over 10 percent, contact your ISP and advise the help desk.

      The next statistics you should notate are the values labeled: Min, Max, and Avg. These numbers measuring in milliseconds are the minimum, maximum and average times you obtained while running the command.

      Ideally, even when downloading, the three values should be close together. The closer the numbers are together, the more consistent and stable your connection is. Since you were downloading while running the command, your numbers will not be as low or stable as if you had run this command while your connection was idle. Write down your average ping, which is the number next to "AVG," and then you may cancel the download, but leave your command prompt open.

      Note: For results that are even more accurate, you may try sending the ping -t 50 request to multiple different websites. Then average all of the collective averages together. The more you do, the more accurate a number you will receive. Even more, you may run this test a few times a day over a week, specifically at times when you most use your connection. Then combine all the results into one average.

      Some guides suggest running a ping test without downloading a file and simply multiplying your average or max values by 1.5. This method may appear to be a more common way to figure the mean average, but it is vastly less accurate. There is no logical bearing for using a random value such as 1.5 to multiply times your ping. All this does is attempt to anticipate what your connection will have as a maximum average. Some connections react differently to different conditions; the only certain way to know your specific theoretical max average value is to run the ping while under connection use.

    5. 5

      Keep the command prompt open. Now find and document your MTU (maximum transmission unit) size. The MTU is the maximum packet size you can receive through a single transmission. Setting this value too high causes the received packet to be broken down and be rebuilt, which lowers overall throughput.

      Having successfully used the command to obtain your average latency, you should be more familiar with what to expect using the command. To find your MTU you can also use a variant of ping.

      In the command prompt, type: "Ping -f -l 1472 www.google.com" and press "Enter." If you get "ping replies," that is all you had to do. Just add 28 to this number and write this down with the rest of the information you have gathered. In this case, the value would be 1472 + 28 = 1500 MTU.

      If you are seeing the message "packet needs to be fragmented," reduce 1472 by 10 and ping again (Ping -f -l 1462 www.google.com). Continue doing this until you start receiving replies. Then continually bump the number up by 1, until you find the largest number that receives replies. Add 28 to this number and write it down.

    6. 6

      Minimize your command prompt. Click on "Start" then "Run" and type: "Regedit" without the quotes to open your Windows registry editor. For purposes herein, navigate to a couple of sections of the registry. If you see something that says "Hkey_Local_machine\Software" in the steps, click on that particular folder (Hkey_local_machine) and then navigate to the next folder, which in this example would be "Software."

      Be advised that making incorrect modifications to your Windows Registry can potentially damage your operating system. Always double-check these instructions and ensure you are modifying only what you see here.

    7. 7

      Use a calculator or the Windows calculator (Start menu, Accessories)
      to modify your first value, the RWIN.

      RWIN stands for Receive Window. The value you set for this is the total amount of data that your computer accepts from a server. Optimally, you want this value to be as close as possible to the maximum theoretical average your connection provides. This ensures a continuous amount of packet flow for high efficiency of the connection and is the most important tweak.

      Calculate the RWIN: multiply your AVG recorded ping by your kbps, then divide that value by 8.

      Formula: AVG Ping x Bandwidth in kbps / 8 = RWIN
      Example: (105 ping and 4mb connection): 105ms x 4096kbps= 430080 / 8 = 53760 RWIN

      Calculate your RWIN, double check the numbers then continue.

    8. 8

      Maximize your registry editor and change the value. Navigate to "Hkey_local_machine\system\currentcontrolset\services\Tcpip\Parameters

      Right mouse click on "Parameters," select "New DWORD" and name the DWORD exactly as the following: "TcpWindowSize" without the quotes. Enter the calculated RWIN value. Put a dot in the radio button marked "decimal."

      While still in the same section of the registry "Parameters" look for the DWORD named, "Tcp1323Opts" Right click on that DWORD and select "Modify." Change the value from 0 to 1.

    9. 9

      Stay in the registry editor. Enter the MTU value you obtained. Navigate to: "Hkey_local_machine\System\CurrentControlSet\Services\Tcpip\Parameters\Interfaces\ (Adapter ID)"

      Regarding "Adapter ID," there may be more than one adapter shown. If this is the case, click on each one and look at the value "Adapter Name" to confirm which one is what you use to connect your broadband to the computer.

      Within the Adapter ID, look on the right hand column of the registry editor for a value named MTU. Check the listed value for MTU. If it is already correct, there is nothing to modify. If the value listed is different from what you obtained from the MTU test, change it. Right click on the DWORD named MTU and select "Modify." Change the existing decimal to the MTU you have written down.

    10. 10

      Close the registry editor after entering the MTU value. In Internet Explorer, click on "Tools," then select "Internet Options." On the "General" tab, go to "Browsing History" and click on the "Settings" button. Check or change the following settings to these values:

      Check for newer versions of stored pages: "Automatically."

      Amount of disk space to use: If you mainly browse for research use: 50. If you watch a lot of videos, such as YouTube, use 200.

      Delete the files that are currently stored: click "delete files," next to the Settings button. If this is the first time you have done this, it might take a couple of minutes. After this process completes, close Internet Explorer.

    11. 11

      Maximize the Command Prompt. At the prompt type: " Ipconfig /flushdns " without the quotes. Press "Enter" to execute the command. If successful, a message reads:. "Successfully flushed the DNS resolver cache."

      Close the command prompt.

    12. 12

      Restart your computer so all these all changes take effect. Upon restart, Windows XP will have the important TCP/IP settings optimized specifically for your connection speed.


    Tips & Warnings

    • Some guides may tell you to keep your RWIN as a multiple of your MSS. This is not necessary on large receive window sizes. The only downside of not having it as a multiple is possibly having an extra CPU cycle to check the segment size. Having the RWIN the exact size you calculated based on your connection calculations is preferred.
    • Be cautious when researching Internet related tweaks. There is a lot of false information out there as well as programs that promise to do this for you. While there are certainly some good programs, many others contain incorrect settings or are not necessary to change. Even worse, some of these programs contain viruses or spyware. The Windows network stack is not a constant; most other values change according to the bandwidth capability you have. (By Mike Benson, eHow Contributor, updated: May 7, 2010)


    ইন্টারনেটে প্রযুক্তিবিষয়ক তথ্য

    ইন্টারনেটে প্রযুক্তিবিষয়ক তথ্য প্রযুক্তিবিষয়ক খবর, টিপস অ্যান্ড ট্রিকস, প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সফটওয়্যারসহ কম্পিউটারের সব যন্ত্রাংশের বাজারমূল্যের তথ্য রয়েছে অনলাইনটিপস২৪ ডটব্লগস্পট ডট কম সাইটে। এছাড়া ইন্টারনেট থেকে টাকা আয়ের কৌশল জানতে এই সাইটে রয়েছে বিভিন্ন তথ্য। ওয়েব : www.onlinetips24.blogspot.com
    (http://www.a2zbd.info/)

    উইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যু পরিবর্তন

    উইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যু পরিবর্তন
    উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে স্টার্ট মেন্যু পরিবর্তন করা সম্ভব। এ জন্য প্রথমে স্টার্ট মেন্যুতে যান এবং মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন। এবার Properties এ যান। পছন্দমতো Start menu বা Classic start menu নির্বাচন করুন। OK চাপুন। Start menu কে কাস্টমাইজ করতে স্টার্ট মেন্যু নির্বাচন করে Customize-এ যান। এবার আপনার পছন্দনীয় স্টার্ট মেন্যু সিলেক্ট করলেই উইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যু পরিবর্তন হয়ে যাবে।

    কম্পিউটারে পেন ড্রাইভের সমর্থন বন্ধ

    কম্পিউটারে পেন ড্রাইভের সমর্থন বন্ধ
    পেন ড্রাইভের মাধ্যমে কম্পিউটারে ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারে পেন ড্রাইভের সমর্থন বন্ধ রাখতে পারেন। এ জন্য প্রথমে Start Menu থেকে run-এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার চাপুন। এবার Registry Editor উইন্ডো খুলবে। HKEY_LOCAL_MACHINE-> SYSTEM-> CurrentControlSet-> services-> USBSUOR এ যান। এবার Start নামের ফাইলের ওপর ডাবল ক্লিক করে এর ভ্যালু ৪ করে দিন।

    ফোল্ডার অপশন ফিরিয়ে আনুন

    উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে বিভিন্ন প্রয়োজনে জিপ ফাইল বা ফোল্ডার তৈরি করতে হয়। কিন্তু অনেক সময় ভাইরাসের কারণে Send to মেনু থেকে Compressed (zipped) Folder অপশনটি হারিয়ে যায়। এ রকম হলে Start/run-এ গিয়ে rundll32 zipfldr.dll, RegisterSendto লিখে এন্টার চাপুন। এখন কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন। তাহলেই জিপ ফাইল/ফোল্ডার তৈরি করার Compressed (zipped) Folder অপশনটি ফিরে আসবে।
    - খালেদ মাহমুদ খান

