Search This Blog

TIP'S CETAGORY WITH LANGUAGE

Tips 4 pc

Update Software

Thursday, December 23, 2010

দারিদ্র্য নিরসনে তথ্যপ্রযুক্তি

দারিদ্র্য নিরসনে তথ্যপ্রযুক্তি

ড. মশিউর রহমান
দারিদ্র্য শুধু আমাদের দেশ বাংলাদেশেরই সমস্যা নয়। বর্তমানে বিশ্বের সব নেতা-নেত্রী এই দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০০৩ সালের তথ্যসূত্রে দেখা যায়, বিশ্বের মোট ৯০০ মিলিয়ন মানুষ দরিদ্র এবং বর্তমানে এই সংখ্যা নিশ্চয়ই বেড়ে অনেক হয়েছে।

দারিদ্র্য কীভাবে দূর করা যায়?

দারিদ্র্য দূর করার জন্য নিচের বিষয়গুলো ভূমিকা রাখতে পারে—
শিক্ষা : একজন দরিদ্র মানুষ শিক্ষার অভাবে তার অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে না। তাই দরিদ্র মানুষের কাছে শিক্ষা সহজলভ্য করা দরকার।
অর্থনীতি : একজন দরিদ্র মানুষের অবস্থার পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজন অর্থ আর এই অর্থ তার কাছে সহজলভ্য হওয়া প্রয়োজন। মাইক্রোক্রেডিট বা ক্ষুদ্রঋণ এক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করতে পারে। অবশ্য ক্ষুদ্রঋণ ব্যবহার করে দরিদ্ররা সেই ঋণের বোঝা থেকে সত্যিই বেরিয়ে আসতে পারে কি-না তা এখনও সম্পূর্ণ প্রমাণ হয়নি। যদিও আমাদের দেশের ক্ষুদ্রঋণের সাফল্য নিয়ে প্রশ্ন আছে, তারপরও বলা যায়, ক্ষুদ্রঋণ কিছুটা হলেও দারিদ্র্য নিরসনে ভূমিকা রাখে।
তথ্য : যদিও এতদিন পর্যন্ত দারিদ্র্য নিরসনে তথ্যকে তেমন গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয়নি, তবে এখন অস্বীকার করার উপায় নেই যে সঠিক তথ্য একজনের অবস্থান পরিবর্তন করতে ভূমিকা রাখতে পারে। এছাড়াও সামাজিক কাঠামোসহ অনেক কিছুই ভূমিকা পালন করে। তবে আজকের এই প্রবন্ধে ‘তথ্য’কে কেন্দ্র করে আলোচনা করব।
আমাদের সভ্যতার শুরুর দিকে প্রযুক্তি উন্নয়নের চাবিকাঠি হলেও বর্তমানে আমরা দেখতে পাচ্ছি অন্যান্য প্রযুক্তির মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ‘তথ্যপ্রযুক্তি’ মূলত যোগাযোগের মাধ্যম, তথ্য সংরক্ষণ এবং তথ্যকে নিয়ে সহজে কাজ করার একটি প্রযুক্তি হিসেবে দেখতে পারি। তথ্যপ্রযুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ‘ইন্টারনেট’, যাকে আমরা জনগণের নেটওয়ার্ক বলতে পারি এবং এখানে জনগণই তথ্যের উত্পাদন বা সংযোগ করেন এবং তা অন্যের সঙ্গে শেয়ার করেন। ইন্টারনেটকে আমরা একটি বিশাল তথ্যভাণ্ডার বলতে পারি। যেহেতু এই তথ্যভাণ্ডারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকে, তাই সেই তথ্যকে ব্যবহার করে দারিদ্র্য দূর করা সম্ভব।

দরিদ্র জনগণের কাছে তথ্য পৌঁছে দেয়ার উপায়

দারিদ্র্য বিমোচনের উপায় কিংবা যেসব তথ্য ব্যবহার করলে দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেতে পারে সেই তথ্যগুলো আমরা তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে দরিদ্র লোকের কাছে পৌঁছে দিতে পারি। কিন্তু এক্ষেত্রে সমস্যা হলো আমাদের দরিদ্র মানুষগুলো অশিক্ষিত, যার ফলে তথ্যপ্রযুক্তি সরাসরি তাদের উপকারে আসতে পারবে না। এক্ষেত্রে ৩টি উপায় রয়েছে যা আমরা বর্তমানে প্রয়োগ করছি—১. কমিউনিটি সেন্টার, ২. কমিউনিটি রেডিও এবং ৩. টেলিসেন্টার।

কমিউনিটি সেন্টার বা তথ্য কেন্দ্র

এটি মূলত একটি সেন্টার যেখানে তথ্য সহজে পাওয়া যেতে পারে। সাধারণত কম্পিউটার, ইন্টারনেট ইত্যাদি কমিউনিটি সেন্টারে থাকে। দরিদ্র জনগণ নিজে সরাসরি না পারলেও কমিউনিটি সেন্টারের লোকজনের সাহায্য নিয়ে তথ্য নিতে পারে। আবার কমিউনিটি সেন্টারগুলো তথ্য সরবরাহ— ‘একটি সার্ভিস প্রদান’ হিসেবে গণ্য করে অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হতে পারে। বাংলাদেশে এ ধরনের কমিউনিটি সেন্টার গড়ে উঠেছে।

কমিউনিটি রেডিও

রেডিও আকারে ছোট, সহজে বহনযোগ্য এবং দামেও সস্তা; বাংলাদেশে এটি বেশ সহজলভ্য। কমিউনিটি উন্নয়ন ধারণাকে ব্যবহার করে কমিউনিটি বেতারের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত এলাকার জনগণের চাহিদামাফিক তথ্য সরবরাহ করা সম্ভব। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এলাকাভিত্তিক লাগসই ও টেকসই কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও স্থানীয় উন্নয়নের মাত্রিক উন্নয়ন করা সম্ভব। বিজ্ঞাপন সম্প্রচারের মাধ্যমে কমিউনিটি রেডিওগুলো স্বাবলম্বী হতে পারে।

টেলিসেন্টার

এটি একটি কলসেন্টারের মতো যেখানে টেলিফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস দেয়া হবে। বিনামূল্যে প্রদান না করে সামান্য ফি’র বিনিময়ে তথ্য প্রদান করে টেলিসেন্টারগুলো স্বাবলম্বী হতে পারে।
প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেহেতু কৃষকরাই বেশি এবং তাদেরই বেশি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া দরকার। তাই আজ মূলত কৃষকদের নিয়েই আলোচনা করব। কৃষকের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিষয়টি হচ্ছে সময়ানুযায়ী সঠিক তথ্যপ্রাপ্তি। সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য না পেলে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কাঙ্ক্ষিত উত্পাদন ও বাজারমূল্য পায় না। কৃষকদের কৃষি সংক্রান্ত তথ্য দেয়ার জন্য প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৃষি তথ্য কেন্দ্র ভূমিকা রাখতে পারে। এখানে কৃষকরা ফসল ও কীটনাশক সংক্রান্ত তথ্য সহজে পেতে পারে। কোন ফসল চাষ করলে তা অর্থনৈতিকভাবে বেশি উপকারে আসবে তা জানা থাকলে কৃষকরা সেই দৃষ্টিভঙ্গিতে চাষ করতে পারবে। এছাড়া একটি ফসল তোলার পর কোথায় বিক্রি করলে সুবিধা হবে তা জানলে কৃষকরাও উপকৃত হবে। কৃষি তথ্য কেন্দ্র তৈরির প্রথম উদ্যোগ দেখা যায় ভারতে। সেখানে মধ্যপ্রদেশ জ্ঞানদূত ও দৃষ্টি প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকরা তাদের কৃষি সংক্রান্ত তথ্য পাচ্ছে। এছাড়া নেপালে গধযরষধডবন মহিলাদের তথ্যপ্রযুক্তি সেবার মাধ্যমে তাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশেও কৃষকদের জন্য নিম্নের প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে—
— http://www.agrobangla.com
— http://www.ruralinfobd.com
— http://www.ekrishok.com
— গ্রামীণফোন কমিউনিটি ইনফরমেশন সেন্টার (জিপিসিআইসি) প্রকল্পের আওতায় বিআইআইডি এবং জানালা বাংলাদেশ যৌথভাবে বাতিঘর নামক ই-তথ্য কেন্দ্র চালু করেছে।
— http://www.gpcic.org.— বাংলাদেশ সরকারের কৃষি তথ্য সার্ভিস
— http://www.ais.gov.bd/ যেহেতু কৃষকরা কম্পিউটার, তথ্যপ্রযুক্তি কিংবা ইন্টারনেটে কীভাবে তথ্য খুঁজতে হবে তা জানে না, তাই এ ধরনের কৃষি তথ্য কেন্দ্রের প্রয়োজন রয়েছে। তবে ভবিষ্যতে যখন কৃষকরা নিজেরাই তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করতে শিখবে তখন আরও ব্যাপকভাবে তথ্যপ্রযুক্তি ভূমিকা রাখতে পারবে। তথ্যপ্রযুক্তি শুধু কম্পিউটারের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ নয়। বর্তমানে যেহেতু মোবাইল ব্যাপকভাবে আমাদের কাছে সমাদৃত হচ্ছে তাই অদূর ভবিষ্যতে মোবাইল ভূমিকা রাখবে বলে মনে করি। এছাড়া কমিউনিটি রেডিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

কৃষি সেবা লাইন/ফোন ইন সুবিধা

বর্তমানে মোবাইল কৃষকের হাতে সহজলভ্য হচ্ছে, তাই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কৃষকদের হেল্প লাইন সার্ভিস চালু হয়েছে। বাংলাদেশে বাংলালিংক এই সার্ভিস নিয়ে এসেছে। তারা কৃষকদের সমস্যার সমাধান, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ও বিরূপ আবহাওয়ায় করণীয় বিষয়ে তথ্য প্রদানের মাধ্যমে কৃষকরা উপকৃত হচ্ছে। টেলিকমিউনিকেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই সুবিধাগুলো দেয়া সম্ভব এবং এক্ষেত্রে আইপি টেলিফোনি ভূমিকা রাখতে পারে।

ক্ষুদ্রঋণ ও তথ্যপ্রযুক্তি

দারিদ্র্য দূর করার ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ঋণ বেশ ভূমিকা পালন করছে। ক্ষুদ্রঋণের ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি ভূমিকা রাখতে পারে।

ই-শিক্ষা

দারিদ্র্যের অন্যতম একটি কারণ হলো শিক্ষা। তাই তথ্যপ্রযুক্তিকে আমরা কাজে লাগাতে পারি শিক্ষা বিস্তারের ক্ষেত্রে। তথ্যপ্রযুক্তির এই ব্যবহারকে বলা হয় ই-লার্নিং বা ই-শিক্ষা। ই-শিক্ষাকে ঠিকমত কাজে লাগালে আমরা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও শিক্ষাকে ছড়িয়ে দিতে পারব। শিক্ষা বিস্তারের জন্য প্রয়োজন ভালো শিক্ষক ও শিক্ষার উপকরণ। ই-শিক্ষার মাধ্যমে আমরা ভালো শিক্ষকদের লেকচার, বই, মাল্টিমিডিয়া ভিত্তিক শিক্ষা উপকরণ প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ছড়িয়ে দিতে পারব।
আমরা যখনই তথ্যপ্রযুক্তিকে সামাজিক উন্নয়নের কথা বলি তখন প্রায়ই প্রযুক্তিকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। কিন্তু আমরা এখন উপলব্ধি করেছি, Process is more important than access, and content is more important than machines.

