Search This Blog

TIP'S CETAGORY WITH LANGUAGE

Tips 4 pc

Update Software

Saturday, October 2, 2010

সবার পেশা শেয়ার ব্যবসা

সবার পেশা শেয়ার ব্যবসাশেয়ার ব্যবসা একটু আলাদাই। সবাই করতে পারেন। বেকার, ছাত্রছাত্রী, গৃহিণী_কে নয়? আবার অন্য পেশায় থেকেও এ ব্যবসা চালানো যায়। ফোনে বা ইন্টারনেটে শেয়ার কেনাবেচা করা যায়। বাড়া-কমা জানা যায় টেলিভিশনে, ইন্টারনেটে, এমনকি মোবাইল ফোনেও। শেয়ারবাজারের আদ্যোপান্ত জানাচ্ছেন আলী হায়দার কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকানার অংশ বা অংশ বিশেষকে শেয়ার বলে। এই শেয়ার যাঁর মালিকানায় থাকবে তিনিই শেয়ার হোল্ডার। তবে পুঁজি বাজারে যে শেয়ার কেনাবেচা হয় তা একটি ইউনিট হিসেবে বিক্রি হয়। কয়েকটি ইউনিট মিলে একটি লট করা হয়। যেমন_১০০, ২৫০, ৫০০ ইত্যাদি। অর্থাৎ ১০ টাকা যদি এক ইউনিটের দাম হয় এবং ২৫০টিতে যদি ওই কম্পানির একটি লট হয় তবে প্রতি লটের প্রাথমিক দাম হবে ২৫০০ টাকা।

শেয়ারবাজার কী
এই বাজারে শেয়ার কেনাবেচা হয়। যিনি শেয়ার হোল্ডার তিনি চাইলে এখানে তাঁর শেয়ার অন্য যে কারো কাছে বিক্রি করতে পারেন। অন্য কোনো শেয়ার হোল্ডারের শেয়ার কিনতেও পারেন। পণ্য হিসেবে শেয়ার এখানে দৃশ্যমান কিছু নয়, মালিকানার অংশ অর্থের বিনিময়ে আরেক জনের কাছে হস্তান্তর মাত্র।

বাংলাদেশে দুটি শেয়ারবাজার আছে_ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। শেয়ার শব্দটির আরেকটি পরিভাষা স্টক। এক্সচেঞ্জ অর্থ বিনিময়। এই দুটি বাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসি বা সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। সিকিউরিটি শেয়ারের আরেকটি ইংরেজি পরিভাষা। কোন নিয়মে শেয়ারবাজার চলবে তা নিয়ন্ত্রণ, সময়ে সময়ে সংশোধন, পরিমার্জন, অনিয়ম প্রতিরোধ ও ব্যবস্থা গ্রহণ, বিনিয়োগকারীর নিরাপত্তা বিধানসহ বেশ কিছু কাজ করে এই কমিশন।

কারা শেয়ার কিনতে পারেন
কয়েকটি শর্ত পূরণ করলে যে কেউ শেয়ার কেনাবেচা করতে পারেন। বয়স কমপক্ষে ১৮ হতে হবে। শেয়ার কেনাবেচার জন্য একটি বিও বা বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। শেয়ারের টাকা লেনদেনের জন্য একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।

বিও অ্যাকাউন্ট কিভাবে করতে হয়
প্রত্যেক স্টক এক্সচেঞ্জের অনুমোদিত এজেন্ট আছে। এই এজেন্ট ব্রোকারেজ হাউস নামে পরিচিত। এসব প্রতিষ্ঠানে বিও অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। যে প্রতিষ্ঠানে অ্যাকাউন্ট খুলবেন লেনদেন তাদের মাধ্যমেই করতে হবে। আপনার লেনদেনকৃত অর্থের কিছু কমিশন তারা পাবে পরিচালনা ব্যয় হিসেবে।
বিও অ্যাকাউন্ট খুলতে লাগে_নিজের পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নমিনির পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড বা পাসপোর্টের ফটোকপি, যে ব্যাংকের মাধ্যমে শেয়ারের টাকা লেনদেন করবেন সেই ব্যাংকের একটি সার্টিফিকেট এবং ব্রোকারেজ হাউস নির্ধারিত ফি। এই ফি এক থেকে দেড় হাজার টাকা হয়। সাধারণত তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে বিও অ্যাকাউন্ট নম্বর ও গ্রাহক পরিচিতি নম্বর দেওয়া হয়। আর তখনই শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন।