    ছাদে সুফলা বাগান

    ছাদে সুফলা বাগান

    কাওছার শাকিল |

    বাড়িটার ঠিকানা, ২৭০ মালিবাগ। বেশ বড় বাড়িটা বাইরে থেকে দেখলে তেমন আহামরি মনে হয় না। কিন্তু ছাদে উঠতেই চমকে যেতে হয়। চারপাশে শুধু গাছ আর বনসাই। থোকা থোকা ফল ধরে আছে কোনো কোনোটায়। সাজানো-গোছানো দারুণ এক বাগানের মাঝখানে দুটো জলাশয়ও আছে! তার একটায় ভাসছে গুঁড়ি গুঁড়ি কচুরিপানা। বাড়ির মালিক লায়লা আহমেদ বললেন, ‘পুকুরে মাছও আছে, কই মাছ।’

    ছয়তলার ছাদের ওপর এই দারুণ বাগানটা স্রেফ শখের বসেই করেছেন তিনি। চার সন্তানের এই মা সংসার সামলাতে ব্যস্ত থাকেন সারাক্ষণ। তবু ঠিকই বাগান করার সময়টুকু বের করে নিয়েছেন তিনি। জানা গেল, প্রায় ছয় বছরের কষ্টের ফসল এই বাগান। বললেন, ‘গাছের জন্য আমার ভীষণ টান। সেই ছোটবেলা থেকেই বাগান করি। প্রথমে অবশ্য এত বড় ছাদ পাইনি। তখন বারান্দায় গাছ লাগাতাম। তারপর পাঁচ বছর আগে এই ছাদটা তৈরি হলো। তখন থেকে একটা একটা করে গাছ গুছিয়ে বাগানটা বানিয়েছি।’
    একই ব্যাপার ঘটেছে মিরপুর ২ নম্বর সেক্টরের মামুনুর রশীদের ক্ষেত্রে। ১৯৯০ সাল থেকে ছাদে বাগান করছেন তিনি। শুরু করেছিলেন গোলাপ ফুল দিয়ে, তারপর চলে এলেন ফলের জগতে। দুষ্প্রাপ্য গাছ আর ভালো জাতের চারা দিয়ে সাজিয়েছেন তাঁর ছাদ। সেখান থেকে এবারের বৃক্ষমেলায় চারা নিয়ে হাজিরও হয়েছিলেন তিনি। প্রায় ৮০ হাজার টাকার চারাগাছ বিক্রি করেছেন মামুনুর রশীদ। এর মধ্যে শুধু মিসরীয় মিষ্টি ডুমুরের চারাই বিক্রি করেছিলেন ২১ হাজার টাকার।
    মাদারটেক উত্তরপাড়ার এহতেশামুল মল্লিক তাঁর ছাদে বাগান করেছেন সেই ২০০০ সালে। ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ১৫০টি ফলের গাছ আছে তাঁর বাগানে। তিনি বললেন, ‘আমার দেখাদেখি পাড়া-প্রতিবেশীরাও এখন উৎসাহী হয়ে উঠেছেন ছাদে বাগান করতে। ছয়-সাতজন ইতিমধ্যে করেও ফেলেছেন।’
    শহর ঘুরলে এ রকম উৎসাহী মানুষ মিলবে অনেক, যাঁরা বাড়ির প্রস্তরকঠিন, অনুর্বর ছাদটাকে রীতিমতো সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা বাগানে পরিণত করেছেন। আর এই মানুষদের এক করে ঢাকা শহরের অনাবাদি বাড়ির ছাদকে সবুজ বাগানে পাল্টে দেওয়ার জন্য কোমর বেঁধে নেমেছে একটি সংগঠন—বাংলাদেশ গ্রিন রুফ মুভমেন্ট। তাদের মত, এই শহরে দিন দিন দালানকোঠা বাড়ছে। কমছে জমি, কমছে সবুজ। ফলে শহরের পরিবেশের বারোটা বেজে যাচ্ছে আক্ষরিক অর্থেই। এ থেকে পরিত্রাণের উপায়, ছাদকে গাছের বাগানে পরিণত করা। আর এ রকম চিন্তা-ভাবনা থেকেই বাংলাদেশ গ্রিন রুফ মুভমেন্টের জন্ম। এই আন্দোলনের সঙ্গে যাঁরা জড়িত, তাঁরা নিজেদের পরিচয় দেন নগরকৃষক হিসেবে। শুধু তা-ই নয়, বিষয়টা তাঁরা যে কতটা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন, সেটা বোঝা গেল সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বাসার ছাদে ঘুরতে গিয়ে। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ গোলাম হায়দারের বাড়ির ছাদ তো পুরোপুরি গাছে ভরে গেছে। কত বিচিত্র গাছ যে রয়েছে তাঁর বাগানে। গাছে গাছে আম, পেয়ারা, আনার, জাম্বুরা, কমলা ঝুলে আছে। তিনি বললেন, ‘এই বাগান এখন আমার জন্য দারুণ এক নেশা। সারা দিন বাসার বাইরে যা-ই হোক, ছাদের বাগানে এলেই মনে হয় সব শান্তি। মনটা ভালো হয়ে যায়।’
    গোলাম হায়দার জানালেন, ছাদে বাগান করলে যে কেবল পরিবেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখা যাবে তা-ই নয়, অর্থনীতিতেও বেশ বড় ধরনের ভূমিকা রাখা সম্ভব হবে। আর এই কথাগুলো নগরবাসীর কানে পৌঁছে দেওয়ার গুরুদায়িত্বটাই কাঁধে তুলে নিয়েছেন বাংলাদেশ গ্রিন রুফ মুভমেন্টের সদস্যরা। চাইলে আপনিও যোগ দিতে পারেন তাঁদের সঙ্গে, সে আপনার ছাদ থাকুক আর না থাকুক। আর ছাদে বাগান করতে চাইলে তো কথাই নেই। গাছের সবচেয়ে ভালো চারার খোঁজ থেকে শুরু করে উপকরণ, সার, কীটনাশক, বই-পুস্তকসহ যেকোনো পরামর্শ পাওয়া যাবে বাংলাদেশ গ্রিন রুফ মুভমেন্টের কাছ থেকে।

    Bangladesh Green Roof Movement

    Contact Info:

    Email: palash_sap@yahoo.com

    Office: Inusbag, Ashkona

    Location:Dakshin khan,

    Dhaka, Bangladesh, 1230

    FACEBOOKADDRESS:
    http://www.facebook.com/group.php?gid=142216212489840&v

    Visit this wesite for more information about green roof:
    http://www.greenroofs.org

    অনলাইনে ভাইরাস স্ক্যান করুন

    অনলাইনে ভাইরাস আছেকি না তা দেখার (স্ক্যান করা) অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। তবে একটি সাইট থেকেই জনপ্রিয় ২১টি অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে ফাইল স্ক্যান করা যায়। এ রকমই একটি ওয়েবসাইট www.jotti.org। এ সাইটে এভিরা, এভিজি, ক্যাসপারস্কিসহ জনপ্রিয় ২১টি অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে ফাইল স্ক্যান করা যাবে। সর্বোচ্চ ১৫ মেগাবাইটের ফাইল বিনা মূল্যে স্ক্যান করা যাবে।