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tuesday, December 21, 2010

6 Dietary Tips To Help Kidney Disease And Improve Vitality

Medications aren't the only ways to treat kidney disease. Natural treatments such as dietary and lifestyle changes can help to combat the symptoms and complications. Natural therapies can also treat the cause of kidney damage, meaning that they can not only help to reverse kidney damage but also prevent further damage in the future.
If you have kidney disease you may not urinate as often, especially if you're already on dialysis. So your body holds on to excess fluid and wastes, posing serious risks to other organs - such as your heart and lungs - as well as to your overall health. Changing your diet helps to minimize the collection of waste products and fluids in your body, and to normalize electrolyte levels.
One of the earliest recommendations your doctor will make is to reduce your sodium and protein intake. While these are the most commonly known dietary changes to treat kidney disease, they aren't the only ones.
Because nausea, vomiting and diarrhea are common symptoms of kidney disease, a well-planned diet also ensures that you are getting enough calories and nutrients. Keep in mind that weight loss during kidney disease is not unusual.
Here are some of the other recommended dietary changes for people with kidney disease:

1. Be vigilant about food safety. Many of us pay superficial attention to the safety of our food. But when you have kidney disease it's vital that you do. Some of the safety methods recommended for kidney transplant patients also apply to people with kidney disease who haven't had a transplant.

Food-borne illnesses such as salmonella and E. coli can be deadly. If you have a kidney disease, you're even more vulnerable to the damage they can cause. Practice proper food preparation hygiene and refrigerate foods that need to be kept cold.

You should also avoid foods such as cold cuts, unpasteurized dairy products, unpasteurized juices, raw or rare meats and fish, raw or undercooked eggs, and sprouts.

2. Monitor carbohydrate intake. Diabetes is one of the leading causes of kidney disease. The disease affects how your body uses insulin, or may cause a problem with the production of insulin. Insulin helps to metabolize glucose, but when you have diabetes, this process is impaired. This leads to high levels of glucose that damage tiny vessels in your kidneys called nephrons.

Whenever you eat carbohydrates, your blood glucose or blood sugar levels rise. Eating the right carbohydrates (whole grains) and the right amount (based on your weight and activity level) helps to keep your blood glucose levels as stable as possible and reduces damage to your kidneys.

3. Reduce cholesterol levels. If you're living with kidney disease you're more prone to cardiovascular diseases such as heart attacks and strokes. Cholesterol is one of the main contributing factors to these diseases. It's a type of fat, and it can accumulate in your blood causing blockages of the vessels.

Dietary changes that help to reduce cholesterol include avoiding foods with trans and saturated fats. Trans-fats are found in many pre-packaged foods, and saturated fats include butter/ margarine, meat and dairy products. Foods that help to lower or control cholesterol include fiber from sources such as vegetables, fruits and whole grains, and fish oil.

When cooking, stick to healthy fats such as olive oil. Avoid canola oil as much of the rapeseed - from which canola comes - is genetically modified. Choosing organic brands is a healthier option.

4. Eat more fruits and vegetables. These healthy foods are packed with potent antioxidants that help to reduce the ravages of diseases such as kidney disease and diabetes. Non-starchy vegetables are particularly good because they don't raise your blood sugar levels as much as fruits or starchy vegetables. They help to keep your blood glucose in check.

Fruits and vegetables also boost your immune system and protect you from diseases and infections. Bacterial or viral infections can do additional damage to your kidneys, so finding ways to keep them at bay is essential.

5. Get enough calories, but not too many. A healthy amount of calories has several purposes when you have kidney disease. First, they help to prevent weight loss, which is a common side effect of this health problem. They provide fuel for your body to use as energy and fight fatigue - another consequence of kidney disease.

However, if you consume too many calories you create more waste products in your body, more work for your kidneys, and higher blood sugar. This isn't what you want to do.
Meal plans can help you to get the right amount of calories for your weight and activity level. When you have kidney disease, you should consult with your doctor and a dietitian to create a meal plan that works for you.
6. Get advice on vitamin supplements. Some vitamins and minerals may harm your kidneys or exacerbate kidney disease, while as earlier mentioned, others can be extremely effective in fighting kidney disease. Speak to your natural therapist or dietitian first about the best vitamin and herbal supplements to take.

Related Links:

কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায়


All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.


শাল: ফ্যাশনে এবং উষ্ণতায়

শাল: ফ্যাশনে এবং উষ্ণতায়

আবু সুফিয়ান কবির
এক সময় শাল ছিল পুরুষের পোশাক। শালের মধ্য দিয়ে আভিজাত্য প্রকাশ পেত। রাজা-মহারাজারা মর্যাদা প্রকাশে গুরুত্ব দিতেন শালকে। এমনকি বাংলার জমিদাররাও এক সময় শাল বেছে নিয়েছিলেন বংশপরম্পরায়। এখনও বিত্তশালী এবং রাজনৈতিক নেতারা শাল ব্যবহার করছেন ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে। শালের মাধ্যমে ফুটে ওঠে নিজস্ব ব্যক্তিত্ব। এই কারণেই পুরুষদের ফ্যাশনে পোশাক হিসেবে শাল মিশে গিয়েছিল ঐতিহ্যগত কারণে। শুধু পুরুষ নয়, অন্দরমহলের নারীরাও শাল ব্যবহার করতেন। শরত্চন্দ্রের পার্বতী, মেজ দী ও বড় দী কিংবা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের আধুনিক নারী লাবণ্যের গায়ে শোভা পেয়েছিল শাল। বাংলা উপন্যাসের জনপ্রিয় নারী চরিত্রদের হাত ধরেই শাল এসে পড়েছে আমাদের আধুনিক নারীদের কাছে। শীতের সময় শাল দিয়ে শুধু উষ্ণতা খোঁজার চেষ্টা হয় না, শাল যেন এক-একটি প্রধান পোশাক অনুষঙ্গ। পুরুষরা পাঞ্জাবির সঙ্গে হর-হামেশাই ব্যবহার করছে শাল। তবে শাল এখন যে কোনো পোশাকের সঙ্গে মানায়।
শালের সমাবেশ : দেশি ব্রান্ড আইটেমের শোরুমগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে দেশি তাঁতে তৈরি বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় ডিজাইনের শাল। বুটিক হাউস অঞ্জন’স-এর স্বত্বাধিকারী শাহীন আহমেদ জানালেন, ‘এই শীতে অঞ্জন’স শাল তৈরিতে কটন ও খদ্দর কাপড় ব্যবহার করলেও ডিজাইনে এনেছে ব্যাপক বৈচিত্র্য। মার্জিত রংয়ের ওপর ব্যবহার করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন মোটিফ। বিশেষভাবে তরুণীরা যাতে একটি শাল ব্যবহার করে শীত নিবারণের পাশাপাশি নিজেকে আকর্ষণীয় ও স্মার্টভাবে উপস্থাপন করতে পারে, এই বিষয়টির দিকে বিশেষ নজর দেয়া হয়েছে। শুধু মেয়েদের জন্য নয়, ছেলেদের জন্যও তৈরি হয়েছে নানা ডিজাইন ও আঙ্গিকের শাল।’ আজিজ সুপার মার্কেট, বঙ্গবাজার, গাউছিয়া ও নিউমার্কেটে পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ডিজাইনের শাল। দেশীয় নামকরা ফ্যাশন হাউসগুলোতেও এসেছে প্রচুর ফ্যাশনেবল শাল। তাঁতের তৈরি শালের ওপর করা হয়েছে অ্যাপলিক, ব্লক, চুমকি, বাটিক, স্ক্রিন প্রিন্ট, টাইডাই ও নকশিকাঁথার কাজ। কালো, অ্যাশ কালারের শাল বেশি দেখা গেলেও এর পাশাপাশি গোলাপি, ম্যাজেন্ডা, লাল, সবুজ, হলুদ, নীল, কমলা রংয়ের শাল সর্বত্র দেখা যাচ্ছে। কোনো কোনো শালের গায়ে মোটিফ হিসেবে ফুটে উঠেছে বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত কবিদের কবিতার চরণ, বিখ্যাত চিত্রশিল্পীদের চিত্রকর্ম ও স্লোগান। দিনের বেলা হালকা রং ও রাতে উজ্জ্বল রংয়ের শাল বেশ মানায়।
বুটিক হাউস আড়ং ও কুমুদিনী এবার নিয়ে এসেছে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় ডিজাইনের শাল। কুমুদিনীর তাঁতের শালে করা হয়েছে বিভিন্ন মিডিয়ার পাশাপাশি নকশিকাঁথার ডিজাইন। আড়ংয়ে পাওয়া যাবে বিভিন্ন ধরনের শাল। হাতের কাজ, এপলিক ও ব্লক কাজের শালের পাশাপাশি পাওয়া যাচ্ছে সব ধরনের শাল। কে-ক্রাফটে পাওয়া যাচ্ছে কুমিল্লার এক রংয়ের পাশাপাশি নকশিকাঁথার ডিজাইন। বিবিয়ানায় পাওয়া যাচ্ছে লিনেনের অনুকরণে টাঙ্গাইলে বোনা শাল। নিত্য উপহারে পাওয়া যাচ্ছে টাইডাই করা বিভিন্ন রংয়ের শাল।
বাজারে বিভিন্ন নামে শাল পাওয়া যায়। মণিপুরী শাল, আদিবাসী শাল, খাদি শাল, কাশ্মীরি শাল, ভারতীয় শাল, কুমিল্লার শাল, পশমিনা শাল, জয়পুরী শাল ও লুদিয়ানা শাল ইত্যাদি।
অন্য হাউসগুলোতেও পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শাল। টাঙ্গাইল শাড়ি কুটির, প্রবর্তনা, কনিষ্ক, নিপুণ, বাংলারমেলা, ওটু, দেশাল, চৈতি, নবরূপা, ওজি, অন্যমেলা, রঙ, নগরদোলা, মণিপুরী শাড়ি অ্যাম্পোরিয়া, এবং, বাংলার শোভা, বাংলার রূপ, গোকাট, এবি ফ্যাশন, এম ক্রাফট, কল্কা, এড্রয়েট, গৃহিণী, তান্হা, পঙিক্ত, মেঠোপথ, প্রজাপতি, নন্দিনী ফ্যাশন, মায়াসীর, যাত্রা, কারুপণ্য, আবর্তন, স্মার্টটেক্স, হোমটেক্সসহ আরও বেশকিছু বুটিক হাউসে পাওয়া যাচ্ছে শীতের শাল। এছাড়া বসুন্ধরা সিটির টাওয়ার পার্টের ব্রান্ড আইটেমের দোকানে, দেশি দশের শোরুমে চাঁদনি চক, গাউছিয়া, বঙ্গবাজার, ঢাকা কলেজের বিপরীতে, হকার্স মার্কেট, আজিজ সুপার মার্কেট, ঢাকা আইডিয়াল কলেজের বিপরীতে, ফার্মগেটের ফুটপাতে উল্লেখযোগ্য হারে শীতের শাল পাওয়া যায়। এছাড়া অন্যান্য ফুটপাতেও পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় ডিজাইনের শাল।
শালের যতন : শাল ব্যবহারের ও ওয়াশ করার সময় সব সময় কিছু নিয়ম মানা উচিত। কিছুটা ভারি ও বড় শাল ব্যবহার করলে শীতের অন্যান্য কাপড় ব্যবহার না করলেও চলে। তবে ওয়াশ করার সময় হালকা গরম পানিতে ডিটারজেন্ট দিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট ভিজিয়ে রাখলেই রং ও বুননে কোনো ক্ষতি হয় না। অনেকক্ষণ ডিটারজেন্ট দেয়া পানিতে শাল ভিজিয়ে রাখলে কাপড়ের মূল কাঠামোর ক্ষতি হয়। এছাড়া শ্যাম্পু দিয়েও শাল ওয়াশ করা যায়। তবে পশমি বা উলেন শাল ড্রাই ওয়াশের কোনো বিকল্প নেই।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Monday, December 20, 2010

