ভিন্ন খবর : ভালোবাসা কষ্ট কমায়
ভালোবাসার অনুভূতি কোথায়? বুকের মধ্যখানে নাকি মাথার পেছনের অংশে? যেখানেই হোক, এটা এমন এক অনুভূতি, যা আপনাকে সারাক্ষণ অন্যরকম এক চেতনায় আবিষ্ট রাখবে এবং এটা অনেকটা ব্যাখ্যার অতীত। ভালোবাসা নাকি বোকাকে চালাক আর চালাককে বোকা বানিয়ে ফেলে। ব্যাপারটা যদি সত্যি না হয়ে স্রেফ কথার কথাও হয়, তবু মনে হয় পুরোপুরি বাজে কথা নয়। আসলে ভালোবাসার সেই অন্যরকম চেতনা একজন মানুষের মনকে কিছুটা হলেও আলগা করে দেয় তার পারিপার্শ্বিকতা থেকে। উদাসীনতাই তার চরিত্রের অন্যতম বহিঃপ্রকাশ হয়ে দাঁড়ায়। এমনকি শারীরিক কষ্টের সময়ও ভালোবাসার মানুষের স্পর্শ কিংবা তার স্মৃতি কিছুটা হলেও স্বস্তি দেয়। এটা কোনো তত্ত্ব কথা নয়, এটা তথ্য। এ তথ্যটা সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা।
একদল তরুণ প্রেমিকের ওপর নিরীক্ষা চালিয়ে তারা এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি।
ভালোবাসা বা প্রেম বেদনানাশকের মতো কাজ করে বলে মনে করেন মার্কিন গবেষকরা।
মস্তিষ্ক স্ক্যানের মাধ্যমে দেখা গেছে, যেসব জায়গা স্বাভাবিকভাবে ব্যথা অনুভূতির সঙ্গে সম্পর্কিত, প্রণয়ঘটিত চিন্তার সময় সেগুলো যেন কিছুটা হলেও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ১৫ জন শিক্ষার্থীকে স্বল্পমাত্রার ব্যথা উদ্দীপক দিয়ে পরীক্ষা করে দেখেন যে, এ সময় তারা তাদের প্রেমিক-প্রেমিকার ছবি দেখার আগ্রহ হারায় না।
পরীক্ষা চলাকালে ভালোবাসার মানুষটির ছবি দেখার সময় তাদের হাতের তালুতে ব্যথার উদ্দীপক দেয়া হয়। দেখা যায়, অন্য কোনো ছবি দেখার চেয়ে প্রিয়জনের ছবি দেখার সময় তারা কম ব্যথা অনুভব করে।
যেসব শিক্ষার্থী প্রেমের সম্পর্কে জাড়ানো নয় মাস অতিক্রম করেছে, তাদের মধ্য থেকেই ওই ১৫ জনকে বেছে নেয়া হয়। এই সময়টুকুকে ‘গভীর ভালোবাসার প্রথম ধাপ’ হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়েছে।
পরীক্ষা চালানোর সময় তারা ব্যাপারটা বোঝার জন্য এফএমআরআই (ফাংশনাল ম্যাগনেটিক রিজোন্যান্স ইমেজিং) নামের একটি পদ্ধতি ব্যবহার করেন। এর মাধ্যমে প্রিয়জনের ছবি ছাড়া আর তার ছবি হাতে নিয়ে তাদের ব্যথা উদ্দীপক দিয়ে তার মস্তিষ্কের সাড়া দেয়ার ব্যাপারটার তারতম্য পরিমাপ করা হয়।
নিরীক্ষকদের একজন ড. জ্যারিড ইয়ঙ্গার বলেন, ‘এটা অনেকটা ব্যথানাশক ড্রাগের মতো কাজ করে। ব্যথার অনুভূতির সঙ্গে জড়িত মস্তিষ্কের অংশগুলোকে কিছুটা যেন বিভ্রান্ত করে দেয় সামান্য সময়ের জন্য হলেও।’
All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.
All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.
একদল তরুণ প্রেমিকের ওপর নিরীক্ষা চালিয়ে তারা এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি।
ভালোবাসা বা প্রেম বেদনানাশকের মতো কাজ করে বলে মনে করেন মার্কিন গবেষকরা।
মস্তিষ্ক স্ক্যানের মাধ্যমে দেখা গেছে, যেসব জায়গা স্বাভাবিকভাবে ব্যথা অনুভূতির সঙ্গে সম্পর্কিত, প্রণয়ঘটিত চিন্তার সময় সেগুলো যেন কিছুটা হলেও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ১৫ জন শিক্ষার্থীকে স্বল্পমাত্রার ব্যথা উদ্দীপক দিয়ে পরীক্ষা করে দেখেন যে, এ সময় তারা তাদের প্রেমিক-প্রেমিকার ছবি দেখার আগ্রহ হারায় না।
পরীক্ষা চলাকালে ভালোবাসার মানুষটির ছবি দেখার সময় তাদের হাতের তালুতে ব্যথার উদ্দীপক দেয়া হয়। দেখা যায়, অন্য কোনো ছবি দেখার চেয়ে প্রিয়জনের ছবি দেখার সময় তারা কম ব্যথা অনুভব করে।
যেসব শিক্ষার্থী প্রেমের সম্পর্কে জাড়ানো নয় মাস অতিক্রম করেছে, তাদের মধ্য থেকেই ওই ১৫ জনকে বেছে নেয়া হয়। এই সময়টুকুকে ‘গভীর ভালোবাসার প্রথম ধাপ’ হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়েছে।
পরীক্ষা চালানোর সময় তারা ব্যাপারটা বোঝার জন্য এফএমআরআই (ফাংশনাল ম্যাগনেটিক রিজোন্যান্স ইমেজিং) নামের একটি পদ্ধতি ব্যবহার করেন। এর মাধ্যমে প্রিয়জনের ছবি ছাড়া আর তার ছবি হাতে নিয়ে তাদের ব্যথা উদ্দীপক দিয়ে তার মস্তিষ্কের সাড়া দেয়ার ব্যাপারটার তারতম্য পরিমাপ করা হয়।
নিরীক্ষকদের একজন ড. জ্যারিড ইয়ঙ্গার বলেন, ‘এটা অনেকটা ব্যথানাশক ড্রাগের মতো কাজ করে। ব্যথার অনুভূতির সঙ্গে জড়িত মস্তিষ্কের অংশগুলোকে কিছুটা যেন বিভ্রান্ত করে দেয় সামান্য সময়ের জন্য হলেও।’
All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.
All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.
No comments:
Post a Comment