    স্বাস্থ্যসম্মত সেহ্রি-ইফতারি

    স্বাস্থ্যসম্মত সেহ্রি-ইফতারিরোজার সময় সাধারণত যে ধরনের খাবার আমরা খাই, তা কতটুকু স্বাস্থ্যকর, তাদের পুষ্টিমূল্যই বা কেমন, তা নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এম আখতারুজ্জামান-এর পরামর্শ তুলে ধরছেন হুমায়রা ফেরদৌস
    সারা দিন রোজা রাখার পর ইফতারে আমাদের প্রত্যেকেরই কমবেশি ভাজা ও তেলযুক্ত বিভিন্ন খাবার যেমন পিঁয়াজু, পিঁয়াজ-মরিচ ও মুড়িসহযোগে লোভনীয় ছোলা ভাজা খাওয়া হয়। জিহ্বায় পানি আনা এসব মুখরোচক খাবার থেকে নিজেদের বিরত রাখা সত্যি বেশ কঠিন। তবে এসব খাবারের পুষ্টিমূল্য সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে ইফতারে পদ নির্বাচন যেমন সুবিধাজনক হয় তেমনি স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী হয়।
    ইফতারে বিভিন্ন ধরনের খাবার এবং এর পুষ্টিমূল্য
    আমাদের দেশে ইফতারের অত্যন্ত সাধারণ একটি পদ হলো পিঁয়াজু। এটি ডালের সঙ্গে পেঁয়াজ ও অন্যান্য মসলা মিশিয়ে তেলে ভাজা একটি খাবার। আমরা বাড়িতে যে পদ্ধতিতে বুটের ডালের সঙ্গে মাংস মিশিয়ে টিকিয়া প্রস্তুত করি, পিঁয়াজুর প্রস্তুতপ্রণালীও অনেকটা সে রকম। পিঁয়াজু তৈরিতে বিভিন্ন ধরনের ডাল বেটে ব্যবহার করা হয়। ব্যবহৃত ডালের মধ্যে আছে মসুর, খেসারি প্রভৃতি। অনেকে মসুর ডালের পরিবর্তে বুটের ডালও ব্যবহার করে থাকেন। সব ধরনের ডালই হলো উদ্ভিজ্জ আমিষ, যা কি না দেহের ক্ষয় পূরণে সাহায্য করে। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, সারা দিনের রোজা শেষে ডালের বড়া বা পিঁয়াজু আমাদের দেহের জন্য কি আদৌ স্বাস্থ্যসম্মত? এর উত্তর নির্ভর করে আপনি পিঁয়াজু ভাজার জন্য কী ধরনের তেল ব্যবহার করছেন এবং দৈনিক কয়টি পিঁয়াজু খাচ্ছেন তার ওপর।
    প্রতিদিনের পিঁয়াজু ভাজার জন্য যদি একই তেল একের অধিকবার ব্যবহার করা হয়, তাহলে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বাইরের খোলা জায়গায় ভাজা পিঁয়াজুর ক্ষেত্রে ঠিক এ ব্যাপারটাই ঘটে থাকে। কারণ সেখানে একই তেল ভাজার জন্য বারবার ব্যবহার করা হয়। আবার কেউ যদি প্রতিদিনই একসঙ্গে অনেক পিঁয়াজু খেতে থাকেন, সেটাও পরবর্তী সময়ে এসিডিটিসহ দেহে নানা জটিলতা সৃষ্টি করবে। এ জন্য পিঁয়াজু খাওয়ার সময় পরিমাণের দিকে অবশ্যই লক্ষ রাখতে হবে।
    এবার আসা যাক ছোলা ভাজা বা বুট ভাজা প্রসঙ্গে। এটিও যেহেতু ডাল দিয়েই প্রস্তুত করা হয়, তাই এরও পুষ্টিমূল্য পিঁয়াজুর মতোই। উদ্ভিজ্জ আমিষ হওয়ার কারণে বুটও আমাদের দেহের ক্ষয়রোধে সাহায্য করে। উপরন্তু ছয়-সাত ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার ফলে এতে থাকা এনজাইমগুলো সক্রিয় হয়ে যায়, যা দেহের জন্য দারুণ উপকারী। অবশ্য ছোলার সঙ্গে ব্যবহৃত মুড়ির ব্যাপারে অধিক সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ বাজার থেকে কেনা মুড়িতে অনেক ধরনের ধুলাবালি-ময়লা মিশে যায়, যা পরে পেটের পীড়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনেকেই আবার ইফতারে কাঁচা ছোলা খেয়ে থাকেন, সেটাও শরীরের শক্তিবর্ধনে বেশ সহায়ক। পিঁয়াজু বা ছোলা ছাড়াও আমরা বেসন দিয়ে ভাজা বেগুনি, আলুনি ইত্যাদি খেয়ে থাকি। বেসন ডালের গুঁড়ো দিয়ে প্রস্তুত করা হয় বলে এরও কার্যকারিতা পিঁয়াজু বা ডালের মতোই। কিন্তু তেলের ব্যাপারে অবশ্যই লক্ষ রাখা জরুরি। আর কোনো খাবারই যেন খুব বেশি পুড়ে না যায় সেদিকে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কারণ অধিক পরিমাণে জারিত বা পুড়ে যাওয়া খাবার স্বাস্থ্যের জন্য হানিকর।
    এ ছাড়া ইফতারের সময় অনেকেই বিভিন্ন ধরনের ফল যেমন শসা, কলা, খেজুর খেয়ে থাকেন, সেগুলোও শরীরের বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের অভাব পূরণ করে থাকে। খেজুর সহজপাচ্য হওয়ায় এটি হজমে বিশেষভাবে কার্যকর। ইফতারের আয়োজনে দু-একটি মিষ্টি-জাতীয় খাবার যেমন জিলাপি বা মিষ্টি থাকলে সেটা শর্করার অভাব পূরণে সাহায্য করবে। কিন্তু ক্ষতিকারক রং দিয়ে প্রস্তুত করা জিলাপি বা মিষ্টি গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন। তবে রোজার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে দিকটি লক্ষ রাখতে হবে সেটি হলো, রক্তের তারল্য ও স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখা। এ জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে, শরবত-জাতীয় খাবার ইফতারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

    কী পরিমাণ ইফতার করা স্বাস্থ্যসম্মত
    অনেকেই মনে করে থাকেন, সারা দিন যেহেতু না খেয়ে থাকা হয়, তাই দেহের ঘাটতি পূরণে ইফতারের পর থেকে প্রচুর পরিমাণ খাওয়াদাওয়া করা উচিত, যা একটি ভুল ধারণা। এ ছাড়া রোজার দিনে অন্যান্য দৈনন্দিন কার্যক্রম বন্ধ করে বাসায় শুয়ে-বসে কাটানোও ঠিক নয়। এ সময়ও অন্য দশটি দিনের মতো সব কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকা উচিত।
    স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য একজন মানুষের দৈনন্দিন ১৮০০ কিলো ক্যালরি শক্তি প্রয়োজন। লিঙ্গ, বয়স, ওজন, উচ্চতা ও কাজের ধরনভেদে এই পরিমাণের সামান্য তারতম্য হয় ঠিকই, কিন্তু রোজা রাখা হয় বলে শরীরের ক্যালরির চাহিদা বাড়ে না। এ সময় যদি চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ করা হয়, তাহলে উপকারের চেয়ে অপকারই হবে বেশি। বেশি খাবার খেলে তা চর্বি আকারে শরীরে জমা হয়। বিশেষ করে ইফতারের সময় একেবারে ভরপেট খেয়ে ফেলা কোনোমতেই বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নয়। বরং ইফতারের দুই-আড়াই ঘণ্টা পর আমরা যে রাতের খাবারটুকু খেয়ে থাকি সেটা একটু ভারী করা যেতে পারে; কিন্তু তখনো যেন অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া না হয়, সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে।
    সেহ্রির খাবার
    সেহ্রির খাদ্যতালিকায় থাকবে মোট খাবারের তিন ভাগের এক ভাগ ফলমূল ও শাকসবজি। বাকি তিন ভাগের এক ভাগে রাখুন ভাত, রুটি, পাউরুটি, আলুর মতো কার্বহাইড্রেট-জাতীয় খাবার। এর সঙ্গে প্রোটিন হিসেবে রাখুন মাছ, মাংস, অল্প চর্বিযুক্ত খাবার, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার।
    কার্বহাইড্রেট খাবার বাছাইয়ের সময় কমপ্লেক্স কার্বহাইড্রেট রাখলে সারা দিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। কমপ্লেক্স কার্বহাইড্রেট ধীরে ধীরে দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি উৎপাদন করে। ঢেঁকিছাঁটা চাল, বাসমতি চাল, ওট, লাল আটা কমপ্লেক্স কার্বহাইড্রেট-জাতীয় খাবার।
    ফাইবারসমৃদ্ধ খাবারও ধীরে ধীরে হজম হয় এবং দীর্ঘ সময় শক্তি সরবরাহ করতে পারে। যেমন_ছোলা-বুট, শিমের বীজ, খোসাসহ আলু, শাকসবজি ও প্রায় সব ধরনের ফলই ফাইবারসমৃদ্ধ।