মোবাইলের ৯ দাওয়াই

মোবাইলের ৯ দাওয়াইমোবাইল ফোন ব্যবহার করতে গিয়ে ছোটখাটো সমস্যা হয়ই। সমস্যা সমাধানে কেউ ছোটেন অভিজ্ঞদের কাছে, কেউ বা কেয়ার সেন্টারে। তবে একটু চেষ্টা করলে নিজেই নিজের মোবাইল ফোন ঠিক করা যায়। মোবাইল ফোনের সাধারণ কিছু সমস্যা ও সমাধান নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন আল-আমিন কবির
ভুলে গেছি পাসওয়ার্ড!
তথ্য সুরক্ষাসহ অনেক কারণেই পাসওয়ার্ড দিয়ে মোবাইল ফোন লক করে রাখেন অনেকে। পরবর্তী সময়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কোনো কাজ করার আগে পাসওয়ার্ড দিয়ে এটি সক্রিয় করতে হয়। নকিয়া ১১০০ এবং এ ধরনের মডেলের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও এর তথ্যগুলো দেখতে এবং কল করতে পারবেন। এ জন্য প্রথমে Menu বাটনটি চাপতে হবে। এবার সিকিউরিটি কোড বা পাসওয়ার্ড চাইবে মোবাইল ফোনটি। এবার চাপতে হবে Back (Go to) বাটন। এখন আবার Unlock (Menu) চেপে দুই সেকেন্ড পর্যন্ত একটানা ধরে রাখুন। দুই সেকেন্ড পর স্ক্রিনে দেখা যাবে Now Press * নামের একটি কমান্ড। এটি মুহূর্তের মধ্যেই আবার মিলিয়ে যাবে। তাই এ পর্যায়ে একটু সতর্ক থেকে কমান্ডটি দেখার সঙ্গে সঙ্গেই Unlock (*) বাটন চাপতে হবে। দেখা যাবে, পাসওয়ার্ড ছাড়াই ফোনের লক খুলে গেছে
স্মার্টফোনের তথ্য ব্যাকআপনকিয়ার সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমের স্মার্টফোনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করলে এটি অনেক ধীরগতির হয়ে যায়। অনেক সময় ফোনের তথ্যগুলোও হারিয়ে যায়। আবার অনেকে এক ফোন থেকে অন্য ফোনেও তথ্য স্থানান্তর করতে চান। এ ক্ষেত্রে তথ্যের নিরাপত্তার জন্য কম্পিউটারে নকিয়া স্মার্টফোনের তথ্যগুলো ব্যাকআপ হিসেবে সেভ করে রাখতে পারেন। এ জন্য নকিয়া পিসি স্যুইট সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকতে হবে। http://www.nokia.co.in/support/download-software/nokia-pc-suites থেকে বিনা মূল্যে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যায়। এবার মোবাইল ফোনটি ডেটা কেব্ল্ অথবা ব্লুটুথ সংযোগের মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। পিসি স্যুইট সফটওয়্যারটি Open করলে পাওয়া যাবে ব্যাকআপ অপশন। এখানে ক্লিক করলে ব্যাকআপ ও রিস্টোর নামের দুটি অপশন পাওয়া যাবে। এবার ব্যাকআপ লেখা বাটনে ক্লিক করে কোন কোন তথ্যের ব্যাকআপ নিতে চান এবং সেগুলো কোথায় সেভ করবেন, তা নির্বাচন করুন। কিছুক্ষণের মধ্যেই স্মার্টফোনের তথ্যগুলো ব্যাকআপ হিসেবে কম্পিউটারে সেভ করা যাবে। একই পদ্ধতিতে তথ্যগুলো মোবাইল ফোনে আবার রিস্টোরও করা যাবে। এ জন্য ব্যাকআপ বাটনের বদলে চাপতে হবে রিস্টোর বাটন।
সিমবিয়ান স্মার্টফোন ফরম্যাটঅনেক ব্যবহার, ভাইরাসের আক্রমণ, অতিরিক্ত সফটওয়্যার ইনস্টলসহ বেশ কিছু কারণে সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেম-নির্ভর হ্যান্ডসেটগুলো ধীরগতির হয়ে যায়। অনেক সময় এটি কাজ করে না। সে ক্ষেত্রে হ্যান্ডসেটটি ফরম্যাট করে সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। কম্পিউটার ছাড়াও মোবাইল ফরম্যাট করার সুযোগ রয়েছে। এ জন্য প্রথমে স্মার্টফোনটি বন্ধ করে নিতে হবে। এবার একসঙ্গে স্টার (*), তিন (৩) ও কলিং বাটন বা সবুজ বাটন চেপে ধরে রাখতে হবে। একসঙ্গে চেপে ধরে রাখতে না পারলে এটি কাজ করবে না। চেপে রাখার পর এর অন সুইচ চেপে মোবাইলটি চালু করতে হবে। সম্পূর্ণ চালু না হওয়া পর্যন্ত স্টার (*), তিন (৩) ও কলিং বাটন বা সবুজ চেপে ধরে রাখতে হবে। এতে স্মার্টফোনের সব তথ্য মুছে যাবে এবং হ্যান্ডসেটটি ফরম্যাটও হয়ে যাবে। এরপর এতে নতুন সেটের মতোই কাজের গতি পাওয়া যেতে পারে। তবে সব তথ্য মুছে যাওয়ার আগে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো ব্যাকআপ হিসেবে কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে নিয়ে রাখা যাবে।

মোবাইলে বাংলা দেখামোবাইল ফোনে বিল্টইন-ভাবে বাংলা ফন্ট না থাকলে স্বাভাবিকভাবে বাংলা ওয়েবসাইট দেখা যায় না। তবে অপেরা ব্রাউজার ব্যবহার এবং কনফিগারেশন ঠিক করে যেকোনো বাংলা ইউনিকোড ওয়েবসাইট দেখার সুযোগ রয়েছে। প্রথমে www.operamini.com থেকে অপেরা ব্রাউজারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। এবার অপেরা চালু করে অ্যাড্রেস বারে টাইপ করতে হবে opera:config। এরপর ok বাটনটি চাপতে হবে। নতুন পেইজে Use bitmap fonts for complex scripts-এর সেটিংস পরিবর্তন করে YES করতে হবে। এরপর সেভ করে বেরিয়ে আসতে হবে। এবার মোবাইল ফোনে বাংলা ইউনিকোড সমর্থিত ওয়েবসাইটগুলো পড়তে পারবেন।

আইকনবিহীন ফোল্ডার তৈরিমোবাইল ফোনে ফোল্ডার বানানোর সময় সাধারণত একটি আইকন তৈরি হয়ে যায়। এ আইকনের ফলে বোঝা যায় ভেতরে কী ধরনের ফাইল রয়েছে। তবে ভেতরের ফাইলের প্রকৃতি বুঝতে দিতে না চাইলে আইকনবিহীন ফোল্ডারও তৈরি করা যাবে। এ জন্য প্রথমে তৈরি করুন একটি ফোল্ডার। এবার ওই ফোল্ডারে তথ্য বা ফাইলগুলো রাখুন। এবার ফোল্ডারে ফিরে এসে এর Rename অপশনের মাধ্যমে ফাইলের নামের শেষে .otb এঙ্টেনশন যোগ করতে হবে। যেমন_Music নামে ফোল্ডার বানালে তার নাম হবে Music.otb। এবার দেখা যাবে ফোল্ডারের আইকনটি আর নেই। এবার ভেতরে কী কী ফাইল আছে, সেগুলোও তাই বাইরে থেকে বোঝার কোনো উপায় নেই।
কিছু গোপন কোড
মোবাইলের ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইক্যুইপমেন্ট আইডেনটিটি বা আইএমইআই নম্বর জানার জন্য চাপতে হবে *#০৬#, ফ্যাক্টরি সেটিং রিস্টোর করার জন্য *#৭৭৮০#, সফটওয়্যারের সংস্করণ দেখার জন্য *#0000#, ব্লটুথ ডিভাইসের ঠিকানা এবং অন্যান্য তথ্য জানার জন্য *#2820#, ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কিংয়ের ম্যাক অ্যাড্রেস দেখার জন্য *#62209526#, মোবাইলের সিরিয়াল নম্বর জানার জন্য *#৭৭৬০#, সব কল ডাইভার্ট করার জন্য **21*number# চেপে কল কি চাপতে হবে। স্যামসাং মোবাইলের জন্যও বেশ কিছু গোপন কোড রয়েছে। সফটওয়্যার সংস্করণ জানার জন্য *#9999#,, সিরিয়াল নম্বর জানতে *#0001#, ব্যাটারির অবস্থা জানতে *#9998*246# এবং ভাইব্রেশন পরীক্ষা করার জন্য #9998*842# ~ *#8999*842# বাটন চাপতে হবে।
মোবাইলে ফোল্ডার লুকিয়ে রাখামোবাইল ফোনে সাধারণভাবে কোনো ফোল্ডার লুকিয়ে রাখা যায় না। ফাইল ম্যানেজার থেকে সব ধরনের ফোল্ডারই দেখা যায় মোবাইল মেমোরি থেকে। তবে একটু বুদ্ধি করে মোবাইলেই যেকোনো ফোল্ডার লুকিয়ে রাখা যায়। এ জন্য প্রথমে মোবাইল মেমোরিতে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন। ফোল্ডারের শেষে এঙ্টেনশন হিসেবে .jad ব্যবহার করতে হবে। যেমন_music নামে কোনো ফাইল তৈরি করলে ফাইলটির পুরো নাম হবে music.jad। এবার যে ফাইলগুলো লুকিয়ে রাখা প্রয়োজন, সেগুলো music.jad ফোল্ডারে ঢুকিয়ে নিতে হবে। এবার একই নামে একই রুটে আরো একটি ফোল্ডার তৈরি করতে হবে। যেহেতু আমরা আগে music নামে ফোল্ডার তৈরি করেছি, তাই নতুন ফোল্ডারটিও হবে music নামে। তবে এবার ফোল্ডারটি রিনেম করে এঙ্টেনশন হিসেবে .jar যুক্ত করতে হবে। পুরো ফাইলটির নাম হবে তাহলে music.jar। নতুন ফাইলটি তৈরি হওয়ার পর মোবাইল থেকে দেখা যাবে আগের ফোল্ডারটি উধাও হয়ে গেছে! আগের ফোল্ডারটি আর দেখা যাবে না। ফোল্ডার থেকে ফাইলগুলো দেখার জন্য মেমোরি কার্ড খুলে অথবা ডেটা কেব্ল্ দিয়ে কম্পিউটারের সঙ্গে ফোন সংযুক্ত করে ফোল্ডার থেকে ফাইলগুলো বের করা যাবে।
ভুলে গেলে মেমোরি কার্ড পাসওয়ার্ডমোবাইল ফোনে মেমোরি কার্ড সুবিধা থাকায় অনেকেই গোপনীয় তথ্যাবলি মেমোরি কার্ডেই সংরক্ষণ করে থাকেন। তবে নিরাপত্তার খাতিরে সেগুলোতে পাসওয়ার্ডও দিয়ে রাখেন অনেকে। তথ্যগুলো দেখার জন্য অবশ্যই পাসওয়ার্ডটি মনে রাখতে হয়। তবে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও বিকল্প উপায়ে তথ্য রিকাভার করার সুযোগ রয়েছে। এ জন্য অবশ্য মোবাইলে এফএঙ্প্লোরার নামের একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকতে হবে। www.gosymbian.com/FE_download.html থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যাবে। সফটওয়্যার ইনস্টল শেষে চালু করুন। এরপর C:—-Szstem—-(mmcstore)file-টা Copy করে মেমোরি কার্ডে Paste করতে হবে। মেমোরি কার্ডে Copy করা mmcstore file-টির শেষে .txt এঙ্টেনশন যুক্ত করুন। তাহলে ফাইলের নামটি হবে mmcstore.txt। এরপর কম্পিউটারে ফাইলটি ব্লুটুথ, ডেটা কেব্ল্ বা অন্য কোনো মাধ্যমে পাঠান। এবার ফাইলটি কম্পিউটারে খুলে Text Document-এ দেখা যাবে, মেমোরি কার্ডের পাসওয়ার্ডটি দেওয়া রয়েছে।
মডেম হিসেবে মোবাইল ফোনইন্টারনেট সমর্থক মোবাইল ফোনকে মডেম হিসেবে ব্যবহার করারও সুযোগ রয়েছে। এ জন্য প্রতিটি মোবাইলের জন্য আলাদা সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। নকিয়া মোবাইল মডেম হিসেবে ব্যবহার করতে নকিয়া পিসি স্যুট এবং স্যামসাং মোবাইল ব্যবহার করার জন্য স্যামসাং স্টুডিও সফটওয়্যার (www.brothersoft.com/samsung-pc-studio-78015.html) ইনস্টল করতে হয় কম্পিউটারে। সেটআপ শেষে সফটওয়্যার খুলে ডেটা কেব্ল্ অথবা ব্লুটুথ সংযোগের মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে মোবাইল ফোন সংযুক্ত করে নিতে হবে। এরপর নকিয়ার ক্ষেত্রে connect to the internet লেখা বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর One Touch Access নামের একটি বঙ্ আসবে, সেখানে প্রথমে Settings বাটনে ক্লিক করুন। এবার নিচে Next বাটনে ক্লিক করুন। Configure the connection manually লেখার বাঁ পাশে গোল চিহ্নটি মার্ক করুন। এবার নিচে Next বাটনে ক্লিক করুন। এবার অAccess Point লেখা খালি বঙ্ েইন্টারনেট অ্যাকসেস ঠিকানাটি লিখতে হবে 'অ্যানড্রয়েড'। যেমন_গ্রামীণফোন ইন্টারনেটের জন্য gpinternet, বাংলালিংকের জন্য internet লিখতে হবে। User name ও Password-এর ঘরে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই। এবার নিচে Finish বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর One Touch Access-এ গিয়ে Connect বাটনে ক্লিক করুন। ইন্টারনেটের সঙ্গে কম্পিউটারটি সংযুক্ত হয়ে যাবে।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Wednesday, December 15, 2010