প্রাইমারি শেয়ার ও সেকেন্ডারি শেয়ার কী
প্রাইমারি শেয়ার আইপিও বা ইনিশিয়াল পাবলিক অফার নামে পরিচিত। নির্দিষ্ট সময়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে শেয়ার কিনতে আগ্রহীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করে কম্পানি। আবেদনকারীর সংখ্যা মোট শেয়ার লটের চেয়ে বেশি হলে লটারির মাধ্যমে বরাদ্দ দেওয়া হয়। গত কয়েক বছর ধরে প্রায় সব কম্পানির ক্ষেত্রে দেখা গেছে আবেদনকারীর সংখ্যা ১০ গুণ থেকে ৮০-৯০ গুণ পর্যন্ত হয়েছে। এই প্রাইমারি শেয়ার যখন শেয়ারবাজারে লেনদেনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়, তখন যেকোনো বিও অ্যাকাউন্টধারী তা বাজারমূল্যে কিনতে পারেন ও কেনা শেয়ার বেচতে পারেন। এটাই সেকেন্ডারি মার্কেট।

শেয়ার কেনাবেচার প্রাথমিক জ্ঞান
প্রাইমারি শেয়ার বরাদ্দ পেলে তাতে সাধারণত বিনিয়োগকারী লাভবান হয়ে থাকেন। এমনও দেখা গেছে ১০ টাকা দামের একটি প্রাইমারি শেয়ারবাজারে আসার দিনই ২০০ টাকায় বা তারও বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। যেহেতু লটারিতে বরাদ্দ হয় তাই এখানে বিচার-বিবেচনার সুযোগ নেই কিন্তু সেকেন্ডারি বাজারে কেনাবেচার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। অন্যথায় লাভের চেয়ে বেশি ক্ষতি হবে।
যেমন_পিই রেশিও, এনএভি বা নেট অ্যাসেট ভ্যালু বা প্রকৃত সম্পদ মূল্য, ইপিএস বা আরনিং পার শেয়ার, ইয়ার এন্ড বোনাস, রাইট শেয়ার, রেকর্ড ডেট, অথরাইজড ক্যাপিটাল বা অনুমোদিত মূলধন, পেইড আপ ক্যাপিটাল বা পরিশোধিত মূলধন ইত্যাদি।

পিই রেশিও বা আয় অনুপাত
প্রাইস আর্নিং রেশিও বা পিই রেশিও হলো কম্পানিটির প্রতিটি ইউনিট বা শেয়ারে বাজার মূল্যের সঙ্গে আয়ের অনুপাত। সহজভাবে বললে, কোনো কম্পানির শেয়ারের দাম যদি বাজারে ১০০ টাকায় বিক্রি হয় এবং ওই কম্পানিটি প্রতি শেয়ারের বিপরীতে বছরে ২০ টাকা আয় করে তবে ওই শেয়ারের পিই রেশিও ১০০/২০ বা ৫। পিই রেশিও যত কম হবে সাধারণভাবে ধরে নেওয়া যায় ওই কম্পানির অবস্থা তত ভালো।

ইপিএস বা আর্নিং পার শেয়ার
সংশ্লিষ্ট কম্পানিটি একটি শেয়ারের মূল্য বা প্রাথমিক দামের বিপরীতে বছরে কত টাকা আয় করছে সেটাকে বলে ইপিএস। একটি কম্পানি যদি প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে বছরে ১১ টাকা আয় করে তবে ওই কম্পানির ইপিএস হবে ১১। ইপিএস যত বেশি হবে সেই কম্পানির অবস্থা ততটাই ভালো।