    সতর্ক থাকুন কিছু বিষয়ে
    রোজায় কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাধারণত খাবারদাবারে অনিয়ম ও অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকেই এ সমস্যা দেখা দেয়।
    সারা দিন খাওয়া হয় না; কিন্তু খাবারের কথা চিন্তা করা হয়, ক্ষুধা পায়_ফলে পাকস্থলীতে অন্য স্বাভাবিক দিনের মতোই এসিড নিঃসৃত হয়। কিন্তু পেট খালি থাকে বলে এই এসিড দিয়ে হজম হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার সেখানে থাকে না। তাই যাঁদের এসিডিটির সমস্যা আছে তাদের তো বটেই; যাঁদের এসিডিটি বা বুকজ্বলা সমস্যা নেই তাঁরাও বুকজ্বলা সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন।
    ওষুধ খেয়ে বুকজ্বলা সমস্যা কমিয়ে রাখা যায়, তবে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে সমস্যাটি দূর করা বেশি ভালো। যাদের এসিডিটি সমস্যা আছে বা রোজায় খুব বেশি হয় তাঁদের তৈলাক্ত, ভাজাপোড়া, বাসি ও অধিক মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বিশেষ করে ইফতারে। তাঁরা সহজপাচ্য খাবার খেলে উপকার পাবেন। শরবত, খেজুর ইত্যাদির সঙ্গে বিভিন্ন রকম ফল ও কম তেলযুক্ত খাবার তাঁদের জন্য বেশি দরকারি।
    না খেয়ে থাকার জন্য যেমন ক্ষুধা লাগে তেমনি পানি পিপাসাও বোধ হয়। এর কারণ পানিশূন্যতা। এ সমস্যাটি প্রায় প্রত্যেক রোজাদারের হয়। প্রস্রাব ও ঘামের মাধ্যমে শরীর যে পরিমাণ পানি হারায় তা দিনের বেলা পূরণ হয় না বলে দিনের শেষভাগে (ইফতারের আগে) প্রবল পানি পিপাসা হয় ও শরীর দুর্বল হয়ে যায়।
    অনেকের রোজার দিনে মাথাব্যথা সমস্যা খুব বেশি দেখা যায়। এর কারণও পানিশন্যতা। পাশাপাশি ঘুম কম হওয়া, রেস্ট কম নেওয়া, চা-কফি পান না করাও কারণ হিসেবে কাজ করে।
    রোজার সময় পানিশূন্যতা পূরণের জন্য সেহ্রি ও ইফতারে পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। এ পানি একবারে পান না করে বারবার পান করা উচিত। ইফতারের পর থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত বারবার পানি ও তরল খাবার খেতে পারেন। সেহ্রিতেও বেশি করে পানি পান করতে পারেন। বাড়তি সতর্কতা হিসেবে দিনের বেলা রোদ এড়িয়ে চলুন, শারীরিক পরিশ্রমের কাজ কমিয়ে দিন।
    অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্য বা কনস্টিপেশন হয়। সাধারণত সবজি ও আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়ার কারণে এবং পানিশূন্যতার জন্য এ সমস্যা হয়। যাঁদের বেশি হয় তাঁরা সেহ্রি, ইফতার ও রাতের খাবারে বেশি করে সবজি ও আঁশযুক্ত খাবার খান।
    ডায়াবেটিস যাঁদের আছে তাঁরা দুবার করে রক্তে সুগারের মাত্রা পরিমাপ করুন। বিশেষ করে যাঁদের ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকে তাঁদের অবশ্যই এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। যেহেতু ডায়াবেটিস রোগীরা সব ধরনের খাবার ইচ্ছেমতো খেতে পারেন না, তাই কতটা খেতে হবে, কিভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, তা ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে নিন।

    মনে রাখবেন
    এই এক মাসে যেন ইফতারে ও বাহ্যিক আয়োজনের অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়ে যায় সবাই। ইফতারির আয়োজন কার বাড়িতে কত বড়_সেটাও যেন হয়ে উঠে সামাজিকতা-লৌকিকতার একটা অনুষঙ্গ। খাবারের আয়োজনকে সংক্ষিপ্ত করলে রোজার প্রকৃত উদ্দেশ্য যেমন সফল হবে তেমনি শরীর থাকবে ভালো।

    All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

    All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

    রোগীদের রোজা পালনের উপায়

    রোগীদের রোজা পালনের উপায় ডা. সাকলায়েন রাসেল বেশ কিছু অসুখের কারণে রোজা না রাখার কথা বলা আছে, তবে আমরা যারা ততটা অসুস্থ নই বা যারা কোনো কোনো অসুখে কিছুটা আক্রান্ত, তাদের রোজা রাখা সহজ করার জন্য নিচের টিপসগুলো কাজে লাগতে পারে :
    পেপটিক আলসার বা এসিডিটি
    খালি পেটে থাকলে এসিডিটির সমস্যা বাড়বে_অনেকের ভাবনা এ রকম। তাই রোজা হলে এ ধরনের রোগীরা দুশ্চিন্তায় পড়ে যান রোজা রাখবেন কি না। এ ব্যাপারে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন জানান, রোজা রাখলে এসিডিটি বাড়বে, এমন কোনো সম্ভাবনা নেই। পেপটিক আলসারের রোগীদের প্রধান কাজ হলো নিয়মিত খাবার খাওয়া, নিয়মিত ঘুমানো এবং নিয়মিত ওষুধ গ্রহণ। রোজায় মানুষের জীবন একটা নিয়মে চলে আসে বিধায় এ সময় এসিডিটির সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়। কেউ যদি ভয় পেয়ে যান এই ভেবে যে রোজায় তাঁর এসিডিটির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে, তাহলে তিনি সেহরি ও ইফতারের সময় রেনিটিডিন বা ওমিপ্রাজল গ্রুপের ওষুধ একটা করে খেয়ে নিতে পারেন। পাশাপাশি অবশ্যই ভাজাপোড়াজাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।

    ডায়াবেটিস
    বারডেম হাসপাতালের বিশিষ্ট ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা. ফিরোজ আমিন জানান, রমজানে ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তে সুগারের মাত্রা হঠাৎ কমে গেলে বা হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে পড়লে রোজার কথা চিন্তা না করে দ্রুত এক গ্লাস শরবত খাইয়ে দিন।
    তিনি জানান, সেহরির সময় রুটি খাওয়া বেশ ভালো। কেননা তা দীর্ঘ সময় পেটে থাকায় রক্তের গ্লুকোজ হঠাৎ করে কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

    হার্টের রোগ
    এ বিষয়ে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালের কার্ডিওলজির স্পেশালিস্ট ডা. মোহাম্মদ সাইফউল্লাহ জানিয়েছেন, রোজা রাখার ক্ষেত্রে হার্টের রোগীদের নিদির্ষ্ট কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। যাঁরা রোগের তীব্র কোনো অবস্থায় নেই তাঁদের রোজা রাখতে কোনো বাধা নেই। তবে রোজায় আমাদের খাবারদাবারে কিছুটা পরিবর্তন আসে। আমরা অভ্যাসগত কারণে ভাজাপোড়া, চর্বিজাতীয় খাবারের প্রতি ঝুঁকে পড়ি। ফলে এ সময় রক্তের কোলেস্টেরল বেড়ে যেতে পারে। তা ছাড়া এ সময় ব্যায়াম ঠিকমতো করতে না পারায় এ সম্ভাবনা আরো বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে পরামর্শ হলো, এ সময় ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলা, চর্বিজাতীয় খাবার পরিহার করা এবং ইফতারের দুই ঘণ্টা পর একটু ব্যায়াম করা। তবে যাঁরা নিয়মিত তারাবির নামাজ আদায় করেন, তাঁরা ব্যায়াম নাও করতে পারেন।

    কিডনি রোগ
    কিডনি রোগ হলেই রোজা রাখা যাবে না, এমন কোন কথা নেই। তবে এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এ ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নেফ্রোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. এ এইচ হামিদ আহমেদ বলেন, কিডনি ফেইলুর রোগীদের সুনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করতে হয়, নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়, এমনকি পানি খাওয়ার ক্ষেত্রেও বিধিনিষেধ প্রয়োগ করা হয়। তাই রোজা রাখার ক্ষেত্রে তাদের বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। আশার কথা হলো, ইরান, লিবিয়া ও সৌদি আরবে কিডনি রোগীদের ওপর পরিচালিত এক বৈজ্ঞানিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, অল্প থেকে মধ্যম মাত্রার কিডনি ফেইলুর রোগীরা রোজা রাখলে কোনো ক্ষতি হয় না। সামান্য যা হয়, রোজার মাস শেষ হয়ে গেলে ১৫ দিনের মধ্যেই তা আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে যায়। তবে যাঁদের কিডনি ফেইলুরের মাত্রা একেবারে শেষ পর্যায়ে, তাঁদের পক্ষে রোজা রাখা সম্ভব নয়। তেমনি যাঁরা ডায়ালাইসিসের রোগী অথবা ইতিমধ্যে কিডনি প্রতিস্থাপন করেছেন, ঘড়ির কাঁটা দেখে ওষুধ খেতে হয় বলে তাঁদের পক্ষেও রোজা রাখা প্রায় অসম্ভব। তবে শারীরিক অবস্থা যা-ই থাকুক না কেন, সর্বাবস্থায় আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রোজা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়াই শ্রেয়।