মেন’স কর্ণার : শীতে চাই কোট, ব্লেজার

মেন’স কর্ণার : শীতে চাই কোট, ব্লেজার

তারেক হায়দার
হেমন্তের পর আসে শীতকাল। পৌষ ও মাঘ এই দুই মাস শীতকাল। এ সময় দিন-রাত সর্বক্ষণ শীত অনুভূত হলেও সকাল বেলার মুহূর্তটি আরও দারুণ। এই শীতে ছেলেদের এমন পোশাক চাই যা ফ্যাশনেবল এবং শীতের উপযোগীও বটে। শীতে পুরুষের সবচেয়ে বেশি পছন্দের পোশাক হচ্ছে কোট, ব্লেজার, জ্যাকেট। আর চাকরিজীবী বেশিরভাগ পুরুষই কোট, ব্লেজার পরতে পছন্দ করে। শীতের সকালে সূর্যোদয় হয় অনেক দেরিতে। সূর্যাস্ত হয় তেমনি আগে। চাকরিজীবী পুরুষের সূর্যের আশায় বসে না থেকে ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হয়। তাদের সকাল সকাল বেরিয়ে পড়তে হয় নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে।
যতই শীত আসুক না কেন, চাকরিজীবী পুরুষের সময়কে ধরে রাখতে পারে না। তাদের বেরিয়ে পড়তে হয় সময়মত। শীতের সঙ্গে যুদ্ধ করে জীবন চালাতে হয়। তাই তাদের জন্য চাই এমন পোশাক যা শীতকে প্রতিরোধ করে এবং ফ্যাশনেবলও বটে। শীতের রাত হয় অনেক দীর্ঘ। এই সময় পুরুষের ফ্যাশনেবল পোশাক হচ্ছে কোট, ব্লেজার, জ্যাকেট। বর্তমানে শীতকালে সবশ্রেণীর পুরুষের পছন্দের পোশাক কোট, জ্যাকেট। এখন আপনার পছন্দের কোট, ব্লেজার কোথায় বানাবেন। আপনার বাজেট ও রুচির উপর নির্ভর করে শহরের অন্যতম বিখ্যাত টেইলার্সগুলো শীতের নানা পোশাক প্রস্তুত করে থাকে। যেগুলোর মধ্যে কোট, ব্লেজার প্রধান।
পুরুষের ফ্যাশনজগতের অন্যতম সানমুন টেইলার্স। সানমুন টেইলার্সের সাতটি শাখা রয়েছে। ১৯৮২ সাল থেকে পুরুষের রুচি অনুযায়ী পোশাক প্রস্তুত করছে। সানমুন টেইলার্সে আপনার কোট, ব্লেজার তৈরি করতে মজুরি লাগবে ৩৩০০ টাকা। ১২ দিনের মধ্যে তৈরি করা পোশাকটি আপনার হাতে পাবেন। সানমুন টেইলার্সের প্রধান শাখা ২১ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (বায়তুল মোকাররম) অন্যান্য শাখাগুলো হচ্ছে বসুন্ধরা সিটি, ধানমন্ডি প্লাজা, নিউ এলিফ্যান্ট রোড অন্যান্য।
স্টার টেইলার্স পুরুষের ফ্যাশন জগত্ আরেকটি নাম। আপনার কোট, ব্লেজার তৈরি করতে মজুরি লাগবে ২৮০০ টাকা। এই টেইলার্সটি আপনার তৈরি করা পোশাক ৮-১০ দিনের মধ্যে আপনাকে দেবে। বর্তমান ফ্যাশন জগতের আরেকটি নাম আবেদিন টেইলার্স। পুরুষের যে কোনো ডিজাইনের কোট, ব্লেজার তৈরি করা হয়। আপনার পছন্দের মতো কোট, ব্লেজার তৈরি করতে আবেদিন টেইলার্সের মজুরি দিতে হবে ৩,৫০০ টাকা। ১০ দিনের ভেতর তৈরি পোশাকটি পাবেন। ঠিকানা : ১০১ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা। ফ্যাশন জগতের আরেকটি নাম টপ টেন টেইলার্স। এটি পুরুষের পোশাক তৈরির অন্যতম প্রতিষ্ঠান, আপনার পছন্দের মতো ব্লেজার তৈরি করতে পারেন ৩,২১০ টাকা আর স্যুট ৩,৫০০ টাকার মধ্যে। টপটেন টেইলার্সের দুটি শাখা রয়েছে এলিফ্যান্ট রোড ও গুলশান।
বি.দ্র. ব্লেজার বা স্যুটের এমব্রয়ডারি কাজের মূল্য ভিন্ন হয়ে থাকে।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tuesday, December 14, 2010

আসছে অনলাইন মার্কেট ঢাকাবাজার ডটনেট

আসছে অনলাইন মার্কেট ঢাকাবাজার ডটনেট

রিয়েল টাইম ইনফরমেশন সার্ভিস ঢাকাবিজডটকম চালু করতে যাচ্ছে ঢাকাবাজার নামে একটি অনলাইন শপিং মার্কেট। এতে থাকবে প্রায় শত মার্কেটের সহস্রাধিক দোকান ও শোরুমের এক্সক্লুসিভ পণ্যের ছবি ও নির্ধারিত দাম। অত্যাধুনিক সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে ক্রেতারা সহজেই পছন্দের পণ্য বাছাই করতে পারবেন, পাবেন বিশেষ ডিসকাউন্ট। ঢাকাবাজারে সাধারণ মার্কেটের মতো বিক্রেতারা যাতে পণ্য ডিসপ্লে করতে পারেন সেজন্য প্রতিটি বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের নামে থাকছে আলাদা আলাদা ওয়েবসাইট।
অনলাইন মার্কেট ঢাকাবাজার তৈরিতে এরই মধ্যে ঢাকাবিজডটকমের উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান বাজার ইনফরমেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইডি) সঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি ও বাংলাদেশ সুপার স্টোরস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। আনুষ্ঠানিকভাবে শিগগিরই যাত্রা শুরু করবে ঢাকাবাজার। উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকা শহরের বিভিন্ন মার্কেটের দোকান মালিক সমিতিভুক্ত ৫০০ দোকান মালিককে ১ বছরের জন্য বিনা চার্জে ঢাকাবাজারের সদস্যপদ দেবে কর্তৃপক্ষ।
ঢাকাবাজার সম্পর্কে বিআইডি’র ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মিসেস শামীম আরা জানান, অত্যাধুনিক সফটওয়্যার সমৃদ্ধ ঢাকাবাজারে আছে একটি অত্যাধুনিক সার্চ ইঞ্জিন, যার সাহায্যে যে কোনো ক্রেতা দ্রুত পছন্দের পণ্য বাছাই করতে পারবেন এবং সরাসরি মেসেজ পাঠিয়ে সংশ্লি* দোকান থেকে নির্ধারিত মূল্যের কমে বা ডিসকাউন্টে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন। ক্রেতাদের কোনো চার্জ বা ফি দিতে হবে না। ঢাকাবাজারের ঠিকানা : www.dhakabazar.net অথবা www.dhakabiz.com

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

'উপকূল বাংলাদেশ'র যাত্রা শুরু

'উপকূল বাংলাদেশ'র যাত্রা শুরু

মিডিয়া এন্ড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস ইন কোস্টাল বাংলাদেশ (এমআরআইসিবি)'র অধীনে প্রকাশিত হলো উপকূলীয় অঞ্চল বিষয়ক পত্রিকা 'উপকুল বাংলাদেশ'। উপকূল বাংলাদেশ একইসঙ্গে অনলাইন পত্রিকা ও মুদ্রণ পত্রিকা হিসাবে প্রকাশিত হবে। উপকূলের চলমান ঘটনাবলী ছাড়াও অনলাইনে পাওয়া যাবে বিশেষ প্রতিবেদন, ফিচার, সাক্ষাতকার, বিশেস্নষণ, আলোকচিত্র, ভিডিওসহ নানা বিষয়। এতে উপকূল বিষয়ে আগ্রহীদের লেখার সুযোগ রয়েছে। এ পত্রিকাটি উপকূলের চোখ হিসাবে কাজ করবে। পর্যায়ক্রমে এ সাইটটি উপকুল পোর্টাল হিসাবে আত্মপ্রকাশ করবে। নিয়মিত তথ্য সংযোজন ছাড়াও ছাড়াও এ পত্রিকাটি বিভিন্ন ইসু্যতে এ বিশেষ সংখ্যা হিসাবে প্রকাশিত হবে। পত্রিকাটি www.coastalbangladesh.com ঠিকানায় দেখা যাবে। বরগুনা জেলার প্রান্তিক নারী আসমা বেগম পত্রিকাটি উদ্বোধন করেন। এ অনুষ্ঠানে দেশের সরকারী ও বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও মিডিয়ার বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Friday, December 10, 2010