বোনাস ও লভ্যাংশ
প্রতিটি কম্পানি বছরের একটা নির্দিষ্ট সময়ে তাদের আয় ও ব্যয়ের হিসাব করে। সে অনুপাতে শেয়ার হোল্ডারদের তারা লভ্যাংশ দেয়। সাধারণত এ লভ্যাংশ বোনাস শেয়ার এবং নগদ টাকা হিসাবে দেওয়া হয়। যদি কোনো কম্পানি ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে তবে আপনার ক্রয়কৃত শেয়ারের মূল দামের ৩৫ শতাংশ নগদ টাকা পাবেন। যেমন_১০ টাকা মূল্যমানের একটি শেয়ার যদি বাজার থেকে ২৫০/৫০০/১২০০ টাকায় কেনেন এবং কম্পানিটি ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে তবে আপনি শেয়ারপ্রতি পাবেন ৩.৫ টাকা। এখানে কত দামে শেয়ারটি কিনলেন সেটা মুখ্য নয়, শেয়ারটি কম্পানি আইপিওতে প্রিমিয়াম ছাড়া কত টাকায় প্রাইমারি শেয়ার হিসেবে বিক্রি করেছিল সেটাই হিসাবে আসবে।
অন্যদিকে কম্পানি যদি ৩৫ ভাগ বোনাস শেয়ার ঘোষণা করে তবে আপনার ক্রয়কৃত প্রতি ১০০টি শেয়ারের বিপরীতে ৩৫টি শেয়ার পাবেন। সে ক্ষেত্রে আগে থেকে যদি আপনার ১০০টি শেয়ার থাকে তবে তা বেড়ে ১৩৫টিতে উন্নীত হবে এবং চাইলে আপনি বাজারমূল্যে তা বিক্রি করতে পারবেন।

রাইট শেয়ার
আইপিও বা প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে নয়, রাইট শেয়ার কিনতে পারেন তাঁরাই যাঁরা ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট কম্পানির শেয়ার কিনেছেন। সাধারণত কম্পানি যখন তার মূলধন বাড়ায় তখন এসইসির অনুমোদন সাপেক্ষে রাইট শেয়ার ছাড়ে। বিনিয়োগকারীদের কাছে এই রাইট শেয়ার খুব লাভজনক বিবেচিত হয়। কারণ রাইট শেয়ার কেনার সুযোগ পাওয়া যায় তুলনামূলকভাবে বাজারে ওই কম্পানির শেয়ারের দামের চেয়ে কম দামে। তাই বিনিয়োগকারীরা কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করে লাভবান হওয়ার সুযোগ পান রাইট শেয়ার কেনার সুযোগ পেলে।

ইয়ার এন্ড
লভ্যাংশ, বোনাস এগুলো সারা বছর কোনো কম্পানি দেয় না। বছরে একবার দেয়। প্রত্যেকটি কম্পানির একটি নির্ধারিত অর্থবছর আছে। সাধারণত জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর এক বছর হিসাব করা হয়। ডিসেম্বর শেষে কম্পানি সারা বছরের হিসাব করে এবং সে হিসাবে শেয়ার হোল্ডারদের লভ্যাংশ প্রদান করে। তাই যে কম্পানির লভ্যাংশ ডিসেম্বর শেষে ঘোষিত হয় সেগুলোর দাম ওই সময়টাতেই বেশি থাকে। সে কারণে বিনিয়োগকারীরা লভ্যাংশ ঘোষণার কিছুকাল আগে যখন শেয়ারের দাম কম থাকে তখন কিনতে আগ্রহী হন এবং দাম বাড়লে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হন। তবে সব কম্পানির ইয়ার এন্ড বা বর্ষ শেষ ডিসেম্বর নয়, কোনো কোনো কম্পানির জুনে, মার্চে এবং অক্টোবরেও আছে। তাই শেয়ার কেনাবেচার সময় স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে ওই কম্পানি সম্পর্কিত তথ্যে ইয়ার এন্ড কবে তাও খেয়াল রাখুন।

এনএভি বা প্রকৃত সম্পদ মূল্য
এনএভি বা নেট অ্যাসেট ভ্যালু বা প্রকৃত সম্পদ মূল্য যত বেশি হবে ওই কম্পানির ব্যবসায়িক অবস্থান তত সুদৃঢ়_এটাই স্বাভাবিকভাবে মনে করা হয়। ধরা যাক, ১৯৯৯ সালে একটি ব্যাংকের একটি শেয়ার ১০০ টাকায় কিনেছিলেন। বর্তমানে ওই ব্যাংকটির নিজস্ব সম্পত্তি বেড়েছে। বর্ধিত সম্পদের মূল্য হিসাব করে ওই কম্পানিটির মোট সম্পদ মূল্যকে মোট শেয়ার সংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যা হবে সেটাই এনএভি। ধরা যাক, এই ভাগফল হলো ৪৯৭। তাহলে বলা যায় ১০০ টাকার যে শেয়ারটি আপনার কাছে আছে তার বিপরীতে কম্পানিতে সম্পদ আছে ৪৯৭ টাকার। অর্থাৎ ১১ বছরে আপনার একটি শেয়ারের প্রকৃত মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৯৭ টাকা। শেয়ার কেনাবেচার সময় তাই বিনিয়োগকারী হিসাবে এনএভি কত তা জানতে হবে। এ সংক্রান্ত তথ্যও পত্রিকার বাণিজ্য পাতায় ও স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়।