    গর্ভকালীন রোজা
    এ ব্যাপারে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের গাইনি বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. মুশাররাত সুলতানা সুমি জানান, গর্ভবতী মায়ের যদি শারীরিক কোনো জটিলতা না থাকে তাহলে রোজা থাকতে কোনো বাধা নেই। রোজা রাখবেন কি রাখবেন না এটা নির্ভর করে রোগীর ওপর। প্রয়োজনে এ বিষয়ে রোজার মাস আসার আগেই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

    বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মা
    অনেকে মনে করেন, রোজা রাখলে বুকের দুধ কমে যায়। ফলে সন্তান দুধ থেকে বঞ্চিত হয়। এ ব্যাপারে ডা. মুশাররাত সুলতানা সুমি জানান, বিষয়টি একদম ভুল। কেননা রোজা রাখলে বুকের দুধ কমার কোনো আশঙ্কা নেই । এ ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সেহরি ও ইফতারের সময় প্রচুর তরল খাবার খেতে হবে। ইফতারের পর শোয়া পর্যন্ত ঘণ্টায় ঘণ্টায় অল্প অল্প করে পানি খেতে হবে।

    অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের রোগী
    রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকলে অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের রোগীদের রোজা রাখতে কোনো বাধা নেই। রোজা রাখা অবস্থায় ইনহেলার নেওয়া যাবে কি না, এ ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেসপিরেটরি ডিজিজ বিভাগের প্রধান ডা. এ কে এম মোশারফ হোসেন জানান, ইনহেলার নিলে রোজা নষ্ট হবে কি না চিকিৎসক হিসেবে তা বলা মুশকিল। যতটুকু জানি, ওষুুধ সরাসরি রক্তে মিশে গেলে রোজা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে সঠিক নিয়মে ইনহেলার নিলে রক্তে ওষুধ মিশতে পারে না বা নগণ্য পরিমাণ মিশতে পারে। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার পরামর্শ হলো, সেহরি ও ইফতারের সময় ইনহেলার নিন। আর হঠাৎ তীব্র শ্বাসকষ্ট হলে দেরি না করে রোগীকে হাসপাতালে নিন।

    চোখের রোগী
    রোজায় চোখের রোগীরা যে সমস্যায় পড়েন সেটি হলো রোজা রাখা অবস্থায় ড্রপ ব্যবহার করতে পারবেন কি না। এর কারণ, চোখে ড্রপ দিলে তা মুখে চলে যেতে পারে, যা রোজার জন্য ক্ষতিকর। বিষয়টি নিয়ে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ জানান, চোখের সঙ্গে নাকের যোগাযোগকারী একটি নালি আছে। কেউ কাঁদলে চোখের পানি তাই নাকে চলে আসে। তাই চোখে ড্রপ দেওয়ার সময় চোখের ভেতরের কোনায় (নাকের পাশে) চেপে ধরলে নালিটি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ওষুধ নাকে বা গলায় যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকে না। সে ক্ষেত্রে রোজা রেখে আপনি অনায়াসে চোখে ড্রপ দিতে পারেন। প্রয়োজনে পদ্ধতিটি রপ্ত করার জন্য আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

    All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

    ডায়াবেটিস ও রোজা

    ডায়াবেটিস ও রোজা ডা. আহসানুল হক আমিন সারা বিশ্বে টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মুসলমানদের ৮০ শতাংশ এবং টাইপ ওয়ানের প্রায় ৪৫ শতাংশ সিয়াম সাধনা করে থাকে। কিন্তু এর আগে ডায়াবেটিক রোগীদের রোজা রাখার বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা ছিল না। বিগত বছরগুলোতে মুসলিম বিশ্বে ব্যাপক গবেষণার মাধ্যমে কিছু নিয়ম নির্ধারণ করা হয়েছে, যেগুলো অনুসরণ করে ডায়াবেটিক রোগীরা সিয়াম পালনরত অবস্থায় জটিলতা এড়িয়ে চলতে পারেন।
    রমজানে দীর্ঘ সময় অভুক্ত অবস্থার পরপরই ১০ ঘণ্টার মধ্যে তিনবার খাদ্য গ্রহণের প্রয়োজন হয়। ইফতারের তিন-চার ঘণ্টা পর রাতের খাবার, অতঃপর সূর্যোদয়ের আগে সেহরি, তদুপরি এর সঙ্গে যুক্ত হয় পরিবর্তিত খাদ্য উপাদান। বিশেষত প্রচলিত ইফতারে মুখরোচক মিষ্টি, তৈলাক্ত, শর্করাসমৃদ্ধ খাদ্যের আধিক্য থাকে। দীর্ঘস্থায়ী তারাবির নামাজ ও অন্যান্য ইবাদত, ঈদুল ফিতরের প্রস্তুতি, গ্রামের বাড়িতে যাতায়াত ইত্যাদি কারণে জীবনযাত্রার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। ফলে শরীরে গ্লুকোজ, ইনসুলিন ও চর্বির উল্লেখযোগ্য তারতম্য দেখা দেয়।
    ডায়াবেটিক রোগীর জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ নয়, অসম্ভবও নয়। রমজান শুরু হওয়ার আগে থেকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রস্তুতি নিয়ে সহজ ও নিরাপদ উপায়ে রোজা পালন করা যায়। যেসব রোগী শুধু ব্যায়াম ও খাদ্য নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেন এবং যাঁরা সেনসিটাইজার-জাতীয় ওষুধ (মেটফরমিন ও গি্লটাজন) ব্যবহার করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকির মাত্রা কম। অন্যদিকে সালফোনাইল ইউরিয়া ও ইনসুলিন ব্যবহারকারীরা জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেন।

    জটিলতা ও প্রতিকার
    হাইপোগ্লাইসেমিয়া
    দীর্ঘ সময় অভুক্ত থাকা, অতিরিক্ত ও অপরিকল্পিত শারীরিক পরিশ্রম এবং ভুল মাত্রার ওষুধ গ্রহণ শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ আশঙ্কাজনকভাবে কমিয়ে দিতে পারে। এর লক্ষণগুলো হচ্ছে_অস্থির বোধ করা, অতিরিক্ত ঘাম, বুক ধড়ফড়, চোখে ঝাপসা দেখা, অত্যধিক ক্ষুধা, অস্বাভাবিক আচরণ ইত্যাদি। এ লক্ষণগুলো দেখা গেলে অথবা রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ ৩ দশমিক ৫ মিলিমোল/লিটারের নিচে কমে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে রোজা ভেঙে ফেলতে হবে।
    এক গ্লাস পানিতে চার থেকে ছয় চামচ চিনি গুলিয়ে খাওয়ানো উত্তম। এর অনুপস্থিতিতে যেকোনো ধরনের খাবার (প্রধানত শর্করা ও চিনিসমৃদ্ধ) দেওয়া যেতে পারে। অজ্ঞান রোগীর ক্ষেত্রে মুখে খাবার না দিয়ে চিকিৎসাকেন্দ্রের সহায়তায় শিরায় গ্লুকোজ প্রয়োগ করা জরুরি। এ কারণে সিয়াম পালনরত অবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গ্লুকোমিটারের মাধ্যমে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নির্ধারণ করে সঠিক মাত্রার ইনসুলিন অথবা মুখে খাওয়ার ওষুধ গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়।

    হাইপারগ্লাইসেমিয়া
    রমজানে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়ার আশঙ্কা কয়েক গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। অপরিকল্পিতভাবে ইনসুলিনের মাত্রা হ্রাস এবং শর্করাজাতীয় খাদ্যের আধিক্য এর কারণ। এর লক্ষণগুলো হলো বমিভাব, মাথা ঘোরা, পানির পিপাসা, দুর্বলতা ইত্যাদি। রক্তে কিটোনবডির মাত্রা অত্যধিক বেড়ে গেলে কিটোএসিডোসিসের মতো জীবন সংশয়কারী অবস্থা তৈরি হয়। কাজেই লক্ষণগুলো প্রকাশ পাওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে গ্লুকোমিটার ও রক্ত পরীক্ষা, ইনসুলিন গ্রহণ এবং দ্রুত হাসপাতালে যোগাযোগ করতে হবে।

    রোজা পালন যাঁদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ
    * পূর্ববর্তী তিন মাসের মধ্যে মারাত্দক হাইপোগ্লাইসেমিয়া অথবা কিটোএসিডোসিস আক্রান্ত রোগী, যাঁদের ব্লাড সুগার ব্যাপকভাবে ওঠানামা করে।
    * ডায়াবেটিসের সঙ্গে যাঁরা অন্যান্য জটিলতায় ভুগছেন (যেমন_হার্টের সমস্যা, স্ট্রোক, স্নায়ুরোগ ইত্যাদি)।
    * অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস।
    * যারা বারবার গ্লুকোজস্বল্পতায় (হাইপোগ্লাইসেমিয়া) ভোগেন।
    * কিডনি বৈকল্যজনিত অবস্থা, বিশেষত যাঁরা ডায়ালাইসিস গ্রহণ করেন।
    * গর্ভাবস্থা।
    * বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তি, বিশেষত যাঁরা একাকী বাস করেন।