একফালি বাকল থেকেঃ

একফালি বাকল থেকেঃ

সভ্যতার প্রথম স্মারক গ্রিস। গ্রিক সভ্যতায় প্রথম নগর জীবনের উন্মেষ ঘটে পৃথিবীতে। এথেন্স নগররাষ্ট্রে অভিজাত এবং সাধারণ নাগরিকের জীবনশৈলীতে উলেস্নখযোগ্য ব্যবধান ছিল। পম্পেইয়ের ধ্বংসাবশেষ খুঁড়ে পাওয়া প্রাচীন সভ্যতার বেল্টের ব্যবহার ছিল বলে জানা যায়। নগর সভ্যতায় উত্তরণের প্রাথমিক পর্বের পোশাকে কোমরবন্ধী ছিল একটি অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ। গ্রিক ও রোমান সভ্যতার আলো ইউরোপে পেঁৗছতে লেগে যায় কয়েকশ' বছর। এ সময় তাদের আর্থসামাজিক অবকাঠামোর বৈপস্নবিক পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পোশাকের ক্ষেত্রেও নতুন ধারা সূচিত হয়। সে আমলে ফ্যাশনের ধারণা সীমাবদ্ধ ছিল মূলত অভিজাতদের মাঝে। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষকে তখনো উদয়াস্ত পরিশ্রম করেই জীবন টিকিয়ে রাখতে হতো। কিন্তু ইউরোপে শিল্প বিপস্নবের পর গোটা পৃথিবীতে জীবনের সর্বক্ষেত্রে নবজাগরণ ঘটে। জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প-সাহিত্য, অর্থনীতি-রাজনীতির মধ্য দিয়ে এসব পরিবর্তন আমাদের সামনে হাজির হয়। মোটা সুতি কাপড়ের পাশাপাশি যান্ত্রিক প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের সিনথেটিক পোশাকে বাজার ছেয়ে যায়। পোশাকের পাশাপাশি উদ্ভাবিত হয় নানা অ্যাকসেসরিজ- হাতের বালা, কানের দুল, ব্রেসলেট ইত্যাদি। অষ্টাদশ শতক নাগাদ সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে আদরণীয় হয়ে ওঠে বেল্ট। প্রয়োজন এবং ফ্যাশনের রকমফেরে একেক অঞ্চলে একেক ধরনের বেল্টের ব্যবহার দেখা যায়। টেক্সাসের কাউবয় বেল্টের সঙ্গে পদাতিক সৈনিকের বেল্টের পার্থক্য রয়েছে। পার্থক্য রয়েছে অফিসের কেরানির বেল্টের সঙ্গে ফ্যাশনদুরস্ত ফুলবাবুর বেল্টের। সপ্তদশ শতকের আগে মেয়েদের পোশাকে বেল্ট অত্যাবশ্যকীয় ছিল না। কিন্তু বিংশ শতকে ফিগার সচেতনতার সঙ্গে সঙ্গে বেল্ট আমাদের পোশাকের একটি অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ হিসেবে আবিভর্ূত হয়। নির্মাণশৈলীতে আসে বৈচিত্র্য। চামড়া ছাড়াও রেক্সিন কাপড়, মেটাল ইত্যাদি নানা মাধ্যমের বেল্ট বাজারে চলে আসে। ঐতিহ্য অনুসন্ধানীরা বিভিন্ন লোকজ উপকরণ দিয়ে বেল্ট তৈরি করতে শুরু করে। এসব বেল্ট দ্রুতই মানুষের নজর কেড়ে নিতে সক্ষম হয়। আজকের দিনে ছেলেমেয়ে সবার জন্য চাই বেল্ট। ঝকঝকে ফ্যাশনদুরস্ত। তা হতে পারে চওড়া বা হতে পারে সরু ফলির মতো। এমন একটি বেল্ট যা আমাদে দেহের ভরকেন্দ্র, কোমরকে শক্ত করে এঁটে ধরতে পারে। আবার এর বিপরীত ধারাও আছে। আপনার বেল্টটি হতে পারে ঢিলেঢালা ধরনের- স্টাইল যার শেষ লক্ষ্য। স্মার্টনেসের সঙ্গে বেল্টের বিশেষ কোনো সম্পর্ক না থাকলেও স্বীকার করতেই হবে, বেল্ট আমাদের ফিগারকে ঋজু রাখে। আমাদের চলাফেলার নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সবশেষে একটি অর্থহীন প্রশ্ন: আপনার আশপাশে এমন একটি মানুষ কি আপনি দেখাতে পারবেন, যার কোমরে কোনো না কোনো ধরনের একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বেল্ট শোভা পাচ্ছে না?

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Thursday, December 9, 2010

Winter Tips for Hair, Skin,Hands, Nails,Legs, Lips

Winter is just not about warm clothes, fireside reading, snuggling close to the pillows wrapped from head to toe with a comfy quilt. It is time to battle the cold winds that hampers your body and hair. A little care will keep the wintry troubles at bay.

Hair...
Before the winter winds can work havoc with your hair, expose your hair to deep conditioning. Since the cold weather causes to dry your hair, massage your hair in aloe Vera juice for a few minutes. This will restore its softness.

You can also treat your hair with oil massage once or twice a week Olive oil can work wonders in reinforcing moisture to your hair. Heat the oil before using and allow it to soak for a time lesser than the time you allot for the summer season. Too long a period of soaking hair in oil can get you ill. If you are used to treating your hair with herbal extracts or herbal oil do not soak it for a long time. Herbal ingredients are mostly cooling agents that are more suitable for the summer. Keep away from washing your hair too frequently.

Woolen clothing like hats, scarves and turtlenecks can cause damage to your hairline. Since they can cause breakage, first cover your hair with a silk scarf before exposing it to winter wraps.

It is the appropriate time for split ends to work their way up to the hair shafts. Hence trim your split ends.

Style your hair with a braid, twist or a knot. Try Keeping away from letting your hair open and wild, as the cold winds can play rough on your hair.

Avoid exposing your hair to frequent coloring, streaking, or ironing as they can rob your hair off its moisture and it is advisable to avoid heating appliances on your hair.

Expose your hair to natural drying. Keep away from blow dryers. If you have to use, use one with a hood.

Always cover your hair with a silk fabric to guard it from the chill winds.

Skin...
Your skin texture depends not only on external treatments, but also on the intake. A proper nutritious intake helps in rejuvenating the skin from within. Water plays an important role in keeping your skin alive. A good amount of water helps in retaining the moisture of your skin as well keeping skin disorders at bay. Fruits and vegetables in your daily diet release a lot of water to your system. Primrose syrup and olive oil in your diet also aids in softening your skin.

Use the paste of ground green gram powder instead of soap to work your way to a soft and supple skin.

Pamper you skin with a little coconut oil before bath to heal dryness and chaps. Use a creamy soap that renders that extra suppleness to your skin.

Moisturizers and cold creams are a must in the winters. Apply some good cold cream on your face before going to bed. Moisten your skin with a good moisturizer or a creamy hand and body lotion. My best buy is ' Jergens' hand and body lotion.

Add a few drops of oil to the water that you are using to bath. This will help retain the moisture lost when bathing. Avoid using very hot water during winter as it can decrease the natural oils of your skin. Instead shorten your bath time.

Hands, legs and nails...
When treating your legs add a few drops of oil in the water that you use to soak them. With regards to hands, try using rubber gloves while immersing them in water. Use a base coat over your nails against the cold weather.

Lips...
A good petroleum jelly will be an effective cover over your lips against the cold weather. Butter is effective in curing chapped lips and renders an extra softness.

So get ready to shield your body against the winter threats.


All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

ওয়েবে অর্থ আয়ের তথ্য

ওয়েবে অর্থ আয়ের তথ্য

ওয়েব সাইটে গুগল এ্যাডসেন্স প্রোগ্রাম ব্যবহার করে ঘরে বসে ডলার আয় বিষয়ক যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাচ্ছে মিমডোর ডটকম সাইটে। এতে রয়েছে গুগল থেকে টাকা পাওয়ার তথ্য, গুগল কেন টাকা দেবে, এরজন্য কি করতে হবে প্রভৃতি তথ্য। এছাড়াও বিদেশ উচ্চশিক্ষা, শিক্ষাঋণের তথ্য, স্টুডেন্ট কাউন্সেলিং সহ নানা তথ্য পাওয়া যাচ্ছে এই সাইটে। সাইটির ঠিকানা: www.mimdoor.com

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Wednesday, December 8, 2010

অনলাইনে জিডি করা

অনলাইনে জিডি করা

০০ কাদের বাবু ০০

আপনার দলিল, সার্টিফিকেট, পরিচয়পত্র ইত্যাদি হারানো, চুরি, ছিনতাই সংক্রান্ত তথ্য জানিয়ে বাসায় বসেই নিরাপদে অনলাইনে জিডি করতে পারেন। সিটিজেন হেল্প রিকোয়েস্ট বা 'ও পুলিশ বন্ধু আমার (বন্ধু পুলিশ)' প্রকল্পের মাধ্যমে জরুরি নয় বা তাৎক্ষণিক সাড়ার প্রয়োজন নেই এমন সব বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি বা জিডি করার অনুরোধসহ আইনি সহায়তা পেতে পারেন। জরুরি নয় বা তাৎক্ষণিক সাড়ার প্রয়োজন নেই, এমন সব বিষয়ে প্রবাসীরাও পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, বাংলাদেশ পুলিশ, ঢাকায় প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক-এর সাথে যোগাযোগের জন্য এ ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারবেন।

জরুরি নয় এমন কিছু বিষয় হলো

০০ পাসপোর্ট, পরিচয়পত্র, ব্যাংকের চেকবই, সার্টিফিকেট বা অন্য যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ দলিল হারানো গেলে।

০০ বখাটে মাদকসেবী বা অপরাধীদের আড্ডাস্থল বা অন্য কোনো অবৈধ সমাবেশ সম্পর্কে তথ্য (তাৎক্ষণিক সাড়ার প্রয়োজন হলে মোবাইল বা অন্য কোনো মাধ্যমে সরাসরি ডিউটি অফিসার বা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে হবে।

০০ ছিনতাইয়ের শিকার ব্যক্তি যখন নিরাপদ অবস্থানে বা তার আবাসস্থলে আছেন (ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার বা মালামাল উদ্ধারের আশায় জরুরি বা তাৎক্ষণিক পুলিশি সাড়ার প্রয়োজন হলে ডিউটি অফিসার বা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে সরাসরি ফোনে কথা বলতে হবে।

০০ জনসাধারণের শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘি্নত হওয়ার আশঙ্কা আছে এমন কোনো অবৈধ সমাবেশ সম্পর্কে আগাম তথ্য।

০০ গৃহ পরিচারিকা নিয়োগ, দারোয়ান, কেয়ারটেকার নিয়োগ, নৈশপ্রহরী নিয়োগ (বা পলায়ন) সম্পর্কে তথ্য।

০০ নতুন বা পুরাতন ভাড়াটিয়া সম্পর্কে তথ্য এসব বিষয়ে আপনি জিডি করতে পারেন।

যেভাবে জিডি করবেন

প্রথমেই অনলাইনে িি.িফসঢ়.মড়া.নফ ওয়েবসাইটে গেলে যে পাতাটি পাবেন সেখানে পড়সঢ়ষধরহফ নামে ফোল্ডারে গিয়ে ঈরঃরুবহং যবষঢ় ৎবয়ঁবংঃ-এ যাবেন। এখানে নানা বিষয়ের তথ্য দেয়া আছে। ইভটিজিং, ছিনতাইসহ যে বিষয়ে আপনি জিডি করতে চান সেখানে ক্লিক করে তথ্য সনি্নবেশিত করুন। যেমন- ইভটিজিং বিষয়ে জিডি করতে চাইলে সেখানে ক্লিক করলেই চলে আসবে তথ্যবক্স। এখানে নাম ঠিকানাসহ প্রয়োজনীয় তথ্য, ঘটনাটি কবে ঘটেছে তারিখসহ পূর্ণ বিবরণ, দরকারি ডাটা বা ছবি থাকলে তা সংযুক্ত করে সাবমিট করলেই হয়ে গেল আপনার অনলাইন জিডি। এরপর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ আপনার সহায়তায় এগিয়ে আসবে। জেনে রাখা ভালো এই সেবা বর্তমানে শুধুমাত্র ঢাকার জন্য প্রযোজ্য। জনসাধারণের ভালো সাড়া পাওয়া গেলে এবং কোনো রকম জটিলতা দেখা না গেলে পর্যায়ক্রমে সারাদেশে তা বিস্তৃত করা হবে বলে বাংলাদেশ পুলিশ তথ্য সূত্রে জানা গেছে।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

অ্যালার্জি : প্রতিরোধ সম্ভব

অ্যালার্জি : প্রতিরোধ সম্ভব

ডা. গোবিন্দ চন্দ্র দাস
সিনিয়র কনসালটেম্লট ও বিভাগীয় প্রধান
অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমুনোলোজি বিভাগ
শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, ঢাকা

পৃথিবীর সর্বত্র অ্যালার্জি একটি বহুবিস*ৃত রোগ। প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন ব্যক্তিজীবনের কোনো না কোনো সময় অ্যালার্জিতে আক্রান্* হয়। অ্যালার্জির কারণ বহুবিধ। এর উপসর্গ অনেক রকম—মৃদু থেকে মারাত্মক এবং জীবন সংহারী হতে পারে। অ্যাজমা রোগের উত্পত্তি এবং বিস*ারের অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে অ্যালার্জি। সৌভাগ্যের ব্যাপার হচ্ছে, বেশিরভাগ অ্যালার্জির উপযুক্ত চিকিত্সা আবিষ্কৃত হয়েছে।