রেকর্ড ডেট
কম্পানি বছরে একবার লভ্যাংশ দেয়, কখনো কখনো রাইট শেয়ার দেয় বা বার্ষিক সভা (এজিএম) বা বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) করে কম্পানি পরিচালনাসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেয়। তাহলে কোনো কম্পানির লভ্যাংশ বা রাইট শেয়ার বা এজিএমের অংশ হতে হলে সারা বছর শেয়ার ধরে রাখতে হবে? না, সাধারণত কম্পানিগুলো লভ্যাংশ, রাইট, এজিএম, ইজিএম ইত্যাদি যখন ঘোষণা করে তখন রেকর্ড ডেটও ঘোষণা করে। অর্থাৎ ওই রেকর্ড ডেট বা তারিখে যাঁর হাতে শেয়ার থাকবে তিনি-ই লভ্যাংশ, রাইট শেয়ার ইত্যাদি পাবেন। কেউ যদি রেকর্ড ডেটের ঠিক আগের দিন শেয়ার কিনে রেকর্ড ডেটের পরের দিনও তা বিক্রি করেন তবুও তিনিই পাবেন লভ্যাংশ, রাইট শেয়ার। তাই বিনিয়োগ করার সময় রেকর্ড ডেট বিষয়টিও খেয়াল রাখতে হবে।

অনুমোদিত মূলধন ও পরিশোধিত মূলধন
স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত প্রত্যেক কম্পানির একটি নির্দিষ্ট মূলধন অনুমোদন করে থাকে (সাধারণত পরিচালনা পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় এবং এসইসির অনুমোদন পাওয়ার পর তা কার্যকর হয়) এসইসি বা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। এটি অনুমোদিত মূলধন বা অথরাইজড ক্যাপিটাল বলে। তার বিপরীতে কম্পানিতে কত টাকার মূলধন সত্যিকার অর্থে আছে সেটাই পেইডআপ ক্যাপিটাল বা পরিশোধিত মূলধন। যেমন_কোনো কম্পানির অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা কিন্তু পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকাও হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কম্পানি তার শেয়ার হোল্ডারদের কাছ থেকে রাইট শেয়ার ছেড়ে পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে পারে। তাই বিনিয়োগকারীরা মূলধনসংক্রান্ত বিষয়কেও বিনিয়োগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেন। সাধারণত তাঁরা মনে করেন অনুমোদিত মূলধন বেশি ও পরিশোধিত মূলধন কম হলে কম্পানিগুলোর রাইট শেয়ার দেওয়ার বেশি সম্ভাবনা রয়েছে।

শুরু হচ্ছে অনলাইন ট্রেডিং
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে আগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারি নাগাদ অনলাইনে শেয়ার কেনা-বেচার পদ্ধতি শুরু হচ্ছে। এর মাধ্যমে যেকোনো গ্রাহক ইন্টারনেটের মাধ্যমে নির্দিষ্ট পাসওয়ার্ড দিয়ে নিজের সুবিধামতো শেয়ার কিনতে পারবেন এবং বিক্রি করতে পারবেন। ফলে এখনকার মতো ব্রোকার হাউজে অর্ডার দিয়ে লেনদেনের ঝামেলা থাকবে না।

তবে শুরু করুন
শেয়ার ব্যবসায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পুঁজি। শেয়ারবাজার ব্যবসা খুব অল্প পুঁজি দিয়েও শুরু করা যায়_তাই ধীরে ধীরে শুরু করুন। আর হ্যাঁ, যে কথাটি বিশেষজ্ঞরা সব সময় বলেন সেটি মনে রাখতে হবে। গুজবে কান দিয়ে শেয়ার কেনা-বেচা করবেন না। এতে আপনার পুঁজি যেমন ঝুঁকিপূর্ণ হবে তেমনি শেয়ারবাজারও হবে অস্থিতিশীল।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

No comments:

Post a Comment

Tips Of All Sorts