    রমজান শুরু হওয়ার আগে জেনে নিন
    * খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত রোগীদের খাদ্য ও তরল খাবার সম্পর্কে ডাক্তারের কাছ থেকে চার্ট করে নিন।
    * মুখে গ্রহণকৃত ওষুধের ধরন ও মাত্রা পরিবর্তন করতে হবে কি না। সাধারণত সকালের ডোজ সামান্য কম মাত্রায় ইফতারের সময় এবং রাতের ডোজ অর্ধেক মাত্রায় সেহরির সময় খেতে বলা হয়।
    * ইনসুলিনের ক্ষেত্রে সকালের ডোজ ইফতারের সময় এবং রাতের ডোজ কিছুটা কম পরিমাণে সেহরির সময় নিতে হয়।
    * সম্ভব হলে আধুনিক, দীর্ঘস্থায়ী ইনসুলিন (গ্লারজিন ও ডেটেমির) এবং যেসব মুখে খাওয়ার ওষুধ রমজানে বিশেষ উপযোগী (গি্লক্লাজাইড এমআর, গি্লমেপেরাইড) সেগুলোর ব্যবহার করা দরকার।
    * দিনের বেলায় ব্যায়াম পরিত্যাগ করে ইফতার অথবা রাতের খাবারের পর আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করা যেতে পারে। উল্লেখ্য, তারাবির নামাজে পর্যাপ্ত ব্যায়াম হয়ে থাকে।

    রমজান মাসে ডায়াবেটিক রোগীর খাবার
    * রমজানের আগে যে পরিমাণ ক্যালরি গ্রহণ করা হতো, তা বজায় রেখে খাবারের ধরন ও সময় বদলাতে হবে। প্রয়োজনে পুষ্টিবিদ অথবা ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা বাঞ্ছনীয়।
    * ইফতারে অতিরিক্ত মিষ্টি ও তৈলাক্ত খাবার খাবেন না।
    * সেহরি যত বিলম্বে গ্রহণ করা যায় ততই ভালো।
    * পর্যাপ্ত পানি ও তরল, ফল, শাকসবজি, ডাল গ্রহণ করতে হবে। ডাবের পানি, সুইটনার ব্যবহৃত শরবত ইফতারের জন্য উপযোগী। তেলে ভাজা খাদ্য (পেঁয়াজু, বেগুনি, পুরি, পরোটা) অল্প পরিমাণে গ্রহণ করা ভালো।
    * ইফতারে অধিক ভোজন ও সেহরিতে স্বল্প আহার পরিত্যাগ করুন।

    রক্ত পরীক্ষা ও ইনসুলিন গ্রহণ
    * রোজা পালনরত অবস্থায় রক্তের গ্লুকোজ মাপা ও চামড়ার নিচে ইনসুলিন গ্রহণ করা জায়েজ বলে দেশের ও মুসলিম বিশ্বের আলেমরা মত দিয়েছেন।
    * সেহরির দুই ঘণ্টা পর এবং ইফতারের এক ঘণ্টা আগে গ্লুকোজ পরীক্ষা করে ওষুধের মাত্রা ঠিক করতে হবে।
    ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মূলমন্ত্র সুশৃঙ্খল জীবনপদ্ধতি। সঠিক নির্দেশনা অনুযায়ী সিয়াম সাধনা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের একটি উত্তম সুযোগ। এতে রক্তে গ্লুকোজ ও চর্বির পরিমাণ হ্রাস পায় এবং ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এর প্রভাব দেখা যায়।
    লেখক : সহকারী অধ্যাপক এবং ডায়াবেটিস ও হরমোন রোগ বিশেষজ্ঞ
    বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল
    গ্রন্থনা : হুমায়রা ফেরদৌস

    ডিফ্রাগমেন্ট করুন সহজে

    ডিফ্রাগমেন্ট করুন সহজে

    কম্পিউটারের হার্ডডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট করার জন্য উইন্ডোজের সঙ্গে মাইক্রোসফটের নিজস্ব টুলস আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন টুলস দ্বারা ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট করা যায়। এমনই একটি ডিফ্রাগমেন্টেশন টুলস হচ্ছে ডিক্স স্পিডআপ। ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যার দ্বারা অটো ডিফ্রাগ, শিডিউল ডিফ্রাগ, অপটিমাইজ, অ্যানালাইজ করা যাবে। এ ছাড়া ডিফ্রাগমেন্টের পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার বন্ধের সুবিধাও আছে। আর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে একসঙ্গে সব ড্রাইভ ডিফ্রাগমেন্ট করা যায়। দুই মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি www.glarysoft.com থেকে নামানো যাবে।
    - মেহেদী আকরাম

    Thursday, August 19, 2010

    খুশকি থেকে মুক্তি

    খুশকি থেকে মুক্তি দেলওয়ার হোসেন লিটন, রূপ বিশেষজ্ঞ ও প্রকল্প ব্যবস্থাপক পারসোনা অ্যাডামস

    ছেলেদের চুলে খুশকি থাকলে অস্বস্তিতে দিন কাটাতে হয়। শ্যাম্পু করলেও চুলে সেই ঔজ্জ্বল্য ভাবটা ফিরে আসে না। বর্ষায় খুশকি সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে। মাথা থেকে খুশকি দূর করতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।
    খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়
    হশ্যাম্পু করার আগে চুল ভিজিয়ে নিন এবং চুলে অল্প করে লবণ ঘষুন।
    হমেথি সারারাত পানিতে ভিজিয়ে বেটে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে আধঘণ্টা শিককাই শ্যাম্পু বা রিঠা দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
    হগোটা বিট সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে প্রতিদিন চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন।
    হরাতে শোয়ার আগে লেবুর রস ও আমলকীর রস মিশিয়ে মাথায় লাগান, সকালে শ্যাম্পু করুন।
    হরাতে গরম নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল চুলের গোড়ায় ঘষে লাগান। সকালে পাতিলেবুর রসের সঙ্গে লবণ মিশিয়ে মাথায় আরো খানিকটা ঘষুন। এক ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে নিন।
    হটক দইয়ের সঙ্গে পাতিলেবুর রস ও নিমপাতার রস মিশিয়ে মাথায় লাগান। আধঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে দুইবার করতে পারেন।
    হনারিকেল তেল ও কর্পূর গরম করে মাথায় লাগান, এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন।
    হখুশকি দূর করতে সালফার খুব ভালো। পেঁয়াজে সালফার আছে। পেঁয়াজের রস মাথায় লাগান। এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। সালফারসমৃদ্ধ শ্যাম্পু দিয়ে সপ্তাহে একবার মাথা পরিষ্কার করতে পারেন।
    হডিমের সাদা অংশের সঙ্গে অর্ধেক পাতিলেবুর রস, নিমপাতার রস ও আদার রস মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগান। আধঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন।

    হতে পারেন মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট

    হতে পারেন মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টরক্ত তো বটেই, রোগীর দেওয়া যেকোনো নমুনা পরীক্ষা করেন প্যাথলজি মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টরা। ময়নাতদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় নমুনাও পরীক্ষা করেন তাঁরা। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ব্লাড ব্যাংক, ফার্মাসিউটিক্যাল কম্পানিতে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টদের কাজ করার সুযোগ আছে। উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পরই প্যাথলজিতে বিএসসি করতে পারেন। বিস্তারিত জানাচ্ছেন মারজান ইমু
    প্যাথলজি কী
    ল্যাবরেটরি সায়েন্সের একটি শাখা প্যাথলজি। রোগ নির্ণয়ের জন্য রক্ত, মূত্রসহ বিভিন্ন নমুনা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এখানে। নির্ণয়ের পর কোন অ্যান্টিবায়োটিক কতটুকু প্রয়োগে জীবাণু নির্মূল সম্ভব তাও জানায় প্যাথলজি বিভাগ। এখানে যাঁরা পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজটি করেন তাঁদের মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট বলা হয়। মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট রিপোর্ট তৈরির পর প্যাথলজিস্ট সেটি পুনরায় নিরীক্ষা করেন। প্রদত্ত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করেই ডাক্তার চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।
    কাজের ক্ষেত্র
    দিন দিন মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টের চাহিদা বাড়ছে। অনেক হাসপাতাল ও ক্লিনিক গড়ে উঠছে। প্যাথলজি বিভাগও বাড়ছে। যেহেতু রোগ নির্ণয় না করে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয় তাই মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টদের কাজের ক্ষেত্রও বাড়ছে। এ ছাড়া সরকারি উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, জেলা হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টরা নিয়োগ পেয়ে থাকেন। বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টরা কাজ করে থাকেন। উপরন্তু সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশেই বিএসসি ইন প্যাথলজিস্ট পাসকৃতদের বেশ চাহিদা আছে।