অ্যালার্জির সংজ্ঞা

অ্যালার্জি সংঘটিত হয় যখন কোনো ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধক শক্তি পরিবেশের কোনো বস*ুর উপস্থিতির কারণে প্রতিক্রিয়া সৃ*ি করে। অথচ ওই বস*ুগুলো অন্য আরেকজন লোকের মধ্য থেকে প্রতিক্রিয়া সৃ*ি করতে পারে না। এই বস*ুগুলোকে বলা হয় অ্যালার্জেন। অ্যালার্জেন দেখা যায় ঘরের ধুলোর জীবাণুতে, পোষা প্রাণীতে, পুষ্পরেণুতে, ছত্রাকে এবং কিছু খাদ্যে।
অ্যালার্জি উত্পাদনের জেনেটিক প্রবণতাকে বলা হয় অ্যাটোপি। যেসব লোকের অ্যাটোপিক জেনেটিক প্রবণতা থাকে তাদের বলা হয় অ্যাটোপিক।
যখন অ্যাটোপিক ব্যক্তি অ্যালার্জেনের সামনে উন্মুক্ত হয়, তখন তার মধ্যে এক প্রতিরোধক প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। তা থেকে তৈরি হয় অ্যালার্জি প্রদাহ (লাল হয়ে যাওয়া ও ফুলে যাওয়া)।
এর ফলে উপসর্গ দেখা যায় রোগীর বিভিন্ন অংশে। যেমন—
ক্স নাক এবং চোখ—হে ফিভার (অ্যালার্জিক রাইনাইটিস/ কনজাংটিভিটিস)
ক্স ত্বক—একজিমা, র্যাশ (চাক বা দানা ওঠা)।
ক্স ফুসফুস—অ্যাজমা।
কোনো বস*ু একজনের ক্ষেত্রে অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করলেও অন্যদের ক্ষেত্রে নাও করতে পারে। প্রত্যেক ব্যক্তির প্রতিক্রিয়া ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। কোনো পরিবারে অ্যালার্জি বা অ্যাজমার ইতিহাস থাকলে ওই পরিবারের অন্যদেরও আক্রান্* হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
অ্যালার্জি কি বংশগত রোগ?
অ্যালার্জি যে কোনো বয়সেই হতে পারে এবং বংশগতির ধারা এ রোগ বিস*ারে অত্যন্* গুরুত্বপূর্ণ । বাবা-মায়ের একজনের অ্যালার্জি সমস্যা থাকলে তাদের সন্*ানদের মধ্যে এটি হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ২৫ ভাগ, আবার বাবা-মায়ের দু’জনই আক্রান্* হলে তাদের সন্*ানদের আক্রান্* হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৫০ ভাগ। আবার অ্যালার্জিক বাবার চেয়ে অ্যালার্জিক মা বেশি দায়ী এ রোগের বিস*ারে। তবে অ্যালার্জি জীবাণুবাহিত বা ছোঁয়াচে রোগ নয়।

অ্যালার্জির উপসর্গসমূহ

অ্যালার্জি শরীরে অনেক জায়গায় অনেকভাবে হতে পারে এবং উপসর্গও বিভিন্নভাবে প্রকাশ করে। যেমন :
অ্যালার্জিজনিত স্বর্দি : এর উপসর্গ হচ্ছে অনবরত হ্যাচ্ছি আসা, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। কারও কারও চোখ দিয়েও পানি পড়ে এবং চোখ লাল হয়ে যায়।
একজিমা : চামড়া শুকনো খসখসে হয়ে যাওয়া বা কালো হয়ে যায়।
অ্যাজমা/হাঁপানি : নিত্য উপসর্গ হচ্ছে কাশি, ঘন ঘন শ্বাস নেয়া, শ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো শব্দ হওয়া বা বুকে চাপ লাগা।
খাওয়ার অ্যালার্জি : উপসর্গ পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া এবং ডায়রিয়া ।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াজনিত অ্যালার্জি : এটা খুবই মারাত্মক। অ্যালার্জেন শরীরের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে এটা শুরু হয়ে যেতে পারে। নিম্নে উল্লিখিত কয়েকটি উপসর্গ হতে পারে—
— চামড়ায় লাল হয়ে ফুলে ওঠে, চুলকায়
— শ্বাসক*, নিঃশ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো আওয়াজ
— মূর্ছা যেতে পারে
— রক্তচাপ কমে গিয়ে রোগী শকে চলে যেতে পারে

অ্যালার্জির প্রধান কারণগুলো

— মাইট (যা ঘরের পুরনো ধুলাবালিতে থাকে)
— ফুলের রেণু/পরাগ
— খাদ্যদ্রব্য
— ঘরের ধুলো-ময়লা
— প্রাণীর পশম এবং চুল
— পোকামাকড়ের কামড়
— ওষুধসহ কিছু রাসায়নিক দ্রব্য
— প্রসাধন সামগী প্রভৃতি।

যে কেউ অ্যালার্জিতে আক্রান্* হতে পারে?

হ্যাঁ। তবে বাচ্চাদের এবং অল্প বয়স্কদের হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। অ্যালার্জেনের সংস্পর্শে এলেই অ্যালার্জির উপসর্গ দেখা দেয়। অনেক সময় কয়েক মিনিটের মধ্যে দু’একটা উপসর্গ দেখা দেয়। অন্য উপসর্গগুলো অ্যালার্জেনের সংস্পর্শে আসার ২-৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখা দেয়। উপসর্গগুলো ১ থেকে ৩ দিন থাকতে পারে। বিভিন্ন রকমের অ্যালার্জি বিভিন্ন সময়ে আপনার জীবনে সমস্যা সৃ*ি করতে পারে।
শরীরের কোন অঙ্গ আক্রান্* হতে পারে
এটা নির্ভর করে অ্যালার্জেনের ধরনের ওপর। যেমন পুষ্পরেণু যখন নিঃশ্বাসের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করে তখন উপসর্গ দেখা দেয় নাকে, চোখে, সাইনাসে এবং গলায় (হে ফিভার)। খাদ্য অ্যালার্জিতে দেখা দেয় পাকস্থলি এবং অন্ত্রের সমস্যা। সেই সঙ্গে শরীরে রাশ। একই আলার্জির কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
নাক, চোখ, সাইনাস এবং গলা : যখন অ্যালার্জেন নিঃশ্বাসের সঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে, তখন নিঃসৃত হিস্টামিনের কারণে নাকের ভেতরের স*র থেকে প্রচুর মিউকাস নির্গত হয় ফলে নাক ফুলে যায় এবং প্রদাহ দেখা দেয়। ফলে নাক থেকে পানি ঝরতে থাকে, চুলকানি এবং হাঁচি হয়। চোখ থেকে পানি ঝরে এবং গলাফুলা হতে পারে।
বুক এবং ফুসফুস : অ্যালার্জির কারণে অ্যাজমার প্রকোপ বেড়ে যেতে পারে। অ্যালার্জেন ভেতরে ঢুকলে ফুসফুসের ভেতরের আচ্ছাদন ফুলে ওঠে এবং শ্বাসক* শুরু হয়। সব অ্যাজমার কারণ অ্যালার্জি নয়, তবে অ্যালার্জির ভূমিকা আছে নিঃসন্দেহে।
পাকস্থলি এবং অন্ত্র : বেশিরভাগ রোগের গোলমালের কারণ হচ্ছে তৈলাক্ত এবং মসলাযুক্ত খাবার—অ্যালার্জি নয়। তবে কিছু খাদ্যে অ্যালার্জি হতে পারে। শিশুর যদি গরুর দুধে অ্যালার্জি হয় তাহলে একজিমা, অ্যাজমা, পেটে ব্যথা এবং বদহজম দেখা দিতে পারে। কিছু মানুষের দুধ সহ্য হয় না। এর প্রধান কারণ ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স। এটিকে অ্যালার্জি মনে করা ঠিক নয়।
ত্বক : ত্বকে একজিমা (শুষ্ক, লালচে, চুলকানিযুক্ত ত্বক) এবং আর্টিকেরিয়া বেশি দেখা যায়। র্যাশ দেখে অনেক সময় পতঙ্গের কামড় বলে মনে হতে পারে। কিছু খাদ্য অ্যালার্জির কারণেও র্যাশ এবং একজিমা হতে পারে।

মারাত্মক উপসর্গ হলে প্রয়োজন জরুরি চিকিত্সা

বেশিরভাগ অ্যালার্জির উপসর্গ মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের। এতে বড় কোনো সমস্যা হয় না। তবে রোগী ঠিকই অস্বসি* অনুভব করে। কিছু রোগীর অ্যানাফাইলেক্সিস নামক মারাত্মক উপসর্গ দেখা যায়। এই সময় জরুরি ভিত্তিতে চিকিত্সা না করালে জীবন সংশয় দেখা যায়। এই উপসর্গের জন্য যেসব অ্যালার্জেন দায়ী তাদের মধ্যে আছে চিনাবাদাম, পতঙ্গের হুল, ওষুধ এবং সামুদ্রিক মাছ।
রোগ প্রতিরোধের উপায় ও চিকিত্সা
প্রথম ধাপ হচ্ছে অ্যালার্জির সঠিক কারণ খুঁজে বের করা অর্থাত্ সঠিক অ্যালার্জেনকে শনাক্ত কর। পরবর্তী পদক্ষেপ হচ্ছে অ্যালার্জেনকে এড়িয়ে চলা।
এন্টিহিস্টামিন : অ্যালার্জি রোগীদের প্রথম চিকিত্সা শুরু হয় এন্টিহিস্টামিনের মাধ্যমে। এই ওষুধ মাস্ট সেল থেকে হিস্টামিন নির্গত হওয়া রোধ করে। ফলে জ্বালাময় এবং অস্বসি*কর উপসর্গ কমে যায়।
নাকের স্প্রে এবং চোখের ড্রপ : এসব ব্যবহারে অনেক উপসর্গ থেকে ত্বরিত্ মুক্তি পাওয়া যায়।
সুনির্দি* অ্যালার্জেন ইমিউনোথেরাপি : একটি দীর্ঘমেয়াদি চিকিত্সা পদ্ধতি। এর ফলে রোগ প্রতিরোধক শক্তির প্রতিক্রিয়ার ধরন পরিবর্তিত হয়। এই পদ্ধতিতে দীর্ঘদিন ধরে রোগীর শরীরে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে অল্প অল্প অ্যালার্জেন নির্যাস ঢুকিয়ে দেয়া হয়।

লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের কাছে যান

নিজে নিজের চিকিত্সা করে রোগীর কালক্ষেপণ না করে একজন অ্যালার্জি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। তিনি আপনার রোগমুক্তির জন্য যথোপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবেন।

ক্যামেরার যত্ন

ক্যামেরার যত্ন

০০ খালেদ আহমেদ ০০

আনন্দঘন মুহূর্তকে ধরে রাখতে ক্যামেরার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ছবি তোলার জন্য আগে যেসব ক্যামেরা ব্যবহার হতো, তা এখন সময়ের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে। ফিল্মের ব্যবহার করে অ্যানালগ ক্যামেরার দিন প্রায় শেষ। প্রযুক্তির কল্যাণে বর্তমানে ডিজিটাল ক্যামেরার জয়জয়কার সর্বত্র। সেই সাথে ডিজিটাল ক্যামেরায় আমরা পাচ্ছি বাড়তি কিছু সুবিধা। কিন্তু এসব ক্যামেরা স্পর্শকাতর হওয়ায় এর ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। ক্যামেরা বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যামেরার ব্যবহার যত বেশি, এর ক্ষতির আশংকাও তত বেশি। তবে সাবধান থাকলে ক্যামেরা নিয়ে চিন্তা করতে হবেন। আর মনে রাখতে হবে, ডিজিটাল ক্যামেরা একটু এদিক-ওদিক হলেই বিড়ম্বনা দেখা দিতে পারে। ক্যামেরার যত্ন নিয়ে আমরা কথা বলেছি কয়েকজন বিশেষজ্ঞ ও বিক্রেতাদের সাথে। তাদের পরামর্শ নিয়ে আপনাদের জন্য উপস্থাপন করা হলো ডিজিটাল ক্যামেরার যত্ন সম্পর্কে।