    কাজের সময়
    প্রতিষ্ঠানভেদে কাজের সময় ভিন্ন হয়ে থাকে। মেডিক্যাল কলেজগুলোতে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টরা সাধারণত সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত কাজ করতে হয়। হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকগুলোতে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টদের ডিউটি টাইম শিফট হিসেবে ভাগ করা থাকে। সাধারণত ২৪ ঘণ্টায় মর্নিং, ইভিনিং ও নাইট তিন শিফট থাকে। মর্নিং শিফট সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা; ইভিনিং শিফট বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা এবং নাইট শিফট রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টা।

    প্রাথমিক বেতন
    এ বিষয়ে পড়াশোনা করার বড় সুবিধা হলো, ডিপ্লোমা বা গ্র্যাজুয়েশন করার পর পরই চাকরি পাওয়া যায়। শুরুতে সরকারি হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা মেডিক্যাল কলেজে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টরা ছয় হাজার ৪০০ টাকা বেতন স্কেলে চাকরি পান। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে বেতন আট হাজার থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, নার্সিংহোম ও ফার্মাসিউটিক্যাল কম্পানিতে অল্প সময়ের মধ্যে পদোন্নতি পাওয়া যায় এবং বেতনও বৃদ্ধি পায়।

    যোগ্যতা
    প্যাথলজিতে বিএসসি পড়ার জন্য দুটি সরকারি প্রতিষ্ঠান আছে। একটি ঢাকা ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি এবং অন্যটি রাজশাহী ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি। এগুলোতে পড়তে হলে এসএসসি ও এইচএসসিতে অবশ্যই বিজ্ঞান শাখায় পড়ে আসতে হবে। আর জীববিজ্ঞানসহ এসএসসি ও এইচএসসিতে আলাদা করে ৩.৫ পেয়ে মোট জিপিএ কমপক্ষে ৭.০ হতে হবে। এখন বেশ কিছু বেসরকারি ইনস্টিটিউট গড়ে উঠেছে, যেখানে প্যাথলজিতে বিএসসি পড়া যায়। এসব প্রতিষ্ঠানে পড়তে সাধারণত বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ কমপক্ষে ২.০ পেয়ে মোট জিপিএ ৫.০ থাকতে হবে।

    মেয়েদের কাজের সুযোগ
    এ পেশায় মেয়েদের অনেক সুযোগ, যদিও মহিলা মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টদের সংখ্যা ছেলেদের তুলনায় কম। বর্তমানে অবশ্য ছেলেদের পাশাপাশি অনেক মেয়ে এ বিষয়ে পড়াশোনা করছে। সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানেই মেয়েরা এ পেশায় নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে পারে।

    যেখানে পড়তে পারেন
    * ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি, মহাখালী, ঢাকা। ফোন : ৯৮৮৮৯৪০।
    * ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি, রাজশাহী।
    * স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
    ঠিকানা : ৭৭ সাতমসজিদ রোড, ধানমণ্ডি, ঢাকা। ফোন : ৮১৫১৭৮১-৫, ৮১২৬২৭২-৩।
    কোর্সের খরচ : দুই লাখ ৯৭ হাজার টাকা।
    * নিউল্যাব ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল টেকনোলজি
    ৩/১৮ ইকবাল রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
    ফোন: ০১৯১২০৯৭৬৪০
    কোর্সের খরচ : এক লাখ ৯৬ হাজার টাকা।
    * সাইক ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল টেকনোলজি
    ঠিকানা : বাড়ি-৯, রোড-২, ব্লক-বি, মিরপুর-৬, ঢাকা।
    ফোন : ৮০৩৫০৯৫
    কোর্সের খরচ : দুই লাখ ৫৬ হাজার টাকা।
    * ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল টেকনোলজি
    বাড়ি-৬৮, রোড-৪, ব্লক-বি, মিরপুর-১২, ঢাকা।
    ফোন: ৮০২১৯৫৫, ০১১৯৯৪৬০৬৬৭
    কোর্সের খরচ : এক লাখ ৫২ হাজার টাকা।

    Wednesday, August 18, 2010

    INCOME IN IIDUL FITR

    ঈদের আয়-রোজগারঈদ সামনে রেখে বাজার এখন গরম। ক্রেতারা ঘরে থাকতে পছন্দ করছে না, বিক্রেতারাও পথের ধারে জমিয়ে বসেছে। পোশাকে ব্লকের কাজ করে আপনিও এ সময়ে ভালো আয় করতে পারেন। বিস্তারিত জানাচ্ছেন জোবায়দা লাবনী প্রথমেই ক্রেতাশ্রেণী নির্দিষ্ট করুণ। ক্রেতাদের রুচি-পছন্দ জানতে বিভিন্ন পোশাকের দোকানে দিনকয়েক টহল দিতে পারেন। সে অনুযায়ী পোশাকের রং ও নকশা করতে হবে। আপনি যেহেতু নতুন তাই কিছু প্রচারণাও চালাতে হবে। প্রথম পর্যায়ে আত্দীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবের কাছ থেকে কিছু অর্ডার নিতে পারেন। যেহেতু কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা ব্লকের পোশাক ব্যবহার করেন বেশি তাই তাঁদের হোস্টেলগুলোর সামনে বসার জায়গা ঠিক করে নিতে পারেন। আপনি নিজে না বসতে চাইলে হোস্টেলের কারো সঙ্গে চুক্তিতেও আসতে পারেন।
    পুঁজি কেমন লাগবে
    অল্প পুঁজিতেই এ ব্যবসা শুরু করা যায়। শুধু অর্ডার অনুযায়ী যদি কাজ করতে চান, তবে প্রাথমিকভাবে দুই হাজার টাকা দিয়েই শুরু করতে পারেন। আর যদি আনস্টিচ পোশাকে ব্লক করে বিক্রি করতে চান তবে পাঁচ হাজার টাকাই যথেষ্ট।
    দরদাম
    একরঙা শাড়ি পাইকারি দরে কিনতে হলে ১২ থেকে ৩৬টি কিনতে হয়। একটি শাড়ির দাম ১৮০ থেকে ২৫০ টাকা। গজ কাপড় পাইকারি মূল্যে কিনতে হলে একসঙ্গে কমপক্ষে ৩০ গজ কিনতে হবে। সে ক্ষেত্রে এক গজ সুতি কাপড় ৩৫ থেকে ৬০ এবং সিনথেটিক কাপড় ৫০ থেকে ৮০ টাকা। ওড়না পাইকারি দরে কিনতে চাইলে একই ধরনের ওড়না কমপক্ষে ১২টি নিতে হবে। একটির দাম পড়বে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা। এক্রামিন কালার ও রাসায়নিক দ্রব্যগুলো পাইকারি কিনতে হলে প্রতিটি কমপক্ষে এক কেজি কিনতে হবে। এক কেজি অ্যাক্রামিন কালারের মূল্য ১৪০ থেকে ৪২০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এক কেজি বাইন্ডার ১৫০, হোয়াইট পেস্ট ১৮০, নিউটেক্স ৬০, এনকে ১৮০, এপিজোন ৮০ ও ম্যাটপেস্ট ৩২০ টাকায় বিক্রি হয়। নকশার জন্য বাজারে আম ও শিশু এই দুই ধরনের কাঠের ডাইস বিক্রি হয়। শিশু কাঠের ডাইস চারটির এক সেটের মূল্য ৩২০ থেকে ৩৭০, তিনটির সেটের মূল্য ২৮০ থেকে ৩০০ ও দুইটির সেটের মূল্য পড়বে ২০০ থেকে ২২০ টাকা। আম কাঠের তৈরি ডাইস চারটির এক সেট ২২০ থেকে ২৫০, তিনটির সেট ১৮০ থেকে ২০০ ও দুইটির সেট ৯০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হয়। এ ছাড়া ছোট ছোট একক ডাইস পাঁচ থেকে ১০ টাকায় বিক্রি হয়।

    যেখান থেকে কিনতে পারেন
    ব্লক প্রিন্ট করার জন্য একরঙা শাড়ি কিনতে পারেন ধানমণ্ডি হকার্স মার্কেট, এলিফ্যান্ট রোডের নূরানী মার্কেট, গাউছিয়া মার্কেট, ইসলামপুর ও চকবাজার থেকে। গজ কাপড় ও ওড়না কিনতে পারেন গাউছিয়া, চাঁদনী চক, নিউমার্কেট, চকবাজার ও ইসলামপুর থেকে। বৃহৎ পরিসরে ব্যবসাটি শুরু করতে চাইলে ব্লকের ডাইস কিনতে পারেন নরসিংদীর মাধবদী থেকে আর বিভিন্ন ধরনের রং ও রাসায়নিক দ্রব্য কিনতে পারেন নারায়ণগঞ্জ অথবা কামরাঙ্গীরচর থেকে। তবে ছোট ও মাঝারি পরিসরে ব্যবসার জন্য এগুলো কিনতে পারেন এলিফ্যান্ট রোডের নূরানী মার্কেট, চকবাজার ও গুলিস্তানের গাউসুল আজম মার্কেট থেকে।

    কেমন কাপড় লাগবে
    সুতি ও সিনথেটিক উভয় ধরনের কাপড়ের ওপরই ব্লক প্রিন্ট করতে পারেন। শাড়ি, থ্রিপিস, ফতুয়ার পাশাপাশি বাচ্চাদের পোশাক, বিছানার চাদর, বালিশ, কুশন কভার, ওয়ালম্যাট প্রভৃতিতে এ প্রিন্ট করতে পারেন।

    যা কিছু কিনতে হবে
    কোন ধরনের পোশাক তৈরি করবেন তার ওপর ভিত্তি করে প্রথমেই আপনাকে একরঙা শাড়ি, গজ কাপড়, ওড়না ইত্যাদি কিনতে হবে। কিনতে হবে ব্লকের রং বা অ্যাক্রামিন কালার। এ রঙের বৈচিত্র্য ও স্থায়িত্ব বাড়াতে রঙের সঙ্গে মেশানোর জন্য কিনতে হবে বাইন্ডার, এনকে, হোয়াইট পেস্ট, ডিপ নিউটেক্স, ম্যাটপেস্ট প্রভৃতি রাসায়নিক দ্রব্য। নকশা করার জন্য কিনতে হবে বিভিন্ন আকার ও নকশার ডাইস।

    জানতে হবে যেসব বিষয়
    কাপড়ের ধরন অনুযায়ী রং ও রাসায়নিক দ্রব্যের অনুপাত নির্ধারিত হয়। এগুলো কী অনুপাতে মেশাতে হবে, সে বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে। বাজারে মাত্র ৮-১০টি অ্যাক্রামিন কালার বিক্রি হয়। বাকি রংগুলো বিভিন্ন রঙের সমন্বয়ে নিজেকেই তৈরি করতে হবে। সে ক্ষেত্রে কোন কোন রঙের সমন্বয়ে কী রং উৎপন্ন হয় সেটি জেনে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, একই পোশাকে একই নকশার ক্ষেত্রে রংগুলো যেন একটি থেকে অন্যটি বেশি হালকা বা গাঢ় না হয়ে যায়

    Tuesday, August 17, 2010

    Earthquake preparedness

    Earthquake preparedness

    Although there are no guarantees of safety during an earthquake, identifying potential hazards ahead of time and advance planning can save lives and significantly reduce injuries and property damage.

    What to do during an earthquake
    Be aware that some earthquakes are actually foreshocks and a larger earthquake might occur. Minimise your movements to a few steps to a nearby safe place and stay indoors until the shaking has stopped and you are sure exiting is safe.

    If indoors: Drop to the ground, take cover by getting under a sturdy table or other piece of furniture, and hold on until the shaking stops. If there isn't a table or desk near you, cover your face and head with your arms and crouch in an inside corner of the building.

    Stay away from glass, windows, outside doors and walls, and anything that could fall, such as lighting fixtures or furniture.

    Use a doorway for shelter only if it is in close proximity to you and if you know it is a strongly supported, load-bearing doorway.

    Stay inside until shaking stops and it is safe to go outside. Research has shown that most injuries occur when people inside buildings attempt to move to a different location inside the building or try to leave.
    Do not use the elevators.

    If outdoors: Stay there. Move away from buildings, streetlights, and utility wires. Once in the open, stay there until the shaking stops.

    Three ways to plan ahead:
    These simple precautions will go a long way.

    Check for hazards at home
    Fasten shelves securely to walls. Place large or heavy objects on lower shelves. Hang heavy items such as mirrors away from beds, couches, and anywhere people sit. Brace overhead light fixtures. Repair defective electrical wiring and leaky gas connections. (These are potential fire risks). Repair any deep cracks in ceilings or foundations; get expert advice if there are signs of structural defects.

    Identify safe places indoors and outdoors
    Under sturdy furniture such as a heavy desk or table or against an inside wall, interior columns and beams, can serve as safe zones. Other safe zones are in the open, away from buildings, trees, and telephone and electrical lines, and overpasses.

    Educate yourself and family members
    Hang emergency telephone number (police- helpline: 999, DMP-7124000, Fire station-control room: 01713038181, 955555, 9556667, and hospital: 8626812, 8626823, 86266812) at a suitable position at your house.

    Teach children how and when to call police, fire department and other emergency agency. Teach all family members how and when to turn off gas, electricity, and water. Identify escape routes within the building.

    Source: Federal Emergency Management Agency, U.S. Department of Homeland Security
    - LS Desk, Daily Star

    Thursday, August 12, 2010

    শিশুর খেলনা বাছাই

    শিশুর খেলনা বাছাই

    শিশুদের জন্য খেলনা বাছাই করা বড়দের পক্ষে একটি কঠিন কাজ। আপনার সন্তান কোন খেলনাটি পছন্দ করে তা বুঝতে পারাটাও জটিল। শিশুর বয়স অনুযায়ী খেলনা বাছাই করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। কেননা বয়সের তুলনায় বড়দের খেলনা দিয়ে তার খেলাধুলা করা উচিত হবে না। শিশুর জন্য খেলনা বাছাইয়ের আইডিয়া নিয়ে আমাদের এবারের আয়োজন। আপনার সন্তানের বয়স এক বছর হলে তাকে উজ্জ্বল রঙের খেলনা দিতে পারেন। এই বয়সের শিশুদের কখনই সুতা বা তার জড়ানো খেলনা দেয়া ঠিক নয়। কেননা খেলার সময় অসাবধানতাবশত গলায় জড়িয়ে দুর্ঘটনার আশংকা থাকে। যখন সন্তানের বয়স দু'এ পা দেবে, তখন রঙিন ও শক্ত ধরনের বই দিতে পারেন। সেই সাথে ফোম বা পস্নাস্টিকের তৈরি খেলনা দেয়া যেতে পারে। এছাড়া এই বয়সের শিশুদের মিউজিক জাতীয় খেলনা দেয়া উত্তম। মিউজিক শুনিয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে পারবেন। সন্তানের বয়স তিনের কোঠায় পেঁৗছলে ড্রয়িং খাতা ও বড় পেনসিল দেবেন অাঁকাঅাঁকি করার জন্য। সেই সাথে টেনে নেওয়া যায় এমন খেলনা গাড়িও দিতে পারেন। শিশুর বয়স যখন চার থেকে পাঁচ হবে, তখন তার খেলার জন্য বিল্ডিং বস্নকস ও ক্লে মডেলিং কিট জাতীয় খেলনা উত্তম। এতে আপনার সন্তানের সৃজনশীল চিন্তার ইন্ধন জোগাবে, সেই সাথে বোর্ড গেম, পাজল দিলেও তার সময় কাটবে বেশ। আর ফুটবল ও ক্রিকেটের জন্য শিশুদের উপযোগী সামগ্রী হলে অনেক ভালো। সন্তানের বয়স আটে পেঁৗছলে তাকে দিতে পারেন ভিডিও গেম, বাইসাইকেলসহ আরো নানা খেলনা। শিশুর বয়স যখন বারো হবে, তখন তাকে হবি সংক্রানত্ম জিনিসপত্র দিতে পারেন, যা নিয়ে সে অবসরের বিশেষ সময় কাটাতে পারে। এ সময় তাকে দিতে পারেন বাইনোকুলারসহ তার পছন্দের নানা খেলনা। সেই সাথে আপনার সন্তানকে অ্যাডভেঞ্চার জাতীয় বইও দিতে পারেন অনায়াসে। এতে তার মধ্যে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে উঠবে। সর্বোপরি একটা কথা খেয়াল রাখতে হবে, আপনার সন্তানকে কখনই দাহ্য জাতীয় খেলনা দেবেন না, এতে দুর্ঘটনার আশংকা থাকে।

    Tips Of All Sorts