০০ ক্যামেরার প্রধান শত্রু হলো পানি। তাই পানির সংস্পর্শ থেকে ক্যামেরাকে দূরে রাখুন।

০০ ক্যামেরাকে সবসময় ধুলাবালিহীন ঠান্ডা স্থানে রাখতে হবে।

০০ ডিজিটাল ক্যামেরা বহনের ক্ষেত্রে উপযুক্ত ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে।

০০ পেশাদারি কাজে ব্যবহারের জন্য দূরে বহন করতে হলে ক্যামেরার সঙ্গে নরম কাপড় পেঁচিয়ে ব্যাগে রাখতে হবে। এতে কোনো কারণে ক্যামেরায় আঘাত লাগলেও ক্ষতি থেকে রেহাই পাবে।

০০ লেন্স সব সময় নরম কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।

০০ ক্যামেরার লেন্স ব্যবহারের ক্ষেত্রে এক লেন্স থেকে অন্য লেন্স বদলাতে কম সময় নিতে হবে। যাতে ধুলাবালি প্রবেশ করতে না পারে।

০০ ক্যামেরা ব্যবহারের পর ব্যাটারি খুলে রাখতে হবে।

০০ মেমোরি কার্ড থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ছবি স্থানান্তর করতে হবে। কেননা, ভাইরাসের জন্য ছবি মুছে যেতে পারে।

০০ কম্পিউটারে ছবি নেওয়ার সময় কার্ড রিডার ব্যবহার না করে ক্যামরার সাথে থাকা ক্যাবল ব্যবহার করা উত্তম।

০০ ক্যামেরায় কোনো ত্রুটি দেখা দিলে দ্রুত সার্ভিস সেন্টারে দেখাতে হবে।

০০ ক্যামেরায় ব্যাটারি চার্জ কম দেখালে তা ব্যবহার না করা ভালো।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

মোবাইলে পানি ঢুকলে

মোবাইলে পানি ঢুকলে

০০ ফারজানা বিথী ০০

নিত্যদিনের অতি প্রয়োজনীয় সঙ্গী মোবাইল। সবসময় তাকে সাথে সাথেই রাখতে হয়। বৃষ্টির পানি কিংবা অন্য যেকোনোভাবে যদি মোবাইলটা ভিজে যায় তখন? দারুণ টেনশনের বিষয়। এই টেনশনে যাতে না পরতে হয় সেজন্য দরকার মোবাইলটির প্রতি বাড়তি সচেতনতা।

টিপস্

০০ মোবাইলে পানি প্রবেশ করলে ফোনটি বন্ধ করে ব্যাটারি খুলে আলাদা করে ফেলতে হবে। তারপর সেটটি হালকাভাবে ঝেছড়ে বাতাসে শুকাতে দিতে হবে।

০০ মোবাইল সেট কখনোই অতিরিক্ত তাপমাত্রা বা আগুনের ছাঁচ দিয়ে শুকানোর চেষ্টা করবেন না।

০০ পুরোপুরি না শুকানো পর্যন্ত মোবাইলে ব্যাটারি সংযোগ করবেন না কিংবা মোবাইল ওপেন করবেন না।

০০ মোবাইল পানিতে পরলে যতদ্রুত সম্ভব সেটটি নিয়ে সেট সংশিস্নষ্ট প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব সেবা কেন্দ্রে নিয়ে যান। যদি তা সম্ভব না হয় তবে সেট মেরামত করে এমন কাজের সুনাম আছে এবং অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যান।

তবে মোবাইল ফোনটিকে দিনের পর দিন সুস্থ রাখতে হলে সর্তকতার কোনো বিকল্প নেই। বৃষ্টির সময় বাইরে গেলে ফোন সেটটির নিরাপত্তার কথা সব সময় মাথায় রাখবেন।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tuesday, December 7, 2010

হটমেইল থেকেই দেখা যাবে জিমেইল, ইয়াহু

হটমেইল থেকেই দেখা যাবে জিমেইল, ইয়াহু

ই-মেইল ঠিকানা নিয়ে অনেককেই ভুগতে দেখা যায়। বিশেষ করে একেকজনের রয়েছে একাধিক ঠিকানা। তাই, কখন, কোন ঠিকানায়, কে ইমেইল পাঠালো তা নিয়মিত দেখতে বেশ সময় ব্যয় হয়। মোটের ওপর পাসওয়ার্ড মনে রাখাও বেশ ঝামেলার ব্যাপার।
ই-মেইল নিয়ে এমন ঝামেলার একটি সহজ সমাধান আছে। তাহলো, একই ইনবক্সে সব ই-মেইল দেখা। সেক্ষেত্রে, বিভিন্ন সাইটে গিয়ে গিয়ে ই-মেইলে প্রবেশ করতে হবে না। তাই সময় যেমন বাঁচবে, বাঁচবে একাধিক পাসওয়ার্ড মনে রাখার ঝামেলা।
এই কাজ আবার খুব একটা সহজ নয়। কেননা, ই-মেইল সেবাদাতাদের মধ্যে রয়েছে প্রতিদ্বনি্দ্বতা। বিজ্ঞাপনের নানা হিসেব নিকেশ। তাই, এতদিন হটমেইলের ইনবক্সে অন্য কোন সেবাদাতার ই-মেইল দেখার সুযোগ ছিল না। কিন্তু হঠাত্ই বুঝি বোধ উদয় হলো সংস্থাটির। তারা ঘোষণা করলো, এখন থেকে হটমেইলেই দেখা যাবে অন্য যেকোন সংস্থা মানে জিমেইল, ইয়াহু্থর মেইল। তাই যারা হটমেইল ব্যবহারকারী, তারা চাইলে এই সেবা বিনা খরচায় নিতে পারবেন। এতে করে ব্যবহারকারীর সময়ও বাঁচবে।
হটমেইল জানাচ্ছে, ইনবক্সে এই সেবা যোগ করা খুবই সহজ। শুধু অপশনে গিয়ে খানিকটা পরিবর্তন করতে হবে, যোগ করে অন্যান্য ঠিকানা এবং পাসওয়ার্ড। এরপর যখনই আপনি হটমেইলে প্রবেশ করবেন, সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য ই-মেইল ঠিকানাও কার্যকর হবে। এবং চাইলে যেকোন ঠিকানা থেকেই ই-মেইল করা যাবে। উইন্ডোজ লাইভ হটমেল এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডিক ক্যারাডক এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন, হটমেইলের অন্যান্য ফিচার অপরিবর্তিতই থাকছে।
জিমেইল ব্যবহারকারীদের জন্য হটমেইলের এই সেবা নতুন নয়। কেননা, গুগলের এই মেইল সেবা অনেক আগেই চালু করেছিল অন্যান্য ই-মেইল দেখার সুবিধা। কিন্তু দেরিতে হলেও এই পথে আসায় একেবারে ক্ষতি হচ্ছে না হটমেইলের। বাজার বিশেষজ্ঞদের মত, এর ফলে এই ই-মেইল ব্যবহারকারীরা একটু বেশিই উত্সাহিত হবেন। আর ই-মেইলের ব্যবহার বাড়লে, সঙ্গে বিজ্ঞাপন থেকে আয় বাড়ারও সুযোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য, ই-মেইল ব্যবহারের দিক দিয়ে বর্তমানে জিমেইল এর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। তাদের পরই অবস্থান হটমেইলের। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ইয়াহু।

All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

ইমেইল ঠিকানা অনলাইনে নিরাপদে রাখার উপায়

ইমেইল ঠিকানা অনলাইনে নিরাপদে রাখার উপায়

এম. হারুন অর রশিদ
ধরেন, আপনি নেটে ঘাঁটাঘাঁটি করতে করতে এমন একটি সাইট পেলেন যেখানে আপনি ইন্টারেস্টিং কোনো অফার পেলেন, যা আপনি খুঁজতে ছিলেন। হতে পারে তা কোনো লাইসেন্সসহ ফ্রি সফটওয়্যার অথবা ফ্রি ইবুক ইত্যাদি। অফারটা সহজ—আপনি আপনার ইমেইল ঠিকানা দেবেন তারা আপনাকে ডাউনলোড লিংক দেবে।
হয়তো তারা বলে দেবে যে, তারা যে কোনো পক্ষের কাছে ইমেইল ঠিকানা বিক্রি বা শেয়ার করবে না। তারপরও আপনার মনে সন্দেহ কাজ করবে একটা অপরিচিত ওয়েব সাইটে আপনার ব্যক্তিগত ইমেইল ঠিকানা দেয়ার জন্য। তখন আপনি কী করবেন?
আপনার মেইল বক্স স্প্যামে ভরে যাওয়ার আশঙ্কায় তাদের অফারটা বাদ দেবেন? না বাদ দেয়ার কোনো কারণ নেই। এক্ষেত্রে আপনি ডিস্পোজেবল অথবা টেম্পরারি ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন। যা কয়েক মিনিট, ঘণ্টা অথবা দিন পরে অটোমেটিক ডিলিট হয়ে যাবে। নেটে এ রকম বেশকিছু সার্ভিস আছে কিন্তু আমার পছন্দ http://www.10minutemail.com/।
এর জন্য আপনাকে কিছুই করতে হবে না, শুধু তাদের সাইট ভিজিট করলেই আপনি একটি ইমেইল ঠিকানা ১০ মিনিটের জন্য পেয়ে যাবেন। ১০ মিনিট শেষ হয়েছে? গেলে আবার অতিরিক্ত ১০ মিনিটের জন্য অনুরোধ করতে পারবেন। ১০ মিনিট শেষে এমনিতেই ডিলিট হয়ে যাবে।
এটা আপনি আপনার ব্যক্তিগত ইমেইল ঠিকানার মতোই যে কোনো কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
যখন টেম্পরারি ইমেইল যথেষ্ট না, তখন
আপনি অনলাইন সার্ভে, বিভিন্ন ফোরামে রেজিস্ট্রেশন, কমেন্ট ইত্যাদি ক্ষেত্রে টেম্পরারি ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু যখন কোনো পাবলিক সাইটে যেমন : ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদিতে ইমেইল ঠিকানা শেয়ার করবেন তখন কি করবেন? কারণ, টেম্পরারি ইমেইল ঠিকানা অটোমেটিক ডিলিট হয়ে যায়।
দুশ্চিন্তার কিছু নেই, আপনার হাতে কয়েকটি উপায় আছে :
১. http://scr.im/ ইমেইল ঠিকানাকে লিংকে পরিণত করার সাইট। স্ক্রিম আপনার ইমেইল ঠিকানাকে একটি ছোট টজখ-এ পরিণত করবে। কেউ যদি আপনার ইমেইল ঠিকানা পেতে চায়, তাহলে তাকে একটি ক্যাপচা টেস্ট দিয়ে পাস করতে হবে, তাছাড়া ইমেইল ঠিকানা দেখতে পারবে না।
২. আপনার ইমেইল ঠিকানাকে স্প্যাম থেকে রক্ষার জন্য এ রকম আরেকটি সার্ভিস হলো reCAPTCHA। এটাতেও কেউ যদি আপনার ইমেইল ঠিকানা পেতে চায়? তাহলে তাকে একটি ক্যাপচা সমস্যা সমাধান করতে হবে, তাছাড়া ইমেইল ঠিকানা পাবে না।
৩. স্প্যাম বক্স (http://spambox.us) উপরের দুটি থেকে ভিন্ন সার্ভিস। এটি একটি টেম্পরারি ইমেইল ঠিকানা প্রদানকারী সাইট, যা এক বছর পর্যন্ত থাকে। স্প্যাম বক্সের ঠিকানায় পাঠানো যে কোনো মেইল স্প্যাম বক্স আপনার মূল ইমেইল ঠিকানায় ফরওয়ার্ড করে। যদি আপনি দেখেন যে তারপরও আপনি স্প্যাম পাচ্ছেন, তাহলে আপনার স্প্যাম বক্স ঠিকানা বন্ধ করে দিতে পারবেন।
৪. http://whspr.me/ আরেকটি সেবা যেটা ব্যবহার করে আপনি আপনার ইমেইল ঠিকানা একটি ওয়েব ফরমে রূপান্তরিত করতে পারবেন। কেউ যদি আপনাকে মেইল করতে চায় তবে ওয়েব ফরমে লিখে সেন্ড করলেই হবে। আপনি ইচ্ছা করলে নিজেই তা ডিলিট করতে পারবেন অথবা অটো ডিলিট সেট করতে পারবেন, তাহলে ‘হ’ দিন পরে তা ডিলিট হয়ে যাবে।
হ=১,২,৩ ৃৃযে কোনো দিন।
৫. অথবা labelgen ব্যবহার করে আপনি আপনার ইমেইল ঠিকানাকে একটি ইমেজে রূপান্তরিত করতে পারেন। যেখানে যে কোনো মানুষ সহজেই ক্যাপচা পরীক্ষা দিয়ে ইমেইল ঠিকানা পেতে পারে, সেখানে স্প্যাম বট জটিল ক্যাপচা পরীক্ষা দিতে পারে না।

Monday, December 6, 2010

কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজ ইনস্টল

কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজ ইনস্টল

মেহেদী আকরাম
অনেক কারণেই আমাদের উইন্ডোজ ন* হয়ে যায়। ফলে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে উইন্ডোজ এবং অন্যান্য অ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনস্টল করতে হয়। কিন্*ু কয়েক মিনিটেই যদি উইন্ডোজসহ সব অ্যাপলিকেশন ইনস্টল করা যায় তাহলে কেমন হয়! হিরেন বুট সিডি দ্বারা আপনি কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজসহ ওই ড্রাইভে ইনস্টল করা সব অ্যাপলিকেশন ইনস্টল করতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজের ড্রাইভ ইমেজ করে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে তা রিস্টোর করলেই হবে। ৯৫ মেগাবাইটের ফ্রি সফটওয়্যারটি http://tinyurl.com/Hiren-s-bootcd গিয়ে বিভিন্ন লিংক থেকে ডাউনলোড করে আনজিপ করে সিডিতে রাইট করুন। আর হিরেন বুট সিডির বিস*ারিত তথ্য (সব দরকারি টুলসের বর্ণনা) পাওয়া যাবে www.hiren.info/pages/bootcd এই সাইটে।
ইমেজ তৈরি করা : এখন একটি ড্রাইভে নতুন করে উইন্ডোজ ইনস্টল করুন এবং দরকারি সব অ্যাপলিকেশন, ড্রাইভার ইনস্টল করুন (আগে ইনস্টল করা থাকলেও হবে)। এরপর এবার সিডিটি প্রবেশ করিয়ে সিডি থেকে বুট করুন। তাহলে Hiren’s All in 1 BootCD আসবে যেখানে কিবোর্ড দ্বারা Disk Clone Tools... নির্বাচন করে এন্টার করুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে Acronics Image Enterprise Server নির্বাচন করে এন্টার করলে কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রাফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আসবে, যেখানে মাউস ব্যবহার করা যাবে।
এবার Create Image-এ ক্লিক করে Next করুন তাহলে হার্ডড্রাইভগুলো দেখা যাবে। ধরি C: ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা আছে এবং আপনি C: ড্রাইভ ইমেজ করতে চাচ্ছেন। তাহলে C: ড্রাইভ নির্বাচন করে Next করুন এবং Information মেসেজ এলে Ok করুন। এবার যে ড্রাইভে ইমেজটি সেভ করতে চাচ্ছেন সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে ফাইলের নাম লিখে Next করুন। এখন Create Image Mode উইন্ডো থেকে Create the full backup Image Archive অপশন নির্বাচিত রেখে Next করুন এবং Image Archive Splitting উইন্ডোতে Automatic অপশন রেখে Next করুন এবং Compression Level উইন্ডোতে Maximum (এতে ইমেজের সাইজ কমে যাবে কিন্*ু তৈরি এবং ইনস্টল করতে একটু বেশি সময় লাগবে, আর Normal নির্বাচন করলে ইমেজ সাইজ বড় হবে এবং সময় কম লাগবে।) নির্বাচন করে Next করুন। এরপর Image Archive protection-এ ইচ্ছা করলে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এবার Next করে Image Archive Comments Next করুন। এখন Proceed বাটনে ক্লিক করলে ইমেজ তৈরি হবে।
ইমেজ রিস্টোর করা : যখন আপনার উইন্ডোজ ইনস্টল করার প্রয়োজন হবে তখন এই ইমেজটি রিস্টোর করে দিলেই হবে। আপনি যে ড্রাইভে ইনস্টল করবেন সেই ড্রাইভ ফরম্যাট করতে হিরেন বুট সিডি থেকে Partition Tool থেকে Partition Magic Pro 8.05 এর মাধ্যমে ড্রাইভটিকে ফরম্যাট করতে পারেন।
ইমেজটি রিস্টোর করার জন্য আগের নিয়মে গ্রাফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আনুন। এবার Restore Image-এ ক্লিক করে Next করুন এবং Image Archive Selection উইন্ডো থেকে আপনার তৈরি করা ইমেজ নির্বাচন করে ঘবীঃ করুন। এবার Verify Archive Before The Restoring উইন্ডো থেকে No. I do not want to verify নির্বাচিত রেখে Next করে Partition or Disk to Restore থেকে উরংশ নির্বাচন করে Next করুন। এবার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করতে চান সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে Restore Partition Type উইন্ডো থেকে পার্টিশন (সি ড্রাইভ হলে প্রাইমারি, আর অন্যান্য ড্রাইভ হলে লজিক্যাল) নির্বাচন করে Next করুন এবং Restore Partition Size উইন্ডো থেকে ডিফল্ট রেখে Next করুন। এবার Next Selection-G No ও do not image করে Proceed বাটনে ক্লিক করলে নির্দি* ড্রাইভে কয়েক মিনিটের মধ্যে সবকিছু হুবহু রিস্টোর হয়ে যাবে।
এবার নতুন উইন্ডোজটি চালু করে দেখুন সব অ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনস্টল অবস্থায় আছে।
ইমেইল : mehdi.akram@gmail.com

Sunday, December 5, 2010

Home Energy Saving Tips For The Winter Months

It is no secret that energy prices have been a big part of every Massachusetts home owners budget for the last few years.

As we head towards Winter there are some fairly easy and inexpensive things you can do to save additional money and conserve energy. Some are fairly obvious and easy.

Easy energy saving tips for your home

Turn back the thermostat - People automatically assume that turning back the thermostat will save loads of money. The key here is not to turn it too far back! When you are heating a home everything in the house gets warmed as well. So all the furniture, cabinets and other items in the home act as a sponge absorbing heat.

When you turn the heat down it actually makes the furnace work harder to raise the home temperature as well as everything in the home back to the original temp.

What I would suggest is to upgrade to a programmable thermostat and set the temperature down during the time when you are not home. You want to make sure however that you are not turning the temperature down drastically.

For example, I would not change the difference in temperature by more than 5 degrees. So if you are normally comfortable at 70 degrees I would not set the thermostat back to more than 65 degrees.

As an additional thought, if your home is equipped with a multiple zone system, I would also suggest that you may want to keep the area of your home where you sleep a little bit warmer than the rest of the home. If all of your bedrooms are on the 2nd floor there is no sense in keeping the downstairs the same temperature as the bedroom area. Have your thermostat set to go down at night on the 1st floor by a few degrees and then come back up in the morning.

Close the fireplace damper – This is one of the easiest things to forget about but also a place where a lot of heat loss can occur in a home. Don’t let all that heat get lost going up and out the chimney.

Give your heating system a tune up – Proper maintenance is vital to keeping your heating system running as efficiently as possible. Make sure that you have your heating system cleaned and inspected at least once a year if you have oil heat and at least every two years if you are using gas as a fuel source. During the heating season make sure that your filters are changed once a month.

Fill the gaps with weather stripping and caulking- make sure all your doors and windows are tight. Just the other day I noticed a draft coming from the interior door leading to the garage. I had not noticed that the weather stripping was missing. You can pick up an item like this at Home Depot or Lowe’s for under ten dollars. If you have a home with older windows make sure you caulk and gaps. Using the locks also provides for a tighter and less draft resistant fix.

Window air conditioners- If your home is not cooled by a central air system and you are using window air conditioners make sure that all the gaps between the window and exterior have been filled. This is a notorious problem for air penetration.

Add additional insulation to the home – Adding additional insulation to your attic, basement and outside walls is a low cost improvement that returns money the longer you stay in the home. This can be done either with insulation bats or with blown in cellulose.

Keep furniture away from vents – If you have furniture blocking your vents you will drastically cut the efficiency of the heating system. In one of the rooms in my home I happen to have long draperies. This can be a problem as well if they are not tied back. Keeping your drapes away from blocking the vents is an important consideration.

Keep the vents clean – Make sure you keep your baseboard, radiators and registers dust and dirt free. This will not only have a drag on efficiency but who wants to breath lousy air. If your home has a forced hot air heating system it is easy to accumulate dust and debris. There are many companies that you can call to have your ducts cleaned.

Seal your duct work – If you have FHA (forced hot air) make sure the ducts are properly sealed. Over time the tape used to seal openings and joints can start to open or even fall off.

Unplug appliances not in use - One of the biggest drains on energy consumption is having an extra appliance like a fridge. There are many that folks that have them. Of course guys are notorious for wanting to have that extra place to store their beer. Things like extra televisions and other household appliances that do not get use often should also get unplugged. These appliances although are not being used still drain energy and cost you money. The term often used to describe this is “leaking energy”. Look at the electrical meter on your house before and after doing this and see what I mean.

Home energy savings for Winter

Use power strips – Plug home electronics devices, such as TVs and stereo equipment, into power strips; turn the power strips off when the equipment is not in use.

Clean the refrigerator coils – Once a year you should vacuum or clean the fridge coils especially if you have a pet. Dirt, dust and pet hair on the coils will impede air flow and make the heat transfer less efficient forcing the appliance to work harder. It is estimated that dirty coils can cut the energy use by 6%. This would save around 15$ per year on an older fridge.

Turn off bath fans – After taking a shower make sure the bath fan does not stay on longer than necessary. This is an opportunity for heat to get sucked out of a home.

Turn down water heater temperature – In most homes the water temperature set on a water heater is between 130-145 degrees. Setting the temp back to 120 is more than enough for a hot shower. It is estimated that a 10 degree temperature reduction can reduce water heating costs by 5%. Lowering the temperature by 20 degrees could save the average family around 50$ per year.

Low flow shower heads – Install low flow shower heads to conserve heated water. Also keeping the time in the shower down also helps.

Wrap the water heater – You can buy a water heater wrap at most hardware stores, Home Depot, or Lowes for around 25$. The blanket will pay for itself in a year and offer saving after that. According to the Department of Energy this will save the average household around 4-9% of their annual total water heating costs (around 12$-48$ for most homes.) It will also help to insulate the first 6 feet of the hot and cold water pipes connected to the water heater.

Purchase energy star products – Energy Star Products are much more efficient and designed to save energy. For example an Energy Star fridge uses about 20% less energy than a standard refrigerator. Over time the savings can really add up.

Open shades and curtains – Opening shades and curtains on the South side of the home is something that will give you a little something extra on those sunny days with a solar effect. Remember to close them at night to help keep the heat inside.

Interested in getting an Energy Star Audit on your home? Visit the Energy Star Audit website to get an evaluation done on your property. An energy star audit could really help you save some cash.

You can also visit the state by state Energy Star directory to find out if Home Performance with Energy Star is offered near you. For additional energy savings tips I would suggest visiting the Department of Energy website. I hope this advice provides some cost savings and helps reduce your homes energy bills!

by Bill Gasset


All Tips: Computer Tips, Internet Tips, Printing Tips, Health Tips, Life Tips, Household Tips, Career Tips, Earn By Internet, Phone Tips, Photography Tips, Fashion Tips, Hair Tips, Summer Tips, Travel Tips, Winter Tips etc.

All Blog: All Travel Way, Recipe BD, All Health BD, Dhaka All, Bangla Poetry, Bird sanctuary bd, Wallpaper All Free, Free Treatment Bd etc.

Tips Of All Sorts